তারাবীহ আসলে কয় রাকাত? আট নাকি বিশ?

<div><b>তারাবীহ আসলে কয় রাকাত? আট নাকি বিশ?</b></div><div>(দলীলসমৃদ্ধ আলোচনা মনোযোগ দিয়ে পড়বেন)</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqji9_Y7aDkboERy80pBHhQG038gvtJBhbrbWEmRnxP8a2y3YQqdycdaw8zSdmgoFgIl3867pC5jNIhxyVnLIy1W2SXz6j8VmFgmx_eOC5QQfTWEeb6ndzcHwC_cSqO9qf3FEs0u4sOPNF/s1600/FB_IMG_1587944596209.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="368" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqji9_Y7aDkboERy80pBHhQG038gvtJBhbrbWEmRnxP8a2y3YQqdycdaw8zSdmgoFgIl3867pC5jNIhxyVnLIy1W2SXz6j8VmFgmx_eOC5QQfTWEeb6ndzcHwC_cSqO9qf3FEs0u4sOPNF/s1600/FB_IMG_1587944596209.jpg" title="" width="900"></a></div><br></div><div>১ম পক্ষঃ তারাবীহ আট রাকাত। </div><div>২য় পক্ষঃ তারাবীহ বিশ রাকাত।</div><div><br></div><div>১ম পক্ষের দলীলঃ </div><div><br></div><div>১ম দলীলঃ আবু সালামা ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত, তিনি হযরত আয়েশা রা. কে জিজ্ঞাসা করেন যে, রমযানে নবীজীর নামায কেমন হত? তিনি উত্তরে বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমযানে এবং রমযানের বাইরে এগার রাকাতের বেশি পড়তেন না । প্রথমে চার রাকাত পড়তেন, যার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করো না! এরপর আরও চার রাকাত পড়তেন, যার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা তো বলাই বাহুল্য! এরপর তিন রাকাত (বিতর) পড়তেন।</div><div><br></div><div>{সহীহ বুখারী ১/১৫৪, হাদীস ১১৪৭; সহীহ মুসলিম ১/২৫৪,</div><div><br></div><div>২য় দলীলঃ</div><div><br></div><div>ইয়াহইয়া  ইবনে আবু সালামা র. বলেন, আমি রাসূল স. এর রাত্রিকালীন নামাজ সম্পর্কে হযরত আয়েশা রা. কে জিজ্ঞেস করলাম। উত্তরে তিনি বললেন, রাসুল সা. রাত্রে তের রাকাত নামাজ আদায় করতেন। প্রথমে আট রাকাত পড়তেন , এর পর বিতির পড়তেন, তারপর দুই রাকাত নামাজ বসে আদায় করতেন । -সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৭২৪ </div><div><br></div><div>★ উক্ত সহীহ হাদীস দ্বারা বুঝা যায় রাসূল সা. রমজানে বিশ রাকাত তারাবীহ পড়েন নি বরং আট রাকাত পড়েছেন। সুতরাং তারাবীহ হল আট রাকাত। বিশ রাকাত পড়া বিদআত।</div><div><br></div><div>তাদের দলীলের জবাবঃ</div><div><br></div><div>১ম জবাবঃ উক্ত হাদীসদ্বয় দ্বারা তারাবির সংখ্যা সুনির্দিষ্টভাবে আট বলে প্রমাণ করা ভুল। কেননা, বিভিন্ন হাদীসে রাসুল সা. এর রাত্রিকালীন নামাজ- কোন রাত্রিতে ১১ রাকাত ,কখনো ১৩ রাকাত কখনো ৯ রাকাত, আবার কখনো ৭  রাকাত ও, আদায় করতেন । সুতরাং উক্ত হাদীস দ্বারা কোন সংখ্যা নির্দিষ্ট করা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। </div><div><br></div><div>২য় জবাবঃ প্রকৃতপক্ষে আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত হাদীসগুলো তাহাজ্জুদ সম্পর্কিত, তারাবীহ  সম্পর্কিত নয় । প্রমাণ কী? প্রমাণ হল বুখারী মুসলিম সহ সকল হাদীসগ্রন্থকারগণ এ জাতীয় হাদীসগুলোকে তাহাজ্জুদের  অধ্যায়ে উল্লেখ করেছেন , তারাবীর অধ্যায়ে উল্লেখ করেননি। যদি তারাবীর হাদীস হত তাহলে তাহাজ্জুদ অধ্যায়ে লিখেছেন কেন?</div><div><br></div><div>৩য় জবাবঃ হাদীস দুটো আবার লক্ষ করুন। সেখানে বলা হয়েছে নবীজি সা. রমজানে এবং অন্যান্য মাসে আট রাকাত করে নামাজ পড়তেন। তাহলে রমজানের বাহিরেও আট রাকাত তারাবীহ পড়া উচিত। আপনারা পড়েন না কেন? হাদীসের সুবিধার অংশ মানেন আর অসুবিধার অংশ ছেড়ে দেন। এ কেমন মোনাফেকি? </div><div><br></div><div>৪র্থ জবাবঃ ধরে নিলাম, উক্ত হাদীস দ্বারা তারাবীহ আট রাকাত প্রমাণিত।  কিন্তু সেখানে তো এক সালামে চার রাকাত পড়ার কথা রয়েছে। তাহলে দুরাকাত করে আট রাকাত পড়ার কথা কই পাইলেন? </div><div><br></div><div>৫ম জবাবঃ </div><div><br></div><div>★বিখ্যাত মুহাদ্দিস, আল্লামা শামসুদ্দীন কিরমানী রহ. বলেন, "উক্ত হাদীস দ্বারা তাহাজ্জুদ নামাযকে বুঝানো  হয়েছে।- (রেফারেন্স সহীহ বুখারীর প্রসিদ্ধ ব্যাখ্যাগ্রন্থ  কাওকাবুদ দুরারী, তাহাজ্জুদ অধ্যায়)  </div><div><br></div><div>★ ইমামুল মুহাদ্দিছীন হযরত শাহ আব্দুল হক মুহাদ্দিছ দেহলভী রহ. বলেন, “ হযরত আয়িশা রা. থেকে বর্ণিত হাদীস তাহাজ্জুদ নামাযের সাথে  সম্পর্কিত, যা রমজান ও গায়রে রমজানে একই সমান ছিল।” (মজমুয়ায়ে ফতওয়ায়ে আযীয)  </div><div><br></div><div>সুতরাং উক্ত হাদীস দ্বারা আট রাকাত তাহাজ্জুদ প্রমাণিত হয়। আট রাকাত তারাবীহ নয়। তাহাজ্জুদের হাদীসকে তারাবীর নামে চালিয়ে দেয়া চরম ধোঁকাবাজি ও ফেতনাবাজি। </div><div><br></div><div>মজার ঘটনা হল,আট রাকাতের এই হাদীস নিয়ে এরা পড়ল মাইনকা চিপায়। না পারছে ফেলতে না পারছে গিলতে। কীভাবে? দাড়ান বুঝিয়ে দিচ্ছি।  বিতরের নামাজ সম্পর্কে এদের কথা হল বিতর একরাকাত। তিনরাকাত নয়। তাদের পেশকৃত হাদীসে দেখা যাচ্ছে নবীজি সা. মোট এগারো রাকাত পড়েছেন। এখন হয় তাদের বলতে হবে ৮ + ৩ বিতর। কিংবা বলতে হবে ১০ + ১  বিতর।</div><div>মোটকথা আট রাকাত বলতে হলে বিতরকে তিন রাকাত মানতে হবে। আর সেটা না মানলে তারাবীহ দশ রাকাত হয়ে যাবে। ফান্দে পড়িয়া বগা কান্দে অবস্থা!  </div><div><br></div><div>এবার আসুন বিশ রাকাতের দলীল শুনি।</div><div><br></div><div>২য় পক্ষের দলীলঃ</div><div><br></div><div>★ দলীল ~১ঃ নবীজি সা. বিশ রাকাত পড়েছেন।</div><div><br></div><div>হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. বলেন, রাসূল সা. রমজান মাসে ২০ রাকাত তারাবীহ ও বিতির নামাজ আদায় করতেন।</div><div><br></div><div>(রেফারেন্স -সুনানুল কুবরা লিল বায়হাকী ২য় খণ্ড, ৬৯৮ পৃষ্ঠা, ৪২৮৬ নং হাদিস। মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বাহ ২য় খণ্ড, ১৬৩ পৃষ্ঠা,৭৬৮০ নং হাদিস। একই কিতাবের আরেকটি হাদীস নং- ৭৭৭৪; তাবারানী, আল কাবীর, হাদিস নং-১২১০২; আল আসওয়াত, হাদিস নং-৭৯৮; বায়হাকী, ১/৪৯৬।)</div><div><br></div><div>বিখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা ইবনে হাজর আসকালানী রহ. ইমাম রাফিয়ী রহ থেকে বর্ণনা  করেন, নিশ্চয়ই রাসূলুল্লাহ সা. লোকদের সাথে দু’রাত্রি বিশ রাকাত তারাবীহ নামায পড়লেন। তৃতীয় রাত্রিতে যখন লোকজন একত্রিত হলো, কিন্তু তিনি তাদের নিকট আসলেন না। অতঃপর বললেন, আমারা আশংকা হচ্ছে যে, এটা  তোমাদের উপর ফরয যায় কিনা। আর যদি এটা ফরয হয়ে যায়, তাহলে তোমরা তা  আদায় করতে সক্ষম হবেন না।” </div><div><br></div><div>(রেফারেন্স -তালখীছুল হাযির ফি তাখরীজি আহাদীসির রাফিয়িল কাবীর,লামিউদ দুরারী শরহে বুখারী, মিরকাত শরহে মিশকাত)  </div><div><br></div><div> ★ দলিল~২ঃ উমর রা. বিশ রাকাত পড়ার নির্দেশ। </div><div><br></div><div>হযরত হাসান বসরী রহ. বলেন: “খলীফা উমর রা. রমযান মাসের তারাবীহ নামাযে হযরত উবাই ইবনে কা’ব রা. ইমামতিতে মানুষদেরকে জামা’তে  কাতারবদ্ধ করেন এবং তিনি (ইবনে কা’ব) ২০ রাকআত নামায পড়ান।” </div><div><br></div><div>(রেফারেন্স -সিয়ারু  আলামীন নুবালাহ’, ১ম খণ্ড, ৪০০-১ পৃষ্ঠা, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা: ২/২৮৫/৭৭৬৪। আলমুখতারা, ১১৬১; কানযুল উম্মাহ, ৪/২৮৪, মুসনাদে আহমদ ইবনে মানীর বরাতে)</div><div><br></div><div>★ তাবেয়ী ইয়াযীদ ইবনে রুমান রহ. বলেছেন, “ হযরত উমর রা.এর শাসনামলে মুসলমানগণ রমযান মাসের প্রতি রাতে ২৩ রাকাত (তারাবীহ ২০ ও বিতর ৩) নামায পড়তেন।” </div><div><br></div><div>(দেখুন-‘মুয়াত্তা মালেক’, সালাত অধ্যায়,হাদীস নং ৩৮০)                         </div><div>  </div><div>★ দলিল~৩ঃ হযরত আলী রা. বিশ রাকাত পড়া।</div><div><br></div><div>আবদুর রহমান সুলামী বর্ণনা করেন যে, হয়রত আলী রা. রমযান মাসে কুরআন তেলাওয়াতকারী হাফেযদের ডেকে তাদের মধ্যে একজনকে ২০  রাকআত (তারাবীহ) নামায পড়াতে বলেছিলেন এবং নিজে বিতরের নামাযে ইমামতি  করতেন। </div><div><br></div><div>(দেখুন- ’সুনানে কুবরা লিল বায়হাকী’, ২য় খণ্ড, হাদীস নং ৪৬২০)</div><div><br></div><div>★দলীল~৪ঃ হযরত ইবনে মাসউদ রা. বিশ রাকাত পড়া।</div><div><br></div><div>হযরত যায়িদ ইবনে ওহাব রহ. বর্ণনা করেন, “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. রমজানে তারাবীহ নামায পড়াতেন। তার সার্বক্ষণিক ছাত্র  হযরত আ’মাশ রহ. বলেন,  হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বিশ রাকাত তারাবীহ  নামায পড়াতেন এবং তিন রাকাত বিতর পড়াতেন।” </div><div><br></div><div>(রেফারেন্সঃ মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বাহ)</div><div><br></div><div>দলীল~৫ঃ হযরত ইবনে কা'ব রা. বিশ রাকাত পড়ানো।</div><div><br></div><div>তাবেয়ী আবদুল আযীয ইবনে রুফাই রহ. বলেন, উবাই ইবনে কাব রা. রমজানে মদিনায় লোকদের নিয়ে বিশ রাকাত তারাবীহ এবং তিন রাকাত বিতর পড়তেন। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা,২/ ২৮৫/ ৭৭৬৬)</div><div><br></div><div>★ দলিল~৬ঃ হযরত ইবনে আবী মুলাইকা রা. বিশ রাকাত। </div><div><br></div><div>হযরত নাফে’ ইবনে উমর রা. থেকে ওয়াকী’ বর্ণনা করেন, তিনি বলেন: “হযরত ইবনে আবি মুলাইকা রা. রমযান মাসে আমাদের জামা’তের ২০ রাকআত (তারাবীহ) নামাযের ইমামতি  করতেন।” </div><div><br></div><div>(দেখুন- মোসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ৫ম খণ্ড, হাদীস নং ৭৭৬৫)</div><div>     </div><div>এবার দেখি চার মাযহাবের ইমামগণ কী বলেন?</div><div><br></div><div>★ হানাফি মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন, তারাবীহ হল বিশ রাকাত।</div><div>★শাফেয়ী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম শাফেয়ী রহ বলেন,তারাবীহ হল বিশ রাকাত। </div><div>★ হাম্বলী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম আহমাদ রহ. বলেন, তারাবীহ হল বিশ রাকাত। </div><div>★মালেকী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম মালেক রহ. বলেন, তারাবীহ হল ছত্রিশ রাকাত।</div><div><br></div><div>[রেফারেন্স- আল-মুগনী, ২য় খণ্ড, ৬০৪ পৃষ্ঠা]                  </div><div><br></div><div>এবার দেখি মুহাদ্দিসগণ কী বলেন?</div><div><br></div><div> ★ প্রখ্যাত মুহাদ্দিস  ইমাম নববী রঃ বলেন, তারাবীহ সুন্নত সকল উলামার ঐক্যমতে।</div><div>আর তা হল বিশ রাকআত যার প্রতি দুই রাকাতেই সালাম ফিরাতে হয়। (শরহুল মুসলিম,আল আযকার পৃঃ ৮৩)</div><div><br></div><div>★ ইমাম ইবনু আব্দিল বার রহ.বলেন, এটাই সহীহ যে, হযরত উবাই ইবনে কা‘ব রা. ২০ রাকাত তারাবীহ পড়িয়েছেন। আর তাতে কোন সাহাবী দ্বিমত করেননি। [আল ইসতিযকার ৫/১৫৭] </div><div><br></div><div>★ বিখ্যাত হাদীস বিশারদ মোল্লা আলী কারী রহ. বলেন, সাহাবারা ঐক্যমত পোষণ করেছেন যে,তারাবীহ ২০ রাকআত ( মিরকাত,৩/৩৪৬-মাকতাবা আশরাফিয়া)</div><div><br></div><div>★খ্যাতিমান মুহাদ্দিস ইবনে হাজার মক্কী রহ. বলেন,২০ রাকআত এর উপর সাহাবাদের ইজমা (ঐক্যমত্য) হয়ে গেছে। (ইনায়াতুল মাসাবীহ,পৃঃ১৮)</div><div><br></div><div>★ ইমাম আবু বকর কাসানী রহ. বলেন,হযরত উবাই বিন কাব রা. সাহাবাদেরকে নিয়ে প্রতি রাতে বিশ রাকআত পড়তেন এবং  একজন সাহাবীও এ ব্যাপারে কোন আপত্তি তুলেন নি। সুতরাং এর উপর তাদের ইজমা হয়। (বাদায়েউস সানায়ে,খঃ ১ পৃঃ ৬৪৪)</div><div><br></div><div>★ আহলে হাদিসদের অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব বিখ্যাত হাদীস গবেষক ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহ. বলেন,</div><div>হযরত উবাই ইবনে কা‘ব রা. লোকদের  (সাহাবা ও তাবিয়ীদের) নিয়ে রমজান মাসে ২০ রাকাত তারাবীহ ও ৩ রাকাত বিতর পড়তেন। এ জন্যই সংখ্যাগরিষ্ঠ উলামায়ে কেরামের মত হচ্ছে এটিই (বিশ রাকাতই) সুন্নত। কারণ, তিনি এ নামাজ পড়িয়েছেন আনসার ও মুহাজির সাহাবীদেরকে নিয়ে, তাদের কেউ এর উপর কোন আপত্তি উত্থাপন করেননি। [মাজমূউ ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়া খঃ ২৩ পৃঃ ১১১-১১২)</div><div><br></div><div>★ ইমাম বুখারী রহ. ও বিশ রাকাত তারাবীর কথা লিখেছেন,তিনি তার "আল কুনা" পুস্তকে লিখেছেন  যে, হযরত আবূ  আল-খুসাইব রা. বর্ণনা করেন,  হযরত সুওয়াইদ  বিন গাফালাহ রা. সব সময়-ই রমযান মাসে আমাদেরকে নিয়ে জামাআতে ২০ রাকআত  তারাবীহ নামাযে ইমামতি করতেন। </div><div><br></div><div>(রেফারেন্স - আল-কুনা, ২য় খণ্ড, হাদীস নং ২৩৪)</div><div><br></div><div>শেষ কথাঃ </div><div><br></div><div>নবীজি সা. ইন্তেকালের পর হযরত আয়শা রা. আরো ৪৮ বছর বেঁচে ছিলেন।  ৪৩ বছর যাবৎ তারই চোখের সামনে, তাঁর ঘরের সাথেই লাগোয়া মসজিদে নববীতে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায় করা হতো। তিনি কোনদিন বলেন নি,হে ওমর! তারাবীহ হল ৮ রাকাত। বিশ রাকাত পড়া বিদআত। </div><div><br></div><div>মসজিদে নববীতে শত শত সাহাবায়ে কেরাম তারাবীতে অংশগ্রহণ করেছিলেন। একজনও বলেন নি হে উমর! বিশ রাকাত তো বিদআত,হে ইবনে কা'ব! তারাবীহ তো আট রাকাত। </div><div><br></div><div>সাহাবাদের সোনালী যুগ গেল। তাবেয়ীন -তাবে তাবেয়ীনদের সোনালী যুগও গেল। ইমাম ফকীহ মুহাদ্দীসদের রূপালী যুগও চলে গেল,একজন ব্যক্তিও বলে  উঠল না,ওহে মুসলিম জনতা! বিশ রাকাত তারাবীহ তো বিদআত। </div><div><br></div><div>ইসলামের একহাজার বছর পর ১২শ হিজরীর শেষ দিকে এক ফেতনাবাজ মৌলভী চেঁচিয়ে উঠল,বিশ রাকাত তারাবীহ বিদআত বিদআত। সেই থেকে তার অনুসারীরা আজও প্রতি রমজান এলে চিল্লাপাল্লা করে বিশ রাকাত বিদআত বিদআত বলে ।</div><div><br></div><div>তাদের কাছে প্রশ্নঃ </div><div>কোন সাহসে হযরত উমর এই বিদআত চালু করেছিলেন? </div><div>কিসের ভয়ে হযরত আয়েশা সব দেখেও নিশ্চুপ ছিলেন?</div><div>কেন হযরত ইবনে কা'ব এ বিদআতের ইমামতিতে রাজী হলেন? </div><div>কার ভয়ে একজন সাহাবীও এই বিদআতের প্রতিবাদ করেন নি?</div><div><br></div><div>হযরত আলী,হযরত ইবনে মাসউদ,হযরত ইবনে আবী মুলাইকা রা.সহ সকল সাহাবাগণ কেন রমজানের মতো মুবারক মাসে প্রতিদিন এই বিদআত করতেন? </div><div><br></div><div>মাযহাবের ইমামগণ,যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিসগণ কেন বছরের পর বছর এই বিদআতকে প্রশ্রয় দিয়েছিলেন? কেন আজো মক্কা মদীনার মতো পবিত্র স্থানে এই বিদআত চালু রয়েছে?  </div><div><br></div><div>এসবের উত্তর যেদিন দিতে পারবেন সেদিন আসবেন বিশ রাকাত তারাবীহ বিদআত বলতে।<br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqji9_Y7aDkboERy80pBHhQG038gvtJBhbrbWEmRnxP8a2y3YQqdycdaw8zSdmgoFgIl3867pC5jNIhxyVnLIy1W2SXz6j8VmFgmx_eOC5QQfTWEeb6ndzcHwC_cSqO9qf3FEs0u4sOPNF/s1600/FB_IMG_1587944596209.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="368" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqji9_Y7aDkboERy80pBHhQG038gvtJBhbrbWEmRnxP8a2y3YQqdycdaw8zSdmgoFgIl3867pC5jNIhxyVnLIy1W2SXz6j8VmFgmx_eOC5QQfTWEeb6ndzcHwC_cSqO9qf3FEs0u4sOPNF/s1600/FB_IMG_1587944596209.jpg" title="" width="900"></a></div><br></div></div>

তারাবীহ আসলে কয় রাকাত? আট নাকি বিশ?

তারাবীহ আসলে কয় রাকাত? আট নাকি বিশ? (দলীলসমৃদ্ধ আলোচনা মনোযোগ দিয়ে পড়বেন) ১ম পক্ষঃ তারাবীহ আট রাকাত।  ২য় পক্ষঃ তারাবীহ বিশ রাকাত। ১ম পক্ষের ...

Read more »

নেটফ্লিক্স প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন কিনার উপায়

<div><b>**নেটফ্লিক্স প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন**</b></div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgx979PZIiQlPDO3Bk66SnkwF7TJi4Bjqthl8MJ2HWycCR7UL9ATt8M97ktoJdPhDR9teHk8ekl1dj6mnIvVBw-S800SJ86r3kirHJMswBmeuHoJw4RMB7oGTKKpcf7n6Rcup6Ip8mm0US1/s1600/FB_IMG_1586630660711.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="309" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgx979PZIiQlPDO3Bk66SnkwF7TJi4Bjqthl8MJ2HWycCR7UL9ATt8M97ktoJdPhDR9teHk8ekl1dj6mnIvVBw-S800SJ86r3kirHJMswBmeuHoJw4RMB7oGTKKpcf7n6Rcup6Ip8mm0US1/s1600/FB_IMG_1586630660711.jpg" title="" width="1072"></a></div><br></div><div>এর মাধ্যমে আপনি নেটফ্লিক্স আলট্রা এইচডি একাউন্ট পাচ্ছেন মাত্র 350 টাকায় Per Screen</div><div><br></div><div>একটি প্রিমিয়াম নেটফ্লিক্স একাউন্টে 4 টি স্ক্রিন থাকে আর এই 4 টি স্ক্রিন 4 জন ইউজার 4 টি ডিফারেন্ট ডিভাইস থেকে একসাথে এক্সেস করতে পারে ও Simultaneously দেখতে পারবে।</div><div><br></div><div>এখন যদি কেউ সিঙ্গেল ইউজার হয় তার জন্য একটা স্ক্রিনই এনাফ।এবং এই একটা স্ক্রিন কিনতে তার খরচ পড়বে মাত্র 350 টাকা ১ স্ক্রিন!</div><div><br></div><div>শুধু শুধু ফুল একাউন্ট না কিনে সিঙ্গেল ইউজার হলে ওয়ান স্ক্রিনই যথেষ্ট।</div><div>আমরা কোন ধরনের ক্র্যাক আইডি সেল দিই না</div><div><br></div><div>*Package*</div><div><br></div><div>1 Screen- 350 Taka/Per Month</div><div><br></div><div>2 Screen-700 Taka/Per Month</div><div><br></div><div>3 Screen-1000 Taka Per Month</div><div><br></div><div>4 Screen-1200 Taka Per Month</div><div><br></div><div>If you are interested to get a netflix account or enjoy netflix you can contact us through inbox or call 01776611393 or msg to this page > Shop it (<a href="https://www.facebook.com/shopit01776611393/" target="_blank">https://www.facebook.com/shopit01776611393/</a> )or this person > Meshkatul Ahmed Robin</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgyym_ER93bBK0jUUJWK2z_QqsIA0w_oUuFsW8CpWIrJ07qfzlAN7FC-WQXI5ZhfeihDt2PxDBdZzFm3tqabNTFvEnUxah3xBnLZyhhGVtrMO-qc1ZVL2R2xbJWTZ3yKjBkroEeW3F-hBCI/s1600/Screenshot_2020-04-12-00-57-40-1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="462" data-original-width="540" height="273" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgyym_ER93bBK0jUUJWK2z_QqsIA0w_oUuFsW8CpWIrJ07qfzlAN7FC-WQXI5ZhfeihDt2PxDBdZzFm3tqabNTFvEnUxah3xBnLZyhhGVtrMO-qc1ZVL2R2xbJWTZ3yKjBkroEeW3F-hBCI/s1600/Screenshot_2020-04-12-00-57-40-1.png" width="320"></a></div><br></div><div>Happy Watching..!!</div>

নেটফ্লিক্স প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন কিনার উপায়

**নেটফ্লিক্স প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন** এর মাধ্যমে আপনি নেটফ্লিক্স আলট্রা এইচডি একাউন্ট পাচ্ছেন মাত্র 350 টাকায় Per Screen একটি প্রিমিয়াম নেটফ...

Read more »

Unlucky 13 - এর রহস্য!

<div>Unlucky 13 - এর রহস্য!</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgNFlaME59Qz_mC3sVY9JkGk8Xv4H2Te7mF7pykQi2PJ0B9V5DLRiVvRO2UFSd5NxtoQOGyEiKfgFt8PIuEmX_zDgHJokMaA2_9og9riRktaM5LSuwOEJYmC_vuvF3w-fnFj9I-Iv013tVy/s1600/FB_IMG_1586630999769.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="266" data-original-width="266" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgNFlaME59Qz_mC3sVY9JkGk8Xv4H2Te7mF7pykQi2PJ0B9V5DLRiVvRO2UFSd5NxtoQOGyEiKfgFt8PIuEmX_zDgHJokMaA2_9og9riRktaM5LSuwOEJYmC_vuvF3w-fnFj9I-Iv013tVy/s1600/FB_IMG_1586630999769.jpg" width="320"></a></div><br></div><div>আমাদের সবারই কম বেশি এই আনলাকি ১৩ (unlucky 13) সম্পর্কে জানা। কিন্তু আমরা ক'জন এর প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে জানি? আমাদের এই মহাদেশ মানে এশিয়ার মানুষদের তুলনায় ইউরোপ বা আমেরিকার মানুষরা এই 'আনলাকি ১৩' এর তত্ত্বটি বেশি মেনে চলে।</div><div>চলুন জেনে নিই কীভাবে আবির্ভাব হলো এই 'আনলাকি ১৩' এর-</div><div>১৯১০ সালে হিস্ট্রিকাইফোডিয়া নামে একটা রোগ আবিষ্কৃত হয়। এই রোগের অর্থ হলো তেরোর আতঙ্ক। এই আতঙ্কের কারণ হলো ১৩ সংখ্যাটিকে ডেভিল বা ইভিল নাম্বার বলা হয়ে থাকে। প্রথমে ধরা হতো কোনো টেবিলে ১৩ জনকে বসানো, কারও বাড়ির নাম্বার ১৩ সহ দৈনন্দিন জীবনে এমন প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ১৩ সম্পর্কিত সব কিছুই অমঙ্গলজনক। সংখ্যা ১৩ নিয়ে বাইবেলে বিভিন্ন জায়গায় বলা হয়েছে। এভাবেই ধীরে ধীরে ১৩’কে অশুভ সংখ্যা হিসেবে ধরা হতো।</div><div>এছাড়াও অশুভ সংখ্যা ১৩’র পিছনে বহু বছর ধরে চলে আসা নানা ধরনের উক্তি, মতবাদ, বাইবেলের বর্ণনা, কুসংস্কার ইত্যাদি জড়িয়ে এটাকে আরো রহস্যময় করে রেখেছে।</div><div><br></div><div>**১৩ নিয়ে ঘেরা রহস্যময় কিছু কথা:**</div><div><br></div><div>১। লাস্ট সাপার (যিশুর শেষ খাবার গ্রহণের রাত্রি) এ ১৩ জন মানুষ ছিলেন এবং কথিত আছে যে ১৩ তম আসন গ্রহণের জন্য যিশু অথবা জুডাস (যিশুকে হত্যার ষড়যন্ত্রকারী) নিজে আগ্রহী ছিলেন।</div><div><br></div><div>২। কেউ কেউ মনে করেন লাস্ট সাপার গ্রহণ করা হয়েছিল নিসান মাসের ১৩ তারিখে। নিসান হলো ইহুদী ক্যালেন্ডারের একটি মাস। আর কেউ কেউ বলেন ক্রুসবিদ্ধকরণের তারিখটি ছিল ১৩ই নিসান।</div><div><br></div><div>৩। বাইবেলে ১৩ নিয়ে বলা বেশিরভাগ তথ্যই অশুভ সংকেত বহন করে।</div><div><br></div><div>৪। কোনো মাসের ১৩ তারিখ যদি শুক্রবার হয় তবে ইউরোপের মানুষজন প্রচুর ভয়ে থাকে। কারণ অনেকের মতে যিশুকে যে দিন ক্রুসবিদ্ধ করা হয় সে দিন ছিল শুক্রবার। আর এছাড়াও ইতিহাস থেকে জানা যায় বিভিন্ন সময়ে ১৩ তারিখের শুক্রবারগুলোতে পৃথিবীতে নানা ধরনের বিপর্যয় এসেছে।</div><div><br></div><div>৫। ইতিহাসবিদের মতে আগের দিনে বেশির ভাগ ফাঁসির কাষ্ঠে ওঠার জন্য যে সিঁড়ি ব্যবহার করা হতো তাতে ১৩টি ধাপ থাকত এবং এটি কখনোই ১৩’র বেশি হয়নি!</div><div><br></div><div>৬। স্ক্যান্ডেভিয়া ভাইকিং যোদ্ধাদের অপদেবতার নাম ছিল লোকি। যে চরিত্রটি আমরা বর্তমানে জনপ্রিয় মুভি থরের ভাই হিসেবে দেখতে পাই। যে কিনা মুভিতে ভিলেন এবং আসলেও ভিলেনই ছিল। বাইবেল মতে লোকি হলেন একজন দেবতা এবং তার নম্বর ১৩।</div><div><br></div><div>৭। ভাগ্য গণনার জন্য বহু বছরের পুরোনো যে অশুভ ট্যারট কার্ড রয়েছে তার মোট ৭৮টি কার্ডের ভিতরে ১৩ নম্বর কার্ডটির মানে হলো মৃত্যু!</div><div><br></div><div>৮। নাইট টেম্পলার, যারা ব্যাপকভাবে পবিত্র গ্রিলকে (যে পাত্র হতে যিশু শেষ সন্ধ্যায় পান করেছিলেন) রক্ষা করার কথা বলে বিশ্বাস করত সেই সাথে অন্যান্য পবিত্র বস্তুও ইউরোপীয় রাজাদের জন্য একটি ব্যাংক হিসেবে কাজ করেছিল। কিন্তু ফ্রেঞ্চ রাজা ফিলিপ চতুর্থের পর ইংল্যান্ডের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজিত হন এবং নাইটস থেকে প্রচুর পরিমাণে ঋণী হন, তিনি নাইট টেম্পলারের সমস্ত সদস্যকে গ্রেফতারের জন্য পোপ ক্লিমেন্ট ভি'র সাথে ষড়যন্ত্র করেছিলেন, শয়তানবাদ ও অন্যান্য অপরাধের অভিযোগে এবং গণহত্যার শিকার হন। নাইট টেম্পলার রাউন্ডআপ শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ১৩০৭ এ শুরু হয়।</div><div><br></div><div>৯। একটি পুরোনো কুসংস্কার প্রচলিত আছে যে আপনার নামে যদি ১৩ অক্ষর থাকে, তবে আপনি অভিশপ্ত হতে বাধ্য। একটু বোকা বোকা শোনালেও যখন আপনি দেখবেন যে বেশ কয়েকটি কুখ্যাত খুনীদের নাম যেমন, চার্লস ম্যানসন (Charles Manson), জ্যাক দ্য রিপার (Jack the Ripper), জেফরি দামের (Jeffrey Dahmer), থেডর বানডি (Theodore Bundy) এবং আলবার্ট ডি স্যালভো (Albert De Salvo) ১৩ অক্ষর ধারণ করে।</div><div><br></div><div>১০। ইউরোপ আমেরিকায় যে কোনো ১৩ই শুক্রবারকে ব্যবসার জন্য একটি ব্যয়বহুল দিন হিসেবে ধরা হয়। এক বিশ্লেষক দাবি করেন, ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের যে কোনো ধরনের ব্যবসায়ের ব্যবসা না করার ব্যাপারে।</div><div><br></div><div>১১। পৃথিবীর বেশিরভাগ এয়ারলাইন্সে ১৩ নাম্বার নামে কোনো রুম থাকে না এবং আগের বিমানগুলোতে ১৩ নাম্বারের কোনো সিট থাকত না। ইউরোপ বা বিশেষ করে আমেরিকায় বহুতল ভবনের লিফটে ১৩ নাম্বার নামে কোনো সুইচ থাকে না।</div><div><br></div><div>১২। ইউরোপে এক সমীক্ষায় দেখা যায় ১৪ তারিখে প্রকাশিত পত্রিকাগুলোতে তুলনামূলক বেশি বিপদ আপদের খবর পাওয়া যায়।</div><div><br></div><div>তাই যদি কোনো তারিখ ১৩ হয় বা ১৩ সম্পর্কিত কোনো কিছু থাকলে মানুষ অন্যদিনের তুলনায় কিছুটা সাবধানে থাকে। তবে এটা কিন্তু শুধুমাত্র ভৌতিক বা প্যারানরমাল দিক দিয়েই ভাবা হয়। আবার সাধারণভাবে কিন্তু প্রতিটি দিনই সমান।</div>

Unlucky 13 - এর রহস্য!

Unlucky 13 - এর রহস্য! আমাদের সবারই কম বেশি এই আনলাকি ১৩ (unlucky 13) সম্পর্কে জানা। কিন্তু আমরা ক'জন এর প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে জানি? আম...

Read more »

অ্যাভিগান Avigan® বিষয়ক ক্ষুদ্র জ্ঞান | ডা. আব্দুর নুর তুষার

<div>অ্যাভিগান বিষয়ক ক্ষুদ্র জ্ঞান....</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj9btyS3VYX5avgXB8hyRVyIfterwxRGJWbVOB9_0N7A2j6ImDqJRL-b5fcxgzMGCPulXfC5fm-t1Q-thXepeYRbWedATrssXzG5GLK031h7iOt02dSuNJhm-rgmppzFS9wIQW0YVvrKe2x/s1600/FB_IMG_1586629063584.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="359" data-original-width="480" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj9btyS3VYX5avgXB8hyRVyIfterwxRGJWbVOB9_0N7A2j6ImDqJRL-b5fcxgzMGCPulXfC5fm-t1Q-thXepeYRbWedATrssXzG5GLK031h7iOt02dSuNJhm-rgmppzFS9wIQW0YVvrKe2x/s1600/FB_IMG_1586629063584.jpg" title="" width="802"></a></div><br></div><div>অ্যাভিগান নামের ঔষধ নিয়ে প্রচুর কথা চলছে। এর জেনেরিক নাম ফ্যাভিপিরাভির। এটার মূল পেটেন্ট ফুজিফিল্মের কাছে। তাদের একটা ঔষধ গবেষণা প্রতিষ্ঠান আছে যেটার নাম ফুজি টোয়ামা । তারা মূলত রেডিওফার্মাসিউটিকাল/ তেজস্ক্রীয় ঔষধ, ক্যানসার, স্নায়ুতন্ত্র ও সংক্রামক ব্যাধি নিয়ে গবেষণা করে।</div><div><br></div><div>এরা ২০১২-১৩ সালে ফ্যাভিপিরাভির তৈরী করে, যা পশুর শরীরে পরীক্ষায় বেশ কিছু ভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে বলে প্রমান পাওয়া যায়। যেমন ফ্লু, ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস, ইয়েলো ফিভার ভাইরাস, জিকা ভাইরাস, রিফট ভ্যালি ফিভার ভাইরাস ও ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজ ইত্যাদি।</div><div><br></div><div>২০১৩ সালেই আমেরিকার এফ ডি এ, এটার ফেজ থ্রি ক্লিনিকাল ট্রায়াল করেছিল। সেখানে এটা ফ্লুর বিরুদ্ধে কাজ করে বলে প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল কিন্তু ঔষধটি বাজারজাত করা হয় নাই। এর কারন কি?</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhnceq-lKqmLl0Gz5ezZohbY03eXczCRGixR5-UMijqk_QUVcY1ad8RXGb49gHUNSHSCnYOqDxIrw4mhuUJ3xiESaJ8A0Vb7f9jEUWv9M8zKjihU2-MYGx75slxOhWjyBVufT0M1kJmISfk/s1600/images%25289%2529.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="465" data-original-width="659" height="225" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhnceq-lKqmLl0Gz5ezZohbY03eXczCRGixR5-UMijqk_QUVcY1ad8RXGb49gHUNSHSCnYOqDxIrw4mhuUJ3xiESaJ8A0Vb7f9jEUWv9M8zKjihU2-MYGx75slxOhWjyBVufT0M1kJmISfk/s1600/images%25289%2529.jpg" width="320"></a></div><br></div><div>কারন হলো গবেষণায় এটা টেরাটোজেনিক বলে প্রমাণিত হয়। মানে এটা গর্ভস্থ ভ্রুন ও শিশুর মারাত্মক ক্ষতি করে। এর ফলে গর্ভের শিশুর মৃত্যু হতে পারে , বিকলাংগ শিশু জন্ম নিতে পারে। এর অন্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে।</div><div><br></div><div>গবেষণাটি র‌্যান্ডমাইজড ডাবল ব্লাইন্ডেড প্লাসেবো কন্ট্রোল স্টাডি ছিল। সেখানে একদলকে প্লাসেবো দেয়া হয়েছিল। আরেক দলকে ঔষধ। গবেষণাটি দৈবচয়ণ করে অংশ গ্রহণকারী বেছে নিয়েছিল। গবেষকরা ডাবল ব্লাইন্ড ছিলেন। অর্থাৎ যারা ঔষধ খাচ্ছেন তারা জানতেন না তারা কি প্লাসেবো নিচ্ছেন নাকি ঔষধ, আর গবেষকরাও জানতেন না কাকে ঔষধ দিচ্ছেন আর কাকে প্লাসেবো। যারা গবেষণা করেন, তারা এটা বুঝবেন। এটা ঔষধ পরীক্ষার সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_VCJfTL-6s25gwOmPmTSCZxZyvyOqGFaepuKoOYlNRpCa0z3ciIZQOiKB8ek6q0YsY1S2HTeFU98u1k3-7IwfGc4AdCmLH5_X-KLcre8a5QY42P0s1dsJ8EJndMhzg6e-8Z-NX811DDy-/s1600/images.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="482" data-original-width="636" height="606" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_VCJfTL-6s25gwOmPmTSCZxZyvyOqGFaepuKoOYlNRpCa0z3ciIZQOiKB8ek6q0YsY1S2HTeFU98u1k3-7IwfGc4AdCmLH5_X-KLcre8a5QY42P0s1dsJ8EJndMhzg6e-8Z-NX811DDy-/s1600/images.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>তবে টেস্টিং এর এক্সক্লুশন ক্রাইটেরিয়া ছিল বিরাট। </div><div><br></div><div>১.গর্ভবতী মা, স্তন্যদায়ী মা, </div><div><br></div><div>২.৪ সপ্তাহের মধ্যে ফ্লু টিকা নিয়েছেন এমন ব্যক্তি, </div><div><br></div><div>৩, অ্যাজমা বা ক্রনিক ফুসফুসের অসুখ আছে এমন ব্যক্তি, </div><div><br></div><div>৪. গাউট আছে যাদের, </div><div><br></div><div>৫,যাদের ব্যাকটেরিয়াল নিউমোনিয়া আছে, </div><div><br></div><div>৬.যাদের অ্যান্টিভাইরাল ড্রাগ ও প্যারাসিটামলে অ্যালার্জি আছে, </div><div><br></div><div>৭. যারা স্টেরয়েড নেন, </div><div><br></div><div>৮. যাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এমন অসুখ আছে,</div><div><br></div><div>৯. গবেষণার আগের ১ বছরের মধ্যে যাদের মানসিক অসুস্থতা বা মানসিক রোগের ঔষধ খাওয়ার ইতিহাস আছে. </div><div><br></div><div>১০.যাদের কিডনি জটিলতায় ডায়ালিসিস করতে হয়, </div><div><br></div><div>এমন মানুষদের এই গবেষণায় রাখা হয় নাই।</div><div><br></div><div>তার মানে এক বিরাট সংখ্যক মানুষ এর বাইরে ছিলেন।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEioFbdqV9PkPwQJvgGpCr6OB4en1Q0w_wYNhTy8oJrN4x-PlvOW1OT2BXeLPocjYtxm8pLYOXFrnLN79dALCSoShNgutKVCvgK4mA17Z84Ql9kd-dnfAl7dlpWTCsVWsArad0HM7SGnQDUp/s1600/images%25285%2529.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="441" data-original-width="695" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEioFbdqV9PkPwQJvgGpCr6OB4en1Q0w_wYNhTy8oJrN4x-PlvOW1OT2BXeLPocjYtxm8pLYOXFrnLN79dALCSoShNgutKVCvgK4mA17Z84Ql9kd-dnfAl7dlpWTCsVWsArad0HM7SGnQDUp/s1600/images%25285%2529.jpg" title="" width="946"></a></div><br></div><div>২০১৫ সালে এই স্টাডি শেষ হয়। ২০১৪ সালে জাপানে এটা তৈরী করার অনুমোদন দেয়া হলেও স্বাভাবিক সময়ে এটা বাজারে পাওয়া যায় না। এটা কেবল হাসপাতালে দেয়া হয় এবং এটা তৈরী ও ব্যবহারের আগে জাপানের স্বাস্থ্য, কল্যান ও শ্রম মন্ত্রনালয়ের অনুমতি নিতে হয়। এবারো জাপানে এটা তৈরীর অনুমতি প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে নিতে হয়েছে। কেবল মাত্র কোন ভাইরাল </div><div>আউটব্রেক হলে এটা তারা ব্যবহার করবে বলে রেখে দিয়েছিল।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj9btyS3VYX5avgXB8hyRVyIfterwxRGJWbVOB9_0N7A2j6ImDqJRL-b5fcxgzMGCPulXfC5fm-t1Q-thXepeYRbWedATrssXzG5GLK031h7iOt02dSuNJhm-rgmppzFS9wIQW0YVvrKe2x/s1600/FB_IMG_1586629063584.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="359" data-original-width="480" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj9btyS3VYX5avgXB8hyRVyIfterwxRGJWbVOB9_0N7A2j6ImDqJRL-b5fcxgzMGCPulXfC5fm-t1Q-thXepeYRbWedATrssXzG5GLK031h7iOt02dSuNJhm-rgmppzFS9wIQW0YVvrKe2x/s1600/FB_IMG_1586629063584.jpg" title="" width="802"></a></div><br></div><div>কোভিড ১৯ শুরু হওয়ার পরে চীনে এটা ব্যবহার করা হয়েছে। এ বিষয়ে চীনের ন্যাশসাল রিসার্চ সেন্টার ফর ইনফেকশাস ডিজিজ এর গবেষক কিংজিয়ানলাই যিনি থার্ড পিপলস হসপিটাল শেনজেন এ কাজ করেন, তিনি বলেছেন যে এই গবেষণায় তারা দেখেছেন যে এটা টেস্টে পজিটিভ হবার ৪ দিনের মধ্যে, রোগের লক্ষন প্রকাশের আগেই দিলে বেশী কাজ করে। এটা কাজ বেশী করে কমবয়সী, সঠিক ওজনের মানুষের মধ্যে. যাদের তখনো জ্বর হয় নাই ।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjiyuJ3jGVbVItEir2ubgCHI4IoJqfCAm_NyNJP-40y1NP4aKwXhYu4YUtZ2BmzRO09QdTQ3Pvp5Kni_Xezq9wUTA0Okz4f0HVRIqnv9-ZQvGgnh0Q08ibefrGNpZqnsVMWvXJZazVYxd6G/s1600/images%25288%2529.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="244" data-original-width="335" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjiyuJ3jGVbVItEir2ubgCHI4IoJqfCAm_NyNJP-40y1NP4aKwXhYu4YUtZ2BmzRO09QdTQ3Pvp5Kni_Xezq9wUTA0Okz4f0HVRIqnv9-ZQvGgnh0Q08ibefrGNpZqnsVMWvXJZazVYxd6G/s1600/images%25288%2529.jpg" title="" width="824"></a></div><br></div><div>তাদের পরীক্ষাটি ছিল ননর‌্যান্ডম এবং ননব্লাইন্ড।</div><div><br></div><div>তাহলে ১৮ মার্চ ২০২০ এ গার্ডিয়ান পত্রিকায় প্রকাশিত হলো , চীন দাবী করেছে অ্যাভিগান কাজ করছে। এত দুর্বল গবেষণায় আসলে এটা বলা সম্ভব না। </div><div><br></div><div>গবেষক নিজেই যেখানে বলেছেন যে এটা মূলত: যাদের টেস্ট পজিটিভ কিন্তু রোগ এর লক্ষন প্রকাশিত হয় নাই তাদের বেলায় বেশী কাজ করে। </div><div><br></div><div>তার মানে টেস্ট যে দেশে বেশী করা হবে সেখানে এটা বেশী কাজ করবে কারন রোগের লক্ষন প্রকাশের আগেই এটা দিলে বেশী কাজ করে।</div><div><br></div><div>২০১৪ সালেও লাইবেরিয়াতে ইবোলাতে আক্রান্ত এক নার্সের শরীরে এটা কাজ করেছিল বলে রিপোর্ট হয়েছিল। গিনিতেও এটা দেয়া হয়েছিল । কিন্তু সেসবই ইবোলা কেসে। কোভিড এর বেলায় এটার পরীক্ষা এখনো সন্তোষজনক না।</div><div><br></div><div><b>অ্যাভিগান কিভাবে কাজ করে ? </b></div><div><br></div><div>এটা আর এন এ ভাইরাসের আর এন এ পলিমারেজ নামের এনজাইমকে বাধা দেয়। ফলে ভাইরাসটি দ্রুত বংশবৃদ্ধি করতে পারে না। তখন আমাদের শরীর ভাইরাল লোড কম থাকায় সহজে এটাকে মারতে পারে।</div><div><br></div><div>এর কর্মপদ্ধতি থেকেই কিন্তু বোঝা যাচ্ছে যে যার শরীরে অনেক ভাইরাস বংশবৃদ্ধি করেছে ও নিউমোনিয়া করে ফেলেছে, তাদের বেলায় এটা বেশী কাজ করবে না। </div><div><br></div><div>তার মানে হলো যে দেশে প্রচুর টেস্ট হচ্ছে এবং আক্রান্তদের রোগের লক্ষন প্রকাশের আগেই সনাক্ত করা যাচ্ছে তাদের বেলায় এটা দেয়া সহজ। টেস্ট ছাড়া এমনি এমনি এটা খাওয়া যাবে না। এটা হাসপাতাল ছাড়া জাপানেও কাউকে দেয়া হয় না।</div><div><br></div><div>নতুনভাবে ফেজ থ্রি ট্রায়াল আবার শুরু করেছে জাপান। আমেরিকাও এটা করবে। </div><div><br></div><div>এবার বুঝে নেন ফেজ গুলি কি? </div><div>ফেজ ওয়ানে ঔষধের ডোজ, সেফটি ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সনাক্ত করা হয়, </div><div><br></div><div>ফেজ টু তে আরো গভীর ভাবে ঔষধ কাজ করে কিনা সেটা দেখা হয় ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা হয়, </div><div><br></div><div>ফেজ থ্রি তে দেখা হয় যেসব ঔষধ এরি মধ্যে আছে সেটার চেয়ে এটা ভালো কিনা বা সমান কিনা </div><div><br></div><div>আর ফেজ ফোরে দেখা হয় আর কি রয়ে গেছে যা জানা হয় নাই।</div><div><br></div><div>যেসব ঔষধ ট্রায়ালে যায় ফেজ ওয়ানে তার মধ্যে মাত্র ১৪% ঔষধ সবগুলি ফেজ পার হয়ে বাজারে আসতে পারে। </div><div><br></div><div>তার মানে বুঝেছেন তো, দুই চারটা রোগী আর দুয়েকদিনের বিষয় না। এটা বেশ সময়. শ্রম ও অর্থের বিষয়। ফেজ থ্রি থেকে প্রতি ৫ টা ঔষধের ২ টা বাদ পড়ে যায়।</div><div><br></div><div>অ্যাভিগানের বিষয়টা অন্য রকম। এটা একবার ফেজ থ্রি শেষ করেছে সাধারন ফ্লুতে এর কাজের পরীক্ষা দিয়ে। সাধারনত ১ থেকে ৪ বছর লাগে একটা ঔষধের ফেজ থ্রি ট্রায়াল শেষ করতে। ধরে নিলাম এটা এবার সবচেয়ে তাড়াতাড়ি হবে। তাহলেও এটার ফেজ থ্রি ট্রায়াল শেষ করতে ৬ মাস তো লাগবেই।</div><div><br></div><div>অথচ ২৯ টা গবেষণা পত্র নিশ্চিতভাবে প্রমাণ করেছে কোয়ারেন্টিন, </div><div>টেস্ট , সামাজিক দূরত্ব ও সাবান, এই ভাইরাসকে ঠেকাতে পারে।</div><div><br></div><div>তারপরেও আমরা বসে থাকি ঔষধ খাবোই খাবো এমন একটা পণ করে।</div><div><br></div><div>সেই পৃথিবীর কথা কল্পনা করেন যেখানে কোন অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টি ভাইরাল ছিল না। মানুষ কিন্তু টিকে গেছে। কিভাবে? </div><div><br></div><div>তখন মানুষে মানুষে এত যোগাযোগ ছিল না। ২৪ ঘন্টার মধ্যে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়া যেতো না। আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়াকে ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়ার মানুষ চিনতো না। ফলে ওই মহাদেশ দুটি এমনিতেই কোয়ারেন্টিন ছিল।</div><div><br></div><div>আমাদের সভ্যতা আমাদের এত কাছে এনেছে যে উহান থেকে নিউইয়র্ক যেতে আর ১৪ দিন লাগে না। </div><div><br></div><div>আগে জাহাজে যেতে হতো । চিন্তা করেন জাহাজে গেলে ১৪ দিন হয়ে যেতো জাহাজের ভেতরেই। অসুখ বিসুখ হয়ে যারা মরার মরে যেতো। নিউইয়র্ক এ রোগ ঢুকতো না। উড়োজাহাজ সব বিগড়ে দিয়েছে।</div><div><br></div><div>প্রকৃতি আমাদের সংক্রমনের সময় যা করতে বলেছে সেটাই সবচেয়ে নিরাপদ। অ্যাভিগান নিয়ে হাহুতাশ না করে, মরিচিকার পেছনে না দৌড়ে প্রমাণিত কাজটি করুন। </div><div><br></div><div>অ্যাভিগান আমাদের দেশে এমনিতেও ভালোভাবে ব্যবহার করা যাবে না, কারন আমাদের দেশে টেস্টের সুবিধা সীমিত। </div><div><br></div><div>লক্ষনওয়ালাদেরই অনেকের টেষ্ট হয় না, আর রোগীর সংস্পর্শে আসাদের টেস্টতো বহু পরের বিষয়।</div><div><br></div><div>এবার কিছু ভালো খবর দেই।</div><div><br></div><div>চাইনিজরা টাকা ঢালছে টিকা বানাতে। </div><div><br></div><div>জাপানীরা টাকা ঢালছে পলিক্লোনাল ইমিনোগ্লোবুলিন বা অ্যান্টিবডি সিরাম তৈরীর পেছনে।</div><div><br></div><div>জাপানীরা অ্যভিগানকেও ট্রায়াল দিচ্ছে।</div><div>জাপানীরা জিন থেরাপী করারও চেষ্টা করছে যার মাধ্যমে ভাইরাল স্ট্রেইনটিকে একটা ডিকয় রিসেপ্টর দিয়ে নিষ্ক্রিয় করা যায়।</div><div><br></div><div>জিএসকে ও ইনোভ্যাক্সও টিকা তৈরীর চেষ্টা করছে।</div><div><br></div><div>তার মানে একটা কিছু হয়ে যাবে। ততো দিন আমাদের টিকে থাকতে হবে। টিকে থাকার উপায় হলো সংক্রমনটিকে দেরী করানো।</div><div><br></div><div>যতো দেরী ততই ঔষধ/ টিকা পাবার সম্ভাবনা। তাই অ্যাভিগান বাদ দিয়ে জ্ঞান সঞ্চয় করেন। </div><div>এটা ডাক্তারদের বুঝতে দেন।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_3T-t2QQS_5uhvMNxebPOsT_GCiiRWS82w5gaAAl_k4mocen6mgClgL9dFpocOULz0sENnw06kJHzibZSbnkU_HI9T9b5PcPSAXkPWxUdpFhU7H-FEbB81y9YCzMBKB-ChZChlv3RgBYp/s1600/FB_IMG_1586629573000.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="369" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_3T-t2QQS_5uhvMNxebPOsT_GCiiRWS82w5gaAAl_k4mocen6mgClgL9dFpocOULz0sENnw06kJHzibZSbnkU_HI9T9b5PcPSAXkPWxUdpFhU7H-FEbB81y9YCzMBKB-ChZChlv3RgBYp/s1600/FB_IMG_1586629573000.jpg" title="" width="898"></a></div><br></div><div>যা কিছু দেখেন সেটাই শেয়ার না দিয়ে পড়াশোনা করেন। ভালো ছাত্র কে হয় জানেন?</div><div><br></div><div>যে ভালো শিক্ষকের কাছে যায়।</div>

অ্যাভিগান Avigan® বিষয়ক ক্ষুদ্র জ্ঞান | ডা. আব্দুর নুর তুষার

অ্যাভিগান বিষয়ক ক্ষুদ্র জ্ঞান.... অ্যাভিগান নামের ঔষধ নিয়ে প্রচুর কথা চলছে। এর জেনেরিক নাম ফ্যাভিপিরাভির। এটার মূল পেটেন্ট ফুজিফিল্মের কাছে।...

Read more »

20W50 বলতে কি বোঝায় ?

<div><b>20W50 বলতে কি বোঝায়?</b></div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiEdDKAwtMGMHf2hRVOzGIzPs6VCmM4F895_J5KIflSTIrhO0pSmT33aok_C-E5Qs2DlGYUAk_k-YPHD79TOiaaQ8KQnTvgnb-Rgtxxa3KrbJTWCXhJNcv4LnuEtX-woYbHGnXn4O3eAesL/s1600/FB_IMG_1586595522264.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="170" data-original-width="297" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiEdDKAwtMGMHf2hRVOzGIzPs6VCmM4F895_J5KIflSTIrhO0pSmT33aok_C-E5Qs2DlGYUAk_k-YPHD79TOiaaQ8KQnTvgnb-Rgtxxa3KrbJTWCXhJNcv4LnuEtX-woYbHGnXn4O3eAesL/s1600/FB_IMG_1586595522264.jpg" title="" width="1048"></a></div><br></div><div>রাস্তায় চলা বাইকের একটি বড় অংশ এই 20W50 ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করে। এই 20W50 একটি মাল্টিগ্রেড ইঞ্জিন অয়েল, যেখানে W হচ্ছে Winter, W এর আগে যেই সংখ্যাটি থাকে সেটি নির্ধারন করে ঠান্ডা আবহাওয়ায় আপনার ইঞ্জিন কেমন পারফর্ম করবে। সংখ্যাটি যত ছোট, ঠান্ডায় পারফরমেন্স তত ভালো। সবদিক বিবেচনা করে W এর আগের সংখ্যাটির মাহাত্ব খুব একটা বেশি নয়। আসল সংখ্যা হচ্ছে W এর পরের সংখ্যাটি। এটি বোঝায় ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় অয়েলের ভিস্কোসিটি (প্রবাহ/সান্দ্রতা) কেমন হবে। সংখ্যাটি যত বড় হবে, ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে অয়েলের সান্দ্রতা তত বেশি হবে। সান্দ্রতা হচ্ছে অয়েলের ফ্লো হওয়ার ক্ষমতা। Wএর আগের সংখ্যাটি পরিবর্তন হলে কোন সমস্যা না হলেও পরের সংখ্যাটি পরিবর্তন করলে বাইকের পারফরমেন্স এবং দীর্ঘস্থায়িত্ব নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ ইঞ্জিনের ভিতরের ছোট ছোট মিলিমিটার সাইজে গ্যাপ থাকে, সেখান দিয়ে অয়েল সার্কুলেট হয় এবং ইঞ্জিনে প্রোপার লুব্রিকেশন হয় এবং ইঞ্জিন ঠান্ডা থাকে। W এর পরের সংখ্যাটি পরিবর্তন হয়ে গেলে ইঞ্জিন গ্যাপ দিয়ে অয়েল ঠিক মত ফ্লো করতে পারবে না, এতে সাউন্ড স্মুথ মনে হলেও ভবিষ্যতে ইঞ্জিনের বড় ধরণের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।</div><div><br></div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi3NiQ8aBBSfDo4G5DRU1GkIM1NrU1rqDy7eQDLXbPRrvyE2vvX2Uo7zpgzrixm-KfXpIeCxFGZwbGj8pGJvp9QbT5YbGmUqFyThZhSbW_YhNsIt9BkwOyCqKxxJ5V0Lni0djdLpnm7xzU0/s1600/FB_IMG_1586593637605.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="276" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi3NiQ8aBBSfDo4G5DRU1GkIM1NrU1rqDy7eQDLXbPRrvyE2vvX2Uo7zpgzrixm-KfXpIeCxFGZwbGj8pGJvp9QbT5YbGmUqFyThZhSbW_YhNsIt9BkwOyCqKxxJ5V0Lni0djdLpnm7xzU0/s1600/FB_IMG_1586593637605.jpg" title="" width="1200"></a></div><br></div>

20W50 বলতে কি বোঝায় ?

20W50 বলতে কি বোঝায়? রাস্তায় চলা বাইকের একটি বড় অংশ এই 20W50 ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করে। এই 20W50 একটি মাল্টিগ্রেড ইঞ্জিন অয়েল, যেখানে W হচ্ছে ...

Read more »

৩০০ টাকায় ১৫ জন অসহায়ের ক্ষুধা নিবারণ | মডেল প্রজেক্ট টি ছড়িয়ে দিন

<div>৩০০ টাকায় ১৫ জন অসহায়ের ক্ষুধা নিবারণ !! ( মডেল প্রজেক্ট টি ছড়িয়ে দিন) </div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi4x4jYkU9xkQhEJxCoe7a2hJgxqIlQfMoL1jgxMQ6JeyY6uKAZ_C-Zs3OZ7vWgkylZ3GXJsBHFzoaOjFwNm6q_xnBag78gUhFK-CIK_kPEGNdZ96gW6wZ2aBwroC5qU6aEnjLouJ4fyxCw/s1600/FB_IMG_1586619322392.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="414" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi4x4jYkU9xkQhEJxCoe7a2hJgxqIlQfMoL1jgxMQ6JeyY6uKAZ_C-Zs3OZ7vWgkylZ3GXJsBHFzoaOjFwNm6q_xnBag78gUhFK-CIK_kPEGNdZ96gW6wZ2aBwroC5qU6aEnjLouJ4fyxCw/s1600/FB_IMG_1586619322392.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>এত ছোট কাজ করে ফেসবুকে পোস্ট দেয়ার জন্য বক্তব্যের শুরুতেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। </div><div> বাসার সামনে দিয়ে প্রতিদিন প্রচুর মানুষ খাবার চেয়ে বেড়ায়। যারা খাবার চায় এরমধ্যে ১০/১২ বছরের বাচ্চারাও আছে৷ </div><div> নিজে খুব হীনমন্যতায় ভুগি। নিজেরা খাচ্ছি অথচ অন্যদের জন্য তেমন কিছুই করতে পারছি না। আমি কলেজ শিক্ষক তাই অর্থ সম্পদের প্রাচুর্য নেই। আবার দায়িত্ববোধের দহন আছে। </div><div><br></div><div>হঠাৎ মাথায় আসল একটা ডিমের দাম ৭ টাকা।  তখনই ভাবলাম তাহলে একটা ডিম সাথে একটু চাল+ডাল দিয়ে ভুনা খিচুড়ি করলে নিশ্চয়ই আরও ৮/১০ টাকার বেশি খরচ পড়বে না। </div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnO_51mNzc1xxcSnTFS3W23axWS9Tp4mm47rCuaAjgtXiwWkAJy0t7ZMRJTAiieoQFVBpTN2kzGrb0egqYaTAcb0wBYErmOAxwQUVou7OL5xhHpZvASs0FepJ4RDu64wq4NjCriIKB4YOK/s1600/FB_IMG_1586619317404.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="600" data-original-width="552" height="870" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnO_51mNzc1xxcSnTFS3W23axWS9Tp4mm47rCuaAjgtXiwWkAJy0t7ZMRJTAiieoQFVBpTN2kzGrb0egqYaTAcb0wBYErmOAxwQUVou7OL5xhHpZvASs0FepJ4RDu64wq4NjCriIKB4YOK/s1600/FB_IMG_1586619317404.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>এই ভাবনা থেকে আমার সহধর্মিণীর সাথে আলাপে বসলাম।  সে এই ব্যাপারগুলো অনেক ভালো বুঝে। এরপর নেমে গেলাম মিশনে। এক কেজি চাল+ আধা কেজি ডাল+ গাজর বরবটি আলু শসা দিয়ে মিশন শুরু হয়ে গেল । বাজার থেকে ওয়ানটাইম প্যাকেট আনলাম।  দেখলাম মোট ১৫ প্যাকেট হল। ১৫ টা ডিম সিদ্ধ করে ভেঁজে প্রতি প্যাকেটে একটা করে বসিয়ে দিলাম। ওয়ানটাইম প্যাকেট পড়ল দুই টাকা করে। </div><div>সকল হিসাব করে দেখলাম এই ১৫ প্যাকেট তৈরি করতে আমার খরচ হয়েছে ৩০০ টাকা।  </div><div>অন্যকেউ করলে হয়ত খরচ একটু কমতে বা অল্প একটু বাড়তে পারে। </div><div><br></div><div>এই ১৫ প্যাকেট খাবার প্রয়োজনের তুলনায় কিছুই না। কিন্তু এই মহামারী কালে ১৫ জন মানুষ এক বেলা খেতে পারবে। ১৫ টা শিশু বা ১৫ জন বৃদ্ধ খেতে একবেলা খেতে পারবে। খাবারটা হাতে পাওয়ার পর এঁদের চোখে যে একটা তৃপ্তির হাসি দেখা দেয় তা শুধু উপলব্ধি করা যায়। তাই যাদের অল্প কিছুটা হলেও  সামর্থ্য আছে তারা সপ্তাহে একবার হলেও এটা করে দেখতে পারেন। </div><div>জানি অনেকেই ভাবতে পারেন, ছোট কাজ করে প্রচার করছি, আমি খুবই ছোট লোক। আসলেই আমি খুবই সাধারণ মানুষ। ছোট লোক তো বটেই। আমি আপনার ভাবনায় বাধা দেব না। আপনি আপনার নিজ দায়িত্বে আমাকে নিয়ে ভেবে যান ভাল মন্দ যা খুশি। আমি  পোস্টটি দিয়েছি যারা আমার মত অর্থ সম্পদের প্রাচুর্য না থাকা সত্ত্বেও কিছু করার ইচ্ছা রাখেন  যাকে প্রবাদে বলে "গরীবের ঘোড়া রোগ " তাদের উদ্দেশ্যে।  সাহস করে একদিন করেন তাহলেই দেখবেন আয়াত্বে চলে এসেছে।  আরও কয়েকদিন করতে পারবেন।  গরীবের ঘোড়া রোগকে স্বাগত জানাই। </div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi4x4jYkU9xkQhEJxCoe7a2hJgxqIlQfMoL1jgxMQ6JeyY6uKAZ_C-Zs3OZ7vWgkylZ3GXJsBHFzoaOjFwNm6q_xnBag78gUhFK-CIK_kPEGNdZ96gW6wZ2aBwroC5qU6aEnjLouJ4fyxCw/s1600/FB_IMG_1586619322392.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="414" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi4x4jYkU9xkQhEJxCoe7a2hJgxqIlQfMoL1jgxMQ6JeyY6uKAZ_C-Zs3OZ7vWgkylZ3GXJsBHFzoaOjFwNm6q_xnBag78gUhFK-CIK_kPEGNdZ96gW6wZ2aBwroC5qU6aEnjLouJ4fyxCw/s1600/FB_IMG_1586619322392.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>#আমার এই পোস্টের মূলবক্তব্য হল "৩০০ টাকায় ১৫ প্যাকেট মডেল " ছড়িয়ে পড়ুক প্রত্যেক পাড়া মহল্লায়। যুব সমাজ সহজেই বাস্তবায়ন করতে পারবে এই প্রজেক্ট।  </div><div> আমার বর্তমান প্রজেক্ট আরও কিছু দিন চালিয়ে যাব। </div><div><br></div><div> সমালোচনা বা গঠনমূলক পরামর্শ আশা করি তবে একটু সাধারণ ভদ্রতার সাথে।  ধন্যবাদ। Mahfuzul Islam Saimum</div>

৩০০ টাকায় ১৫ জন অসহায়ের ক্ষুধা নিবারণ | মডেল প্রজেক্ট টি ছড়িয়ে দিন

৩০০ টাকায় ১৫ জন অসহায়ের ক্ষুধা নিবারণ !! ( মডেল প্রজেক্ট টি ছড়িয়ে দিন) এত ছোট কাজ করে ফেসবুকে পোস্ট দেয়ার জন্য বক্তব্যের শুরুতেই ক্ষমা চেয়ে ...

Read more »

কেন বাইকের ইঞ্জিন অয়েল কমে যায়

<div>"কেন বাইকের ইঞ্জিন অয়েল কমে যায়"</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhtasOD8SJrPF7PhtjUhvltqZKQZ98BW66T6U6oXB1FVcg_olc5yhualFrEmBm_fT-sHDe-M4jdhUrQv1awF1rK3oWTa2_ubpOFFJuFH2bZcRrY4BrS53Zwpf088lm_iClAayrVB-JE47Xn/s1600/images%252838%2529.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="166" data-original-width="222" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhtasOD8SJrPF7PhtjUhvltqZKQZ98BW66T6U6oXB1FVcg_olc5yhualFrEmBm_fT-sHDe-M4jdhUrQv1awF1rK3oWTa2_ubpOFFJuFH2bZcRrY4BrS53Zwpf088lm_iClAayrVB-JE47Xn/s1600/images%252838%2529.jpg" title="" width="802"></a></div><br></div><div>মোটর সাইকেল যারা চালান তারা সবাই ইঞ্জিন অয়েল সম্পর্কে জানেন কম বেশি। বাংলাদেশে ইঞ্জিন অয়েল মোবিল নামে পরিচিত। যদিওবা এই মোবিল ইঞ্জিন অয়েলের একটি ব্র্যান্ডের নাম। আমাদের দেশে এই ব্র্যান্ডটা এতটাই জনপ্রিয় যে ইঞ্জিন অয়েলের নাম পাল্টে নিজেদের নামের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি হয়ে গেছে। ইঞ্জিন অয়েল মোটরসাইকেলের দীর্ঘস্থায়িত্ব ও সঠিক পারফরমেন্স নিশ্চিত করার সবচেয়ে বেসিক এবং গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আজ আমাদের আলোচনার বিষয় হলো কেন মোটর সাইকেল বা মোটর বাইকের ইঞ্জিন অয়েল কমে যায়।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjX5dli-86kkq5QTVpPXbO77rlBneILdObJmIXwDOM45NokQ5iSuzHAa29c0WpZphYEMByrexa73fxzaaI_9i3W8QjZKm-c_wVhbAhTmHSeouniRDsbVdDPDkF3Et_n7UwpkrOHg7yVbJTm/s1600/images%252837%2529.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="138" data-original-width="249" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjX5dli-86kkq5QTVpPXbO77rlBneILdObJmIXwDOM45NokQ5iSuzHAa29c0WpZphYEMByrexa73fxzaaI_9i3W8QjZKm-c_wVhbAhTmHSeouniRDsbVdDPDkF3Et_n7UwpkrOHg7yVbJTm/s1600/images%252837%2529.jpg" title="" width="1083"></a></div><br></div><div>ইঞ্জিন অয়েল গ্রেড :</div><div><br></div><div>ইঞ্জিন অয়েলের গ্রেড বাংলাদেশের অন্যতম বিতর্কিত বিষয়। এ নিয়ে যেন বিতর্কের শেষ নেই। কোন গ্রেড ব্যবহার করবো, কেন করবো। অন্যটি কেন করবো না। এমন তর্ক আর বিতর্ক যেন চলেই আসছে। কিন্তু এর শেষ কোথায়? এর সহজ উত্তর হচ্ছে বাইক অনুযায়ী ইঞ্জিন গ্রেড ব্যবহার করা, আপনার বাইকের ইঞ্জিন স্ট্রাকচার। আপনার মোটর সাইকেলটি তৈরি করার আগে ম্যানুফ্যাকচারাররা কোটি কোটি ডলার খরচ করে রিসার্চ করেছে এবং আপনার ইঞ্জিনের জন্য সবচেয়ে ভালো কি হবে সেগুলো নির্ধারন করেছে। তাই বাইকের ইউজার ম্যানুয়ালে যে গ্রেড লেখা থাকবে, সব সময় সেই গ্রেড ব্যবহার করবেন। অনেক বাইকের ম্যানুয়াল থাকে দুইটি। একটি ইউজার ম্যানুয়াল, একটি সার্ভিস ম্যানুয়াল। সার্ভিস ম্যানুয়াল সাধারণত দেশে তৈরি করা হয় আর এখানে গ্রেড বদলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সব সময় ইউজার ম্যানুয়াল অনুযায়ী ইঞ্জিন অয়েল দিবেন। কিন্তু অনেকেই এটা মানতে ও চান না উল্টো বিতর্কের সৃষ্টি করেন। সহজ ভাষায় হলো আপনার বাইকের জন্য যে গ্রেড লেখা আছে এটাই ব্যবহার করতে হবে। অন্যজন কি ব্যবহার করলো সেটা আপনার জানার কোন প্রয়োজন নেই।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgO4ME_PVpMTTPPS8GUJnqp1sIttyvidSoe6gJnaSWdvm1droKHxrF_6yTs6vLvEURcRQlfvhi9W7aIUFMPVS7Tujdlu5gt5EnKIlAy3P-VrgO-fOPs8tZCU-slA0pUcD7JLbjLOyZVuVVX/s1600/FB_IMG_1586594040871.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="414" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgO4ME_PVpMTTPPS8GUJnqp1sIttyvidSoe6gJnaSWdvm1droKHxrF_6yTs6vLvEURcRQlfvhi9W7aIUFMPVS7Tujdlu5gt5EnKIlAy3P-VrgO-fOPs8tZCU-slA0pUcD7JLbjLOyZVuVVX/s1600/FB_IMG_1586594040871.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>10W30 আসলে কী? :</div><div><br></div><div>ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করে। এই 10W30 একটি মাল্টিগ্রেড ইঞ্জিন অয়েল, যেখানে Wহচ্ছে Winter। Wএর আগে যেই সংখ্যাটি থাকে সেটি নির্ধারন করে ঠান্ডা আবহাওয়ায় আপনার ইঞ্জিন কেমন পারফর্ম করবে। W এর সাথের সংখ্যাটা যত ছোট ঠান্ডায় পারফরমেন্স ততোই ভালো। কিন্তু সবকিছু বিবেচনা করলে W এর আগের সংখ্যাটার মাহাত্ম্য যে খুব একটা বেশি তা কিন্তু না। আসল সংখ্যাটাই হচ্ছে W এর পরের সংখ্যাটা। এই সংখ্যা দিয়ে বোঝায় ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় অয়েলের ভিস্কোসিটি (প্রবাহ/সান্দ্রতা) কেমন হবে। সংখ্যাটি যত বড় হবে, ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে অয়েলের সান্দ্রতা তত বেশি হবে। সান্দ্রতা হচ্ছে অয়েলের ফ্লো হওয়ার ক্ষমতা। Wএর আগের সংখ্যাটি পরিবর্তন হলে কোন সমস্যা না হলেও পরের সংখ্যাটি পরিবর্তন করলে বাইকের পারফরমেন্স এবং দীর্ঘস্থায়িত্ব নষ্ট হয়ে যাবে। কারণ ইঞ্জিনের ভিতরের ছোট ছোট মিলিমিটার সাইজে গ্যাপ থাকে, সেখান দিয়ে অয়েল সার্কুলেট হয় এবং ইঞ্জিনে প্রোপার লুব্রিকেশন হয় এবং ইঞ্জিন ঠান্ডা থাকে। Wএর পরের সংখ্যাটি পরিবর্তন হয়ে গেলে ইঞ্জিন গ্যাপ দিয়ে অয়েল ঠিক মত ফ্লো করতে পারবে না, এতে সাউন্ড স্মুথ মনে হলেও ভবিষ্যতে ইঞ্জিনের বড় ধরণের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।</div><div><br></div><div>ড্রেইন ইন্টারভাল :</div><div><br></div><div>মোটর সাইকেলের ইঞ্জিনের সাথে ড্রেইন ইন্টারভাল শব্দটি আড়াআড়িভাবে জড়িয়ে আছে। ড্রেইন ইন্টারভাল বলতে বোঝায় কত কিলোমিটার পর পর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করবেন। উন্নত দেশগুলোতে ড্রেইন ইন্টারভাল অনেক বেশি হয় এবং তারা নিয়মিত ইঞ্জিন অয়েল টপ আপ করে। কিন্তু আমাদের দেশে টপ আপের কোন সিস্টেম নেই। আর এজন্যই সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় এখানে। আর এক একটা সমস্যা জন্ম দেয় নতুন বিতর্কের। মোটর সাইকেল চলতে চলতে ইঞ্জিন অয়েলের পরিমাণ কমে যাওয়া খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার। কারণ পিস্টন রিং এর পাশ দিয়ে সামান্য অয়েলে ইঞ্জিনের ভেতর বার্ন হয়। আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে টপ আপের নিয়মটি নেই বললেই চলে। বাইকের ম্যানুয়ালে সাধারণ ড্রেইন ইন্টারভাল লেখা থাকে ৬০০০-১০,০০০ কিলোমিটার, যা টপ আপের কথা চিন্তা করে লেখা। কিন্তু আমরা যদি সেই অনুযায়ী ড্রেইন দেই, তাহলে ইঞ্জিনের বারোটা বাজতে সময় লাগবে না। তীব্র যানজট, ভাঙ্গাচোরা রাস্তা ইত্যাদি মিলিয়ে আমাদের ইঞ্জিন অয়েলের ভিস্কোসিটি খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। তাই সময় মত ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করা খুবই জরুরি।</div><div><br></div><div>ক্লাসিফিকেশন :</div><div><br></div><div>বাজারে ইঞ্জিন অয়েল পাওয়া যায় মোট তিন ধরনের। সেগুলো হলো – মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল, সিনথেটিক মিনারেল অয়েল এবং সেমি সিনথেটিক মিনারেল অয়েল। মোটর বাইক বুঝে এবং সুবিধা অসুবিধা বিচার করে এসব ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা হয়।</div><div><br></div><div>ইঞ্জিন অয়েল কমে যাওয়ার কারণ :</div><div><br></div><div>বিশ্বের অনেক দেশেই অর্থাৎ উন্নত দেশগুলোতে ড্রেইন ইন্টারভাল অনেক বেশি হয়ে থাকে। এছাড়া তারা নিয়মিত ইঞ্জিন অয়েল টপ আপ করতে পারে। আমাদের দেশে এই সার্ভিস একেবারে নেই বললেই চলে। মোটর সাইকেল অনেক বেশি সময় ধরে চলতে চলতে ইঞ্জিন অয়েল কমে যাওয়াটা একটা সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে এখন। এর প্রধান কারণ হলো পিস্টন রিং এর পাশ দিয়ে সামান্য অয়েলে ইঞ্জিনের ভেতর বার্ন হয়ে থাকে। আবার ইঞ্জিন অয়েল কমে গেলে মোটর বাইকের সাউন্ডে তার প্রভাব পড়ে।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhyWXv1M8dN5DZ9mBZcA5OdOgTZFxDGIjea5sgN-pJ6bwhTy9J16XTh5G_VutehX9cfEo26XEa27WvA7rl8w1dBfhuGkz9kG6IOdFc5aVO-JqvXe-4i5RcqXX9DjF2uUI0m2-otFCesVUJi/s1600/images%252840%2529.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="480" data-original-width="640" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhyWXv1M8dN5DZ9mBZcA5OdOgTZFxDGIjea5sgN-pJ6bwhTy9J16XTh5G_VutehX9cfEo26XEa27WvA7rl8w1dBfhuGkz9kG6IOdFc5aVO-JqvXe-4i5RcqXX9DjF2uUI0m2-otFCesVUJi/s1600/images%252840%2529.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div> আমাদের দেশের ৯০ থেকে ৯৫ ভাগ মোটর সাইকেল ব্যবহারকারীরা মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করেন। এছাড়া অনেকেই সিনথেটিক ও সেমি সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করেন যা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মিনারেল থেকে উদ্ভূত গ্রুপ – ৩ বেজ অয়েল বা গ্রুপ – ৩ মিক্স করা মিনারেল অয়েল। মিনারেল অয়েলের একটি নেগেটিভ সাইড রয়েছে। আর তা হলো ইঞ্জিন চলার সময় এই হাই টেম্পারেচারে যখন মিনারেল অয়েল অক্সিজেনের সংস্পর্শে আসে তখন</div><div><br></div><div> অক্সিজেনের সাথে খুব ধীর প্রসেসে রিয়েক্ট করে একটি নতুন অণু তৈরি করে। মূলত এ জন্যই ইঞ্জিন অয়েল কমে যাবার প্রবণতাটা বেশি। এবার প্রশ্ন আসতে পারে বাকি দুই ইঞ্জিন অয়েল অর্থাৎ সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল আর সেমি সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করলে ইঞ্জিন অয়েল কমে যাবে কি না। হ্যাঁ, যাবে। তবে এর পরিমাণ অনেকটাই কম। অর্থাৎ মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করলে যতটুকু কমে যাওয়ার কথা এর থেকে কম অংশ কমবে অন্য দুটি ইঞ্জিন অয়েলে।</div><div><br></div><div> <br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjhExo5mJ-6gD5VwHEZT9i6csJyIrtdsmo4IKGvTadXXWwlcszG0lZftLgbMUn4zac2X9RdhhLmxgrqTxJFJS0hCSALSr40hT6lnCsZRc9m5IlHnm909zTN8DJsqKuFpiCfBmrlUuNtWPQN/s1600/images%252839%2529.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="415" data-original-width="739" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjhExo5mJ-6gD5VwHEZT9i6csJyIrtdsmo4IKGvTadXXWwlcszG0lZftLgbMUn4zac2X9RdhhLmxgrqTxJFJS0hCSALSr40hT6lnCsZRc9m5IlHnm909zTN8DJsqKuFpiCfBmrlUuNtWPQN/s1600/images%252839%2529.jpg" title="" width="1068"></a></div></div><div><br></div><div>এই ইঞ্জিন অয়েল কমে যাওয়ার যে প্রবণতা এর থেকে বেরিয়ে আসতে হলে উপরের আলোচনায় উঠে আসা প্রতিটা কারণ ভালো করে আয়ত্ত করতে হবে। তা হলে বিতর্কে না জড়িয়ে ইঞ্জিন অয়েল কমে যাওয়ার সঠিক কারণ খুঁজে পাওয়া সম্ভব।</div>

কেন বাইকের ইঞ্জিন অয়েল কমে যায়

"কেন বাইকের ইঞ্জিন অয়েল কমে যায়" মোটর সাইকেল যারা চালান তারা সবাই ইঞ্জিন অয়েল সম্পর্কে জানেন কম বেশি। বাংলাদেশে ইঞ্জিন অয়েল মোবিল ...

Read more »

কিভাবে বুঝবেন বাইকের ক্লাচ প্লেট নষ্ট হয়েছে

<div><b>কিভাবে বুঝবেন বাইকের ক্লাচ প্লেট নষ্ট হয়েছে।</b></div><div><br></div><div>ক্লাচ প্লেট পরীক্ষা :</div><div>শুরুতেই আপনাকে একদম শান্তি শিষ্ট একটি রাস্তা নির্বাচন করতে হবে। যেন এমন রাস্তায় গাড়ি চলাচল কম বা একেবারেই হয় না এমন রাস্তা। সে ক্ষেত্রে কোন আবাসিক মহল্লা বা গলির রাস্তা বা প্রত্যন্ত অঞ্চলে রাস্তা হলে ভালো হয়। মোটর বাইক স্টার্ট করলেন ৩য় গিয়ারে। কিন্তু এখানে আরপিএম একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ক্লাচ প্লেট পরীক্ষা করার ক্ষেত্রে। একটি নির্দিষ্ট আরপিএম প্রয়োজন। ৩k আরপিএমে আপনাকে বেশিক্ষণ চালাতে হবে। এই ৩k আরপিএম আর ৩য় গিয়ারে চালাতে থাকেন। চালাতে চালাতে হঠাৎ করেই আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হবে। আর সেটা হলো হঠাৎ করেই ফুল থ্রটল দিয়ে ধরে রাখুন। এবারই আসল ব্যাপার বুঝা যাবে। মোটর বাইক কি আপনার কাজে সারা দিচ্ছে? এটাই এখন বড় প্রশ্ন। এখানে দুটো জিনিস ঘটতে পারে। আর তার উপরই নির্ভর করবে আপনার বাইকের ক্লাচ প্লেট কেমন আছে। যদি স্পীড হঠাৎ বেড়ে গিয়ে ফুল থ্রটল আরপিএম এর সাথে বাইকের স্পিডে দ্রুত মিশে যাচ্ছে বা সমন্বয় তৈরি করছে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনার বাইকের ক্লাচ প্লেট ঠিক আছে। এবার ২য় জিনিস যেটা ঘটতে পারে তা হলো যদি দেখা যায় ফুল থ্রটল দেওয়ার পরে উচ্চ আরপিএম এর সাথে স্পিড আস্তে আস্তে বাড়ছে এবং সমন্বয়ে একটু বেশি সময় নিচ্ছে তবে বুঝে নিতে হবে আপনার মোটর বাইকের ক্লাচ প্লেটে সমস্যা আছে। এখন সবচেয়ে বড় কথা হলো এভাবে খুবই সূক্ষ্ম ভাবে বেশ কয়েকটা পরীক্ষা করতে হবে। মাত্র এক দুইবার পরীক্ষা করেই রোগ নির্বাচন করাটা বোকামী। সময় নিয়ে ভালো করে বুঝতে হবে পুরো ব্যাপারটা। তবেই আপনি বুঝতে পারবেন মোটর বাইকের ক্লাচ প্লেটের অবস্থা।</div><div><br></div><div>এখন যে পরীক্ষার ব্যাপারে বললাম এটা সবার পক্ষে সম্ভব হয় না বা সবাই সঠিকভাবে করতে পারে না। তাই এখন ক্লাচ প্লেট টেস্ট করার আরেকটি পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো। এই টেস্ট বা পরীক্ষা করতে হয় মোটর বাইকের ইঞ্জিন খুলে।</div><div><br></div><div>বিকল্প পদ্ধতিতে ক্লাচ প্লেট পরীক্ষা :</div><div>ক্লাচ এসেম্বলি মূলত পাঁচটি অংশ নিয়ে থাকে। ক্লাচ প্রেসার প্লেট, ক্লাচ প্লেট, প্রেসার প্লেট, ক্লাচ প্লেট, ক্লাচ হাউজিং। এই পাঁচটি ধাপকে ঘিরেই এই পরীক্ষা। শুরুতেই ইঞ্জিন থেকে সকল ক্লাচ অংশ খুলে নিতে হবে। আর একইসাথে সকল পেট্রোল শুকানোর ব্যবস্থা করতে হবে। তারপর যেটা করণীয় সেটা হলো ক্লাচ আর প্রেসার প্লেটের পুরুত্ব মাপতে হবে ভার্নিয়ার স্কেলের মাধ্যমে। ভার্নিয়ার স্কেল ছাড়া এটা সম্ভব হবে না। ক্লাচ প্লেট তো মোটামুটি সবারই চেনা জানা। কিন্তু কোটিং ম্যাটেরিয়াল সম্পর্কে ধারণা খুব কম মানুষের আছে। এই পরীক্ষার আগে কোটিং ম্যাটেরিয়াল কি সেটা জেনে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। এটা মূলত ছোট ছোট বাদামী রংয়ের হয়ে থাকে। গভীরতার মাপের সাথে কোটিং ম্যাটেরিয়ালের পুরুত্ব ও মাপতে হবে। এটা বাধ্যতামূলক। এবার প্রতিটা ক্লাচ প্লেট আর প্রেসার প্লেটের মাপ নিতে হবে। প্রতিটি মাপ মনে রাখতে হবে। অথবা প্রয়োজন কোন জায়গায় লেখে রাখতে পারেন। এরপর প্রয়োজন একটি নতুন ক্লাচ প্লেট এবং তার পুরুত্বের হিসাব। এবার আপনার মোটর বাইকে ব্যবহৃত আর নতুন ক্লাচ প্লেটের মধ্যে পুরুত্ব মেপে দেখেন। যদি নতুন ক্লাচ প্লেটের সাথে ব্যবহৃত ক্লাচ প্লেটের পার্থক্য ০.২০-০.২৫ এম এম এর বেশি হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার বাইকের জন্য নতুন ক্লাচ প্লেট প্রয়োজন। তবে বাইক অনুযায়ী এই পার্থক্যের গড়মিল হতে পারে। তবে বেশি হলেই যে ক্লাচ প্লেট খারাপ এমনটা না। আমি এখানে গড় হিসেবেরটা বললাম। কিন্তু বাজারে এখন অনেক বাইক আছে যেগুলো পার্থক্য আরো বেশি হওয়ার সম্ভবনা বেশি। সেজন্য অবশ্যই একজন বাইক ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। আর ক্লাচ প্রেসার প্লেটের ক্ষেত্রে রুক্ষ, সমতল, টাইট আর মসৃণ আছে কি না দেখতে হবে। না হলে ক্লাচ প্রেসার প্লেট বদলে নেওয়া জরুরী। অনেক বেশি বাইক চালানোর ফলে এই প্রেসার প্লটে গভীর ক্ষতে পরিণত হয়। এগুলো বদলে নিতে হয়।</div><div><br></div><div>ক্লাচ প্লেট নষ্ট হয়েছে কি না সেটা বুঝার চেষ্টা করলাম এই আলোচনার মাধ্যমে। এবার আলোচনা হবে ক্লাচ প্লেটের দীর্ঘ স্থায়ীত্বতা নিয়ে।</div><div><br></div><div>ক্লাচ প্লেটের দীর্ঘস্থায়ীত্ব :</div><div>ক্লাচ লিভার মানিয়ে নেওয়ার যে ব্যাপারটা এখানটায় অনেক বাইকারেরই অভিযোগ থাকে। কিন্তু উচিত ক্লাচ লিভার সেটআপ শেষ হলেই এটাকে ফিক্সড মনে করে নিজেকে এর সাথে মানিয়ে নেওয়া। বাইক চালাতে হলে ক্লাচ লিভারের সম্পর্কটা জরুরী। যেমন কখনো হাফ ক্লাচ করা যাবে না। আর ক্লাচ লিভার ছাড়তে আর ধরবে হবে খুবই সহজ ভাবে। দ্রুত ধরে এটা বুঝানো যাবে না এর সাথে আপনার বা আমার যুদ্ধ হচ্ছে। আর ব্যাপারটা একদম ধরলেও ফুল আর ছাড়লেও ফুল হতে হবে। মাঝামাঝি কিছু সম্ভব নয়। এভাবেই ক্লাচ প্লেটকে দীর্ঘ স্থায়ী করতে হয়। তবুও এই পুরো ব্যাপারটি বাইকারের কাছে। আমরা কেবল বুঝিয়ে দিতে পারবো কিন্তু কাজের কাজ তাদেরই করতে হয় এবং করছেন প্রতিদিন। অনেকেই দেখা যায় এত দ্রুত ক্লাচ ধরা আর ছাড়ার কাজটা করে থাকেন যে কয়েকদিন পরে পরেই এই প্লেট পাল্টাতে হয়। কিন্তু এভাবে করলে নিজের লস ছাড়া লাভ বিন্দুমাত্র হবে না।</div><div><br></div><div>এবার আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার নিয়ে আলোচনা করতে হবে। আসলে ক্লাচ প্লেটের ব্যাপারটা আসলে এগুলো এমনিতেই চলে আসে। চলে আসে এ কারণেই ক্লাচ সম্পর্কে সঠিক ধারণা বা জানা শোনা না থাকলে সব ক্ষেত্রেই আমি বা আপনি ক্লাচ প্লেটের দোষ, ভুল বা ঘাটতি খুঁজে বেড়াব। এই ব্যাপারটা খুবই খারাপ আর বাজে। তাই কিছু সাধারণ জিনিস জেনে নেওয়া উচিত। যেমন :</div><div><br></div><div>১. ক্লাচ প্লেটে বাইক অনুযায়ী দীর্ঘস্থায়ী হয়ে থাকে। কারো বাইকের ক্ষেত্রে ৩০ হাজার কিলো মিটার আবার কারো ক্ষেত্রে ৪০ বা ৫০ কিলো মিটারও হতে পারে। এজন্যই না জেনে না বুঝে অন্য বাইকের সাথে তাল মিলিয়ে বা অন্যের কথায় ক্লাচ প্লেট বদলাতে যাবেন না।</div><div><br></div><div>২. ক্লাচ প্লেট বদলালে তার সাথে করে ক্লাচ প্লেটের স্প্রিং গুলোও বদলাতে হয়। আমরা অনেকেই এ ব্যাপার টা জানি না। কিন্তু এটা খুব ছোটখাটো হলেও গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।</div><div><br></div><div>৩. মোটর সাইকেল বা মোটর বাইকে সাদা ও কালো ধোয়ার সাথে ক্লাচের কোন সম্পর্ক নেই। এ ব্যাপারটির সাথে আমরা বেশ পরিচিত। একটু ধোয়া নির্গমন হলেই আমরা ক্লাচ প্লেটের ভুল ত্রুুটি খুঁজতে বের হয়ে যাই। সেটা আসলেই না জানার কারণ কিংবা মনের ভুল। ক্লাচ প্লেট কখনোই এর জন্য দায়ী না। আর একইসাথে ক্লাচ এসেম্বলিরও এর সাথে কোন সম্পর্ক নেই। কাজেই এভাবে বিভ্রান্তিতে ছড়িয়ে পড়ার কিছু না।</div><div><br></div><div>বাইক চালান নিরাপদে। জানুন বাইক সম্পর্কে। তবেই আর শোনা কথায় বিভ্রান্ত হবেন না। বাইক সম্পর্কে সঠিক তথ্য গুলো নিজে জানুন অন্যকে জানতে সাহায্য করুন। আমরা আপনাদের সঠিক জিনিসগুলো জানতে, জানাতে পাশে থাকবো</div>

কিভাবে বুঝবেন বাইকের ক্লাচ প্লেট নষ্ট হয়েছে

কিভাবে বুঝবেন বাইকের ক্লাচ প্লেট নষ্ট হয়েছে। ক্লাচ প্লেট পরীক্ষা : শুরুতেই আপনাকে একদম শান্তি শিষ্ট একটি রাস্তা নির্বাচন করতে হবে। যেন এমন র...

Read more »

2T, 4T টি তেল কী ?

<div>4T = 4 স্ট্রোক </div><div>2T = 2 স্ট্রোক </div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgiSSwSBvOlTP122Psh9BMPr1PSV7XeDmo4353S5geCfgb6av_TH9ugXOTkWsvvoyYCcXedDxO7gyQtii_Tbv9c2mQYf-mdjBr9kQ-oAj5jwoU46ITiVh6J6mL-_a20tAEu7cwcaqeuuRKY/s1600/FB_IMG_1586594040871.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="414" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgiSSwSBvOlTP122Psh9BMPr1PSV7XeDmo4353S5geCfgb6av_TH9ugXOTkWsvvoyYCcXedDxO7gyQtii_Tbv9c2mQYf-mdjBr9kQ-oAj5jwoU46ITiVh6J6mL-_a20tAEu7cwcaqeuuRKY/s1600/FB_IMG_1586594040871.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>যতদূর আমি জানি এটি 2T & 4T টির একমাত্র তাতপর্য</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgj5ZYXpAHyynCi3ehIeKZmrVDHkejzPMT-ypQUBfs-2hcrrh-SacW8pEm-1CqCX9kzOGnlnFGmmr1gf5mQKLos8y-RL8wjF6jgrPHsBUjfFKPvlZ3FpgHdF5gsBnxfu_VvRL2vNfM-rBDz/s1600/FB_IMG_1586593637605.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="276" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgj5ZYXpAHyynCi3ehIeKZmrVDHkejzPMT-ypQUBfs-2hcrrh-SacW8pEm-1CqCX9kzOGnlnFGmmr1gf5mQKLos8y-RL8wjF6jgrPHsBUjfFKPvlZ3FpgHdF5gsBnxfu_VvRL2vNfM-rBDz/s1600/FB_IMG_1586593637605.jpg" title="" width="1200"></a></div><br></div><div>4T টি তেল কী?</div><div><br></div><div>4T টি তেল উচ্চ কার্যকারিতা 4 স্ট্রোক মোটর চক্র যেখানে উচ্চ টর্ক এবং চরম তাপমাত্রা সম্মুখীন হতে পারে ব্যবহারের জন্য একটি বিশেষভাবে তৈরি তেল। তেল স্নিগ্ধতা বা তাপ বিরতি ছাড়াই অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে। একটি দ্রুত ওয়েব অনুসন্ধান 4T তেল সরবরাহকারী বেশ কয়েকটি বিক্রেতাকে দেখাবে।</div><div><br></div><div>2T টি এবং 4T টি তেলের মধ্যে পার্থক্য কী?</div><div><br></div><div>টু স্ট্রোক তেল হিসাবে পরিচিত 2T টি তেল 2 স্ট্রোক ইঞ্জিনে ক্র্যাঙ্ককেস সংকোচনে ব্যবহৃত হয়। তারা পেট্রোয়েল বা কুয়াশা লুব্রিকেশন কৌশলযুক্ত যানবাহনে তৈলাক্তকরণ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়।</div><div><br></div><div>4T টি তেল 4-স্ট্রোক পেট্রোল ইঞ্জিনগুলির জন্য লুব অয়েল।</div><div><br></div><div>এই উভয় তেল মোটরসাইকেলের ইঞ্জিনের জন্য ব্যবহৃত হয়।</div><div><br></div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjY-GaKSjEYvxHdB3QRbNKAxAthdSwI3CZGlVxD-o0Ja1vUFT6jN_7AavsT2lnFkmEOIAgssqNdbK7YChBdzLCxoa5mE0N-ukOLDkD5AhHkZaM4UcoaxHs_c_ZF1kYYsBPxiwqERLtqcWsi/s1600/FB_IMG_1586594162686.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="295" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjY-GaKSjEYvxHdB3QRbNKAxAthdSwI3CZGlVxD-o0Ja1vUFT6jN_7AavsT2lnFkmEOIAgssqNdbK7YChBdzLCxoa5mE0N-ukOLDkD5AhHkZaM4UcoaxHs_c_ZF1kYYsBPxiwqERLtqcWsi/s1600/FB_IMG_1586594162686.jpg" title="" width="1123"></a></div><br></div>

2T, 4T টি তেল কী ?

4T = 4 স্ট্রোক 2T = 2 স্ট্রোক যতদূর আমি জানি এটি 2T & 4T টির একমাত্র তাতপর্য 4T টি তেল কী? 4T টি তেল উচ্চ কার্যকারিতা 4 স্ট্রোক মোটর চক্...

Read more »

গাড়ির ফ্লুইড চেকিং

<div>গাড়ির ফ্লুইড চেকিং : </div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh6uRzaNUNqCN2HHWMK61gbARQP87kngfUmnzOENBfktYjnVwQOEaKzfqL5qtO0Bc25ACjphcUXFDiSytmMScum0CzkPE-kd_DrtOTk-21utdgHND52h3-nHrmWUF5Ragxqm-FP-ZBlRVFP/s1600/FB_IMG_1586594157925.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="296" data-original-width="551" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh6uRzaNUNqCN2HHWMK61gbARQP87kngfUmnzOENBfktYjnVwQOEaKzfqL5qtO0Bc25ACjphcUXFDiSytmMScum0CzkPE-kd_DrtOTk-21utdgHND52h3-nHrmWUF5Ragxqm-FP-ZBlRVFP/s1600/FB_IMG_1586594157925.jpg" title="" width="1117"></a></div><br></div><div>কোন ফ্লুইড কীভা‌বে পরীক্ষা কর‌বেন?</div><div><br></div><div>গাড়ি সচল ও কর্মক্ষম রাখতে বেশ কয়েক ধরণের ফ্লুইড গাড়িতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তাই গাড়ির ফ্লুইড নিয়মিত চেক করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ। ইঞ্জিনের যাবতীয় সমস্যা ও ক্ষয়ক্ষতি রোধ করতে নিয়মিত ফ্লুইড চেক করা প্রয়োজন। নিয়মিত ফ্লুইড চেক করার জন্য কোন গ্যারেজে না যেয়ে নিজেই চেক করে নিন। খুব বেশি ঝামেলা মনে হলে,  তবেই মেকানিকের কাছে গাড়ি নিয়ে যাবেন। শুধু শুধু মেকানিকের কাছে যেয়ে নিজের গাঁটের পয়সা খরচ করবেন না। অনেকেই বুঝতে পারেন না যে , কোন কোন ফ্লুইড চেক করবেন আবার অনেকে বুঝে উঠতে পারেন না কিভাবেই বা কম সময়ে ফ্লুইড চেক করা যায় । আসুন তাহলে জেনে নিন আপনার গাড়ির কোন কোন ফ্লুইড কীভাবে নিয়মিত চেক করে নেবেন।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiI0-wopuyUiBbOO1pjWFFAXcjXN1MS5hv_lA-utQKb7yUGN3CcxwkO-OrAH0IbYxwS9Tah7w3AVysg_samrEBtjjkaIvpPrJh2Of8CXxZNvfqy9_s3bIvWgIRcdHIbmiQBHGNx33lRFvJH/s1600/FB_IMG_1586594160403.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="294" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiI0-wopuyUiBbOO1pjWFFAXcjXN1MS5hv_lA-utQKb7yUGN3CcxwkO-OrAH0IbYxwS9Tah7w3AVysg_samrEBtjjkaIvpPrJh2Of8CXxZNvfqy9_s3bIvWgIRcdHIbmiQBHGNx33lRFvJH/s1600/FB_IMG_1586594160403.jpg" title="" width="1127"></a></div><br></div><div>গাড়ির ফ্লুইড কোনগুলো আর কীভাবে চেক করবেন?</div><div><br></div><div>তেল/জ্বালা‌নি:</div><div><br></div><div>আপনার গাড়ির ইঞ্জিন এবং পার্টস সচল রাখতে তেল অবশ্যই একটি প্রয়োজনীয় উপাদান, সেটা তো সবাই আগে থেকেই জানেন। গাড়ির ফ্লুইড এর মধ্যে তেল অন্যতম। তেল চেক করতে আগে আপনার গাড়ি অন করে, অফ করে নিন। পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করুন যাতে গাড়ি একটু ঠান্ডা হয়। গাড়িতে থাকা ডিপস্টিক বা মাপকাঠি দিয়ে খুব সহজেই তেলের ট্যাংকির ভেতর তেলের পরিমাণ জেনে নিতে পারবেন। পরিমাপ কাঠি আপনাকে জানিয়ে দেবে কতটুকু তেল অবশিষ্ট আছে এবং কতটুকু তেলের প্রয়োজন হতে পারে। ড্যাশবোর্ডেও অয়েল এলার্ট দেখে নিতে পারবেন।</div><div><br></div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjBiawvL2nm3QhwZEb-vYPYZMHMlBQVb6LVnynkZ2sny7UxGGrZWCUF1BlS9uFt_m6cwXkwvADY9WSwOkPEK4-wkFuIMorvqdjtBG58pagasc3kfC-Jh1j-IXW2JCPH9TPbagIydOexjdGG/s1600/FB_IMG_1586594172479.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="294" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjBiawvL2nm3QhwZEb-vYPYZMHMlBQVb6LVnynkZ2sny7UxGGrZWCUF1BlS9uFt_m6cwXkwvADY9WSwOkPEK4-wkFuIMorvqdjtBG58pagasc3kfC-Jh1j-IXW2JCPH9TPbagIydOexjdGG/s1600/FB_IMG_1586594172479.jpg" title="" width="1127"></a></div><br></div><div>রেডিয়েটর ফ্লুইড:</div><div><br></div><div>ইঞ্জিনের হঠাৎ গরম হয়ে যাওয়া রোধে রেডিয়েন্ট ফ্লুইড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনি যদি অল্প প্রেশারে গাড়ি চালান তাহলে ট্র্যাফিক সিগন্যালে থামা অবস্থায় গাড়ি অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যাবে।  গাড়ি চালানোর সময় রেডিয়েন্ট ফ্লুইড চেক করে নেবেন । লক্ষ্য রাখবেন গাড়ি যেন তখন ঠান্ডা থাকে । রেডিয়েটরের ভেতরের উপকরণগুলো একটি নির্দিষ্ট চাপের মধ্যে থাকে তাই ইঞ্জিন গরম থাকা অবস্থায় অথবা চলন্ত অবস্থায় কখনোই এর ক্যাপ খুলবেন না। ইন্জিন কম্পার্টমেন্টের সামনে অথবা মধ্যবর্তী জায়গায় রেডিয়েটর ক্যাপ থাকে। সাবধানে কোন পুরানো কাপড় দিয়ে ক্যাপটি খুলে নিন। আর রেডিয়েটরের ভেতর দেখে নিন কতটুকু কুল্যান্ট দেখা যায়। দরকার হলে দেখার জন্য ছোট টর্চ ব্যবহার করবেন। যদি কাছাকাছি কুল্যান্ট দেখতে না পারেন তাহলে বুঝবেন কুল্যান্ট প্রয়োজন।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhN3T7yP9fyF93vZs0LJ5-NcRa3zaHxSeBHW_lLzKtjkwU9bV32mI7JrP6W5OBgbnJUFreq088yanCWRsaeMd0ctCwAdqLlZB7JdS7c_maFTrj8GfuzgyTiFMKiPJAHUBQqfh4sozdMul4_/s1600/FB_IMG_1586594162686.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="295" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhN3T7yP9fyF93vZs0LJ5-NcRa3zaHxSeBHW_lLzKtjkwU9bV32mI7JrP6W5OBgbnJUFreq088yanCWRsaeMd0ctCwAdqLlZB7JdS7c_maFTrj8GfuzgyTiFMKiPJAHUBQqfh4sozdMul4_/s1600/FB_IMG_1586594162686.jpg" title="" width="1123"></a></div><br></div><div>ট্র্যান্সমিশন ফ্লুইড:</div><div><br></div><div>ট্র্যান্সমিশন সচল রাখতে ট্র্যান্সমিশন ফ্লুইড ব্যবহার করতে হয়। যা অনেক সময় অনেক বড় ধরনের সমস্যা এমনকি দুর্ঘটনা থেকে গাড়িকে বাঁচায়। ইঞ্জিনের ভেতর বিভিন্ন ডিপস্টিকের মধ্যে, একটা থাকে ট্র্যান্সমিশন ফ্লুইড এর ভেতর। অনেকটা তেলের ডিপস্টিকের মতো। আপনার শুধু স্টিকটা বের করে নিতে হবে, কোন পুরানো কাপড় দিয়ে স্টিকটি মুছে নিতে হবে এবং ট্যাংকে আবার রেখে দিতে হবে। এরপর ডিপস্টিক ট্যাংক থেকে বের করে দেখে নিন কতটুকু ট্রান্সমিশন কুল্যান্ট স্টিকের গায়ে লেগে থাকে। আর যদি কুল্যান্টের অবস্থা কেমন সেটা জানতে চান তাহলে আঙ্গুল দিয়ে একটু ঘষে দেখুন কুল্যান্টের রংয়ের কোন পরিবর্তন হয় নাকি সাধারণ থাকে। যদি রং সাধারণ থাকে তাহলে কুল্যান্টের মান ঠিক আছে। আবার যদি কুল্যান্টে পোড়া গন্ধ থাকে তাহলে দ্রুত ট্রান্সমিশন ফ্লুইড বদলে নিন।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhiKH3vS0deVr4Lg9OCsqvSAr85mIhj6_tnuS-GlcZxXIu4p2uDxXy0Y6Bq-xMhy4Qh6MBfloJae2sJbBN7FeQw2_Acf0BH9whhN2mygoL2A6ulyhD03F1djCbmdJ0PRFeBAtRMDGXG81FH/s1600/FB_IMG_1586594165015.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="294" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhiKH3vS0deVr4Lg9OCsqvSAr85mIhj6_tnuS-GlcZxXIu4p2uDxXy0Y6Bq-xMhy4Qh6MBfloJae2sJbBN7FeQw2_Acf0BH9whhN2mygoL2A6ulyhD03F1djCbmdJ0PRFeBAtRMDGXG81FH/s1600/FB_IMG_1586594165015.jpg" title="" width="1127"></a></div><br></div><div>পাওয়ার স্টিয়ারিং ফ্লুইড:</div><div><br></div><div>গাড়ির পাওয়ার স্টিয়ারিং সচল রাখতে পাওয়ার স্টিয়ারিং ফ্লুইড ব্যবহার করা হয়। স্টিয়ারিংয়ের মাধ্যমে গাড়ির চাকার সঠিক নিয়ন্ত্রণ হয় । গাড়ির হুড তুলে যাত্রীর সীটের সামনে যে জায়গাটি দেখা যাবে সেখানে এই ফ্লুইডের ট্যাংকটি অবস্থিত। অথবা বেল্টের কাছে ‘স্টিয়ারিং’ লেখা ক্যাপ দেখতে পাবেন। ক্যাপটি খুললে ফ্লুইড দেখতে পাবেন । অনেক গাড়িতে এমনভাবে ক্যাপটি থাকে, আপনি উপর থেকেই ফ্লুইড চেক করে নিতে পারবেন , ক্যাপ খোলার প্রয়োজন পড়বে না। আর যখন ক্যাপটি খুলবেন তার আগে অবশ্যই চারপাশে জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার করে নেবেন। তানাহলে ক্যাপ খোলার সাথে সাথে ময়লা ভেতরে চলে যেতে পারে। ক্যাপটি খুলে তেল চেক করার মতোন করেই ডিপস্টিক নিয়ে একইভাবে চেক করে নিতে হবে। এছাড়া এখানে কোন লিক থাকলে সেটাও দেখে নিতে পারবেন।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgj_LJe-gbrR7oos2wvuPkIoA5z64HSfpjOf3TVPHXJkxQmvPV7T_iwdTx-juSVbWsY0El5lu7ebbnQxwRwBa9H7ZZ_CeSM4YR-C1od5Kgx-ag_c95ww3d4pg1i6HK5-2Y5rIn1DOh5Vo8C/s1600/FB_IMG_1586593637605.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="276" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgj_LJe-gbrR7oos2wvuPkIoA5z64HSfpjOf3TVPHXJkxQmvPV7T_iwdTx-juSVbWsY0El5lu7ebbnQxwRwBa9H7ZZ_CeSM4YR-C1od5Kgx-ag_c95ww3d4pg1i6HK5-2Y5rIn1DOh5Vo8C/s1600/FB_IMG_1586593637605.jpg" title="" width="1200"></a></div><br></div><div>ব্রেক ফ্লুইড:</div><div><br></div><div>ব্রেক ফ্লুইড অনেক বেশি চাপ সহ্য মধ্যে থাকে। ব্রেক ফ্লুইড আপনার গাড়ির ব্রেকের ভেতর শক্তির সঞ্চার করে যাতে আপনি সময়মত গাড়ি চালাতে এবং থামাতে পারেন। ব্রেক ফ্লুইড সাধারণত ইন্জিন কম্পার্টমেন্টের পেছনের দিকে থাকে। ট্যাংক খোলার আগে চারপাশের অংশ পরিষ্কার করে নেবেন। ব্রেক ফ্লুইডের ট্যাংকের ভেতরে ময়লা গিয়ে গাড়ির ফ্লুইড ও গাড়ির বড়সড় ক্ষতি করতে পারে। এই অংশটি খুলতে আপনার প্রয়োজন একটি স্ক্র ড্রাইভারের। অংশটি খুলে ভেতরে দেখে নিন কতটুকু ফ্লুইড রয়েছে। ক্যাপ থেকে অর্ধেক ইঞ্চি পরিমাণ ফ্লুইড থাকলে ভালো। ব্রেক ফ্লুইড চেক করার সময় ব্রেক ফ্লুইডের রং দেখে নেবেন। যদি দেখেন, ফ্লুইডের রং কালো তাহলে অবশ্যই একজন মেকানিক দেখিয়ে নেবেন।</div><div><br></div><div>এয়ার কন্ডিশনিং কুল্যান্ট:</div><div><br></div><div>গাড়ির ফ্লুইড লিস্টে এয়ার কন্ডিশনিং কুল্যান্টও আছে। এটি সাধারণত রেফ্রিজারেন্ট অথবা ফ্রেয়ন নামে বেশি পরিচিত। গরমের দিনে এই কুল্যান্ট একটু বেশি চেক করতে হয়। এই কুল্যান্ট চেক করা একটু ঝামেলাপূর্ণ কাজ। মেকানিকের কাছে নিয়ে গেলে অনেক টাকার ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। একটি এসি গেজ এবং থার্মোমিটারের সাহায্যে আপনি সহজেই কুল্যান্ট চেক করে নিতে পারবেন। এসি গেজ আর কুল্যান্ট আশেপাশের অটো পার্টসের দোকানে পেয়ে যাবেন। যদি দেখেন এসি কুল্যান্ট কমে গিয়েছে তাহলে কিছু পার্টসের সাহায্যে নিজেই খুব সহজেই রিফিল করে নিতে পারবেন।</div><div><br></div><div>ওয়াশার ফ্লুইড:</div><div><br></div><div>উইন্ডশীল্ড ওয়াশার ফ্লুইড যদিও আপনার গাড়ির ইঞ্জিন সচল রাখার কোন কাজ করে না। কিন্ত গাড়ি চালানোর সময় স্পস্ট দেখার জন্য ওয়াশার ফ্লুইড অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ওয়াশার ফ্লুইড চেক করা খুবই সহজ কাজ। বেশ কিছু গাড়িতে ওয়াশার ফ্লুইড ট্যাংকে ‘উইন্ডশীল্ড’ অথবা ‘ওয়াশার’ লিখা থাকে। ট্যাংকের ক্যাপ না খুলে আপনি এ্রর ভেতরটা দেখে নিতে পারবেন। বা যখন ফ্লুইড খুব বেশি চাপ / ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় না থাকে তখন শুধু একবার মুড়িয়েই খুলে নিতে পারবেন ফ্লুইড ক্যাপটা। আপনার যদি বেশি ফ্লুইডের দরকার হয় তাহলে শুধু সাবান-পানি ব্যবহার না করে ওয়াশার ফ্লুইড ট্যাংকে নিয়ে নিন। আর যদি কাছাকাছি ফ্লুইড খুঁজে না পান তাহলে গ্লাস পরিস্কার করার যে লিক্যুইড ব্যবহার করা হয় সেটাও ফিল করে নিতে পারেন।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi71S_ZmPz7AmPIzJ0aDWnw38A05JWlYfFa8tMK4CXKT6-03mImXw0zbmfKFTwyUM21ZwfrS4Fw-TdTMutOATJBETFvqZist5Av4AWQCCwwMH3RADvoIUKLuZvF6RzTApeXKDA62FNm72qT/s1600/FB_IMG_1586594040871.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="414" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi71S_ZmPz7AmPIzJ0aDWnw38A05JWlYfFa8tMK4CXKT6-03mImXw0zbmfKFTwyUM21ZwfrS4Fw-TdTMutOATJBETFvqZist5Av4AWQCCwwMH3RADvoIUKLuZvF6RzTApeXKDA62FNm72qT/s1600/FB_IMG_1586594040871.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>গাড়ির ফ্লুইড গুলো যদি ঠিকঠাক এবং সঠিক সময়ে চেক করে রাখেন এবং ঠিক মতো রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারেন, তাহলে অনেক ঝুঁকি কমে যাবে। পাশাপাশি গাড়িও ভাল থাকবে।</div>

গাড়ির ফ্লুইড চেকিং

গাড়ির ফ্লুইড চেকিং :  কোন ফ্লুইড কীভা‌বে পরীক্ষা কর‌বেন? গাড়ি সচল ও কর্মক্ষম রাখতে বেশ কয়েক ধরণের ফ্লুইড গাড়িতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তাই গ...

Read more »

ইঞ্জিন অয়েল

<div>ইঞ্জিন অয়েল</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh4nfDjSd__IKgZTv9WxIZvRMXdzTcVCsh5gs95i6KA6jUJISeKAtrxdNfxKCxP-JBisTJFaK-18mBumMqrE_zAFoNbpWgNZKVbvCIyx_AKN-PsB67edvTBtFCBLYQEiLafIHtEGAOHsdGX/s1600/FB_IMG_1586594040871.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="414" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh4nfDjSd__IKgZTv9WxIZvRMXdzTcVCsh5gs95i6KA6jUJISeKAtrxdNfxKCxP-JBisTJFaK-18mBumMqrE_zAFoNbpWgNZKVbvCIyx_AKN-PsB67edvTBtFCBLYQEiLafIHtEGAOHsdGX/s1600/FB_IMG_1586594040871.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>মোটরসাইকেল যারা চালান, তারা সবাই ইঞ্জিন অয়েলের সাথে পরিচিত। আমাদের দেশে ইঞ্জিন অয়েল মোবিল নামেই পরিচিত বেশি, যদিও মোবিল একটি ব্র্যান্ডের নাম। ইঞ্জিন অয়েল মোটরসাইকেলের দীর্ঘস্থায়িত্ব ও সঠিক পারফরমেন্স নিশ্চিত করার সবচেয়ে বেসিক এবং গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। আজ আমরা কথা বলব ইঞ্জিন অয়েলের গ্রেড, ড্রেইন ইন্টারভাল, বিভিন্ন ধরণের ইঞ্জিন অয়েলের কার্যকারিতা নিয়ে।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh4nfDjSd__IKgZTv9WxIZvRMXdzTcVCsh5gs95i6KA6jUJISeKAtrxdNfxKCxP-JBisTJFaK-18mBumMqrE_zAFoNbpWgNZKVbvCIyx_AKN-PsB67edvTBtFCBLYQEiLafIHtEGAOHsdGX/s1600/FB_IMG_1586594040871.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="414" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh4nfDjSd__IKgZTv9WxIZvRMXdzTcVCsh5gs95i6KA6jUJISeKAtrxdNfxKCxP-JBisTJFaK-18mBumMqrE_zAFoNbpWgNZKVbvCIyx_AKN-PsB67edvTBtFCBLYQEiLafIHtEGAOHsdGX/s1600/FB_IMG_1586594040871.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>প্রথমেই আসা যাক ইঞ্জিন অয়েলের গ্রেড নিয়ে। বাংলাদেশের অন্যতম বিতর্কিত একটি বিষয়। কোন গ্রেড ব্যবহার করবো, কেন করবো। অন্যটি কেন করবো না। এর সবচেয়ে সহজ উত্তর হচ্ছে আপনার বাইকের ইঞ্জিন স্ট্রাকচার। আপনার মোটরসাইকেলটি তৈরি করার আগে উৎপাদনকারীরা কোটি কোটি ডলার খরচ করে রিসার্চ করেছে এবং আপনার ইঞ্জিনের জন্য সবচেয়ে ভালো কি হবে সেগুলো নির্ধারন করেছে। তাই বাইকের ইউজার ম্যানুয়ালে যে গ্রেড লেখা থাকবে, সব সময় সেই গ্রেড ব্যবহার করবেন। অনেক বাইকের ম্যানুয়াল থাকে দুইটি। একটি ইউজার ম্যানুয়াল, একটি সার্ভিস ম্যানুয়াল। সার্ভিস ম্যানুয়াল সাধারণত দেশে তৈরি করা হয় আর এখানে গ্রেড বদলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সব সময় ইউজার ম্যানুয়াল অনুযায়ী ইঞ্জিন অয়েল দিবেন। উদাহরণস্বরুপ একটি গ্রেড নিয়ে দেখা যাক গ্রেডের নাম্বারগুলোর আসলে কি বোঝায়।</div><div><br></div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjjJF9jQgN1B8Qe3U6I72FArkMgdVUppV2mHVcP_RYv08jS8lsL8fpW0wN6kilryPCJK5zki-YhfSC1Ku38Q9WTkyWGT2eQv5T2tr9jdxwU7eV2RlEybvSIRFR2JLRXfsjkt0CvEhHaAdW3/s1600/FB_IMG_1586593637605.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="276" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjjJF9jQgN1B8Qe3U6I72FArkMgdVUppV2mHVcP_RYv08jS8lsL8fpW0wN6kilryPCJK5zki-YhfSC1Ku38Q9WTkyWGT2eQv5T2tr9jdxwU7eV2RlEybvSIRFR2JLRXfsjkt0CvEhHaAdW3/s1600/FB_IMG_1586593637605.jpg" title="" width="1200"></a></div><br></div>

ইঞ্জিন অয়েল

ইঞ্জিন অয়েল মোটরসাইকেল যারা চালান, তারা সবাই ইঞ্জিন অয়েলের সাথে পরিচিত। আমাদের দেশে ইঞ্জিন অয়েল মোবিল নামেই পরিচিত বেশি, যদিও মোবিল একটি ব্র...

Read more »

গাড়ির ব্যাটারির আয়ু বাড়তে যা করবেন

<div><b>গাড়ির ব্যাটারির আয়ু বাড়তে যা করবেন:</b></div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhWvfOMtL2VFt9U7gYmjxD9cAlrr4J6n9BAXh60xfGB1_yWS0kV5mhez4akcaZjwxLamnGNOzAZTkE6yFnkaiWhinkSZxksoLdrz4tj2o3cu4rQSjGGfb3n7khyNrbMAyaRSlKUPo92eLvQ/s1600/FB_IMG_1586593893747.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="364" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhWvfOMtL2VFt9U7gYmjxD9cAlrr4J6n9BAXh60xfGB1_yWS0kV5mhez4akcaZjwxLamnGNOzAZTkE6yFnkaiWhinkSZxksoLdrz4tj2o3cu4rQSjGGfb3n7khyNrbMAyaRSlKUPo92eLvQ/s1600/FB_IMG_1586593893747.jpg" title="" width="910"></a></div><br></div><div>নতুন বা পুরোনো, যেকোনো গাড়ির জন্য প্রয়োজন এমন ব্যাটারি যা বেশ কয়েকদিন টিকতে পারে। কারন আমাদের দেশে ঘন ঘন গাড়ির ব্যাটারি পরিবর্তন করা মোটামুটি খরচের ব্যাপার। তাই কমবেশি আমরা সবাই চাই যত কম খরচে বেশি দিন চলা যায়। এজন্য আমরা অনেক সময় ব্যবহৃত গাড়ির ব্যাটারিকে রিফার্বিস করে ব্যবহার করি। কিন্তু এর থেকেও ভালো ও সহজ উপায় হলো বর্তমানের ব্যাটারি আয়ু বাড়ানো যাতে করে এক ব্যাটারিতে আপনি অনেক দিন টিকতে পারেন। সহজ কিছু উপায়ে আপনিও আপনার গাড়ির ব্যাটারি আয়ু বাড়াতে পারবেন অনায়েশে। এজন্য যা যা করতে হবে-</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhWvfOMtL2VFt9U7gYmjxD9cAlrr4J6n9BAXh60xfGB1_yWS0kV5mhez4akcaZjwxLamnGNOzAZTkE6yFnkaiWhinkSZxksoLdrz4tj2o3cu4rQSjGGfb3n7khyNrbMAyaRSlKUPo92eLvQ/s1600/FB_IMG_1586593893747.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="364" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhWvfOMtL2VFt9U7gYmjxD9cAlrr4J6n9BAXh60xfGB1_yWS0kV5mhez4akcaZjwxLamnGNOzAZTkE6yFnkaiWhinkSZxksoLdrz4tj2o3cu4rQSjGGfb3n7khyNrbMAyaRSlKUPo92eLvQ/s1600/FB_IMG_1586593893747.jpg" title="" width="910"></a></div><br></div><div>ব্যাটারি ঠিক মতো স্থাপন করা:</div><div><br></div><div>এটি খুবই সাধারন একটি ভুল। বেখেয়ালে গাড়িতে ঠিক মতো ব্যাটারি বসানো নাও হতে পারে। ব্যাটারি টার্মিনাল গুলো যদি আলগা করে লাগানো হয় তাহলে গাড়ি চালালে ব্যাটারি কাঁপতে থাকে। এতে ব্যাটারিতে হতে পারে শর্ট সার্কিট যা শুধু শুধু ব্যাটারির চার্জ নষ্ট করে। পাশাপাশি, আপনি যদি সচারচর উঁচুনিচু রাস্তায় চলাচল করেন, তাহলে নিয়ম করে একটু দেখে নিলে ভালো হয় যে আসলে ব্যাটারি ঠিক মতো বসানো আছে নাকি।</div><div><br></div><div>ব্যাটারি নিয়মিত পরিষ্কার রাখা:</div><div><br></div><div>ব্যাটারির উপর ময়লা জমে গেলে তা ক্রমান্বয়ে কনডাক্টরে পরিনত হতে পারে। ফলে তা অন্য কোন কিছুর সংস্পর্শে এলে ব্যাটারির চার্জ নষ্ট করে।</div><div><br></div><div>সবচেয়ে সাধারন ঘটনা হলো ব্যাটারি টার্মিনালে চার্জ পরিবাহিত হওয়া কারণ এটি সবচেয়ে নিকটবর্তী ও ধাতব পদার্থের তৈরি। তাই ব্যাটারির</div><div><br></div><div>উপরাংশ নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত এবং বিশেষ করে টার্মিনাল পয়েন্টগুলো খেয়াল রাখা উচিত।</div><div><br></div><div>গাড়ি কম নয় বেশি চালান:</div><div><br></div><div>অবাক হলেও এটি আসলেও কাজে দেয় ব্যাটারি আয়ু বৃদ্ধির জন্য। আপনি কম দূরত্বে গাড়ি চালালে ব্যাটারির চার্জিং ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যায়। পাশাপাশি, আপনি যদি অনেক দিন ধরে গাড়ি না চালান/ স্টার্ট না করেন তাহলে ব্যাটারির কার্জক্ষমতা কমে যায়। প্রতিনিয়ত ব্যাটারি ব্যবহারের উপরে রাখলে এর চার্জ ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তাই গাড়ির ব্যাটারি ভালো রাখতে চেষ্টা করুন বেশি দুরত্বের জন্য গাড়ি ব্যবহার করতে।</div><div>অন্যান্য কিছু সাধারন বিষয়</div><div><br></div><div>গাড়ির হেড/টেইল লাইট ক্ষীণ হয়ে আসলে ব্যাটারি চেক করানো দরকার। ব্যাটারি ভালো থাকলেও নানান কারনে এ সমস্যা হতে পারে। আর ভালো ব্যাটারি এমন অবস্থায় রেখে দিলে তা ধীরে ধীরে ক্ষয় হতে থাকে।</div><div><br></div><div>ব্যাটারির জন্য প্রয়োজন হয় ডিস্টিল ওয়াটার, নিয়মিত তা রিফিল করা উচিত।</div><div><br></div><div>ইঞ্জিন ও পারিপার্শ্বিক তাপমাত্রার দিকে লক্ষ রাখা। খুব বেশি গরম ও খুব বেশি ঠান্ডার মধ্যে ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।</div><div><br></div><div>গাড়িতে অলস বসে থাকার সময় চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব এসি/অন্যান্য ইলেকট্রিকস ব্যবহার না করার। অবশ্যই গাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় দেখা সব ইলেকট্রিকস বন্ধ করা হয়েছে নাকি। এসব খুঁটিনাটি বিষয় গুলোর আমরা প্রতিনিয়ত সম্মুখীন হই। খেয়ালে বা বেখেয়ালে আমরা তা এড়িয়ে যাই। কিন্তু একটু সতর্ক হলে আপনি ব্যাটারি আয়ু বাড়িয়ে ফেলতে পারবেন একাই। তাই চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব খেয়াল রাখার। এতে আপনারই উপকার হবে।</div>

গাড়ির ব্যাটারির আয়ু বাড়তে যা করবেন

গাড়ির ব্যাটারির আয়ু বাড়তে যা করবেন: নতুন বা পুরোনো, যেকোনো গাড়ির জন্য প্রয়োজন এমন ব্যাটারি যা বেশ কয়েকদিন টিকতে পারে। কারন আমাদের দেশে ঘন ঘন...

Read more »

মিনারেল নাকি সিনথেটিক: গাড়িতে কোন ধরণের ইঞ্জিন অয়েল বেশি কার্যকরী?

<div><b>মিনারেল নাকি সিনথেটিক: গাড়িতে কোন ধরণের ইঞ্জিন অয়েল বেশি কার্যকরী?</b></div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh_VM6-orl5GrGcR2qqQwQLEYohEvVIWmxsgFQYMtnisWb6nJtf06XALqEYcGnfN9XaOJXY2YBnJDc-lc7hXvz7TX7Zf0JMWouzD11BOqRRtPS85GbGaZNV4HrCMTOjnSip8gwU2fw4eQLv/s1600/FB_IMG_1586593637605.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="276" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh_VM6-orl5GrGcR2qqQwQLEYohEvVIWmxsgFQYMtnisWb6nJtf06XALqEYcGnfN9XaOJXY2YBnJDc-lc7hXvz7TX7Zf0JMWouzD11BOqRRtPS85GbGaZNV4HrCMTOjnSip8gwU2fw4eQLv/s1600/FB_IMG_1586593637605.jpg" title="" width="1200"></a></div><br></div><div>গাড়ির প্রাণ হচ্ছে ইঞ্জিন। আর ইঞ্জিনকে বাঁচিয়ে রাখে ইঞ্জিন অয়েল। ইঞ্জিন অয়েল আবার কয়েক রকম হতে পারে। যেমন মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল, সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল , সেমি সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েল। কিন্তু কোন ধরনের জ্বালানি ব্যবহার করা গাড়ির জন্য ভাল এবং যুক্তিযুক্ত এই নিয়ে অনেকেই দ্বিধায় থাকেন। বিভিন্ন ধরণের ইঞ্জিন অয়েলের বিভিন্ন রকম সুবিধা অসুবিধা থাকে। সেসব ভালোমন্দ বিবেচনা করেই গাড়িতে ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা উচিৎ। তার আগে এই বিভিন্ন রকম ইঞ্জিন অয়েল সম্পর্কে ধারণা নেয়া যাক।</div><div><br></div><div>সিনথেটিক অয়েল:</div><div>গাড়ির ইঞ্জিনের সেরা এবং সর্বোচ্চ পারফর্মেন্স নিশ্চিত করার জন্য যেসব তেল উচ্চমাত্রার পরিশোধিত এবং প্রয়োজনীয় রাসায়নিক কেমিক্যাল যুক্ত করে তৈরি করা হয়ে থাকে সেগুলোকে সিনথেটিক অয়েল বলা হয়ে থাকে। সিনথেটিক ওয়েলে যেসব কেমিক্যাল যুক্ত করা হয় সেগুলো ইঞ্জিনের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে যুক্ত করা হয়ে থাকে।</div><div><br></div><div>সেমি সিনথেটিক অয়েল:</div><div>সেমি সিনথেটিক বলতে সিনথেটিক এবং মিনারেল অয়েলের মিশ্রণকে বুঝানো হয়ে থাকে। অর্থাৎ যেসব ইঞ্জিন অয়েলে একই সাথে প্রাকৃতিক এবং সিনথেটিক ওয়েল দুটোই থাকে সেগুলোকে সেমি সিনথেটিক অয়েল বলা হয়ে থাকে। মূলত মিনারেল অয়েলের কার্যকারিতা বৃদ্ধির জন্য তার সাথে সিনথেটিক অয়েল যুক্ত করে সেমি সিনথেটিক অয়েল তৈরি করা হয়ে থাকে। তবে এই দুই ধরণের অয়েলের মিশ্রনের অনুপাতে সিনথেটিক অয়েলের পরিমান সর্বোচ্চ ৩০% । বাকি ৭০ ভাগ মিনারেল অয়েল।</div><div><br></div><div>এখন প্রশ্ন হচ্ছে গাড়ির ইঞ্জিনের জন্য কোন ধনের ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা বেশি ভাল এবং যুক্তিযুক্ত। দাম, ব্যবহার উপযোগিতা, কার্যকরণ বিভিন্ন কারণে একেকজন একেক ধরণের তেল ব্যবহার করে থাকেন। কোন ধরণের তেলের কী কী সুবিধা-অসুবিধা, ভালোমন্দ তা যাচাই করে; তবেই গাড়ির জন্য ইঞ্জিন অয়েল নির্বাচন করা উচিৎ।</div><div><br></div><div>মিনারেল ইঞ্জিন অয়েলের সুবিধা অসুবিধা</div><div>সুবিধা</div><div><br></div><div>দাম কম- মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল প্রাকৃতিক উপায়ে উত্তোলিত হয় বিধায় এই তেলের দাম কম।</div><div>সহজলভ্য- মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল সহজেই সবখানে পাওয়া যায়।</div><div>গাড়ির চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম- মিনারেল ইঞ্জিন অয়েলে কোন অতিরিক্ত কেমিক্যাল যুক্ত না করা হলেও, এই তেল দিয়ে গাড়ির বেসিক চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।</div><div><br></div><div><b>অসুবিধা</b></div><div><br></div><div>মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল বারবার পরিবর্তন করতে হয়।</div><div>ইঞ্জিনের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অতিরিক্ত কোন কেমিক্যাল যুক্ত থাকে না।</div><div>ইঞ্জিনের সেরা পারফর্মেন্স সবসময় পাওয়া যায় না।</div><div>ইঞ্জিনের নকিং মাঝে মাঝে বাড়তে পারে।</div><div>দ্রুতই ঘনত্ব হারিয়ে পাতলা হয়ে যায়।</div><div>কখনো কখনো গাড়ির পার্টসের ক্ষয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায় মিনারেল অয়েল।</div><div>উচ্চতাপে বা খুব ঠান্ডা তাপমাত্রায় এই তেল খুব একটা কার্যকরী হয় না।</div><div>সিনথেটিক অয়েলের সুবিধা অসুবিধা</div><div>সিনথেটিক অয়েল এমন এক ধরণের জ্বালানি যা গাড়ির ইঞ্জিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধির কথা মাথায় রেখেই তৈরি করা হয়েছিল। ফলে গাড়িতে সিনথেটিক অয়েল ব্যবহার করার বেশ কিছু সুবিধা আছে। এইসকল সুবিধার জন্য অনেক গাড়ি চালকই সিনথেটিক অয়েল ব্যবহার করার দিকে ঝুকছেন।</div><div><br></div><div>সুবিধা</div><div><br></div><div>সিনথেটিক অয়েল ইঞ্জিন চালু হবার সাথে সাথেই কাজ করা শুরু করে। যেখানে মিনারেল অয়েল ইঞ্জিন চালু হবার পর পুরোপুরি কার্যকর হতে কিছুটা সময় লাগে। এছাড়াও গাড়ির পার্টস ভাল রাখতে এবং ইঞ্জিনের নকিং বন্ধ করতে সিনথেটিক ইঞ্জিন অয়েলের সুনাম রয়েছে। নিচে সিনথেটিক অয়েলের আরো কিছু সুবিধা দেয়া হলো</div><div><br></div><div>অল্প বা ঠাণ্ডা তাপমাত্রায় বেশ কার্যকরী</div><div>অধিক বা উচ্চ তাপমাত্রায়ও কাজ করে</div><div>ইঞ্জিনের ময়লা জমতে দেয়না এবং ইঞ্জিন ডাস্ট ক্লিন রাখে</div><div>ঘর্ষণ এবং নকিং কম হয় ফলে ইঞ্জিনের স্থায়িত্ব বাড়ে।</div><div>সহজে পাতলা হয়ে যায়না বিধায়, বাষ্প হয়ে কমে যাওয়ার সম্ভাবনা কম।</div><div>অনেক বেশি সময় ধরে কাজ করে।</div><div>সর্বোচ্চ পরিমাণে পরিশোধিত বিধায় ক্ষতিকারক কেমিক্যাল নেই বললেই চলে</div><div>কম সময়ে কাজ করতে শুরু করে।</div><div>তেলের মধ্যে আনবিক অনুপাত সবসময় সমান থাকে বিধায় কার্যকারিতাও সবসময় একই রকম থাকে।</div><div><br></div><div><b>অসুবিধা</b></div><div><br></div><div>সিনথেটিক অয়েলের যেমন সুবিধা আছে, তেমনি কিছু অসুবিধাও আছে।</div><div><br></div><div>সিনথেটিক অয়েল বেশ পিচ্ছিল। তাই নতুন গাড়িতে বা ইঞ্জিনে সিনথেটিক অয়েলে লুব্রিকেন্ট হিসেবে এই তেল সঠিক বেক-ইনের জন্য প্রথম প্রথম কার্যকরী হতে সময় লাগে। তাই নতুন গাড়িতে সিনথেটিক অয়েলের আগে কিছুদিন মিনারেল অয়েল ব্যবহার করে নেয়া ভাল।</div><div>ইঞ্জিনে মিনারেল অয়েলের চাইতে বেশি তাপ উৎপন্ন করে।</div><div>মিনারেল অয়েলের চাইতে সিনথেটিক অয়েলের দাম অনেক বেশি</div><div>অনেকেই সিনথেটিক অয়েল সম্পর্কে সঠিকভাবে সচেতন নন।</div><div>অনেক সময় হাতের কাছে চাইলেই সিনথেটিক অয়েল পাওয়া যায় না</div><div>অল্প সিসির গাড়িতে এই তেল ব্যবহার করা কিছুটা ব্যয়বহুল।</div>

মিনারেল নাকি সিনথেটিক: গাড়িতে কোন ধরণের ইঞ্জিন অয়েল বেশি কার্যকরী?

মিনারেল নাকি সিনথেটিক: গাড়িতে কোন ধরণের ইঞ্জিন অয়েল বেশি কার্যকরী? গাড়ির প্রাণ হচ্ছে ইঞ্জিন। আর ইঞ্জিনকে বাঁচিয়ে রাখে ইঞ্জিন অয়েল। ইঞ্জিন অয়...

Read more »

এলকোহল (ইথানল) বাষ্প দিয়ে করোনা চিকিৎসা পদ্ধতির ঝুকিপুর্ন

<div>প্রসঙ্গ : এলকোহল (ইথানল) এবং আমরা </div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgHZoqC_2cNHDu2O1clLgFpGzMRS5FIIerVGxCk8aRw0pRub351xLq59dIO1A-AmWS07FgWrw430XwZb7icv8OuYL_Gwz-CFGWWR8fueDvcf8KohK4ZhCYkWGJKaRpq6OWs2oAarI9EWNKh/s1600/FB_IMG_1586437451763.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="480" data-original-width="545" height="705" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgHZoqC_2cNHDu2O1clLgFpGzMRS5FIIerVGxCk8aRw0pRub351xLq59dIO1A-AmWS07FgWrw430XwZb7icv8OuYL_Gwz-CFGWWR8fueDvcf8KohK4ZhCYkWGJKaRpq6OWs2oAarI9EWNKh/s1600/FB_IMG_1586437451763.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>যা বুঝলাম জাতি এখন "এলকোহল" নিয়ে মাতামাতি করছে। ৭০% ইথানল অবশ্যই ভাইরাসকে disinfect করতে সক্ষম, but only as disinfectant, যেটা শুধু মাত্র যেকোনো surface এ কিংবা topical use করা যাবে, খেয়ে কিংবা ভাপ নিয়ে নয়!</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgHZoqC_2cNHDu2O1clLgFpGzMRS5FIIerVGxCk8aRw0pRub351xLq59dIO1A-AmWS07FgWrw430XwZb7icv8OuYL_Gwz-CFGWWR8fueDvcf8KohK4ZhCYkWGJKaRpq6OWs2oAarI9EWNKh/s1600/FB_IMG_1586437451763.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="480" data-original-width="545" height="705" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgHZoqC_2cNHDu2O1clLgFpGzMRS5FIIerVGxCk8aRw0pRub351xLq59dIO1A-AmWS07FgWrw430XwZb7icv8OuYL_Gwz-CFGWWR8fueDvcf8KohK4ZhCYkWGJKaRpq6OWs2oAarI9EWNKh/s1600/FB_IMG_1586437451763.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক Dr. Md. Alimul Islam স্যার যিনি এই থিওরি দিয়েছেন, আমি তাকে অসম্মান করে কিছু বলছিনা, কিন্তু এই ধরনের তথ্য মিডিয়াতে প্রকাশ করা মাত্র কি হল ব্যাপারটা জানেন? পোলাপান ইথানল খাওয়ার কথা ভেবে বসে আছে, ইরানে ৬০০ ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে, কারণ তারা ভেবেছে ইথানল খেয়ে তারা করোনামুক্ত হবে! and this is definitely not a joke!</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiiTrw5U5-S5aqsI85oCVLLa7isYdaAydorqvMV3_JiK4tcv2Fu_JVFLeN943UNiDkrF-lWdYQUeiAhOAFt6P10gehFFndgYzU2ivBWuKkhVOacjH4rcYwz_CQ9kRvFglY3A6kenKQZXt3l/s1600/FB_IMG_1586437456977.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="393" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiiTrw5U5-S5aqsI85oCVLLa7isYdaAydorqvMV3_JiK4tcv2Fu_JVFLeN943UNiDkrF-lWdYQUeiAhOAFt6P10gehFFndgYzU2ivBWuKkhVOacjH4rcYwz_CQ9kRvFglY3A6kenKQZXt3l/s1600/FB_IMG_1586437456977.jpg" title="" width="843"></a></div><br></div><div><b>সহজ ভাষাতে ইথানল বাষ্প গ্রহণের risk factor গুলো বলার চেষ্টা করি :</b></div><div><br></div><div>১. Overdose : এক্ষেত্রে গ্লাসে করে পরিমান মেপে ইথানল খাওয়া হচ্ছেনা, কাজেই বাষ্প গ্রহণ করলে overdose হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি, কারণ এটা তখন আমাদের stomach আর liver কে bypass করে সরাসরি ব্লাডে চলে যাবে। exact কতটুকু inhale করা হল জানা সম্ভব না (স্যার ফর্মুলা দিয়েছেন 20 cc 70% EtOH + 30 cc water at 50-60 degree C) কতটুকু inhale করলাম পরিমান জানা সম্ভব না। আর হুজুগে বাঙ্গালী ইচ্ছেমতো inhale করে নিজেকে overdose করে ফেলবে। এরপর ঘ্যাঁচাং! </div><div><br></div><div>২. Alcohol Poisoning : বাংলা ভাষায় আপনি EtOH inhale করে HIGH হয়ে গেলেন, বেশিই inhale করে ফেল্লেন, এখন খেলে তো বমি করে বের করে দেয়ার একটা সম্ভাবনা ছিল, কিন্তু vapor তো আপনার ফুসফুস হয়ে সরাসরি আপনার blood এ চলে গিয়েছে, এখন আপনি কিভাবে এটা বের করবেন শরীর থেকে? Inhaled alcohol cannot be purged from the body by vomiting which is the treatment for alcohol poisoning.</div><div><br></div><div>৩. Infection : নর্মাল কথা, আমরা যে হেক্সিসল হাতে দিই, হাত dry হয়ে যায় না? একই ভাবে EtOH inhale করলে আমাদের নাসারন্ধ্র এক্কেবারে শুকিয়ে খড়খড়ে হয়ে যাবে এবং যতটুকু আর্দ্রতা আমাদেরকে জীবাণু থেকে প্রটেকশন দেয়ার জন্য প্রয়োজন, সেটাও আমরা হারাব আর নানান প্রকার respiratory infection এ আক্রান্ত হব! COVID তো বাদই দিলাম! </div><div><br></div><div>৪. Addiction : এর কথা আর নাই বলি!</div><div><br></div><div>৫. Lung Injury : যে তাপমাত্রার vapor নিতে বলা হচ্ছে, ফুসফুসের প্রতিটি কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে, যেটা আমাদের respiratory tract এ জ্বালাপোড়া তো করাবেই, সাথে long term breathing problem তৈরি করবে।</div><div><br></div><div>৬. Cancer : স্যারের কথা অনুযায়ী উনার ফর্মুলা অনুযায়ী দিমে ৩-৪ বার গড়্গড়া বা কুলি করতে হবে। এর দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার oral cancer এ রূপ নিতে পারে, কারণ ইথানল carcinogenic, পৃথিবীর ৩.৫% মানুষের মৃত্যুর জন্য alcohol consumption দায়ী।</div><div><br></div><div>আমার কথা : IEDCR এর একটা কনফারেন্স হয়েছিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে একজন বলেছিলেন যে COVID 19 70 degree C এ মারা যায়। এই কথা যদি আমি সত্যি বলে ধরেও নিই, তাহলে আমাকে ইথানল বাষ্প নিতে হবে কেন? আমি এই তাপমাত্রার পানির বাষ্প নিলে কাজ হচ্ছেনা? খামাখা আমাদের Alvioli পর্যন্ত ইথানল যেতে দেয়ার কি দরকার সেক্ষেত্রে? এম্নিতেই সবার এক পা কবরে এখন। </div><div><br></div><div>জাপানের একজন পদার্থবিজ্ঞানী সম্প্রতি এক‌টি পেপার পাবলিশ করেছেন যেখানে COVID মুক্ত হতে একই পদ্ধতি ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। কিন্তু কোন সুনির্দিষ্ট প্রমাণ নেই যে এটা আদৌ কাজ করবে কিনা! মোটের উপর এক কথা, DON'T TRY THIS AT HOME, এটা কোন স্বীকৃত নিয়ম নয়!</div><div><br></div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiiTrw5U5-S5aqsI85oCVLLa7isYdaAydorqvMV3_JiK4tcv2Fu_JVFLeN943UNiDkrF-lWdYQUeiAhOAFt6P10gehFFndgYzU2ivBWuKkhVOacjH4rcYwz_CQ9kRvFglY3A6kenKQZXt3l/s1600/FB_IMG_1586437456977.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="393" data-original-width="552" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiiTrw5U5-S5aqsI85oCVLLa7isYdaAydorqvMV3_JiK4tcv2Fu_JVFLeN943UNiDkrF-lWdYQUeiAhOAFt6P10gehFFndgYzU2ivBWuKkhVOacjH4rcYwz_CQ9kRvFglY3A6kenKQZXt3l/s1600/FB_IMG_1586437456977.jpg" title="" width="843"></a></div><br></div><div>(আমি হালাল হারাম নিয়ে কিছু বলি নাই, সম্পূর্ণ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করেছি)</div><div><br></div><div>©Tasmi Akter Mouw- ফার্মাসিস্ট</div><div><br></div><div>For more information :</div><div>https://www.dailymail.co.uk</div>

এলকোহল (ইথানল) বাষ্প দিয়ে করোনা চিকিৎসা পদ্ধতির ঝুকিপুর্ন

প্রসঙ্গ : এলকোহল (ইথানল) এবং আমরা যা বুঝলাম জাতি এখন "এলকোহল" নিয়ে মাতামাতি করছে। ৭০% ইথানল অবশ্যই ভাইরাসকে disinfect করতে সক্ষম, ...

Read more »

বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম মিয়াজাকি । miyazaki

<div><b>বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম মিয়াজাকি।</b></div><div><br></div><div>নামের আগে দাম বলি: প্রতি এক পিস আমের দাম প্রায় ৭০ ডলার বা ৬ হাজার টাকা।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi9XSPX65n_IHj_ISuG0kZEUqJPNcq55-YoQQFQJrTc72lgEAua5EeQXBJNJoC9R4ilzOvzvTwz6cB7aBfUjdwVFRNrNK0thD38Zxw3PZHQ9ofkqYEn3b3RbZNqiR3kMXKPyRm3LYXDvVyo/s1600/FB_IMG_1585819989775.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="466" data-original-width="480" height="777" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi9XSPX65n_IHj_ISuG0kZEUqJPNcq55-YoQQFQJrTc72lgEAua5EeQXBJNJoC9R4ilzOvzvTwz6cB7aBfUjdwVFRNrNK0thD38Zxw3PZHQ9ofkqYEn3b3RbZNqiR3kMXKPyRm3LYXDvVyo/s1600/FB_IMG_1585819989775.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>আমটির নাম: মিয়াজাকি(miyazaki) আম যা বিশ্ব বাজারে রেড ম্যাংগো নামে পরিচিত।</div><div>এটি একটি জাপানিজ আম যা বর্তমানে নোয়াল ফার্ম (Noal Farm) এটার বানিজ্যিক উৎপাদন করছে।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhWFRauKddDkX9YpwPPtbblNfUoAi5IdqiWclqtYmhzXvlW6OCL8hLnasGMD8khe-dCXn-213IIGKM1nMi-Rr7M3Cefe65LdVMC1giCl0TTmSNQd5GDu0QijvQikdbS7UnIBBYhRRqDxfFv/s1600/images%25281%2529.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="304" data-original-width="400" height="608" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhWFRauKddDkX9YpwPPtbblNfUoAi5IdqiWclqtYmhzXvlW6OCL8hLnasGMD8khe-dCXn-213IIGKM1nMi-Rr7M3Cefe65LdVMC1giCl0TTmSNQd5GDu0QijvQikdbS7UnIBBYhRRqDxfFv/s1600/images%25281%2529.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>আমটির গড় ওজন প্রায় ৭০০ গ্রাম মত এবং দাম প্রায় ৭০ ডলার। এই হিসেবে প্রতি ১০ গ্রাম আমের দাম ১ ডলারের মত।</div><div>যারা আমটি খেয়েছেন তাদের মতে আমটির স্বাদ অন্যান্য আমের চেয়ে প্রায় ১৫ গুন বেশি।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg9wnCJoZ5LUsT2YT2e4ojQ6YXXuQwS66S6sT5mSY3pAKyn2mJOx2rtsqdUCd8ZJALN4vfoTqEnKRpsgi9ILWf0GaPyQCPZlXXWtZNfJcPYbFobW7vNixZ5LxM_qmAe_CHJ9RvrasH9K9Bq/s1600/images%25288%2529.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="473" data-original-width="630" height="601" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg9wnCJoZ5LUsT2YT2e4ojQ6YXXuQwS66S6sT5mSY3pAKyn2mJOx2rtsqdUCd8ZJALN4vfoTqEnKRpsgi9ILWf0GaPyQCPZlXXWtZNfJcPYbFobW7vNixZ5LxM_qmAe_CHJ9RvrasH9K9Bq/s1600/images%25288%2529.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>কিন্তু মজার তথ্য হলো- স্বাদের কারনে নয়- চাষ পদ্ধতির কারনে আমটির দাম এত বেশি।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEihyphenhyphenTofMhWGl8kfHlepD31JtpGxpNAQmQIG8CVbw_buVMLo2jahjwK_4Bgh78hIC1KbICeF5og6NAMGslM1OXnkZIDJrQOgMaGQvqyLzkS-Lt3xCHZv0iD0oxH2IHrW6osIpLOF8l_qeOuJ/s1600/images.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="453" data-original-width="677" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEihyphenhyphenTofMhWGl8kfHlepD31JtpGxpNAQmQIG8CVbw_buVMLo2jahjwK_4Bgh78hIC1KbICeF5og6NAMGslM1OXnkZIDJrQOgMaGQvqyLzkS-Lt3xCHZv0iD0oxH2IHrW6osIpLOF8l_qeOuJ/s1600/images.jpg" title="" width="897"></a></div><br></div><div>আমটির মজাদার চাষ পদ্ধতি:</div><div><br></div><div>১। একটি গাছের জন্য নিদ্রিষ্ট পরিমান মাটি ব্যবহার করা হয় (টবের মত)</div><div><br></div><div>২। সম্পূর্ণ বাগান কে স্বচ্ছ ছাউনি বা অফসেড দিয়ে ঢেকে রাখা হয়।</div><div><br></div><div>৩। একটি মুকুলে মাত্র একটি আম রেখে বাকি আমগুলো ছাঁটাই করা হয়।</div><div><br></div><div>৪। আম পরিপক্ক হলে প্রতিটি আমকে উপরের ছাউনির সাথে বেঁধে রাখা হয় এবং</div><div>একটি নেট ব্যাগের মধ্যে আলতো ভাবে ঝুলিয়ে রাখা হয়।</div><div><br></div><div>৫। আমটি যখন ন্যাচারালি একা একা পাকে, তখন মাটিতে না পড়ে অক্ষত অবস্থায় ঝুলন্ত নেট ব্যাগের মধ্যে পড়ে এবং সেটাই বাজারজাত করা হয়।</div><div><br></div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh63GZvq_pZDaUMWozPI1yalvAmo83E40m1GXH9oXl_A4tROf9u1MBezQPq9Htn4U4cUh_mn74beQABtbiTfuCjQ1rGikBnNSBly8wTFOjXojFGYCA846hK0T-O6sCowEEt8KezaC1FfzLB/s1600/images%25282%2529.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="357" data-original-width="858" height="600" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh63GZvq_pZDaUMWozPI1yalvAmo83E40m1GXH9oXl_A4tROf9u1MBezQPq9Htn4U4cUh_mn74beQABtbiTfuCjQ1rGikBnNSBly8wTFOjXojFGYCA846hK0T-O6sCowEEt8KezaC1FfzLB/s1600/images%25282%2529.jpg" title="" width="1442"></a></div><br></div>

বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম মিয়াজাকি । miyazaki

বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম মিয়াজাকি। নামের আগে দাম বলি: প্রতি এক পিস আমের দাম প্রায় ৭০ ডলার বা ৬ হাজার টাকা। আমটির নাম: মিয়াজাকি(miyazaki) আম যা...

Read more »

Nicola Tesla | নিকোলা টেসলা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ইন্জিনিয়ার

<div>নিকোলা টেসলা ই একমাত্র বিজ্ঞানী যিনি যা চিন্তা করতেন বাস্তবে তাই তৈরি করে দেখাতে পারতেন। এই জন্য অন্যান্য বিজ্ঞানীরা তাঁকে ইতিহাসের সবথেকে পাগলাটে বিজ্ঞানী বলে আখ্যা দিয়েছিলো। তাঁর তুলনা অন্যান্য বিজ্ঞানীদের সাথে চলেনা। অন্যরা যেখানে থিওরি আকারে তাঁদের আবিষ্কার গুলোকে প্রকাশ করতেন সেখানে নিকোলা টেসলা বাস্তবে তৈরি করে দেখাতেন। তাঁর প্রত্যেকটা আবিষ্কারই ছিল অন্যান্য বিজ্ঞানী থেকে অনেক বিস্ময়কর। তাঁর আবিষ্কারই পৃথিবীটাকে আধুনিক করেছে।</div><div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgIPoaCkjZ9hGNyar1g0jvXYvBi1pb8lHzFH7ut250pZbg6HepMT8l3M_bMyKIzOCXPSDtT8WWwWudMZfMIdAwhCWpeXKRZqdaJb8qaVWl1Avt_o6LsNIDzU91uhzYmrBLhhciqSzo1Q20d/s1600/FB_IMG_1585744436512.jpg" imageanchor="1" style=" margin-right: 1em;margin-left: 1em;"><img alt="" border="0" class=" " data-original-height="450" data-original-width="327" height="1101" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgIPoaCkjZ9hGNyar1g0jvXYvBi1pb8lHzFH7ut250pZbg6HepMT8l3M_bMyKIzOCXPSDtT8WWwWudMZfMIdAwhCWpeXKRZqdaJb8qaVWl1Avt_o6LsNIDzU91uhzYmrBLhhciqSzo1Q20d/s1600/FB_IMG_1585744436512.jpg" title="" width="800"></a></div><br></div><div>আমরা জানি, থমাস আলভা এডিসন বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কার করেন। কিন্ত আমরা এটা কি জানি? যে, এডিসন বাল্ব তৈরীর আগেই নিকোলা টেসলা তার ল্যাবে বাল্ব জালিয়ে কাজ করতেন। </div><div><br></div><div>৩০০ এর বেশি আবিস্কারের প্যাটেন্ট ছিল মহান বিজ্ঞানী নিকোলা টেসলার। এছাড়াও অনেক আবিস্কারের প্যাটেন্টই গ্রহন করেননি। আর অনেক আবিষ্কারের আইডিয়া চুরি করে অন্যান্য বিজ্ঞানীরা নিজের বলে চালিয়েছিলেন। আবিস্কারক হিসাবে তাঁর ক্রেডিট নাই এবং কিছু কিছু আবিষ্কার ন্যাক্কার জনক ভাবে কিছু বিজ্ঞানী চুরি করে নিজের নামে করেছিলেন।</div><div><br></div><div> ১৮৫৬ সালের ১০ জুলাই ঠিক রাত ১২ টায় বৈরী আবহাওয়া ও প্রচণ্ড বৃষ্টিবাদলের সময় তাঁর জন্ম হয় ক্রোয়েশিয়াতে। খারাপ আর ভয়ঙ্কর আবহাওয়াতে জন্ম হয়েছে বলে মানুষ তাঁকে "Child of Darkness" বলেছিল।</div><div>কিন্তু তাঁর মা বলেছিলেন সে একদিন পৃথিবীকে আলোকিত করবে, তাই তাঁকে তাঁর মা "Child of Light" বলতেন।</div><div>বাস্তবেও কিন্তু তাই হয়েছিল।</div><div><br></div><div>স্কুলে/কলেজে তিনি তাঁর প্রতিভার বিস্ময় দেখাতে শুরু করলেন । বড় বড় ত্রিকোনামিতিক ক্যালকুলাস তিনি খাতা কলম ছাড়া ব্রেইনে চিন্তা করেই উত্তর বলে দিতেন। তিনি এতটাই মেধাবি ছিলেন যে কলেজের শিক্ষকরা তাঁর বিস্ময়কর মেধা দেখে তাঁর বাবাকে চিঠি দিত ।</div><div><br></div><div>Engineering পড়ার সময়ে এক শিক্ষকের সাথে তাঁর কোন একটা বিষয় নিয়ে দ্বিমত হয়। পরে প্রতিদিন ১৮ ঘণ্টা ল্যাবে কাজ করে প্রমান করেন যে তাঁর ধারনাই ঠিক। এই ঘটনা কলেজে ছড়িয়ে পড়লে তিনি সকলের কাছেই আরও বেশি বিস্ময়কর ছাত্র হয়ে উঠেন।</div><div><br></div><div>১৮৮৪ সালে নিকোলা টেসলা আমেরিকা যান। সাথে ছিল ৪ টি কাপড় আর নিজের পরিচয় পত্র। আর ছিলো একজনের একটা চিঠি যেটা নিকোলা টেসলাকে বলা হয়েছিল এডিসন কে পৌঁছে দিতে। সেই চিঠিটাতে লিখা ছিল</div><div>"আমি পৃথিবীতে দুইজন জ্ঞানী লোককে চিনি, একজন তুমি (এডিসন) এবং অপরজন তোমার সামনে দাড়িয়ে আছে (নিকোলা টেসলা)।"</div><div><br></div><div>তাঁর আবিষ্কৃত AC বিদ্যুৎ পুরা পৃথিবীকেই আলোকিত করেছে এবং আমাদেরকে একটা আলোকিত পৃথিবী দিয়েছে। যদি বিনিয়োগকারীরা তার ফান্ডে কাজের জন্য টাকা দেয়া বন্ধ না করত তাহলে আজ পৃথিবীবাসীকে নিকোলা টেসলা কোনো তার ছাড়াই বিদ্যুৎ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে Wireless Electricity ফ্রিতে দিয়ে যেতে পারতেন।</div><div><br></div><div>নিকোলা টেসলা এমন একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছিলেন, কোন তাঁর ছাড়াই বিদ্যুৎ এক স্থান থেকে অন্যস্থানে পাঠানো যেত।</div><div><br></div><div> তখনকর সময়ে একজন নামকরা ব্যবসায়ীর থেকে ফান্ড নিয়ে তৈরি করেন ১৮৭ ফিট উঁচু একটি Tesla Tower যেখান থেকে তাঁর ছাড়াই বিদ্যুৎ পাঠানো যাবে। এবং তিনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে সারা পৃথিবীকে বিদ্যুৎ দেয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। তিনি পুরা পৃথিবীকেই একটা conductor হিসাবে ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন। এবং সার্থকও হয়েছিলেন। কিন্তু প্রোজেক্টের কাজ শেষ হবার আগেই বিনিয়োগ কারীরা টাকার জোগান দেয়া বন্ধ করে দেয়। কারন বিদ্যুৎ কোম্পানি গুলোর ভয় ছিল যদি সারা পৃথিবীতে ফ্রিতে বিদ্যুৎ দেয়া হয় তাহলে কোম্পানিগুলো দেউলিয়া হয়ে যাবে। পরে এই আবিষ্কারটি হারিয়ে গেছে । না হলে আজ আমরা তাঁর ছাড়াই ফ্রিতে বিদ্যুৎ পেতাম।</div><div><br></div><div>আমরা গ্রামে-গঞ্জে এখনো ওয়াইফাই পাইনি। কিন্ত এই ওয়াইফাই ও টেসলার আবিষ্কারের বিবর্তিত রূপ। বর্তমান যুগের Wifi technology মূলত টেসলার এসব আবিষ্কার থেকেই বিবর্তিত হয়ে এসেছে।</div><div><br></div><div>AC vs DC War</div><div>এডিসন তাঁর কোম্পানিতে টেসলা কে নিয়োগ দেন এবং DC জেনারেটর পুনরায় ডিজাইন করার জন্য তাঁকে $50000 দেবেন বলে ঘোষণা দেন । Nikola Tesla প্রচণ্ড পরিশ্রম করে সফল হন। কিন্তু তিনি টেসলা কে কোন টাকাই দেননি এবং বলেন "It's a Joke"</div><div><br></div><div><br></div><div><div><b>"নিকোলা টেসলা" পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ইন্জিনিয়ার।</b></div><div><br></div><div>পৃথিবীর ইতিহাসে সব থেকে রহস্যময় ও বিস্ময়কর বিজ্ঞানী ছিলেন নিকোলা টেসলা, যিনি সত্যি বলতে পুরো আধুনিক পৃথিবীরটা আমাদের দিয়ে গেছেন।</div><div><br></div><div>আপনি হয়তো অনেক কিছু জানেন না তাঁর আবিষ্কার সম্পর্কে। যার ছিল ৩০০ টির বেশি আবিষ্কারের প্যাটেন্ট এবং তাঁর আবিষ্কার গুলো ছিল সময়কে ছাপিয়ে গিয়ে, সে সময় থেকেও অনেক অনেক আধুনিক যা বর্তমান যুগেও আধুনিক হিসাবে বিবেচিত হয়।</div><div><br></div><div>জন্ম, শৈশব এবং শিক্ষা:</div><div>Nikola Tesla জন্মই ছিল রহস্যময়। প্রচণ্ড প্রতিকূল আবহাওয়া ও বজ্রপাতের রাতে ১৮৫৬ সালে ৯ জুলাই এবং ১০ জুলাইয়ের মাঝে রহস্যময়ভাবে ঠিক রাত ১২ঃ০০ টা তার জন্ম হয় ক্রোয়েশিয়াতে। তাই তার জন্ম তারিখ ২ টি বলা হয়ে থাকে।</div><div><br></div><div>খারাপ আর ভয়ঙ্কর আবহাওয়াতে জন্ম বলে মানুষ তাকে “Child of Darkness” বলেছিল কিন্তু তার মা বলেছিলেন সে একদিন পৃথিবীকে আলোকিত করবে, তাই তাকে তার মা “Child of Light” বলতেন। বাস্তবেও কিন্তু তাই হয়েছিল। তার আবিষ্কৃত AC বিদ্যুৎ পুরা পৃথিবীকেই আলোকিত করেছে এবং আমাদের আধুনিক পৃথিবী দিয়েছে।</div><div><br></div><div>মানব কল্যাণে Nikola Tesla এর যুগান্তরকারী আবিষ্কার গুলো:</div><div>300 এর বেশি আবিস্কারের প্যাটেন্ট ছিল এই মহান বিজ্ঞানী নিকোলা টেসলা। এছাড়াও অনেক আবিস্কারের প্যাটেন্টই গ্রহন করেননি। আর অনেক আবিষ্কারের আইডিয়া চুরি করে অন্যান্য বিজ্ঞানীরা নিজের বলে চালিয়েছিল। নিকোলা টেসলা একমাত্র বিজ্ঞানী ছিলেন যিনি যা চিন্তা করতে তাই তৈরি করে দেখাতেন। আবিষ্কারই ছিল তার নেশা।</div><div><br></div><div>1. AC Electricity:</div><div>এই সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে। এসি বিদ্যুৎ আবিষ্কার না হলে আমরা অন্ধকার পৃথিবীতেই থাকতাম। আর পৃথিবীতে এত শিল্প বিপ্লব হত না।</div><div><br></div><div>2. Radio:</div><div>মারকনির রেডিও আবিস্কারের কয়েক বছর আগেই নিকোলা টেসলা রেডিও আবিষ্কার করেছিলেন এবং রেডিও তরঙ্গও তার গবেষণার কাজেও ব্যবহার করেছিলেন। 1943 সালে আমেরিকার সুপ্রিম কোর্ট সত্যটা জানার পরে মারকনির রেডিও প্যাটেন্ট বাতিল ঘোষণা করে নিকলা টেসলাকে রেডিও আবিষ্কারক হিসাবে ঘোষণা করে। কিন্তু একবছর পর প্রভাবশালীদের সহযোগিতায় মারকনি প্যাটেন্টটি নিজের নামে বহাল রাখতে সক্ষম হয়েছিল।</div><div><br></div><div>3. Remote, Robot and Guided Missile System:</div><div>নিকোলা টেসলা রিমোট প্রযুক্তি এর জনক ছিলেন। তিনি একটি খেলনা নৌকাকে দুর নিয়ন্ত্রিত ভাবে চালাতে গিয়ে একসাথে ৩ টি আবিষ্কার করে ফেলেন। ১. পৃথিবীর সর্বপ্রথম রিমোট , ২.পৃথিবীর সর্বপ্রথম রোবট , ৩.পৃথিবীর সর্বপ্রথম গাইডেড মিসাইল সিস্টেম।</div><div><br></div><div>4. Wireless Electricity:</div><div>নিকোলা টেসলা এমন একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছিলেন, কোন তার ছাড়াই বিদ্যুৎ এক স্থান থেকে অন্যস্থানে পাঠাতে যেত। তিনি তখনকর সময়ে একজন নামকরা ব্যবসায়ীর থেকে ফান্ড নিয়ে তৈরি করে 187 ফুট উঁচু একটি Tesla Tower যেখান থেকে তার ছাড়াই বিদ্যুৎ পাঠানো যাবে এবং তিনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে সারা পৃথিবীকে বিদ্যুৎ দেয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।</div><div><br></div><div>তিনি পুরা পৃথিবীকেই একটা conductor হিসাবে ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন এবং সার্থকও হয়েছিলেন। কিন্তু প্রজেক্টটির কাজ শেষ হবার আগেই বিনিয়োগ কারীরা হঠাৎ করেই টাকার জোগান দেয়া বন্ধ করে দেয়। কারন বিদ্যুৎ কোম্পানি গুলো ভয়ে ছিল যদি সারা পৃথিবীতে ফ্রিতে বিদ্যুৎ দেয়া হত অনেক কোম্পানিই দেউলিয়া হয়ে যেত। আবিষ্কারটি হারিয়ে গেছে। না হলে আজ আমরা তার ছাড়াই ফ্রিতে বিদ্যুৎ পেতাম।</div><div><br></div><div>5. Induction Motor:</div><div>শিল্প ক্ষেত্রে Induction Motor এর ভুমিকা কেমন সেটা আর নতুন করে বলার কিছু নাই।</div><div><br></div><div>6. Tesla Coil:</div><div>বর্তমান যুগের Wifi technology মূলত টেসলার এসব আবিষ্কার থেকেই বিবর্তিত হয়ে এসেছে। তার আবিষ্কার সম্পর্কে লিখে শেষ করতে পারব না।</div><div><br></div><div>🔰🔰🔰Nikola Tesla এর কিছু আবিষ্কার ছিল যে গুলো পৃথিবী ধংসের ক্ষমতা রাখতে পারতো। কিন্তু মানব কল্যাণের স্বার্থে তিনি নিজের হাতেই তৈরি করেই তা নষ্ট করেছিলেন। আর কয়টি আবিষ্কার তিনি অর্থাভাবে করতে পারেন নি।</div><div><br></div><div>1. Earthquake Machine:</div><div>1893 সালে নিকোলা টেসলা এমন একটি মেশিন তৈরি করেন যা দিয়ে বড় মাত্রার ভুমিকম্প তৈরি করে ফেলেছিলেন। এটি মূলত ছিল একটি Oscillator যার নাম দিয়েছিলেন “Tesla Oscillator” এবং তিনি অনুভব করেছিলেন তার যন্ত্রটিকে যদি খুব বড় পরিসরে তৈরি করা হয় পুরা পৃথিবীতে ভূমিকম্প সৃষ্টি করা যেতে পারে। মানুষের কল্যাণের কথা চিন্তা করে তিনি নিজের হাতে হাতুরি দিয়ে ভেঙ্গে ফেলেছিলেন এবং আবিষ্কারটিও হারিয়ে যায়।</div><div><br></div><div>2. Artificial Tidal Wave:</div><div>সমুদ্রে বিশাল কৃতিম ঢেউ তৈরির প্রযুক্তি আবিষ্কার করে ফেলেছিলেন যা সুনামি তৈরি করতে সক্ষম ছিল এবং যা দিয়ে শত্রু পক্ষের জাহাজকে সেই ঢেউতে ডুবিয়ে দিতে পারতো।</div><div><br></div><div>3. Thought Camera:</div><div>নিকোলা টেসলা সেই সময়েই এমন একটি ক্যামেরা তৈরির কথা বলেছিলেন যা মানুষের চিন্তা শক্তি থেকে ডাটাতে কনভার্ট করে সেই গুলোকে দেখা যাবে একটি স্ক্রিনে, এমন একটি প্রজেক্ট। কিন্তু তিনি আর্থিক কারনে প্রজেক্ট করতে পারেননি। সম্ভব হলে মানুষের কোন কিছুই আর গোপন থাকতো না।</div><div><br></div><div>4. Electric-Powered Supersonic Airship:</div><div>তিনি এমন একটি Airship এর কথা বলেন যার গতি হবে এতই বেশি মাত্র ৩ ঘণ্টায় New York City থেকে London যেতে পারবে। কিন্তু এই আবিষ্কারটির সমস্ত মডেল, ডকুমেন্ট মৃত্যুর পরে হারিয়ে যায়।</div><div><br></div><div>5. Philadelphia Experiment / Project Rainbow / teleportation:</div><div>এটি ছিল World War 2 এর সময়ের একটি প্রজেক্ট। আমেরিকার নৌবাহিনী জাহাজ অদৃশ্য করে শত্রু বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এই প্রজেক্ট এর দায়িত্ব দেয়া হয়েছিলো নিকোলা টেসলাকে। সেই প্রজেক্ট এ নিকোলা টেসলার অধীনে আলবার্ট আইন-স্টাইনকেও টিম মেম্বার করা হয়। নিকোলা টেসলা ছোট একটি Boat এর ক্ষেত্রে সার্থক হয়েছিলেন। নিকোলা পুরোপুরি অদৃশ্য করে ফেলেন সেটিকে। কিন্তু এই পরীক্ষাটি করে সফল হওয়ার পর কিছু ভয়াবহ অভিজ্ঞতার পর নিকোলা টেসলা প্রজেক্ট থেকে অব্যাহতি নেন এনং তিনি নিষেধ করেছিলেন আইনস্টাইন সহ বাকি যে মেম্বরদেরকে যাতে এই বড় জাহাজ এর ক্ষেত্রে এই পরীক্ষাটি না করা হয়।</div></div><div><br></div><div>© Rmman Nayik Jr</div>

Nicola Tesla | নিকোলা টেসলা পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ইন্জিনিয়ার

নিকোলা টেসলা ই একমাত্র বিজ্ঞানী যিনি যা চিন্তা করতেন বাস্তবে তাই তৈরি করে দেখাতে পারতেন। এই জন্য অন্যান্য বিজ্ঞানীরা তাঁকে ইতিহাসের সবথেকে প...

Read more »