<div>প্লীজ ভুল শুধরে নিনঃ </div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEglenQZInbE9U4xAegOLpO8rT9wW2POWFev32Rkj2Gk6gVxGujkWGz8_Td9uRPb8K1HDqBI7PcFa8xJjwyLzJy3pQyOOtcYLWLqhSgrp-nCF8UOTk7E8m6BkNEOj4XapmTnhfGBKSNGZDEh/s1600/1675025751947405-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEglenQZInbE9U4xAegOLpO8rT9wW2POWFev32Rkj2Gk6gVxGujkWGz8_Td9uRPb8K1HDqBI7PcFa8xJjwyLzJy3pQyOOtcYLWLqhSgrp-nCF8UOTk7E8m6BkNEOj4XapmTnhfGBKSNGZDEh/s1600/1675025751947405-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>অনেকেই মনে করেন ১২০/৮০mmHg ই শুধু স্বাভাবিক ব্লাড প্রেসার। কিন্তু সেটা ভুল ধারণা। </div><div>এই ভুলের কারনে প্রায়ই আমরা এমন রোগী পাই, যারা এসে বলেন "আমার তো লো প্রেসারের সমস্যা আছে।"</div><div>প্রেসার মেপে দেখি ১০০/৭০mmHg. অথচ এটা লো প্রেসার নয়। এটাও স্বাভাবিক প্রেসার।</div><div><br></div><div>স্বাভাবিক প্রেসার আসলে কত? </div><div>স্বাভাবিক প্রেসারঃ</div><div>উপরেরটা ৯০-১৪০mmHg. এটাকে বলে সিস্টোলিক ব্লাড প্রেসার।</div><div>আর নিচেরটা ৬০-৯০mmHg. এটা হচ্ছে ডায়াস্টোলিক ব্লাড প্রেসার।</div><div><br></div><div>অর্থাৎ  প্রেসার উপরেরটা ৯০ এর কম হলে লো প্রেসার, ১৪০ এর বেশি হলে হাই প্রেসার। </div><div>আর নিচেরটা ৬০ এর কম হলে লো প্রেসার  এবং ৯০ এর বেশি হলে হাই প্রেসার। </div><div><br></div><div>Attention:</div><div>অল্প কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া একজন নন মেডিকেল মানুষ এটুক জানলেই চলবে। </div><div><br></div><div>তবে </div><div>১.বয়স বেশি হলে প্রেসার স্বাভাবিকভাবেই একটু বেশি পাওয়া যেতে পারে।</div><div>২.ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে প্রেসার থাকা উচিত ১৩০/৮৫ mmHg এর মধ্যে।</div><div><br></div><div>সবার এই প্রাথমিক জ্ঞান থাকা উচিত নইলে পদে পদে বিপদে পড়তে পারেন।</div><div><br></div><div>Source:</div><div>১.Nhs</div><div>২.যদিও american heart Association এর মতে কিছুটা ভিন্নতা আছে।</div><div><br></div><div>ডা.মাহামুদুল ইসলাম চৌধুরী</div><div>এমবিবিএস,বিসিএস স্বাস্থ্য</div>

প্লীজ ভুল শুধরে নিনঃ  অনেকেই মনে করেন ১২০/৮০mmHg ই শুধু স্বাভাবিক ব্লাড প্রেসার। কিন্তু সেটা ভুল ধারণা।  এই ভুলের কারনে প্রায়ই আ...

Read more »

Pierre and Marie Curie | রেডিয়াম আবিষ্কার ও ‘রেডিয়াম কন্যা’দের করুণ পরিণতি

<div>রেডিয়াম আবিষ্কার ও ‘রেডিয়াম কন্যা’দের করুণ পরিণতি</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjrwrsD5xfSCqoYCXFBBOeaxpThYsAaJ7IcHB1B0FTNrxvYu27B_XBYy7A5_3z0SZPaK1-jfZZg2Yu7Y6g9rkM1vjOsfQYx681S0Xm8faS6V5IM7wouQogO5izwYTkImhNIsHLVIM1PcSnl/s1600/1675369411181581-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjrwrsD5xfSCqoYCXFBBOeaxpThYsAaJ7IcHB1B0FTNrxvYu27B_XBYy7A5_3z0SZPaK1-jfZZg2Yu7Y6g9rkM1vjOsfQYx681S0Xm8faS6V5IM7wouQogO5izwYTkImhNIsHLVIM1PcSnl/s1600/1675369411181581-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>‘রেডিয়াম’ শব্দটি এসেছে লাতিন শব্দ ‘রেডিয়াস’ থেকে, যার অর্থ ‘রশ্মি’। রেডিয়াম তেজস্ক্রিয় মৌলিক পদার্থ। এর পারমাণবিক সংখ্যা ৮৮। পদার্থটির আবিষ্কারক মেরি কুরি ও তাঁর স্বামী পিয়েরে কুরি। এই মৌলিক পদার্থ আবিষ্কারের মাধ্যমে পারমাণবিক শক্তি সম্পর্কে মানুষের প্রথম ধারণা জন্মায়।</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh03TFodqzP1plo7qkG_DP934aTOn2QsRWFjHUsG7A3W2J-JiLMoQczH6YbsPnPYyYpY_fl4adkcXhTrc4pyAMxbY-Ih5AGL0XrU6-xfVBvynk15u3VsaO9QWEKH_idoHsTAXnPZDx-MTiY/s1600/1675369407748812-1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh03TFodqzP1plo7qkG_DP934aTOn2QsRWFjHUsG7A3W2J-JiLMoQczH6YbsPnPYyYpY_fl4adkcXhTrc4pyAMxbY-Ih5AGL0XrU6-xfVBvynk15u3VsaO9QWEKH_idoHsTAXnPZDx-MTiY/s1600/1675369407748812-1.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>খনি থেকে আহরিত ‘পিচব্লেন্ড’ পরীক্ষা করতে গিয়ে কুরি দম্পতি দেখেন, তার মধ্য থেকে ইউরেনিয়ামের চেয়ে চার গুণ শক্তিশালী তেজস্ক্রিয় রশ্মি বের হচ্ছে। পিচব্লেন্ড থেকে পরিচিত মৌলগুলো আলাদা করার পরও তাঁরা দেখতে পান, তার মধ্যে পরিচিত মৌল ছাড়া অধিক তেজস্ক্রিয় একটি অজানা পদার্থও আছে। এই পদার্থ নিয়ে গবেষণা করার পর বুঝতে পারেন, নতুন একটি তেজস্ক্রিয় মৌল আবিষ্কার করেছেন তাঁরা। ১৮৯৮ সালের ২১ ডিসেম্বর এই মৌল আবিষ্কার করেন কুরি দম্পতি। এর পাঁচ দিন পর তাঁরা ফ্রান্সের প্যারিস একাডেমি অব সায়েন্সের কাছে একটি গবেষণাপত্র পেশ করেন, যার শিরোনাম ছিল ‘পিচব্লেন্ডে অবস্থিত অত্যন্ত তেজস্ক্রিয়তাসম্পন্ন নতুন মৌল’। পরবর্তী সময়ে মৌলটির নাম দেওয়া হয় ‘রেডিয়াম’।</div><div><br></div><div>অন্যান্য তেজস্ক্রিয় মৌলের তুলনায় রেডিয়াম আবিষ্কার ছিল বেশ সহজ। কারণ, এর বৈশিষ্ট্যগুলো প্রকট এবং অন্যান্য মৌলের থেকে আলাদা। বিশুদ্ধ রেডিয়াম পেতে আরও ৪৫ মাস অপেক্ষা করতে হয় কুরি দম্পতিকে। ৮ টন পিচব্লেন্ড চূর্ণ করে এবং প্রায় ১০ হাজারবার আংশিক কেলাসন করে তাঁরা ১ ডেসিগ্রাম বিশুদ্ধ রেডিয়াম সংগ্রহ করেন।</div><div><br></div><div>রেডিয়াম আবিষ্কারের পর বিজ্ঞানজগতে তাঁদের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়লেও তখনো তাঁদের  ছিল না কোনো উন্নত গবেষণাগার। তখন পিয়েরে কুরি ছিলেন গবেষণাগারের একজন  ডেমনেস্ট্রেটর আর মেরি কুরি ছিলেন হাইস্কুলের বিজ্ঞানশিক্ষক। রেডিয়াম  আবিষ্কারের কোনো পেটেন্ট করেননি তাঁরা। সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীদের বিনা  মূল্যে জানিয়ে দেন রেডিয়াম সংগ্রহের উপায়। রেডিয়াম ক্ষতিকর মৌল হওয়ায় কুরি  দম্পতি নিজেরাও রেডিয়ামের তেজস্ক্রিয়তায় আক্রান্ত হন এবং তাঁরা রেডিয়ামের  ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক করেন।</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjNiOltMiwu0iIhgqB8pckH9wQ8ZSMaxk-c84rPWRWrjPVMFrsHF1rNMPeYLxohCBEQGRjxFX648XRIP2rUfSbyMUmw4NAffYjRMkU77fQ1X6r8_Xm-CuIOrTPikYOuRwF2EY8t3aUuhLX9/s1600/1675369403285224-2.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjNiOltMiwu0iIhgqB8pckH9wQ8ZSMaxk-c84rPWRWrjPVMFrsHF1rNMPeYLxohCBEQGRjxFX648XRIP2rUfSbyMUmw4NAffYjRMkU77fQ1X6r8_Xm-CuIOrTPikYOuRwF2EY8t3aUuhLX9/s1600/1675369403285224-2.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>তেজস্ক্রিয় মৌলিক পদার্থ হিসেবে প্রথম বাস্তব প্রয়োগ করা হয় রেডিয়ামের।  আমেরিকায় রেডিয়ামের অপরীক্ষিত ব্যবহার কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়ে  দাঁড়ায়। অন্ধকারে ঘড়ি দেখার সুবিধার্থে ঘড়ির ডায়াল ও কাঁটায় রেডিয়াম  ব্যবহৃত হতে থাকে। তখনকার দিনে এসব ঘড়ি আভিজাত্য ও শৌখিনতার প্রতীকে পরিণত  হয়। এ ধরনের ঘড়ি প্রস্তুতকারী প্রথম কারখানা ১৯১৭ সালে নিউ জার্সির অরেঞ্জ  শহরে স্থাপিত হয়। মাত্র ৭০ জন নারী শ্রমিক দিয়ে শুরু হওয়া এই কারখানায় কয়েক  বছরে শ্রমিকের সংখ্যা কয়েক হাজারে উঠে যায়।</div><div><br></div><div>রেডিয়াম থেকে রশ্মি বিকিরিত হওয়ায় প্রথম দিকে একে একটি অলৌকিক পদার্থ ও শক্তি উৎপাদক হিসেবে মনে করা হতো। ফলে রেডিয়ামের উন্মাদনা ছড়িয়ে পড়ে দ্রুত। বিভিন্ন খাদ্যবস্তুতে রেডিয়ামের ব্যবহার শুরু হয়। অসুস্থ মানুষকে সুস্থ করার জন্য রেডিয়াম–মিশ্রিত পানি পান করানো হতো। তা ছাড়া নিত্যব্যবহার্য সামগ্রী যেমন টুথপেস্ট, প্রসাধনী প্রভৃতিতে রেডিয়ামের ব্যবহার শুরু হয়।</div><div>ঘড়ির ডায়াল ও কাঁটায় রেডিয়াম যোগ করার কাজটি বেশ কঠিন ছিল। তুলিতে রেডিয়াম–মিশ্রিত রং মেখে সেই তুলির মাথা বারবার ঠোঁট দিয়ে সুচালো করে নিতে হতো। এভাবে কারখানার নারী শ্রমিকদের শরীরে তাঁদের অজান্তে রেডিয়াম প্রবেশ করত। কারখানা কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের আশ্বস্ত করেছিল যে রেডিয়াম সম্পূর্ণ নিরাপদ। ফলে শ্রমিকেরা ফ্যাশন অনুষঙ্গ হিসেবেও রেডিয়াম ব্যবহার করতে শুরু করেন। অনেকে চুল, চোখের পাতা, দাঁত, নখ ও ঠোঁটে রেডিয়ামের প্রলেপ লাগাতেন।</div><div><br></div><div>কয়েক বছর যেতে না যেতেই শ্রমিকদের শরীরে রেডিয়ামের ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে শুরু করে। অনেকের মধ্যে অবসাদ দেখা দেয়, দেহে রক্তশূন্যতা ও দাঁতে ব্যথা শুরু হয়। অনেকেরই দাঁত তুলে ফেলতে হয় বাধ্য হয়ে। কারও চোয়ালে পচন ধরতে শুরু করে। কারও শরীরে ধরা পড়ে ক্যানসার। এভাবে শুধু নিউ জার্সির কারখানাটিতেই কয়েক শ শ্রমিক মারা যান। শরীরে রেডিয়ামের তেজস্ক্রিয়তার লক্ষণ দেখা দিতে কয়েক বছর লেগে যায়। ফলে কয়েক বছরে শত শত শ্রমিকের মৃত্যু হয়।</div><div><br></div><div>১৯২৫ সালে গ্রেস ফ্রেইয়ার নামের এক নারী শ্রমিক নিউ জার্সির ঘড়ি কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু কোনো আইনজীবী কারখানার প্রভাবশালী মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে মামলায় লড়তে রাজি হচ্ছিলেন না। তা ছাড়া রেডিয়ামের কারণেই শ্রমিকদের মৃত্যু হচ্ছে, এ বিষয়ে কেউ নিশ্চিত ছিলেন না। একজন আইনজীবী খুঁজতে শ্রমিকদের আরও দুই বছর লেগে যায়। এরপর লিওনার্দো গ্রসমান নামের এক আইনজীবী বিনা মূল্যে আইনি সহায়তা দিতে এগিয়ে আসেন। আদালতে রেডিয়ামের ক্ষতিকর প্রভাবের বিষয়টি প্রমাণিত হয়। আদালত ঘড়ি তৈরির কারখানায় অরক্ষিত অবস্থায় রেডিয়ামের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেন এবং কারখানা কর্তৃপক্ষকে রেডিয়ামের তেজস্ক্রিয়তায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেন। সেই সঙ্গে সারা বিশ্বের মানুষ রেডিয়ামের ভয়াবহতার কথা জানতে পারে, যা কুরি দম্পতি অনেক আগেই উল্লেখ করেছিলেন।</div><div><br></div><div>রেডিয়াম আবিষ্কারক হিসেবে মেরি কুরি ও তাঁর স্বামী পিয়েরে কুরির নাম বলা হলেও এই আবিষ্কারের পেছনে মেরি কুরির অবদান ছিল অপেক্ষাকৃত বেশি। শুধু রেডিয়াম আবিষ্কার নয়, ক্যানসার চিকিৎসায় তেজস্ক্রিয়তার ব্যবহারের পথিকৃৎ ছিলেন তিনি। বিজ্ঞানের মৌলিক গবেষণায় নারীদের অংশগ্রহণের অগ্রদূত মেরি কুরি। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ছুটে গেছেন যুদ্ধাহত সৈনিকদের চিকিৎসায়। এক্স-রে ও রেডিয়াম ব্যবহার করে প্রাণ বাঁচিয়েছেন শত শত মানুষের। ইউরোপের সর্বপ্রথম ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জনকারী নারী তিনি। প্রথম নারী এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র নারী হিসেবে দুইবার নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। স্বামী পিয়েরে কুরির মৃত্যুর পরও দুই শিশুকন্যাকে আঁকড়ে ধরে বিজ্ঞানচর্চায় এগিয়ে গেছেন সগৌরব।</div><div><br></div><div><br></div><div>Source: প্রথম আলো</div><div><br></div>

Pierre and Marie Curie | রেডিয়াম আবিষ্কার ও ‘রেডিয়াম কন্যা’দের করুণ পরিণতি

রেডিয়াম আবিষ্কার ও ‘রেডিয়াম কন্যা’দের করুণ পরিণতি ‘রেডিয়াম’ শব্দটি এসেছে লাতিন শব্দ ‘রেডিয়াস’ থেকে, যার অর্থ ‘রশ্মি’। রেডিয়াম তে...

Read more »

ChatGPT বর্তমান সময়ে টেক দুনিয়ায় সবচেয়ে আলোচিত একটি বিষয়।

<div><b>ChatGPT বর্তমান সময়ে টেক দুনিয়ায় সবচেয়ে আলোচিত একটি বিষয়।</b></div><div><br></div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiElP7Nqs5yUcWY5Qqwp0NW8MP6WGrfwRVavqTptozYU8wlGG8IC_WBmqOfvf4sYvBHRzBNqnDzMJregXGi6GNARIduQpw5mENbHaJ5ioIFdtVdskfksnr7jEOhEsWTc5emrdSq_V6zd7ow/s1600/1674799089623811-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiElP7Nqs5yUcWY5Qqwp0NW8MP6WGrfwRVavqTptozYU8wlGG8IC_WBmqOfvf4sYvBHRzBNqnDzMJregXGi6GNARIduQpw5mENbHaJ5ioIFdtVdskfksnr7jEOhEsWTc5emrdSq_V6zd7ow/s1600/1674799089623811-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>ChatGPT কি?</div><div><br></div><div>(১)</div><div>সংক্ষেপে বলতে গেলে ChatGPT হচ্ছে মূলত AI (Artificial Intelligence) language model যা কিনা ট্রেইন করা হয়েছে টেক্সট জেনারেট করে প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্যে। ভবিষ্যতে এই ChatGPT ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টে করলে এবং আরো আপডেট করলে সেটা Google কেও টেক্কা দিতে পারেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।</div><div><br></div><div>বর্তমানে আমরা কোনো কিছু না জানলে সেটা Google এ সার্চ করি, আর Google আমাদের সার্চকৃত বিষয়ের উপর নানারকম তথ্য দেখায়। সেখান থেকে আমাদের সঠিকটা বেছে নিতে হয়।</div><div><br></div><div>কিন্তু, ChatGPT ভিন্ন। এটা একরকম বলতে গেলে মানুষের মতোই প্রশ্নের উত্তর দেয়। মানে আপনি যদি ChatGPT তে কোনো প্রশ্ন করেন সেটার উত্তরটা ওরকমই পাবেন যেরকমটা ওই বিষয়ে কোনো দক্ষ মানুষের কাছে পেতেন।</div><div><br></div><div>ধরুন, আপনি e-Mail লিখায় অদক্ষ। এখন আপনি শুধু আপনার ক্লায়েন্টের নাম এবং বেসিক কিছু ইনফরমেশন দিয়ে ChatGPT কে একটি ফরমাল মেইল লিখতে বললেন। এটা আপনাকে সেকেন্ডের মধ্যে সুন্দর করে e-Mail লিখে দিবে। বাকিটা নির্ভর করবে আপনার ক্রিয়েটিভিটির উপর।</div><div><br></div><div>সোজা কথায় বলতে গেলে, আপনার মনে যা চায় তাই তাকে জিজ্ঞাসা করুন। এটা প্রায় নিখুঁতভাবে সব বলে দিতে পারছে। এটা দিয়ে Article লিখা, Video স্ক্রিপ্ট তৈরি করা, ডিজাইন করা, কোডিং লিখা, গল্প লিখা, কবিতা লিখা, বিজ্ঞান, পরিসংখ্যান ইত্যাদি কাজে ব্যাবহার করা যায়। কঠিনসব বিষয়কে সহজবোধ্য করে উপস্থাপন করছে এই ChatGPT.</div><div><br></div><div>উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে প্রবেশ করছে বিশ্ব! এটি একদিকে জীবন সহজ করলেও বেকারত্ব সমস্যাকে প্রকটভাবে বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই টিকে থাকতে দৌঁড়ের গতি বাড়ানো ছাড়া উপায় থাকছে না।</div><div><br></div><div>যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনার, ওয়েবসাইট বিল্ডার, কোডিং মাস্টার, আর্টিকেল রাইটার আছেন। তাদের ভবিষ্যত অনেকটা  হুমকি রয়েছে।</div><div><br></div><div>অবশ্য ChatGPT -এর ফ্রি ভার্সন ও থাকবে। কিন্তু ফ্রি ভার্সনে সবরকম সুবিধা পাওয়া যাবে না।</div><div><br></div><div>(২)</div><div>আবার এইদিকে, Google এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা Sundar Pichai এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন, শিঘ্রই ChatGPT এর মতো GoogleAI নিয়ে আসতেছে Google. </div><div><br></div><div>#ChatGPT #AI #OpenAI #Google</div>

ChatGPT বর্তমান সময়ে টেক দুনিয়ায় সবচেয়ে আলোচিত একটি বিষয়।

ChatGPT বর্তমান সময়ে টেক দুনিয়ায় সবচেয়ে আলোচিত একটি বিষয়। ChatGPT কি? (১) সংক্ষেপে বলতে গেলে ChatGPT হচ্ছে মূলত AI (Artifici...

Read more »

চিকেন বিরিয়ানি | Chicken Biriyani Recipe

<div> <b>চিকেন বিরিয়ানি</b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi6vLPcsLV03UBx3O8v-BhApgN2Teid4iuHyEY6B-W4C63dhSJD1bko2wliajKv2dy7GHiYopHIWt-OwpJh6OwzmjQAp289x_39OOuCJVEwJimbRZ6Ca53mkadJJfvkgErGnnvk3cgcxW6O/s1600/1674794726568347-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi6vLPcsLV03UBx3O8v-BhApgN2Teid4iuHyEY6B-W4C63dhSJD1bko2wliajKv2dy7GHiYopHIWt-OwpJh6OwzmjQAp289x_39OOuCJVEwJimbRZ6Ca53mkadJJfvkgErGnnvk3cgcxW6O/s1600/1674794726568347-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>শীতের সময়ে চিকেন বিরিয়ানি রান্নাতে কিছু গাজর কিউব, মটরশুঁটি দিতে পছন্দ করি।এতে সাধারণ চিকেন বিরিয়ানির স্বাদে কেবল ভিন্নতাই আসে না,বরং স্বাদ বেড়েও যায়।</div><div><br></div><div><b>উপকরণঃ</b></div><div><b><br></b></div><div>মুরগির মাংস- ১ কেজি</div><div><br></div><div>আলু - আধা কেজি</div><div><br></div><div>গাজর(ছোট কিউব)- আধা কাপ</div><div><br></div><div>পোলাওয়ের চাল- আধা কেজি</div><div><br></div><div>আদা+রসুন বাটা- দেড় টেবিল চামচ</div><div><br></div><div>টক দই- ৩ টেবিল চামচ</div><div><br></div><div>জায়ফল + জয়ত্রী বাটা- ১ চা চামচ</div><div><br></div><div>মরিচ গুঁড়া - ১ চা চামচ </div><div><br></div><div>পেঁয়াজ কুচি- ১ কাপ</div><div><br></div><div>এলাচ- ৫টি</div><div><br></div><div>তেজপাতা- ২টি</div><div><br></div><div>দারুচিনি- ২ টুকরো</div><div><br></div><div>লবঙ্গ- কয়েকটি</div><div><br></div><div>আস্ত কাঁচামরিচ- ৮-১০ টি</div><div><br></div><div>আলুবোখারা- ৫-৭ টি</div><div><br></div><div>ঘি- ২ টেবিল চামচ</div><div><br></div><div>কেওড়া জল- ১ চা চামচ</div><div><br></div><div>তেল- প্রয়োজন মতো </div><div><br></div><div>লবণ - স্বাদমতো </div><div><br></div><div><b>প্রস্তুত প্রণালি:</b></div><div><b><br></b></div><div>মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিয়ে জায়ফল -জয়ত্রী, আদা-রসুন বাটা,মরিচ গুঁড়া, এলাচ,দারুচিনি, লবঙ্গ, টক দই ও লবণ দিয়ে মেরিনেট করুন আধা ঘণ্টা।</div><div><br></div><div>প্যানে তেল গরম করে আলু সোনালী করে ভেজে তুলে রাখুন।এবার বাকি তেলে ৩/৪ কাপ পেঁয়াজ কুচি ভেজে নিন। পেঁয়াজ লালচে হয়ে গেলে মসলাসহ মাংস ও গাজর দিয়ে কষিয়ে নিন। তেল ভেসে উঠলে হালকা গরম পানি দিয়ে দিন। ফুটে উঠলে আলু দিয়ে মাঝারি আঁচে ঢেকে দিয়ে মাংস সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।</div><div><br></div><div>পোলাওয়ের চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। বিরিয়ানি তৈরির জন্য প্যানে তেল গরম করে  বাকি পেঁয়াজ কুচি ভেজে নিন।পেঁয়াজ নরম হয়ে গেলে পানি ঝরিয়ে রাখা চাল দিয়ে দিন।চাল ঝরঝরে হয়ে গেলে ফুটন্ত গরম পানি দিয়ে দিন। চালের দ্বিগুণ পরিমাণ পানি দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে হালকা করে নেড়ে রান্না করে রাখা মাংস দিয়ে দিন। আস্ত কাঁচামরিচ,স্বাদমতো লবণ ও আলুবোখারা দিয়ে নেড়ে পাত্রটি ঢেকে দিন। পানি চালের গা মাখা হয়ে আসলে বিরিয়ানি তে ঘি যোগ করে চুলার আঁচ একদম কমিয়ে দমে রাখুন ১৫ মিনিট. </div>

চিকেন বিরিয়ানি | Chicken Biriyani Recipe

  চিকেন বিরিয়ানি শীতের সময়ে চিকেন বিরিয়ানি রান্নাতে কিছু গাজর কিউব, মটরশুঁটি দিতে পছন্দ করি।এতে সাধারণ চিকেন বিরিয়ানির স্বাদে কে...

Read more »

কর্ন চিকেন এগ ড্রপ স্যুপ রেসিপি | CHICKEN CORN EGG DROP SOUP

<div><b>কর্ন চিকেন এগ ড্রপ  স্যুপ রেসিপি</b> </div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhn46jrtiE3BIXdQdZwERpUTpboHmZajmITo3J34TrDRn6JJ-Q95GnnbKKiQjuFOi9UK6sL2GrN1Bl5ar_L7obH2d1YQNWtE-1wKRQjGgrEnQRHI4HNWXYdLP4sn5Net1lEnYChBUVmrRrp/s1600/1674794596480702-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhn46jrtiE3BIXdQdZwERpUTpboHmZajmITo3J34TrDRn6JJ-Q95GnnbKKiQjuFOi9UK6sL2GrN1Bl5ar_L7obH2d1YQNWtE-1wKRQjGgrEnQRHI4HNWXYdLP4sn5Net1lEnYChBUVmrRrp/s1600/1674794596480702-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>এই শীতে উষ্ণ  গরম স্যুপ  হতে পারে যেমন স্বাস্থ্যকর  তেমনি আরামদায়ক  একটি  পছন্দ। নিচের রেসিপিটি ফলো করে বানিয়ে নিন আর উপভোগ  করুন পুষ্টিকর কর্ন চিকেন এগ ড্রপ স্যুপ। </div><div><br></div><div><b>উপকরণ: </b></div><div><br></div><div>ডিম ২,৩টি। ক্যানের ভুট্টা দেড় টেবিল-চামচ। পেঁয়াজ মিহি কুচি ১ টেবিল-চামচ। রসুনকুচি আধা চা–চামচ। গোলমরিচের গুঁড়া সামান্য। কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল-চামচ। চিকেন স্টক আধা লিটার। শ্রেডেড চিকেন ১ কাপ।   চিনি আধা চা–চামচ। পার্সেলি-পাতা কুচি ১ চা-চামচ। বাটার আধা চা–চামচ। কাঁচা-মরিচ কুচি ১টি। লবণ পরিমাণ মতো।</div><div><br></div><div><b>পদ্ধতি: </b></div><div><br></div><div>প্যানে বাটার গরম করে তাতে ভুট্টা, পেঁয়াজকুচি, রসুনকুচি ও গোলমরিচের গুঁড়া দিয়ে হালকা নেড়েচেড়ে চিকেন স্টক + শ্রেডেড চিকেন  দিন।এবার অল্প পানিতে কর্নফ্লাওয়ার গুলিয়ে তাতে চিনি দিন। মিশ্রণটি ঢেলে হালকা করে নাড়তে থাকুন।</div><div><br></div><div>সুপ কিছুটা ঘন হয়ে এলে তাতে কাঁচামরিচ-কুচি, পার্সেলি-পাতা কুচি ও ডিমগুলো একটি বাটিতে নিয়ে ফেটিয়ে ‍সুপে দিয়ে দুতিন বার নাড়া দিয়েই চুলা বন্ধ করে ঢেকে দিন। পাঁচ মিনিট পর নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।</div><div><br></div><div><br></div><div><br></div><div>নিশাত তাসনিম </div><div>খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান</div><div><br></div>

কর্ন চিকেন এগ ড্রপ স্যুপ রেসিপি | CHICKEN CORN EGG DROP SOUP

কর্ন চিকেন এগ ড্রপ  স্যুপ রেসিপি   এই শীতে উষ্ণ  গরম স্যুপ  হতে পারে যেমন স্বাস্থ্যকর  তেমনি আরামদায়ক  একটি  পছন্দ। নিচের রেসিপি...

Read more »

নেহাড়ি বা গরুর পায়া কিভাবে রান্না করবেন

<div><b>নেহাড়ি বা গরুর পায়া কিভাবে রান্না করবেন</b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhsr753WzkVB692Td3WDwQxko3fpU9Rg0n0qvOVZaqFpNbvM2_Nag51GUWYiYFgh4anuEPSt42lmBy6ebjmcI9XX5LXvJKDmpbCaBJtCbfmXo73OzgvUVgBTbqQLH4GRkqZUlCs22QJMHsl/s1600/1674794777490784-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhsr753WzkVB692Td3WDwQxko3fpU9Rg0n0qvOVZaqFpNbvM2_Nag51GUWYiYFgh4anuEPSt42lmBy6ebjmcI9XX5LXvJKDmpbCaBJtCbfmXo73OzgvUVgBTbqQLH4GRkqZUlCs22QJMHsl/s1600/1674794777490784-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><br></div><div><b>উপকরণ</b></div><div><br></div><div>১. খাসি বা গরুর সেদ্ধ পায়া ২টি</div><div>২. পানি পরিমাণমতো</div><div>৩. আদা বাটা ১ চা চামচ</div><div>৪. রসুন বাটা ১ চা চামচ</div><div>৫. জিরার গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ</div><div>৬. গরম মসলার গুঁড়ো আধা চা চামচ</div><div>৭. ধনে গুঁড়ো ১ চা চামচ</div><div>৮. লাল মরিচের গুঁড়ো ১ টেবিল চামচ</div><div>৯. হলুদের গুঁড়ো ১ চা চামচ</div><div>১০. তেজপাতা দুটি</div><div>১১. লবঙ্গ ৫-৭ টি</div><div>১২. পেঁয়াজ বাটা এক টেবিল চামচ</div><div>১৩. লবণ স্বাদমতো</div><div>১৪. দারুচিনি পরিমাণমতো</div><div>১৫. তেল পরিমাণমতো</div><div>১৬. পেঁয়াজ কুচি ৩ টেবিল চামচ</div><div>১৭. রসুন কুচি এক টেবিল চামচ</div><div>২৮. কাঁচা মরিচ ৫-৬টি</div><div><br></div><div>➡️ পদ্ধত প্রণালী </div><div><br></div><div>প্রথমে গরু বা খাসির পায়া সেদ্ধ করে নিন। এরপর সামান্য পানি মিশিয়ে আদা-রসুন বাটা, সব গুঁড়ো মশলা, লবণ ও দারুচিনি দিয়ে ঢেকে সেদ্ধ করুন।</div><div><br></div><div>সেদ্ধ হয়ে গেলে ফ্রাইপ্যানে তেল গরম করে নিন।</div><div><br></div><div>এরপর সামান্য ঘি, পেঁয়াজ ও রসুনকুচি হালকা বাদামি করে ভেজে নেহারির মধ্যে ঢেলে দিন। সসপ্যানে কয়েকটি আস্ত কাঁচা মরিচ দিন।</div><div><br></div><div>কিছুক্ষণ রান্না করে নামিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার নেহারি।।</div><div>কপি পোস্ট ✅</div><div>কালেক্টেড✅</div><div>পিকঃ কালেক্টেড✅</div>

নেহাড়ি বা গরুর পায়া কিভাবে রান্না করবেন

নেহাড়ি বা গরুর পায়া কিভাবে রান্না করবেন উপকরণ ১. খাসি বা গরুর সেদ্ধ পায়া ২টি ২. পানি পরিমাণমতো ৩. আদা বাটা ১ চা চামচ ৪. রসুন বাট...

Read more »

ডিটক্স ওয়াটার কী | Detox Water

<div><b>ডিটক্স ওয়াটার কী?</b></div><div><b><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjS-v2C6DnLVk9xpGkK5gUib7pYnv6yJlEIpP1TcM695dDHEI2S07UYAYYAzs0Ta1GzuuLbRk_iLvi4_yEgckgQcYK8BnGPbuB8ubWFW79HcLEFn_ionSMEQJBSlA5H6ySlmCMLoIu9Z2Ya/s1600/1674795244570578-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjS-v2C6DnLVk9xpGkK5gUib7pYnv6yJlEIpP1TcM695dDHEI2S07UYAYYAzs0Ta1GzuuLbRk_iLvi4_yEgckgQcYK8BnGPbuB8ubWFW79HcLEFn_ionSMEQJBSlA5H6ySlmCMLoIu9Z2Ya/s1600/1674795244570578-0.png" width="400"> </a> </div><br></b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhYunSqkRe4-LCAJa6Up5xEY2kq-zZAxdRK5l2qsC4iquY7ID_wPW5G48pNYrdBoWpEtJ2AJ-iKQnKsMGUx18ynsH4eCJtfZzB-ZGnZm3sUMsyrxDWNAAsOiNIun7VsUyJMqBc9f3Ame_t6/s1600/1674795238322958-1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhYunSqkRe4-LCAJa6Up5xEY2kq-zZAxdRK5l2qsC4iquY7ID_wPW5G48pNYrdBoWpEtJ2AJ-iKQnKsMGUx18ynsH4eCJtfZzB-ZGnZm3sUMsyrxDWNAAsOiNIun7VsUyJMqBc9f3Ame_t6/s1600/1674795238322958-1.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>এটি হল এক ধরনের ইনফিউজড ওয়াটার, যা ওজন কমাতে সহায়ক। ডিটক্স ওয়াটার মানুষের শরীরে সোডিয়াম অপসারণ করতেও বিশেষভাবে সহায়তা করে।</div><div><br></div><div>তাজা ফল,সবজি ও ভেষজ উপাদান কেটে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখার পর পানির যে উপযোগিতা তৈরি হয়, তাকে ডিটক্স ওয়াটার বলে। মূলত, এখানে ফল ও সবজি রস না করে বরং দীর্ঘসময় ভিজিয়ে রাখা হয়। এতে করে ফল ও ভেষজ থেকে গুণাগুণ পানিতে মিশতে শুরু করে। </div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi1PYspHv82SJJjSolSNyCA-D2AxzI-YyBdM0hphtAkLwKJZkZ6-lx9kgyAOXyEOnolIJT31NX0t9g2TKGkijJW7gPcMgl_2hsdl-NPC9IKLwQift2Qt-tZXztQrjR1rC7Boceh-NUU-yWL/s1600/1674795232118132-2.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi1PYspHv82SJJjSolSNyCA-D2AxzI-YyBdM0hphtAkLwKJZkZ6-lx9kgyAOXyEOnolIJT31NX0t9g2TKGkijJW7gPcMgl_2hsdl-NPC9IKLwQift2Qt-tZXztQrjR1rC7Boceh-NUU-yWL/s1600/1674795232118132-2.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><b>যেভাবে তৈরি করা যায়ঃ</b></div><div><br></div><div>ঘরে বসেই আপনি তৈরি করতে পারেন ডিটক্স ওয়াটার। এজন্য দরকার ফল, সবজি ও ভেষজ। ডিটক্স ওয়াটার তৈরি করতে কাঁচের কিংবা ফুড গ্রেড জারে এসব উপকরণ পাতলা করে কেটে ৫-৬ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখাই যথেষ্ট।</div><div><br></div><div>ডিটক্স ওয়াটার সেবনে মেটাবলিজমের উন্নতি হয়, ফলে শরীরে শক্তি বাড়ে। ডিটক্স ওয়াটার শরীরের ক্যালোরির পরিমাণ ঠিক রাখে। যার ফলে ওজন কমার পাশাপাশি মেটাবলিজম শক্তিশালী হয়। শরীর হাইড্রেটেড থাকে ও হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকে। </div><div><br></div><div>শীতে হাইড্রেটেড ও ফিট থাকতে বিভিন্ন ফল বা সবজি দিয়ে ডিটক্স ওয়াটার নিজেই বানিয়ে নিন। এগুলো আমাদের শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে কাজ করে। এটি আমাদের শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। সুস্থ ও ফিট থাকার জন্য ডিটক্স পানীয় একটি খুব সহজ এবং স্বাস্থ্যকর বিকল্প।</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiL9RR_8z4NvybHDAIt0FGpaBtxXBkEmXxly0bYtGdZI1-eX79zcJ4lmGwjjs3nRwlTnNJJyfw31i70gZoCxXCKFHxFK40gRH719IuBQwVXq_JoLTbueFttaew39bVClIBWJdzAWV4BSohd/s1600/1674795224776324-3.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiL9RR_8z4NvybHDAIt0FGpaBtxXBkEmXxly0bYtGdZI1-eX79zcJ4lmGwjjs3nRwlTnNJJyfw31i70gZoCxXCKFHxFK40gRH719IuBQwVXq_JoLTbueFttaew39bVClIBWJdzAWV4BSohd/s1600/1674795224776324-3.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><b>সংমিশ্রণ করবেন যেভাবেঃ</b></div><div><br></div><div>ডিটক্স ওয়াটার তৈরিতে ফল, সবজি ও ভেষজের উপযুক্ত সংমিশ্রণ খুবই জরুরি। ডিটক্স ওয়াটার সমন্বয় করতে পারেন এভাবে-  </div><div><br></div><div>-শসা ও পুদিনা পাতা</div><div><br></div><div>-আদা ও লেবু</div><div><br></div><div>-আদা, শসা ও লেবু</div><div><br></div><div>-তরমুজ ও পুদিনা পাতা</div><div><br></div><div>-আপেল ও দারুচিনি</div><div><br></div><div>-আঙুর, কমলা ও লেবু</div><div><br></div><div>-স্ট্রবেরি, পুদিনা পাতা কিংবা তুলসী পাতা ইত্যাদি। </div><div><br></div><div>প্রয়োজন ও পছন্দ অনুযায়ী ফল,ভেষজ উপাদান মিশিয়ে তৈরি করতে পারেন এই পানীয়। </div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-MwHiXSN4R5TixQMmzTm052S2Gv_42EP-GLjp-bIeozmorI48KOk8ZTwP5o-c1YrnGnoDCEto_AmXcUx31eA4Ptes6HGM6nAMPH2hzNHLVbk-YLsGjG9kHoR4R8-fTHlfquxE8HnIzrLG/s1600/1674795218753650-4.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-MwHiXSN4R5TixQMmzTm052S2Gv_42EP-GLjp-bIeozmorI48KOk8ZTwP5o-c1YrnGnoDCEto_AmXcUx31eA4Ptes6HGM6nAMPH2hzNHLVbk-YLsGjG9kHoR4R8-fTHlfquxE8HnIzrLG/s1600/1674795218753650-4.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><b>কখন পান করবেন ডিটক্স ওয়াটার?</b></div><div><br></div><div>খালি পেটে পান করার প্রয়োজন নেই ডিটক্স ওয়াটার। বরং সকালে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে এ পানীয় পান করলে কারোর কারোর ক্ষেত্রে হিতে বিপরীত হতে পারে। যেমন ডায়ারিয়া, বুক জ্বালা করা কিংবা অ্যাসিডিটি দেখা দিতে পারে। ডিটক্স ওয়াটার পান করার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে মধ্যসকাল কিংবা বিকেলে নাস্তার পর।</div><div><br></div><div>তবে স্মরণ রাখুন, কোনো কিছুই অতিরিক্ত শরীরের জন্য ভালো নয়। সঠিক নিয়ম মেনে এবং সঠিক মাত্রায় না খেলে 'ডিটক্স ওয়াটার'-এও শরীরের ক্ষতি হতে পারে। প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ডিটক্স ওয়াটার খেলে শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা কমতে শুরু করে। অতিরিক্ত প্রস্রাবের ফলে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ কমে গেলে ক্লান্তি ভাব আসে। সারা দিন ঘুম ঘুম ভাব, বমি ভাব, মাথার যন্ত্রণা হতে থাকে। শরীরের কার্যক্ষমতাও কমে যায়।</div><div><br></div><div>সারাদিনে এক থেকে দুই গ্লাস তথা ৫০০ মিলি ডিটক্স ওয়াটার পান করাই যথেষ্ট।</div><div><br></div><div><br></div>

ডিটক্স ওয়াটার কী | Detox Water

ডিটক্স ওয়াটার কী? এটি হল এক ধরনের ইনফিউজড ওয়াটার, যা ওজন কমাতে সহায়ক। ডিটক্স ওয়াটার মানুষের শরীরে সোডিয়াম অপসারণ ...

Read more »

<div>"গুড়ো দুধের কালো জাম মিষ্টি" Recipe by Nusrat's Blog & Cooking 🖤</div><div><br></div><div>উপকরণ:</div><div><br></div><div>১. গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, ২. ময়দা আড়াই টেবিল চামচ, ৩. সুজি ১ টেবিল চামচ, ৪. বেকিং পাউডার ১/৪ চা চামচ, ৫. ঘি এক চা চামচ, ৬. তরল দুধ ৭-৮ চামচ, ৭. ফুড কালার (লাল) ১/৪ চা চামচ, ৮. চিনি দেড় কাপ, ৯. পানি ৩ কাপ, ১০. এলাচ ৩-৪টি, ১১. মাওয়া পরিমাণমতো।</div><div><br></div><div>পদ্ধতি:</div><div><br></div><div>একটি পাত্রে গুঁড়ো দুধ নিয়ে তার মধ্যে একে একে ময়দা, সুজি, বেকিং পাউডার ও ঘি মিশিয়ে নিন। তারপর হাত দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে নিতে হবে, যেন সব উপকরণ একসঙ্গে মিশে যায়।</div><div>এবার এই গুঁড়ো দুধের মিশ্রণের মধ্যে এক টেবিল চামচ করে তরল দুধ মিশিয়ে হাত দিয়ে মাখিয়ে ডো তৈরি করে নিতে হবে। যখন মিশ্রণটি মাখো মাখো হয়ে ডো হয়ে যাবে; তখন এর মধ্যে লাল রঙের ফুড কালার মিশিয়ে দিতে হবে। আবারও মাখিয়ে নিতে হবে মিষ্টির ডো। যখন পুরো ডো লাল রঙা হয়ে যাবে; তখন হাতে নিয়ে বল তৈরি করে তারপর লম্বা করে মিষ্টির আকারে তৈরি করে নিতে হবে। আপনি চাইলে গোল করেও তৈরি করতে পারেন।</div><div><br></div><div>এবার একটি প্যানে ডুবো তেল গরম করে, এর মধ্যে একে একে মিষ্টিগুলো ছেড়ে দিতে হবে। ভালো করে উল্টিয়ে এপিট ওপিঠ গাঢ় খয়েরি রঙা করে ভেজে নিতে হবে। তবে খেয়াল রাখবেন পুড়ে যেন না যায়। এজন্য হালকা আঁচে ভাজতে হবে। এসময় দেখবেন মিষ্টিগুলো ফুলতে শুরু করবে। অন্যদিকে আরেকটি প্যানে ৩ কাপ পানির মধ্যে দেড় কাপ চিনি মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে সিরা তৈরি করে নিতে হবে। সঙ্গে কয়েকটি এলাচ দিতে ভুলবেন না!</div><div><br></div><div>যখন দেখবেন চিনির সিরায় বলক উঠেছে এবং সব চিনি সুন্দরভাবে গলে আঁঠালোভাব চলে এসেছে; তখন ভেজে নেওয়া মিষ্টিগুলো সিরার মধ্যে দিয়ে দিতে হবে। চুলার আঁচ বন্ধ করে ১ ঘণ্টা ঢেকে রাখতে হবে মিষ্টির পাত্র। ঘণ্টাখানেক পর ঢাকনা তুলে মিষ্টিগুলো অন্য পাত্রে তুলে নিন। তারপর মাওয়ায় মিষ্টি গড়িয়ে নিন। এরপর পরিবেশন করুন মজাদার জিভে জল আনা কালোজাম মিষ্টি। মুখে পুরলেই বুঝতে পারবেন কতটা তুলতুলে আর সুস্বাদু হয়েছে!</div><div><br></div><div>#kalojammisti </div><div>Picture From: Recipes by Sheza's Mom </div><div><br></div><div>©️ Nusrat Cooking Studio 🖤</div>

"গুড়ো দুধের কালো জাম মিষ্টি" Recipe by Nusrat's Blog & Cooking 🖤 উপকরণ: ১. গুঁড়ো দুধ ১ কাপ, ২. ময়দা আড়াই টেবিল চামচ, ৩. স...

Read more »

<div>📌পাউন্ড কেকের সমস্যা সমাধানে কিছু টিপস—</div><div><br></div><div>👉 প্রঃ- পাউন্ড কেকের ক্ষেত্রে কি কি বিষয়ে লক্ষ্য রাখা উচিত?? </div><div><br></div><div>উঃ *চিনি মেল্ট</div><div>*পার্ফেক্ট মোল্ড</div><div>*পার্ফেক্ট রেসিপি</div><div>*বেকিং টাইম</div><div>*সঠিকভাবে বেক করা</div><div>*সঠিক তাপমাত্রায় বেক করা</div><div><br></div><div>👉👉প্রঃ চুলায় পার্ফেক্ট ভাবে পাউন্ড কেক বানানো যায়??</div><div><br></div><div>উঃ জি যায়।</div><div><br></div><div>👉👉পাউন্ড কেক বাটার ছাড়া তেল দিয়ে তৈরি করলে টেস্ট কেমন হবে?</div><div><br></div><div>উঃ আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো।</div><div><br></div><div>👉👉প্রঃ চুলায় বেক করে কেকের উপর কিভাবে  কালার  আনব?? </div><div><br></div><div>উঃ *সিলভারের হাড়ি ব্যাবহার করতে হবে।</div><div>*কাগজ ব্যাবহার করতে হবে </div><div>*সিলভারের ঢাকনা ব্যাবহার করতে হবে </div><div>*পার্ফেক্ট মোল্ড ব্যাবহার করতে হবে।</div><div><br></div><div>👉👉প্রঃ চুলার আচ কেমন থাকবে??</div><div><br></div><div>উঃ ৫ মিনিট মিডিয়াম-হাই হিটে প্রি হিট করতে হবে। তারপর কেক বসিয়ে লো থেকে সামান্য বেশি দিয়ে বেক করতে হবে। আচ কম বেশি করা যাবেনা।একই তাপমাত্রায় বেক করতে হবে। </div><div><br></div><div>👉👉প্রঃ কত সময় বেক করতে হবে। </div><div><br></div><div>উঃ ২ ডিমের কেক ৪০ মিনিট পর চেক করবেন।।না হলে আরও ৫ মিনিট বেক করবেন।।</div><div>৪ ডিমের ক্ষেত্রে ১ ঘন্টা বেক করনেন।।</div><div><br></div><div>👉👉প্রঃ মাঝে গর্ত থাকে,ফাঁকা ফাঁকা থাকে।।কি করব?</div><div><br></div><div>উঃ ভালো করে ট্যাপ করতে হবে।</div><div><br></div><div>👉👉প্রঃ এসেন্স ব্যাবহারের পরও ডিমের গন্ধ আসে কেনো??</div><div><br></div><div>উঃ অথেন্টিক ভ্যানিলা এসেন্স ব্যাবহার করবেন।। যদি আরও সুন্দর স্মেল চান  বাটারস্কচ ইমালশন ব্যাবহার করবেন।চকলেট কেকের ক্ষেত্রে চকলেট ইমালশনের সাথে ভ্যানিলা এসেন্স/চকলেট এসেন্স  ব্যাবহার করবেন।</div><div> </div><div>👉👉প্রঃ ভ্যানিলা আর চকলেট পাউন্ড কেকের ক্ষেত্রে পার্থক্য আছে?</div><div><br></div><div>উঃ ভ্যানিলা পাউন্ড কেকে কর্নফ্লাওয়ার ব্যাবহার করতে হবে।চকলেট কেকে করবেন না।</div><div><br></div><div>👉👉প্রঃ কর্নফ্লাওয়ার ব্যাবহার করলে কি হয়??</div><div><br></div><div>উঃ কেকের সফ্টনেস বজায় থাকে।।পাউন্ড কেকে কর্নফ্লাওয়ার ব্যাবহারের চেস্টা করবেন।</div><div><br></div><div>👉👉প্রঃ পাউন্ড কেক নিয়ে আরও কিছু বলেন!!!</div><div><br></div><div>উঃ পাউন্ড কেকে ডিমের ফোম পার্ফেক্ট হওয়ার দরকার নাই।চিনি মেল্ট হলে হবে। ওভারমিক্স হওয়ার ও তেমন ভয় নাই।বিটারের সাহায্যেও শুকনো উপকরণ মিশিয়ে নিতে পারেন।।</div><div>তবে এটাও না যে ঘুটতে থাকবেন ঘুটতে থাকবেন, সব গুলো উপকরন মিশিয়ে নিলেই হবে।আর এটা লো স্পিডে করবেন।।</div><div><br></div><div>ছবিঃ Rinu's Vlog & cooking </div><div><br></div><div>©️Collected_Post</div><div><br></div><div>Nusrat's Blog & Cooking</div>

📌পাউন্ড কেকের সমস্যা সমাধানে কিছু টিপস— 👉 প্রঃ- পাউন্ড কেকের ক্ষেত্রে কি কি বিষয়ে লক্ষ্য রাখা উচিত??  উঃ *চিনি মেল্ট *পার্ফেক্ট মোল্ড *পার...

Read more »

<div>⚫কয়েক পদের সস রেসিপি—-</div><div>ঘরেই বানিয়ে ফেলুন মজাদার সব সস।</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEieVGv1EGL3c8fak3uQENbPJdOUqIkQxCn-XUDt5U65L2atlAraKVzspA7_Fq3lSqBszj3gcYC6f_Jgiwcfk6GDUuXzdf-e3FzHstbYNrooPdwWHB0d1UyyiMUXSFXgAFkwQLoNWxgs4aBM/s1600/1674786753869989-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEieVGv1EGL3c8fak3uQENbPJdOUqIkQxCn-XUDt5U65L2atlAraKVzspA7_Fq3lSqBszj3gcYC6f_Jgiwcfk6GDUuXzdf-e3FzHstbYNrooPdwWHB0d1UyyiMUXSFXgAFkwQLoNWxgs4aBM/s1600/1674786753869989-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>⚫গ্রীন চিলি সস</div><div><br></div><div>উপকরণ:</div><div>১। কাঁচামরিচ ২৫০ গ্রাম</div><div>২। সিরকা ৩ কাপ</div><div>৩। বিটলবণ আধা চা চামচ</div><div>৪। রসুন বাটা ২ টেবিল চামচ</div><div>৫। টেস্টিং সল্ট পৌনে এক চা চামচ</div><div>৬। চিনি ১ টেবিল চামচ</div><div>৭। লবণ আধা চামচ</div><div>৮। কর্নফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামচ</div><div><br></div><div>প্রস্তুত প্রণালী -</div><div>১। কাঁচামরিচ বোঁটা ফেলে ধুয়ে ২ ফালি করে ১ কাপ সিরকায় ভিজিয়ে রাখুন। এক ঘণ্টা পর সিরকা থেকে তুলে মিহি করে বাটুন।</div><div>২। সসপ্যানে মরিচ বাটা, ১ কাপ সিরকা, রসুন বাটা, লবণ,চিনি, বিটলবণ দিয়ে চুলায় জ্বাল দিন। ফুটে উঠলে ৩-৪ মিনিট পর কর্নফ্লাওয়ার সিরকায় গুলে সসে ঢেলে ঘন ঘন নাড়ুন।</div><div>ঠাণ্ডা হলে কাচের বোতলে সংরক্ষণ করুন।</div><div><br></div><div>⚫পেরিপেরি সস</div><div><br></div><div>উপকরণ:</div><div>১। লাল মরিচঃ ,</div><div>২। সিরকা</div><div>৩। কালো গোলমরিচ,</div><div>৪। সাদা গোলমরিচঃ</div><div>৫। লবন,</div><div>৬। আদা কুচি,</div><div>৭। রসুন কুচি,</div><div>৮। সয়াসস,</div><div>৯। ওয়েষ্টার সস</div><div>১০। চিনি,</div><div>১১। চিলি সস</div><div><br></div><div>প্রণালীঃ</div><div>১। সব উপকরণ পরিমাণমত নিতে হবে। তারপর ব্লেন্ডার করতে হবে। ১০ দিন ফ্রীজে রেখে খাওয়া যাবে.</div><div><br></div><div>⚫পাস্তা হোয়াইট সস</div><div><br></div><div>উপকরনঃ</div><div>মোটামুটি মাঝারি এক বাটি হোয়াইট সসের জন্যঃ</div><div>১। মাখনঃ ৫ টেবিল চামচ</div><div>২। ময়দাঃ ১/২ কাপ</div><div>৩। দুধঃ দুই কাপ</div><div>৪। জয়ফল গুড়াঃ ১/৪ চা চামচ (বেশী হলে তিতে ভাব এসে যাবে)</div><div>৫। গোল মরিচের গুড়াঃ ১/২ চা চামচ</div><div>৬। টেষ্টিং সল্টঃ ১/২ চা চামচ বা কম</div><div>৭। চিনিঃ ২ চা চামচ</div><div>৮। লবনঃ ১ চা চামচ (বা লাগলে পরে দেয়া যেতে পারে)</div><div><br></div><div>প্রণালিঃ</div><div>১। কড়াই গরম হলে তাতে মাখন দিন। মাখন গলে গেলে তাতে লবন দিন।</div><div>২। তাতে প্রথমে ময়দা দিন। ভাল করে নাড়িয়ে দিন, নাড়ানো থামাবেন না।</div><div>৩।  আগুন কম আঁচে রেখে এবার দুধ দিন। গোল মরিচের গুড়া এবং জয়ফলের গুড়া দিন। এবার চিনি দিন।</div><div>৪। আগুন মাঝারি বা কমে থাকবে। প্রথম বলক  উঠলেই আগুন থামিয়ে দিন।</div><div><br></div><div>⚫থাই সুইট চিলি সস</div><div><br></div><div>উপকরণ-</div><div>১। সাদা ভিনেগার/সিরকাঃ ১/৪ কাপ</div><div>২। পানিঃ প্রয়োজন মত</div><div>৩। পাকা লাল মরিচ(শুকনো মরিচ নয়, পাকা লাল মরিচ): ৪-৬ টি</div><div>৪। রসুনঃ ২ কোয়া (খেতে না চাইলে বাদ দিন)</div><div>৫। চিনিঃ ১/২ কাপ</div><div>৬। লবণঃ ১/২ চামচ</div><div>৭। কর্ণ ফ্লাওয়ারঃ ২ টেবিল চামচ (সস কম ঘন চাইলে কম দিতে হবে)</div><div><br></div><div>প্রণালীঃ</div><div>১। সিরকার সাথে পানি মিশিয়ে ১/৪ কাপ সিরকাকে ১ কাপ করতে হবে। তারপর চিনি মিশিয়ে চুলায় আঁচে দিতে হবে।</div><div>২। রসুন মিহি কুচি করে নিতে হবে, যত ছোট সম্ভব। মরিচকেও মিহি কুচি করে নিতে হবে। চাইলে বীজ ফেলে দেয়া যায়। রাখলেও কোন সমস্যা নেই।</div><div>৩। রসুন ও মরিচ কুচি দিয়ে দিতে হবে সিরকার মিশ্রণে। ভালো করে জ্বাল দিতে হবে। লবণ দিতে হবে।</div><div>৪। ৩/৪ মিনিটের মাঝেই রসুন নরম হয়ে যাবে ও সুন্দর গন্ধ ছড়াবে। এবার পানিতে কর্ণ ফ্লাওয়ার গুলিয়ে এই মিশ্রণে মিশিয়ে দিতে হবে।</div><div>৫। নেড়ে নেড়ে জ্বাল দিতে হবে। সস পছন্দমতন ঘন হলে নামিয়ে নিয়ে ঠাণ্ডা করতে হবে।</div><div>৬। এবার বয়ামে ভরে ফ্রিজে সংরক্ষণ করুন।</div><div><br></div><div>#pic_from_google </div><div>#Postcollected </div><div><br></div><div>Nusrat's Blog & Cooking   🖤</div>

⚫কয়েক পদের সস রেসিপি—- ঘরেই বানিয়ে ফেলুন মজাদার সব সস। ⚫গ্রীন চিলি সস উপকরণ: ১। কাঁচামরিচ ২৫০ গ্রাম ২। সিরকা ৩ কাপ ৩। বিটলবণ আধা...

Read more »

<div>চিকেন ক্যাশুনাট সালাদ (চাইনিজ) </div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhDoBhCV98T0mQkXcYGZ64mHYbRTC0S13SO8fPPog0c81Tk_i0sM0AdIJkN6CYoFeqZigdlihYBteirwU5ol0NgdoGXPsmaGi3srxh3Ci5WRSiHWxr3Fu1WjdP5OGkW-YqPXhkFtajTsQZE/s1600/1674786679662429-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhDoBhCV98T0mQkXcYGZ64mHYbRTC0S13SO8fPPog0c81Tk_i0sM0AdIJkN6CYoFeqZigdlihYBteirwU5ol0NgdoGXPsmaGi3srxh3Ci5WRSiHWxr3Fu1WjdP5OGkW-YqPXhkFtajTsQZE/s1600/1674786679662429-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>বাসার সবাই অথবা নিজেরও অনেক সময় সেই শসা, গাজর, টমেটোর সালাদ খেতে খেতে বোরিং লাগতেই পারে। শসা,টমেটোর সাথেই যদি আরও কিছু উপাদান যোগ করা যায়, তাহলে খেতে শুধু মজাই হবে না পুষ্টিকর হতে পারে আপনার রেগুলার সালাদ। আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব পুষ্টিকর চিকেন ক্যাশনাট সালাদের রেসিপি। দেখুন তাহলে কী কী উপকরণ লাগবে আর কীভাবে তৈরি করবেন চিকেন ক্যাশনাট সালাদ।</div><div>উপকরন</div><div>চিকেনের জন্য  </div><div><br></div><div>চিকেন ব্রেস্ট ১ কাপ(ছোট ছোট টুকরা করা)</div><div>কর্ণফ্লাওয়ার দেড় টেবিল চামচ</div><div>সয়া সস ১/২ চা চামচ</div><div>লবন ১/২ চা চামচ বা স্বাদমত</div><div>মরিচ গুঁড়া ১/৪ চা চামচ</div><div>আদা বাটা ১/৪ চা চামচ</div><div>রসুন বাটা ১/৪ চা চামচ</div><div>ডিম ১ টি</div><div>তেল সামান্য (চিকেন এবং বাদাম ভাঁজার জন্য)</div><div><br></div><div>সালাদের জন্য</div><div><br></div><div>কাজু বাদাম ১/৪ কাপ</div><div>শসা (টুকরো করা) ১/৪ কাপ</div><div>টমেটো (টুকরো করা) ১/৪ কাপ</div><div>গাজর কুঁচি ১/৪ কাপ</div><div>ধনিয়া পাতা কুঁচি ২ টেবিল চামচ</div><div>স্প্রিং অনিওন ১ টেবিল চামচ</div><div>ফিস সস ১/৮ চা চামচ</div><div>টমেটো সস ২ টেবিল চামচ</div><div>সুইট চিলি সস ২ টেবিল চামচ</div><div>তিলের তেল/অলিভ অয়েল ১/২ চা চামচ</div><div>লেবুর রস ১ চা চামচ</div><div>চিনি ১/২ চা চামচ</div><div>লবন এক চিমটি</div><div><br></div><div>নির্দেশনা</div><div>১। প্রথমে চিকেনের সাথে কর্ণফ্লাওয়ার, সয়া সস, লবন, মরিচ গুঁড়া, আদা বাটা, রসুন বাটা এবং ডিম মিশিয়ে চিকেনগুলো তেলে ভেজে প্লেটে তুলে রাখুন।</div><div><br></div><div>২। একই তেলে বাদাম সামান্য লালচে করে ভেজে নিন।</div><div><br></div><div>৩। এখন একটি প্লেটে সালাদের সমস্ত উপকরন নিয়ে এর সাথে ভেজে রাখা চিকেন এবং বাদাম ভালকরে মিশিয়ে নিন। তৈরি চিকেন ক্যাশুনাট সালাদ।</div><div><br></div><div>নোট</div><div>** সালাদ তৈরির পর বেশিক্ষণ না রাখাই ভালো। চেষ্টা করবেন দ্রুত পরিবেশন করার। আর যদি আগে তৈরি করে রাখতে চান তাহলে সস গুলো আগে না মিশিয়ে পরিবেশনের সময় মিশালেও সালাদের ফ্রেশ ভাব থাকবে।</div><div><br></div><div>post: collected </div><div>Pic: collected</div><div>Rinu's Vlog & cooking</div>

চিকেন ক্যাশুনাট সালাদ (চাইনিজ)  বাসার সবাই অথবা নিজেরও অনেক সময় সেই শসা, গাজর, টমেটোর সালাদ খেতে খেতে বোরিং লাগতেই পারে। শসা,টমে...

Read more »

<div>ক্ষীরের পাটিসাপটা রেসিপি</div><div>(রেসিপি বাই রাতুল হায়দার রাহাত) </div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNJ6MHEDUT2S3XRJajBxm9RPvTG4ZbNCmmYPHVexQRzwXsSBt85ZhNo3OPxcuYK28SNuqD6WDbcoquNn5uaa4NJcbRJlnL9jv4rJhD6TzLSFLAdsXwbErwqvnhY6zaB1gGFoOlwcrOQ25e/s1600/1674786623250473-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNJ6MHEDUT2S3XRJajBxm9RPvTG4ZbNCmmYPHVexQRzwXsSBt85ZhNo3OPxcuYK28SNuqD6WDbcoquNn5uaa4NJcbRJlnL9jv4rJhD6TzLSFLAdsXwbErwqvnhY6zaB1gGFoOlwcrOQ25e/s1600/1674786623250473-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>উপকরণঃ </div><div>ক্ষীর বানাতে লাগবে-</div><div>তরল দুধ- ৫০০ মি.লি.</div><div>গুঁড়ো দুধ- ২ টেবিল চামচ</div><div>চিনি- ১/২ কাপ</div><div>এলাচ গুঁড়ো- সামান্য</div><div>সুজি- ২ চা চামচ </div><div><br></div><div>পিঠা বানাতে লাগবে-</div><div>চালের গুঁড়ো- ১ কাপ</div><div>ময়দা- ১/২ কাপ</div><div>গুঁড়ো দুধ- ২ চা চামচ</div><div>চিনি- ৩ টেবিল চামচ</div><div>লবণ- ১ চিমটি </div><div><br></div><div>প্রস্তত প্রণালীঃ </div><div><br></div><div>১) প্রথমে তরল দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে নিন। এবার দুধে চিনি ও সুজি মিশিয়ে নাড়তে থাকুন। </div><div><br></div><div>২) এতে গুঁড়ো দুধ অ্যাড করলে খুব সুন্দর ক্রিমি টেক্সচার আসে, আর স্বাদও খুব ভালো হয়। গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে নিয়ে ভালোভাবে নাড়ুন যাতে দলা পাকিয়ে না যায়। </div><div><br></div><div>৩) ঘন হয়ে আসলে ক্ষীরে সামান্য এলাচ গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন। ব্যস, পাটিসাপটার পুর রেডি। </div><div><br></div><div>৪) এবার একটি বড় বোল নিয়ে তাতে ময়দা, চালের গুঁড়ো, মিল্ক পাউডার, চিনি, সামান্য লবণ একসাথে মিক্স করে নিন। </div><div><br></div><div>৫) পরিমাণমতো পানি যোগ করে ব্যাটার বানাতে হবে। গোলা খুব বেশি ঘন হবে না, আবার একদম পাতলাও হবে না। </div><div><br></div><div>৬) তারপর ননস্টিকি সসপ্যান বা তাওয়া গরম করে ঘি ব্রাশ করে দিন। গোল চামচের সাহায্যে পিঠার ব্যাটার দিয়ে দিন প্যানে। </div><div><br></div><div>৭) প্যানের হাতল ধরে ঘুরিয়ে চারদিকে ছড়িয়ে দিন, গোল রুটির মতো শেইপ হবে। </div><div><br></div><div>৮) এবার এক কোণায় লম্বা করে ক্ষীরসা দিয়ে সাবধানে পিঠা ভাজ করে নিন। চুলার আঁচ একদমই কম রাখবেন। </div><div><br></div><div>৯) পিঠা উল্টেপাল্টে ভেজে নিয়ে তুলে ফেলুন। এভাবে একটা একটা করে পিঠা রেডি করে নিন।</div><div>কপি পোস্ট ✅</div><div>ছবিঃ Rinu's Vlog & cooking</div>

ক্ষীরের পাটিসাপটা রেসিপি (রেসিপি বাই রাতুল হায়দার রাহাত)  উপকরণঃ  ক্ষীর বানাতে লাগবে- তরল দুধ- ৫০০ মি.লি. গুঁড়ো দুধ- ২ টেবিল চাম...

Read more »

<div>➡️  চিকেন চাপ বানানোর রেসিপি 😋</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhW16JBH6V7-xpTDPRAVbG_hqDXmVa-vedQmhj1Hnne0sj7eixCfNd9uuxRMXPv23rMo5TQDeI6Tj7zSflWyE_VTFE18E4Ubd_uFHtZ-DAO8uB7gqge4Kcq2O2FOp-abnHzIuwCHIbi67Pa/s1600/1674786558640490-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhW16JBH6V7-xpTDPRAVbG_hqDXmVa-vedQmhj1Hnne0sj7eixCfNd9uuxRMXPv23rMo5TQDeI6Tj7zSflWyE_VTFE18E4Ubd_uFHtZ-DAO8uB7gqge4Kcq2O2FOp-abnHzIuwCHIbi67Pa/s1600/1674786558640490-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>উপকরণ:-</div><div>মুরগির মাংস  ৫/৬ টুকরা</div><div>আদা বাটা  ২ চা চামচ</div><div>রসুন বাটা  আধা চা চামচ</div><div>শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো  ১ চা চামচ</div><div>লেবুর রস  ১ টেবিল চামচ</div><div>গরম মশলা গুঁড়ো  ১ চা চামচ</div><div>গোল মরিচ গুঁড়ো আধা চা চামচ</div><div>সরিষা বাটা  ১ টেবিল চামচ</div><div>জিরা গুঁড়ো  ১ চা চামচ</div><div>সয়া সস  ১ টেবিল চামচ</div><div>টমেটো সস  ২ টেবিল চামচ</div><div>কাবাব মসলা ১ চা চামচ</div><div>সরিষা তেল ২ টেবিল চামচ</div><div>বেসন  পরিমাণমতো</div><div>লবণ স্বাদমতো</div><div> তেল পরিমাণ মতো</div><div>বাদাম বাটা ১ চা চামচ</div><div><br></div><div>প্রস্তুত প্রণালী:-</div><div><br></div><div>🔷 প্রথমেই মুরগীর মাংসের টুকরাগুলো লম্বা করে কেটে নিন। তারপর ভালো করে ধুয়েে নিয়েে, একটি ছুরি দিয়ে চিকেনের গায়ে অল্প অল্প করে চিরে দিতে হবে। যাতে নুন ও মসলা ভিতরে যেতে পারে।</div><div><br></div><div>🔷 অন্য একটি পাত্রে মাংসগুলো নিয়ে তাতে আদা বাটা, রসুন বাটা, শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো, ভিনিগার, লেবুর রস, গরম মসলা গুঁড়ো, গোল মরিচ গুঁড়ো, সয়াসস, টমেটো সস, কাবাব মসলা, লবণ ও সরিষার তেল দিয়ে মেখে মেরিনেট করে নিন। মাংসের সাথে সমস্ত উপকরণ ভাল করে মাখা হয়ে গেলে, ঢাকা দিয়ে ৩ ঘন্টা ফ্রিজে রেখে দিতে হবে।</div><div><br></div><div>🔷 কড়াই গরম করে ৫ চামচ সাদা তেল দিতে হবে। তেল যখন ভালোমতো গরম হয়ে যাবে, তখন গ্যাসের আঁচ কমিয়ে নিয়ে ম্যারিনেট করা চিকেন পিস একটা একটা করে গরম তেলের মধ্যে দিয়ে, মাঝারি আঁচে উল্টে পাল্টে কিছুক্ষণ ধরে ভেজে নিতে হবে। চিকেনের পিস গুলো ভালোমতন ভাজা হয়ে গেলে তুলে নিতে হবে।</div><div><br></div><div>🔷গ্যাসে অন্য আরেকটা ফ্রাইং প্যান বসিয়ে ৪ চামচ তেল ও ২ চামচ ঘি দিতে হবে। তেল ও ঘি খুব ভালো করে গরম হয়ে গেলে, চিকেন ম্যারিনেটেড গ্রেভি এর মধ্যে দিয়ে মাঝারি আঁচে ২-৩ মিনিট ধরে অনবরত নাড়তে হবে।</div><div><br></div><div>🔷তারপর এর মধ্যে ১ কাপ জল দিয়ে মশলার সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। জল ফুটে উঠলে, আগে থেকে ভেজে রাখা চিকেন পিস গুলো এর মধ্যে দিয়ে গ্রেভির সাথে এটি মিশিয়ে দিতে হবে। তারপর গ্যাসে আঁচ কমিয়ে ১০ মিনিটের মত ঢাকনা দিয়ে রাখতে হবে।</div><div><br></div><div>🔷ঢাকনা সরিয়ে নিয়ে কয়েক ফোটা কেওড়া জল ও গোলাপ জল ওপরে ছড়িয়ে দিতে হবে। ব্যস তৈরি হয়ে গেল চিকেন চাপ।</div><div><br></div><div>কপি পোস্ট ✅</div><div>@collected</div><div>ছবিঃ কালেক্টেড✅</div><div><br></div><div>Rinu's Vlog & cooking</div>

➡️  চিকেন চাপ বানানোর রেসিপি 😋 উপকরণ:- মুরগির মাংস  ৫/৬ টুকরা আদা বাটা  ২ চা চামচ রসুন বাটা  আধা চা চামচ শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো  ১ চ...

Read more »

<div>▪️বেরেস্তায় সুন্দর সোনালী রঙ হয় না?বেরেস্তা কালচে হয়ে যায়?কিংবা মচমচে হয় না?</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhyHf5zz9FRkE7K-eDsTZvpY5TeSGF9oBLs3VtZpT2wMiU-Yj8c8lHppi7eSDVkibcHzRqgY_CJnc0uWdGfo8QgznBnL14xOZXqLRVMW9OiSB2nLAF5d2IeQrdYwU_H986Vm5pIWv7jlZOe/s1600/1674786492789776-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhyHf5zz9FRkE7K-eDsTZvpY5TeSGF9oBLs3VtZpT2wMiU-Yj8c8lHppi7eSDVkibcHzRqgY_CJnc0uWdGfo8QgznBnL14xOZXqLRVMW9OiSB2nLAF5d2IeQrdYwU_H986Vm5pIWv7jlZOe/s1600/1674786492789776-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>▪️শেয়ার করছি মচমচে আর সুন্দর সোনালী রঙের বেরেস্তা তৈরি ও মাস জুড়ে সংরক্ষণের টিপস।</div><div><br></div><div>১. বেরেস্তার জন্য সবসময় দেশি পিঁয়াজ ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন । পিয়াজের স্লাইস গুলো খুব বেশি পাতলা বা মোটা করবেন না এবং সব গুলো পিয়াজ সমান সাইজে কেটে নিবেন।</div><div><br></div><div>২.যতটা পিঁয়াজ তার দ্বিগুণ পরিমাণ তেল নিন ভাজার জন্য।কারণ বেরেস্তা ডুবো তেলে ভাজতে হয়।ভেজে নেওয়ার পর অবশিষ্ট তেল অন্য রান্নায় ব্যবহার করুন।</div><div><br></div><div>৩.মনে রাখবেন পেঁয়াজ ভাজার সময় লবন দেওয়া যাবে না, তাতে বেরেস্তা মুচমুচে হবে না। অনেকেই এই ভুলটা করে থাকেন। ডুবো তেলে মাঝারি আঁচে বেরেস্তা করতে হবে।</div><div><br></div><div>৪.তাপ বেশি হলে পেঁয়াজ পুড়ে যাবে। পেঁয়াজ মুচমুচে করতে পেঁয়াজে ছেড়ে সামান্য চিনি দিতে পারেন। তাতে পেঁয়াজ লাল ও মুচমুচে হবে।</div><div><br></div><div>৫ বাড়তি কোন ফ্লেভার যুক্ত করতে হলে ভাজার সময় এলাচ ও দারচিনি দিয়ে ভাজতে পারেন।(যদি ইচ্ছে হয়)</div><div><br></div><div>৬.মাঝারি আঁচে ভাজুন। পিঁয়াজ সোনালি হতে শুরু করলে আঁচ কমিয়ে দিন।</div><div><br></div><div>৭.বাদামি করে ভাজতে যাবেন না। কারণ ভেজে তুলে রাখার পরে বেরেস্তার  রঙ আরও গাঢ় হয়।বাড়তি তেল শুষে নিতে ভেজে কিচেন টিস্যুতে তুলে রাখুন।</div><div><br></div><div>▪️সংরক্ষণ পদ্ধতিঃ</div><div> সম্পূর্ণ তেল ছাড়িয়ে বেরেস্তা ঠান্ডা করে এয়ারটাইট বক্স কিংবা কাঁচের বয়ামে করে বাইরে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ২/৩ মাস ভাল থাকে।এবং রেফ্রিজারেটরের নরমালে ৬-৭ মাস আর ডীপে বছরব্যাপী সংরক্ষণ করতে পারেন।</div><div><br></div><div>Nusrat Cooking Studio </div><div>#piccollected</div>

▪️বেরেস্তায় সুন্দর সোনালী রঙ হয় না?বেরেস্তা কালচে হয়ে যায়?কিংবা মচমচে হয় না? ▪️শেয়ার করছি মচমচে আর সুন্দর সোনালী রঙের বেরেস্তা ত...

Read more »

<div>সর্ষে তেলে ঝরঝরে বিফ তেহারি</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg8eKb0TAQ-S_U_kmGNgweqejb2u_ETsHe9WaBUlm_6Q3UEY7r06tzwA1r_wgATjn8h11ri-NAdjRaNd_nbEtxTYw_PgW-kOI_OhnyXPumUqbLzx7CCfD1XDmICyyZZKLChFU2SiB4llamV/s1600/1674786448551360-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg8eKb0TAQ-S_U_kmGNgweqejb2u_ETsHe9WaBUlm_6Q3UEY7r06tzwA1r_wgATjn8h11ri-NAdjRaNd_nbEtxTYw_PgW-kOI_OhnyXPumUqbLzx7CCfD1XDmICyyZZKLChFU2SiB4llamV/s1600/1674786448551360-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>উপকরণঃ </div><div>মাংস ১ কেজি</div><div>পোলাও চাল ১/২ কেজি</div><div>পিঁয়াজ কুচি ১ কাপ</div><div>জায়ফল ১/৪ অংশ </div><div>জয়ত্রী ছোট ২ টুকরো</div><div>এলাচ ৬ টি</div><div>দারুচিনি ২ টুকরো</div><div>তেজপাতা ২ টি</div><div>গোলমরিচ ৬-৭ টি</div><div>লবঙ্গ ৫-৬ টি</div><div>আদা+ রসুন বাটা ১ টে চামচ</div><div>মরিচ গুঁড়ো ১ চা চামচ</div><div>ধনিয়া+ জিরা গুঁড়ো দেড় চা চামচ</div><div>টক দই ১/২ কাপ</div><div>দুধ ১ কাপ</div><div>কাঁচামরিচ আস্ত ৮-১০ টি</div><div>সরিষারতেল প্রয়োজনমতো</div><div>লবণ স্বাদমতো</div><div><br></div><div>প্রণালিঃ                  </div><div>চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখুন। জায়ফল, জয়ত্রী, ধনিয়া,জিরা,এলাচ,দারুচিনি, তেজপাতা,লবঙ্গ,গোলমরিচ একত্রে গ্রাইন্ডারে গুঁড়ো করে নিন।  মাংস ছোট টুকরোয় কেটে টকদই, মরিচ,লবণ,আদা+রসুনবাটা ও গুঁড়ো করে নেয়া মসলা দিয়ে ভাল করে মেখে মেরিনেট করুন ১ ঘন্টা।পাত্রে সরিষার তেল গরম করে পিঁয়াজ কুচি হালকা বাদামি করে ভেজে নিন।এতে মেরিনেট করা মাংস মসলা সহ দিয়ে অল্প আঁচে ঢেকে রান্না করুন। মাংস দিয়ে যে পানি বের হবে তাতেই মাংস সিদ্ধ হবে,অতিরিক্ত পানি যোগ করার প্রয়োজন নেই।মাংসের পানি পুরো শুকিয়ে মসলা তেল ছেড়ে দিলে পাত্রটি চুলা থেকে নামিয়ে রাখুন।অপর একটি পাত্রে সামান্য তেল মাঝারি আঁচে গরম করে পোলাও চাল দিয়ে মিনিট দুই ভেজে নিন।এক কাপ দুধ সহ চালের দ্বিগুণপরিমাণ হতে প্রয়োজনীয় পানি ও স্বাদমতো লবণ  যোগ করুন।পানি শুকিয়ে চালের গা মাখা হয়ে আসলে এতে রান্না করে রাখা মাংস ভাল করে নেড়েচেড়ে মিশিয়ে দিন।আস্ত কাঁচামরিচ ছড়িয়ে দিয়ে পাত্রটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে মৃদু আঁচে দমে রাখুন আরও ১৫ মিনিট।©Tosun's Orb</div><div><br></div><div>Rinu's Vlog & cooking</div>

সর্ষে তেলে ঝরঝরে বিফ তেহারি উপকরণঃ  মাংস ১ কেজি পোলাও চাল ১/২ কেজি পিঁয়াজ কুচি ১ কাপ জায়ফল ১/৪ অংশ  জয়ত্রী ছোট ২ টুকরো এলাচ ৬ টি...

Read more »

<div>📌রান্নার কাজ সহজ করতে প্রয়োজনীয় ৫০টি টিপস:</div><div><br></div><div>১। যথা সম্ভব পাতিলে ঢাকানা দিয়ে রান্না করুন, এতে খাবারের পুষ্টিমান ঠিক থাকে।</div><div><br></div><div>২। মাংস রান্নার শুরুতেই লবণ না দিয়ে রান্নার মাঝামাঝি সময়ে লবণ দিয়ে ভালভাবে নাড়ুন। এরপর দেখে নিন পরিমান ঠিক হল কিনা।</div><div><br></div><div>৩। তরকারির ঝোল ঘন করতে চাইলে কিছু কর্ণ ফ্লাওয়ার পানিতে গুলে ঢেলে দিন। লক্ষ্য রাখুন যেন কর্ণ ফ্লাওয়ারের মিশ্রণটি ভালমত তরকারির সাথে মিশে যায়।</div><div><br></div><div>৪। চাল ধোয়ার পর ১০ মিনিট রেখে দিয়ে তারপর রান্না করুন অথবা রান্নার সময় ১ চা চামচ রান্নার তেল দিয়ে দিন। দেখবেন ভাত সুন্দর ঝরঝরে হয়েছে।</div><div><br></div><div>৫। মুরগীর ফ্যাট এড়াতে চাইলে চামড়া ছাড়িয়ে মুরগি রান্না করুন। কারন মুরগির চামড়াতেই প্রধান ফ্যাট থাকে।</div><div><br></div><div>৬। সবুজ সবজি রান্নার সময় সবুজ রং ঠিক রাখতে চাইলে এক চিমটি চিনি দিন।</div><div><br></div><div>৭। রান্না করার জন্য একদিন আগেই মাংস সেদ্ধ এবং ঠান্ডা করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।</div><div><br></div><div>৮। রান্নার সময় গরম পানি ব্যবহার করুন।</div><div><br></div><div>৯। ফ্রিজের মধ্যে আঁশটে গন্ধ দূর করতে ফ্রিজে এক টুকরো কাঠ কয়লা রেখে দিন।</div><div><br></div><div>১০। মাংস তাড়াতাড়ি সেদ্ধ করতে চাইলে খোসাসহ এক টুকরো কাঁচা পেঁপে তরকারীতে দিন।</div><div><br></div><div>১১। মাছ, মাংস বা ডিমের ঝোলে লবণ বেশি হয়ে গেলে তরকারিতে কয়েকটি সিদ্ধ আলু ভেঙে দিন। স্বাদ ঠিক হয়ে যাবে।</div><div><br></div><div>১২। মুরগির মাংস বা কলিজা রান্নাইয় ১ টেবিল চামচ সিরকা দিন। এতে মাংসের গন্ধ থাকবে না আবার তাড়াতাড়ি সিদ্ধও হবে।</div><div><br></div><div>১৩। মাছ ভাজার সময় তেল ছিটা রোধ করতে একটু লবণ ছড়িয়ে দিন।</div><div><br></div><div>১৪। বেরেস্তা করার সময় পেঁয়াজ ভেজে নামানোর আগে সামান্য পানি ছিটিয়ে দিন এতে পেঁয়াজ তাড়াতাড়ি লালচে হবে।</div><div><br></div><div>১৫। কাঁচা মাছ বা মাংস ছুরি-চপিং বোর্ডে কাটতে চাইলে বেশ কিছুক্ষণ আগে থেকেই পানিতে ভিজিয়ে নরমাল করে নিন।</div><div><br></div><div>১৬। আলু ও ডিম একসঙ্গে সিদ্ধ করুন, আলাদা কাজে ব্যবহার করলেও তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হবে।</div><div><br></div><div>১৭। স্যুপ রান্নার সময় পাতলা হয়ে গেলে দুটি সিদ্ধ আলু ম্যাশ করে স্যুপে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন।</div><div><br></div><div>১৮। ডাল তাড়াতাড়ি রান্না করতে আগের রাতেই ভিজিয়ে রাখুন।</div><div><br></div><div>১৯। সহজে মসলাপাতি খুঁজে পেতে কৌটার গায়ে নাম লিখে রাখুন।</div><div><br></div><div>২০। আগামী দিন কী রান্না করবেন তার প্রস্তুতি রাতেই নিনতাহলে সময় বেঁচে যাবে।</div><div><br></div><div>২১। রান্না করার সময় অবশ্যই মাছ ও সবজির কম্বিনেশনের ব্যাপারে নজর রাখবেন ।</div><div><br></div><div>২২। মাছ রান্না করে কাঁচা ধনিয়া পাতা থাকলে তা কুচি করে কেটে বিছিয়ে দিন, স্বাদ অনেকগুণ গুন বেড়ে যাবে।</div><div><br></div><div>২৩। ডালে বাগার দিতে রসুন কুচি তেলে ভেজে ডালে দিয়ে দিন।</div><div><br></div><div>২৪। মাংশ জাতীয় রান্না করে শেষে বেরেস্তা (পেঁয়াজ কুচি ভাজি) ছড়িয়ে দিন এতে স্বাদ বেড়ে যাবে।</div><div><br></div><div>২৫। ডিম সিদ্ব করতে পানিতে সামান্য লবন দিয়ে নিন এতে ডিম খেতে সুস্বাদু হবে। আর ঠান্ডা করে ডিম ছিলুন তাহলে খোসায় লেগে ডিম নষ্ট হবে না।</div><div><br></div><div>২৬। চুলায় হাড়ি পাতিলে ঢাকনা থাকলে তা খালি হাতে ধরবেন না।</div><div><br></div><div>২৭। ভর্তা বানাতে মরিচ খালি হাতে ঢলবেন না এতে হাতে জ্বলুনি হবে।</div><div><br></div><div>২৮। মাছ ভাঁজতে কড়াই হতে নিদিষ্ট দূরে থাকুন। মাছে পানি থাকলে কিংবা ফুটে আপনার গায়ে বা চোখে তৈল পড়তে পারে।</div><div><br></div><div>২৯। শুকনা মরিচ ভাজার সময় মরিচ পোড়ার ঝাঁঝে হাঁচি-কাশি রোধে রান্নাঘরের দরজা জানালা ভাল করে খুলে দিন।</div><div><br></div><div>৩০। ভাজিতে তেল বেশী পড়ে গেলে ভাজিগুলো কড়াই বা প্যানের এক দিকে সরিয়ে কড়াই কাত করে কিছুক্ষণ রেখে দিন। তেল ভাজি থেকে ঝরে গেলে সংরক্ষন করে অন্য রান্নায় ব্যবহার করতে পারবেন। মাংসের তরকারীতে যদি তেল বেশী হয়ে পরে তবে উপর থেকে চামচ দিয়ে তেল উঠিয়ে ভাজিতে ব্যবহার করলে ভালোই সুস্বাদু লাগে।</div><div><br></div><div>৩১। এলাচ সম্পুর্ণ গুড়ো করে ব্যবহার করা ভাল এতে এলাচ কামড়ে পড়ে খাওয়ার মজা নষ্ট হবে না। আবার রান্নাতেও সুগন্ধ হবে।</div><div><br></div><div>৩২। সবজীর রং ঠিক রাখতে পাতিল ঢেকে রান্না না করাই ভাল। আর কিছু সবজিকে সামান্য সিদ্ব করে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে কিংবা বরফ কুঁচিতে রাখলে রান্নার পরও রং ঠিক থাকে।</div><div><br></div><div>৩৩। কিছু ভাজিতে কড়াইতে তেল গরম হলে যা দেবেন তার সাথে সামান্য লবণ দিয়ে দিন, তেলের ছিটকা উঠবে না।</div><div><br></div><div>৩৪। ডালের মজা বৃদ্ধির জন্য বেশি সময় ধরে রান্না করুন, স্বাদ বেড়ে যাবে ।</div><div><br></div><div>৩৫। তেলাপিয়া মাছের গন্ধ দূর করতে তেলাপিয়া মাছ হলুদ ও ভিনিগার/লেবুর রস মাখিয়ে মিনিট ১৫ রেখে রান্না করুন।</div><div><br></div><div>৩৬। লাল সর্ষে্র ঝাঁঝ বেশী হয়। হলুদ সর্ষে ব্যাবহার করলে তিতা হয়না। সর্ষে বাটার সময় লবন আর কাচামরিচ এক সাথে বাটলে তিতা হয়না।</div><div><br></div><div>৩৭। বর্ষাকালে লবণ গলে যায় তাই এক মুঠো পরিষ্কার চাল পুটলি করে বেঁধে লবণের পাত্রে রেখে দিন।</div><div><br></div><div>৩৮। কাঁচের গ্লাসে গরম কিছু নিতে গেলে অনেক সময় ফেটে যায় তাই গরম কিছু ঢালবার আগে গ্লাসে একটি ধাতু নির্মিত চামচ রেখে ঢাললে গ্লাস ফাটবে না।</div><div><br></div><div>৩৯। আলু এবং আদা বালির মধ্যে ডুবিয়ে রাখলে অনেক দিন পর্যন্ত টাটকা থাকে।</div><div><br></div><div>৪০। যে কোনো খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখলে ঢাকনা দিয়ে রাখা ভালো, ফলে এক খাবারের গন্ধ আরেক খাবারে যায় না এবং রেফ্রিজারেটও গন্ধ হয় না।</div><div><br></div><div>৪১। শিশি বা কৌটোর মধ্যে বিস্কুট রাখার আগে সামান্য চিনি বা মোটা কাগজের ঠুকরো রেখে দিলে বিস্কুট অনেকদিন মচমচে থাকে।</div><div><br></div><div>৪২। আঙ্গুর, টমেটো প্রভৃতি ফল ফুটন্ত পানিতে দু’মিনিট রেখে সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানিতে রেখে সহজেই খোসা ছড়ানো যায়।</div><div><br></div><div>৪৩। চাল ও ডালের কৌটায় কয়েকটি শুকনো নিমপাতা বা শুকনো মরিচ রাখলে সহজে পোকা ধরবে না।</div><div><br></div><div>৪৪। কাঁচকলা ও লেবু প্রতিদিন অন্ততঃ এক ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বেশিদিন টাটকা থাকে।</div><div><br></div><div>৪৫। কাঁচামরিচের বোঁটা ফেলে পানি শুকিয়ে কাপড়ের বা কাগজের প্যাকেটে সংরক্ষণ করলে বেশি দিন ভালো থাকে।</div><div><br></div><div>৪৬। চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোল—এসব খাবার অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়িয়ে রাখলে সহজে নষ্ট হয় না।</div><div><br></div><div>৪৭। সিরকা ও সোডিয়াম বেনজোয়েট দিলে আচার দীর্ঘদিন ভালো থাকে।</div><div><br></div><div>৪৮। আচার বয়াম থেকে নেওয়ার সময় পরিষ্কার চামচ ব্যবহার করলে আচারে ফাঙ্গাস পড়ে না।</div><div><br></div><div>৪৯। চিনির পাত্রের মধ্যে দু-চারটি লবঙ্গ দিয়ে রাখলে পিঁপড়ে ঢুকবে না।</div><div><br></div><div>৫০। খাবার পুড়ে পাত্রের তলায় আটকে থাকলে পাত্রটিকে নুনপানিতে ভর্তি করে পানি ফুটালে পোড়া অংশ দ্রুত আলাগা হয়ে উঠে যায়।</div><div><br></div><div><br></div><div>Rinu's Vlog & cooking </div><div>#kitchentips </div><div>Nusrat Cooking Studio 🖤</div>

📌রান্নার কাজ সহজ করতে প্রয়োজনীয় ৫০টি টিপস: ১। যথা সম্ভব পাতিলে ঢাকানা দিয়ে রান্না করুন, এতে খাবারের পুষ্টিমান ঠিক থাকে। ২। মাংস রান্নার শুর...

Read more »

তরকারিতে হলুদ বেশি হয়ে গেলে কি করা উচিৎ

<div>⚫তরকারিতে হলুদ বেশি হয়ে গেলে কি করা উচিত—</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhZfQhtoHOFTT0WFUBEXkxgcxrl5dBp8_KXgg-VYlZ8u08mO3fDfkgP_C3C12QimEM2lv23yJ0RbC-E0fxvwDTKT1Fh-WdTEz0cekQL_z4Dhw_S9zqSKPm_uo77zllPeaarRp_dDDSMIQB_/s1600/1674786328594094-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhZfQhtoHOFTT0WFUBEXkxgcxrl5dBp8_KXgg-VYlZ8u08mO3fDfkgP_C3C12QimEM2lv23yJ0RbC-E0fxvwDTKT1Fh-WdTEz0cekQL_z4Dhw_S9zqSKPm_uo77zllPeaarRp_dDDSMIQB_/s1600/1674786328594094-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>রান্নায় ভুলবশত তরকারিতে হলুদ বেশি হয়ে যায় যার ফলে সেই তরকারি খাবার উপযুক্ত থাকেনা।তাহলে কি সেই তরকারি ফেলে দিবেন?</div><div>না মোটেও না,আপনি সহজ কিছু উপায় এর মাধ্যমেই এর সমাধান করে ফেলতে পারবেন।</div><div><br></div><div>তরকারিতে হলুদ বেশি হয়ে গেলে যা করা উচিত—</div><div><br></div><div>★নারিকেল দুধ দিয়ে দিতে পারেন তরকারিতে।এটা হলুদ শুষে নেবে।নারিকেল দুধ না থাকলে শুধু নারিকেল দিয়ে দিতে পারেন।</div><div><br></div><div>★চিকেন স্টক বা মাটন স্টক দিয়ে দিতে পারেন।ফ্রীজে ভেজিটেবল স্টক থাকলে তাও দিয়ে দিতে পারেন কাজ হবে।</div><div><br></div><div>★আমচুর পাউডার দিয়ে দিতে পারেন,হলুদ কমে যাবে রান্নার স্বাদ বেড়ে যাবে।</div><div><br></div><div>★টমেটো সস দিয়ে দিলেও হলুদ কমবে।</div><div><br></div><div>★তেজপাতা দিয়ে দিন তিন চারটা।রান্না হয়ে গেলে পাতা নামিয়ে ফেলুন।তেজপাতা হলুদের গন্ধ দূর করবে আর রান্নার স্বাদ অক্ষত রাখবে।</div><div><br></div><div>★লাউ পাতা,কুমড়ো পাতা,পুইশাক পাতা এই ধরনের পাতা দিয়ে দিতে পারেন।রান্না হলে নামিয়ে নিবেন।সবুজ পাতা হলুদ শুষে নেয় যার ফলে স্বাদ গন্ধ সব ঠিকঠাক থাকে।</div><div><br></div><div>★গরম খুন্তি  নিন।লোহার হলে ভালো হয়।এটা জ্বলন্ত চুলায় গরম করুন।বেশ ভালোভাবে গরম হলে এটা তরকারির পাতিলে ডুবিয়ে রাখুন।কিছুক্ষণ পর নামিয়ে ফেলুন।এটা হলুদের গন্ধ দূর করবে। </div><div><br></div><div>⚫আজ এই পর্যন্ত!! ভালো থাকবেন। </div><div>ধন্যবাদ🖤</div><div><br></div><div>Nusrat's Blog & Cooking   🖤</div>

তরকারিতে হলুদ বেশি হয়ে গেলে কি করা উচিৎ

⚫তরকারিতে হলুদ বেশি হয়ে গেলে কি করা উচিত— রান্নায় ভুলবশত তরকারিতে হলুদ বেশি হয়ে যায় যার ফলে সেই তরকারি খাবার উপযুক্ত থাকেনা।তাহল...

Read more »

Father of Science

Father of Biology : Aristole Father of Modern Biology: Linnaeus Father of Antibiotics : Alexander Fleming Father of Taxonomy : Carolus Linnaeus Father of Immunology : Edward Jenner Father of Microbiology : Anton van Leenuwenhoek Father of Modern Microbiology : Louis Pasteur Father of Medical Microbiology : Robert Koch Father of Pathology : Rudolph Virchow Father of Bacteriology : Robert Koch Father of Virology : W.M.Stanley Father of Embryology : Aristotle Father of Modern Embryology : Ernst Von Baer Father of Physiology : Stephan Hales Father of Modern experimental physiology : Calude Bernard Father of Genetics : Rev. Gregor Mendel Father of Modern Genetics : Bateson Father of Human Genetics/ Biochemical genetics : Arachibald Garrod Father of Experimental Genetics : T.H. Morgan Father of Haploid Genetics / Neurospora Genetics : Dodge Father of Ecology : Theophrastus Father of Cloning : Ian Willmut Father of Plant anatomy : Grew Father of Histology (Microscopic anatomy) : Malpighi Father of Cytology : Robert Hooke Father of modern Cytology : Swanson Father of Paleontology : Leonard da Vinci Father of modern Paleontology : Cuvier Father of Concept of Evolution: Empedocles Father of Botany: Theophrastus Father of Modern Botany : Bauhin Father of Zoology : Aristotle Father of Biochemistry : Liebig Father of Epidemiology : John Snow Father of Plant Pathology : de Bary Father of Modern Pathology : Rudolf Virchow Father of Genetic Engineering : Paul Berg Father of Gene therapy : Anderson Father of Ethology : Konard Lorentz Father of Endocrinology : Thomas Addison Father of Eugenics : Galton Father of Gerantology : Korenchevsk Father of Palynology : Erdtman Father of Stress physiology : Hans Selye Father of Electrocardiography : Einthoven Father of DNA Fingerprinting : Alec Jeffery Father of Mycology : Micheli Father of Bryology : Hedwig Father of Phycology:Father of ATP cycle: Lipmann Father of Chemotherapy :Father of Anatomy : Herophilus Father of Modern Anatomy : Andrea<div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi2NvY1ordDXd4cNFMD29CTCz103HUh9QSSmQMWCPJ2H88qXyhrcZoKmhNn9HbkPLFX3giDUOe_gL2fo6bMHpDa5q-TYVey89jTL6Rs4MpqlMYJM9q512znkz_vjQ6EG5JQtEmtkf59QQzy/s1600/1674561008336420-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi2NvY1ordDXd4cNFMD29CTCz103HUh9QSSmQMWCPJ2H88qXyhrcZoKmhNn9HbkPLFX3giDUOe_gL2fo6bMHpDa5q-TYVey89jTL6Rs4MpqlMYJM9q512znkz_vjQ6EG5JQtEmtkf59QQzy/s1600/1674561008336420-0.png" width="400"> </a> </div><br></div>

Father of Science

Father of Biology : Aristole Father of Modern Biology: Linnaeus Father of Antibiotics : Alexander Fleming Father of Taxonomy : Carolus Linna...

Read more »

নতুন ভুমি আইন ২০২৩

<div>ভূমি আইন পাস হয়েছে, ১০ই জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg7MwAbF9smgV0MfIKFmibTL3w9p2xeAjBjatAipYEZaQdaFWGQ_8oJruFVk7S7ToYNpT1wYGMzJRhv9A2T-9Ji5ubFQQfy86WFpysk7AkkJLhoUh4sG0v42eyPlknkRxOYzvnsqK4PfO_x/s1600/1673982825749221-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg7MwAbF9smgV0MfIKFmibTL3w9p2xeAjBjatAipYEZaQdaFWGQ_8oJruFVk7S7ToYNpT1wYGMzJRhv9A2T-9Ji5ubFQQfy86WFpysk7AkkJLhoUh4sG0v42eyPlknkRxOYzvnsqK4PfO_x/s1600/1673982825749221-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><br></div><div> যেই বিষয়-গুলো নজর দেয়া হবে, নিম্নে তুলে ধরা হলো-----</div><div><br></div><div>০১/ কাহারো ৬০ বিঘার উপরে কৃষি জমি থাকতে পারবেনা।</div><div><br></div><div>০২/ এক নামে ২৫ বিঘা জমি থাকলে তার খাজনা মাফ।</div><div><br></div><div>০৩/ আসল দলিল যার ভুমি তার।</div><div><br></div><div>০৪/ ভুমি অপরাধ আইন, ভুয়া বেনামি ও জ্বাল দলিল বাদ এবং সেই দলিলের দাবিদার এর জেল হবে।</div><div><br></div><div>০৫/ ভুমি জবর দখল দন্ডনিয় অপরাধ।</div><div><br></div><div>০৬/ মুল মালিক কে জমি দেয়া হবে।</div><div><br></div><div>০৭/ আন রেজিষ্টার্ড দলিল বাদ।</div><div><br></div><div>০৮/ কারো থেকে অতিরিক্ত জমি লিখে নেয়া দলিল বাদ ও দন্ডনিয় অপরাধ।</div><div><br></div><div>০৯/ অন্যের নামে ভুয়া ও জ্বাল দলিল বাদ। বা ১০০ বৎসর ভুমি জবর দখল রাখলেও সেই জমির দখল ছাড়তে হবে। যাহা হিন্দুদের ছিল।</div><div><br></div><div>১০/ খাস জমি ও ভুয়া দলিল করে দখলে রাখলে ওই ভুমির সেই দলিল বাদ এবং দখল ছাড়তে হবে।</div><div><br></div><div>১১/ নিজের ভাই-বোন মা-বাবা ও কাউকে পাগল বা প্রতিবন্ধী বলে ভুল বুঝিয়ে দলিল করে নেয়া, ওই সকল নামে জ্বাল দলিল বানিয়ে ভুমি আত্মসাৎ করা দলিল বাদ হয়ে যাবে। </div><div><br></div><div>১২/ উত্তরাধিকারিকে বঞ্চিত করে ভুয়া দলিল তৈরি করিলে বা দখল না দিয়ে বা বঞ্চিত করলে সেই দলিল বাদ।</div><div><br></div><div>১৩/ ভূমি ক্রয়কারী ও বিক্রয় কারি দলিল সঠিকতর থাকতে হবে। </div><div><br></div><div>এক কথায় আসল দলিল যার ভূমি তার। [সংগৃহীত]</div>

নতুন ভুমি আইন ২০২৩

ভূমি আইন পাস হয়েছে, ১০ই জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।  যেই বিষয়-গুলো নজর দেয়া হবে, নিম্নে তুলে ধরা হলো----- ০১/ কাহারো ৬০ বিঘার উপ...

Read more »

ছাদ বাগানের জন্য জৈব সার তৈরীর নিয়ম

<div>আমি জৈব উপায়ে ছাদ বাগান করি বলতে গেলে কোন টাকা-পয়সা খরচ না করেই। অনেকগুলো ফলের ঝুড়ি একবারই কিনেছিলাম। সেগুলোই বারবার ইউজ করি। মাটিও একবারই কিনেছিলাম। সেই মাটি এখন দ্বিগুণ হয়ে গেছে। সেই হিসাবে ফলের ঝুরি এবং মাটি এগুলো ফিক্সড খরচ। </div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEijI1BSWL_912rh4j6q0QTX46TmFAMORcQqCQCcCwNEBTbhDfL6Xgb57Z6N3gVKxqLsxvU-Vz7aFLhph8h24hlEEA1hQXOI3ixVQWoGqjv8zIEfigN9CjmLkmywAeRVd4noQqjo3p0X2chi/s1600/1673982500621494-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEijI1BSWL_912rh4j6q0QTX46TmFAMORcQqCQCcCwNEBTbhDfL6Xgb57Z6N3gVKxqLsxvU-Vz7aFLhph8h24hlEEA1hQXOI3ixVQWoGqjv8zIEfigN9CjmLkmywAeRVd4noQqjo3p0X2chi/s1600/1673982500621494-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>বাসায় আমরা অনেক সবজি খাই। সেই সবজির খোসা কম্পোস্ট হিসেবে ব্যবহার করি। বাসার পাশে অনেকগুলো চায়ের দোকান এবং সিদ্ধ ডিমের দোকান আছে। এই দোকানিরা চায়ের পাতা, কলার খোসা, ডিমের খোসা ফেলে দেয়।চায়ের দোকানগুলো থেকে চা পাতা এবং কলার খোসা সংগ্রহ করি। সিদ্ধ ডিমের দোকান থেকে ডিমের খোসা নিয়ে আসি। চা পাতা, কলার খোসা ও ডিমের খোসার গুড়ো এগুলোই সার হিসেবে ব্যবহার করি। এখানেও আমার কোনো খরচ হয় না।</div><div><br></div><div>বিভিন্ন সময় আমরা গোস্ত খাই। সেখান থেকে হাড় সংগ্রহ করি। সেই হাড়গুলোকে ভালোমত ধুয়ে এবং শুকিয়ে গুঁড়ো করে নেই। এগুলোই হচ্ছে আমার বাগানের হাড়ের গুঁড়ো। </div><div><br></div><div>এই সমস্ত আইটেম মাটিতে দিলে সার হয়ে যায় এবং এক বছরের মধ্যেই সেগুলো উর্বর মাটিতে রূপান্তর হয়ে যায়। এভাবে আমার মাটিও দ্বিগুণ হয়ে গেছে। </div><div><br></div><div>আমার ছাদ বাগানে একটি নিম গাছ ও অ্যালোভেরা গাছ আছে। এই নিম গাছের পাতা ও অ্যালোভেরা গাছের পাতা সিদ্ধ করে সেই রসটিকে কীটনাশক হিসেবে ব্যবহার করি। এখানেও আমার কোন খরচ হয় না। </div><div><br></div><div>আপনারাও একটু কষ্ট করে এভাবে ছাদ বাগান করলে প্রায় বিনা খরচেই ভালো ফলন পাবেন ইনশাআল্লাহ। আপনাদের কাজে লাগতে পারে এমন তিনটি টিপস নিচে শেয়ার করছি:-</div><div><br></div><div>টিপস-১: আমি যেভাবে হাড়ের গুঁড়ো বানাই- </div><div>রান্না করা গোস্ত খাওয়ার পর মুরগির হাড়, ছাগলের হাড় অথবা গরুর নরম হাড় (শক্ত হাড় না নেওয়াই ভালো কারণ সেটা গুড়া করা কঠিন) যা আমরা ডাস্টবিনে ফেলে দেই, সেগুলোকে ভালো করে ধুয়ে নিন। ধোঁয়ার সময় ছুরি দিয়ে হাড়ের সাথে লেগে থাকা গোশতের টুকরোগুলোকে ফেলে দিন। খেয়াল রাখবেন যাতে হাড়ের সাথে একটুও গোশত বা চর্বি লেগে না থাকে। হাড়ের সাথে গোশত বা চর্বি লেগে থাকলে সেটা থেকে পোকা হতে পারে।</div><div><br></div><div>সেই হাড়গুলোকে ভালোমতো রোদে অথবা চুলোর নিচে দিয়ে শুকিয়ে নিন। ভালোমত শুকিয়ে নেওয়ার পর এগুলোকে একটা পাতিলে দিয়ে চুলোতে আগুন দিয়ে মচমচা করে নিন। মচমচা করার কারণ হচ্ছে যাতে এটা সহজে গুড়ো করা যায়। তবে একটু খেয়াল রাখবেন যাতে হাড়গুলো পুড়ে কালো না হয়ে যায়। তারপর সেটাকে ব্লেন্ডারে গুঁড়ো করে নিতে পারেন। কিন্তু আমি হামানদিস্তায় সেটাকে গুঁড়ো করে নেই। </div><div><br></div><div>এই হাড়ের গুঁড়োকে অল্প পরিমাণ মাটির সাথে মিশিয়ে একটু পানি ছিটিয়ে একটা পলিথিনে বা কৌটায় রেখে দিন। এক থেকে দুই মাসের মধ্যেই এটা মাটির সাথে মিশে ফসফরাসের ভাল সার হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে আপনাকে আর হাড়ের গুঁড়ো কিনতে হবে না।</div><div><br></div><div>টিপস- ২: নিম পাতা ও এলোভেরা দিয়ে কীটনাশক তৈরি-</div><div>নিমপাতা, নিমপাতার কচি ডাল, নিম গাছের ফল ও অ্যালোভেরা পাতা ছোট ছোট করে কেটে নিন। তারপর সেটাকে পানি দিয়ে ভালোমত সিদ্ধ করুন। এই সিদ্ধ হওয়া পানি বা রসটাই হচ্ছে ভালো কীটনাশক। এই রস সমপরিমাণ পানির সাথে মিশিয়ে প্রতি সপ্তাহে নিয়মিতভাবে পুরো গাছে স্প্রে করুন। যদি পোকার আক্রমণ খুব বেশি হয় তাহলে এটার সাথে কিছু পরিমাণ ডিটারজেন্ট পাউডার মিশিয়ে নিতে পারেন। </div><div><br></div><div>টিপস- ৩: কম্পোস্ট কিভাবে বানাই-</div><div>কম্পোস্ট বানানোর বিভিন্ন রকম পদ্ধতি আছে। ঝামেলা এড়ানোর জন্য আমি একটি পদ্ধতি অনুসরণ করি। </div><div>আমি যে ফলের ঝুড়ি বা টবে গাছ লাগাবো, সেই টবের নিচে ড্রেনেজ সিস্টেম করার পর মাটির একটা স্তর দেই। তার উপর থেকে বিভিন্ন সবজির খোসা, ফলের খোসা, কলার খোসা, ডিমের খোসার গুড়ো, হাড়ের গুঁড়ো, চা পাতা ইত্যাদি ফেলতে থাকি। ঝুরিটি পরিপূর্ণ হয়ে গেলে এক মাসের জন্য ঢেকে রেখে দেই। একমাস পরে সেগুলো কম্পোস্ট হয়ে অনেকটাই নিচে নেমে যায়। তারপর সেটার উপর চুনের গুড়ো দিয়ে হালকা পানি ছিটিয়ে দেই। চুনের গুঁড়ো দেওয়ার কারণ হচ্ছে যদি কম্পোস্টে ফাঙ্গাস থাকে তাহলে সেটা দূর হয়ে যাবে। তার উপর মাটি দেই। মাটি দিয়ে এক সপ্তাহের জন্য রোদে ফেলে রাখি। এক সপ্তাহ পর এই মাটির উপর যে কোন গাছ বপন করি। এভাবে করলে প্রতিটি আইটেম আলাদাভাবে রোদে শুকিয়ে কম্পোস্ট তৈরি করার ঝামেলা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।</div>

ছাদ বাগানের জন্য জৈব সার তৈরীর নিয়ম

আমি জৈব উপায়ে ছাদ বাগান করি বলতে গেলে কোন টাকা-পয়সা খরচ না করেই। অনেকগুলো ফলের ঝুড়ি একবারই কিনেছিলাম। সেগুলোই বারবার ইউজ করি। মাটিও একবার...

Read more »

হিডেন বা স্পাই ক্যামেরা ডিটেকশন এর উপায়

<div><b>হিডেন বা স্পাই ক্যামেরা ডিটেকশন : </b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiG2j8XR1YY-SHREgtK8DRAg4iSQ8c4bAA-8uBSIUtJPRUFPz-X39ybnLe63U1HwhyenvNtfH33a2aw0GNk9ngPvSay5ZY2KmWDCnFH636_ZupRt9JkwInZcFFFaOxUhg-fHQ4qks1i78UQ/s1600/1673854548068030-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiG2j8XR1YY-SHREgtK8DRAg4iSQ8c4bAA-8uBSIUtJPRUFPz-X39ybnLe63U1HwhyenvNtfH33a2aw0GNk9ngPvSay5ZY2KmWDCnFH636_ZupRt9JkwInZcFFFaOxUhg-fHQ4qks1i78UQ/s1600/1673854548068030-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>হিডেন বা স্পাই ক্যামেরা প্রাইভেসির জন্য একটি বড় হুমকি।  বিশেষ করে যারা Airbnb বা Vrbo  তে  ভাড়া নিয়ে ভ্যাকেশন বা একটু প্রাইভেট সময় কাটাতে যান।  মহিলাদের জন্য বিষয়টি আরো বেশি বিড়ম্বনার।  বাংলাদেশে কাপড় ট্রায়াল রুমে বেশ কিছু অনাকাংখিত  ঘটনাও ঘটেছে - হিডেন ক্যামেরা নিয়ে। আমরা সবাই স্মার্ট ফোন ব্যবহার  করি আর এই  স্মার্ট ফোনের ক্যামেরা ব্যবহার  করে খুব সহজেই আপনি হিডেন বা স্পাই ক্যামেরার বিড়ম্বরা থেকে বাঁচতে পারেন।   </div><div><br></div><div>হিডেন  ক্যামেরা কম আলো বা অন্ধকার ঘরে মানুষের ছবি তুলতে পারে  ইনফ্রারেড (IR) আলো বা মানুষের দেহের তাপমাত্রা  ব্যবহার  করে , যা সাধারণত  মানুষের চোখ সনাক্ত করতে পারে না। এন্ড্রয়ড  বা আইফোনের ফ্রন্ট ফেসিং  ক্যামেরা খুব সহজেই  হিডেন ক্যামেরার  IR আলো  ডিটেক্ট করতে পারে।  Pixel 6 এর ফ্রন্ট বা ব্যাক ফেসিং  উভয় ক্যামেরাই  IR  সিগন্যাল ডিটেক্ট করতে পারে। </div><div><br></div><div>স্মার্ট ফোন দিয়ে বাসায় এক্সপেরিমেণ্ট  করতে পারেন হিডেন ক্যামেরা কি করে ডিটেক্ট করতে হয়।   আপনার ফোনের ক্যামেরা অন  করে একটি টিভির রিমোট কন্ট্রোলার নিয়ে সেটা ফোনের ক্যামেরার দিকে ধরে  পাওয়ার বাটন প্রেস এন্ড হোল্ড করুন কয়ে সেকেন্ড।  ফোনের ক্যামেরাতে ছোট বিন্দুর মতো  বেগুনি/গোলাপী রঙের  আলো  দেখা যাবে- যার অর্থ আপনার ক্যামেরা IR  সিগন্যাল ডিটেক্ট করতে পেড়েছে।  </div><div><br></div><div>একই পদ্ধতিতে আপনি রেন্টাল / ভ্যাকেশন হাউস বা অন্য কোথাও  সন্দেহ হলে হিডেন ক্যামেরা খুঁজে - অবাঞ্চিত অবস্থা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারবেন।  IR- বা হিডেন ক্যামেরা পরীক্ষা করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো  ঘরটিকে যতটা সম্ভব অন্ধকার করা (যাতে ক্যামেরা থাকলে, IR সিগন্যাল ডিটেক্ট করতে পারে  স্মার্ট ফোনের ক্যামেরা ) এবং তারপর  আপনার ফোন দিয়ে রুমটি স্ক্যান করুন । যদি কোনো ক্যামেরা থাকে রুমে - আপনার ফোনের ক্যামেরার স্ক্রিনে বেগুনি/গোলাপী রঙের  আলো  দেখা যাবে।</div>

হিডেন বা স্পাই ক্যামেরা ডিটেকশন এর উপায়

হিডেন বা স্পাই ক্যামেরা ডিটেকশন :  হিডেন বা স্পাই ক্যামেরা প্রাইভেসির জন্য একটি বড় হুমকি।  বিশেষ করে যারা Airbnb বা Vrbo  তে  ভা...

Read more »

শটেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনে শিপীটিকেটের ভাড়ার তালিকা (২০২৩)

<div>শীপ টিকেটের ভাড়ার তালিকাঃ-(২০২৩)</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhtJIJxdxghyphenhyphenKEHYxepKgWK-TpP_dh2cVh7KN3pqlGgGOlKF0X1_yckXROc1Ao_-jpIK_Ccs6C_JR6ScoLF3TD-c3FUQASkDVx9c1EigPSAhZBeFd2xtfaakjdwTOuaYc_7fddxWqiHGYc1/s1600/1673698199213747-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhtJIJxdxghyphenhyphenKEHYxepKgWK-TpP_dh2cVh7KN3pqlGgGOlKF0X1_yckXROc1Ao_-jpIK_Ccs6C_JR6ScoLF3TD-c3FUQASkDVx9c1EigPSAhZBeFd2xtfaakjdwTOuaYc_7fddxWqiHGYc1/s1600/1673698199213747-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>১. কেয়ারি সিন্দবাদ</div><div>মেইন ডেকঃ ১১০০/- (আপ এন্ড ডাউন)</div><div>অপেন ডেকঃ ১২৫০/- (আপ এন্ড ডাউন)</div><div>ব্রিজ ডেকঃ ১৩৫০/- (আপ এন্ড ডাউন)</div><div><br></div><div>২. এম.ভি পারিজাত</div><div>মেইন ডেকঃ ১২০০/- (আপ এন্ড ডাউন)</div><div>ওপেন ডেকঃ ১৫০০/-(আপ এন্ড ডাউন)</div><div>বিজনেস ডেক-১৭০০/-(আপ এন্ড ডাউন)</div><div><br></div><div>৩. এম.ভি রাজহংস</div><div>মেইন ডেকঃ ১৫০০/- (আপ এন্ড ডাউন)</div><div>বিজনেস ডেকঃ ১৭০০/- (আপ এন্ড ডাউন)</div><div><br></div><div>৪. কেয়ারি ক্রুজ এন্ড ডাইন</div><div>এক্সক্লুসিভ লাউঞ্জঃ ১৪০০/- (আপ এন্ড ডাউন)</div><div>কোরাল লাউঞ্জঃ১৬০০/- (আপ এন্ড ডাউন)</div><div>পার্ল লাউঞ্জঃ ২০০০/- (আপ এন্ড ডাউন)</div><div><br></div><div> ৫.  সুকান্ত বাবুঃ- </div><div>মেইন ডেক ১০০০ টাকা। (আপ এন্ড ডাউন) </div><div>ওপেন ডেক ১১০০ টাকা।(আপ এন্ড ডাউন).</div><div><br></div><div>৬. আটলান্টিক ক্রুজ শীপঃ-</div><div><br></div><div>সুপার লাক্সারি  - ২০০০/-( আপ ডাউন) </div><div>লাক্সারি  - ১৮০০/-(আপ ডাউন) </div><div>রয়েল লাউঞ্জ - ১৬০০/-(আপ ডাউন)</div><div>ওপেন ডেক  - ১৪০০/-(আপ ডাউন) </div><div>মেইন ডেক  - ১৩০০/-(আপ ডাউন) </div><div><br></div><div>শীপের টিকিট লাগলে কল করুন বা পেইজে নক দিন প্লিজ </div><div>01882-851552/01823857766</div>

শটেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিনে শিপীটিকেটের ভাড়ার তালিকা (২০২৩)

শীপ টিকেটের ভাড়ার তালিকাঃ-(২০২৩) ১. কেয়ারি সিন্দবাদ মেইন ডেকঃ ১১০০/- (আপ এন্ড ডাউন) অপেন ডেকঃ ১২৫০/- (আপ এন্ড ডাউন) ব্রিজ ডেকঃ ১...

Read more »

<div><br></div><div> বিদেশ গমনের পূর্বেই সিদ্ধান্ত নিন, পরিকল্পনা করুন আপনি কত বছর বিদেশে থাকবেন। অথবা বিদেশ গমনের পর আপনার বেতন ও পরিবেশ পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে পরিকল্পনা গ্রহন করুন, আপনি ঠিক কত বছর বিদেশ থাকবেন। যারা পরিকল্পনা বিহীনভাবে প্রবাসে থাকেন তাদের ভবিষ্যৎ খুবই খারাপ হয়। জীবনপুরোটাই প্রবাসে কাটিয়েও বেশিরভাগ প্রবাসী তার পরিবারকে ভালো অবস্থায় নিয়ে যেতে পারেন না, শুধু পরিকল্পনার অভাবে। প্রবাসে কাজ করতে করতে কেউ মারা যান আবার কেউ কাজ করতে করতে অসুস্থ হয়ে নিজের শক্তি সামর্থ্য হারিয়ে শূন্য হাতে দেশে ফেরত এসে মানবেতর জীবনযাপন করতে বাধ্য হন। তখন আর জীবনের হিসাব মেলাতে পারেন না। আমি এমন অনেক প্রবাসীকে দেখেছি যারা বিদেশ যাওয়ার আগে যে অবস্থায় ছিলেন, ১৫-২০ বছর বিদেশ করে এসে তারচেয়েও খারাপ অবস্থায় রয়েছেন। এটা কাম্য নয়। কি করবেন? ১. বিদেশ যাওয়ার পূর্বে একান্ত নিজের নামে একটা ব্যাংক একাউন্ট করে যাবেন, সেই একাউন্টে নিজের বেতনের একটা অংশ প্রত্যেক মাসে অবশ্যই পাঠিয়ে রাখবেন। এবিষয়ে পরিবারকে না জানানোই ভালো। পরিবারের খরচের টাকা পরিবারের একাউন্টে পাঠান। মনে রাখবেন, মাসিক খরচের জন্য পরিবারকে যত বেশি টাকা পাঠান না কেন মাসের শেষর দিকে তাদের টানাটানি থাকবেই, তাই বলে সঞ্চয় বন্ধ করবেন না। সঞ্চয় অবশ্যই ব্যাংকে করতে হবে বালিশ বা বিছানার নিচে নয়। ২. পরিবার বা সন্তান যা বলে তাই করবেন না, নিজের বিবেক বুদ্ধি খাটিয়ে অভিজ্ঞদের সাথে আলাপ করে সিদ্ধান্ত নিন। ৩. আপনি বিদেশে থাকলেও আপনার সন্তান স্কুলে যাচ্ছে কি না, প্রাইভেট পড়তে দিয়েছেন সে ঠিক মত যাচ্ছে কি না, এগুলো খোজ রাখা কঠিন কিছু নয়। সে যে স্কুলে পড়ে সেখানকার একজন শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ রাখুন। আপনার সন্তানের পরীক্ষার খবর নিন। যদি বিদেশে থেকে পরিবার ম্যানজমেন্ট করতে না পারেন তবে বিদেশ করার প্রয়োজন নাই, দেশে আসুন দিনমজুরি করে পরিবার চালান। আপনার সম্তান মানুষ হবে ইনশাআল্লাহ। সন্তান মানুষ না হলে আপনার বিদেশের টাকা জলে যাবে। ৪. সমাজের মুরুব্বিদের সাথে সবসময় যোগাযোগ রাখুন, সমাজের ভালোমন্দে অংশগ্রহণ করুন। ৫. নির্দিষ্ট সময় পর ছুটিতে দেশে আসলে ব্যাংকে সঞ্চিত টাকার খবর নিন, এফডিআর করুন অথবা নিজের নামে সম্পদ কিনে রাখুন বা পরিকল্পনা অনুযায়ী বিনিয়োগ করুন। ৬. অনেক প্রবাসী হঠ্যাৎ করে দেশে এসে সঞ্চিত সব টাকা না বুঝে বিনিয়োগ করে লসের মুখোমুখি হন। এটা না করে সময় নিন বুঝুন তারপর বিনিয়োগ করুন। খামার করতে পারেন, হাস, মুরগী, গরু, ছাগল কৃষি ইত্যাদি অথবা কোন উৎপাদনমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলুন। আরো ১০ জনের চাকরির ব্যবস্থা আপনিই করতে পারেন। ৭. কোথাও বিনিয়োগ করার আগে প্রবাসীদের বিনিয়োগে ব্যবসায়িক পরিকল্পনা করে দেয় এমন অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যেমন, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক, IOM, BRAC ইত্যাদি, তাদের সাথে আলাপ করতে পারেন। ৮. পরিকল্পনা অনুযায়ী ১০ বা ১৫ বছর পর দেশে ফিরে আসুন, পরিবারের সাথে থাকুন। জীবন শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই পরিবার নিয়ে আনন্দে কিছু বছর কাটানোর টার্গেট রাখুন। ৯. প্রবাসে নিজের দেশের ও নিজের সম্মান সমুন্নত রেখে বিদায় নিয়ে আসুন। ১০. বিদেশে থাকা অবস্থায় চাইলেই বন্ধু বা আত্মীয় স্বজনকে টাকা ধার দিয়ে সম্পর্ক নষ্ট করবেন না। টাকা ধার দেয়ার বিষয়ে প্রয়োজনীতা বুঝুন এবং সে অনুযায়ী সম্পর্ক বজায় রাখুন। যুক্ত থাকুন লিংকড-ইনের সাথে। কালেক্টড।<br></div>

 বিদেশ গমনের পূর্বেই সিদ্ধান্ত নিন, পরিকল্পনা করুন আপনি কত বছর বিদেশে থাকবেন। অথবা বিদেশ গমনের পর আপনার বেতন ও পরিবেশ পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে...

Read more »

দক্ষিণ ভারতের চারটি বিখ্যাত হসপিটাল এবং সেখানে আপনি কিভাবে চিকিৎসা করাবেন

<div>দক্ষিণ ভারতের চারটি বিখ্যাত হসপিটাল এবং সেখানে আপনি কিভাবে চিকিৎসা করাবেন </div><div><br></div><div>তামিলনাড়ু রাজ্যে রয়েছে চারটি বিখ্যাত হাসপাতাল। চোখ বন্ধ করে এদের যেকোনো একটিতে চিকিৎসা করাতেই পারেন। কিন্তু কোন হাসপাতালে আপনার যাওয়া সঠিক হবে তা জানবেন কিভাবে? এটা জানতে পুরো প্রতিবেদনটি পড়ুন। কথা দিচ্ছি আপনি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন কোন হাসপাতালে চিকিৎসা করাবেন।</div><div><br></div><div>🏥১. অ্যাপোলো (Apollo Hospital) – 🏥</div><div><br></div><div>অ্যাপোলো হাসপাতাল চেন্নাইয়ের মধ্যে সবচেয়ে ভালো। এখানে রয়েছে সবচেয়ে উন্নত যন্ত্রপাতি এবং বিশ্বমানের ডাক্তার। কিন্তু এখানে খরচ দক্ষিন ভারতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। এখানে চিকিৎসা করাতে সময় লাগে দক্ষিন ভারতের অন্যান্য হাসপাতালের তুলনায় অনেক কম। সুতরাং কম সময়ে ভালো চিকিৎসা করাতে চাইলে এখানে চলে আসুন। তবে চিকিৎসার খরচ পড়বে অন্য হাসপাতালের থেকে অনেক বেশি। অবস্থান – অ্যাপোলো হাসপাতাল চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশান থেকে মাত্র ৪ কিমি এবং চেন্নাই এগমোর রেল স্টেশান থেকে ৩ কিমি দূরে অবস্থিত। হাওড়া অথবা শিয়ালদা থেকে অনেক ট্রেন পেয়ে যাবেন। এই হাসপাতাল চেন্নাই এয়ারপোর্ট থেকে ১৫ কিমি দূরে অবস্থিত।</div><div><br></div><div>🚋ঠিকানা –✈️</div><div>Apollo Hospitals, Greams Road</div><div>21, Greams Lane</div><div>Off Greams Road</div><div>Chennai – 600006</div><div>ফোন – +91-44-28290200 / +91-44-28293333</div><div>+91-44-28294429</div><div><br></div><div>🏨থাকা ও খাওয়া –🏨</div><div>চেন্নাইয়ের অ্যাপোলোতে গেলে ভাষা নিয়ে একটু সমস্যা হলেও খাওয়া দাওয়া নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। ঠিক অ্যাপোলো হাসপাতালের পাশেই রয়েছে অনেকগুলি বাঙালী হোটেল। কম খরচে বাঙালীর মাছ-ভাত জুটে যাবে। তবে নিজেরা রান্না করেও খেতে পারবেন। তাঁর জন্য আলাদা হোটেল আছে। সেখানে থাকতে হবে। ওখান থেকে রান্না করার জন্য বাসন ভাড়া নিতে পারবেন। ভাষা নিয়েও খুব একটা সমস্যা হবে না। সমান্য হিন্দি বা ইংরাজীতে জ্ঞান থাকলেই চলে যাবে। থাকার জন্য রয়েছে দামী, কমদামী অনেক হোটেল। চেষ্টা করবেন হাসপাতালের সবচেয়ে কাছে থাকার। তাহলে প্রতিদিন হাসপাতালে যাওয়ার খরচ বেঁচে যাবে।</div><div><br></div><div>🕰️সময় –🕰️</div><div>১। টুকটাক ডাক্তার দেখানোর জন্য গেলে ৮ থেকে ১০ দিনের প্ল্যান করলেই চলবে।২। বড় মাপের চিকিৎসা অথবা অপারেশানের জন্য কমপক্ষে ২০ দিনের মতো সময় নিয়ে যেতে হবে।</div><div><br></div><div>📝রেজিস্ট্রেশান :</div><div>এ্যাপোলো হাসপাতালে ঢোকার মুখেই ডান দিকে প্রথমে যে বিল্ডিংটা রয়েছে তার নাম “সুন্দুরি ব্লক/Sundoori Block”। এই ব্লকেই হয় রেজিস্ট্রেশান।</div><div><br></div><div><br></div><div><br></div><div><br></div><div>২. 🏥শ্রী রামাচন্দ্র মেডিকেল সেন্টার (Sri Ramachandra Medical Centre) – 🏥</div><div><br></div><div>পকেটে টাকা কম থাকলে তাহলে আপনি চেন্নাইয়ের শ্রী রামাচন্দ্র মেডিকেল সেন্টারে চিকিৎসা করাত পারেন। তবে এখানে চিকিৎসার জন্য সময় লাগবে সি.এম.সি ভেলোরের তুলনায় অনেক কম। শ্রী রামাচন্দ্র মেডিকেল সেন্টারটি ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা হয় চেন্নাই এর পোরুর নামক জায়গায়। তবে সেরকমভাবে এর পরিচিতি না থাকায় আমরা অনেকেই এই মেডিকেল সেন্টার সম্পর্কে কিছুই জানিনা। কিন্তু এখানে চিকিৎসা দানের পদ্ধতি অনেক ভালো আর খরচও বেশ কম। বিশেষ করে মেডিকেল সেন্টারটির পরিবেশ আর চিকিৎসার ব্যবস্থাপনা চোখে লাগার মতো।</div><div><br></div><div>🚋ঠিকানা –✈️</div><div>এই হাসপাতাল চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১৭ কিমি দূরে অবস্থিত।</div><div>Sri Ramachandra Medical Centre</div><div>No.1 Ramachandra Nagar, Porur</div><div>Chennai, Tamil Nadu,</div><div><br></div><div><br></div><div><br></div><div><br></div><div>🏥৩. ভেলোরের সি.এম.সি হাসপাতাল – 🏥</div><div><br></div><div>কম খরচে ভালো মানের চিকিৎসার চিকিৎসার জন্য বিখ্যাত দক্ষিন ভারত। দক্ষিন ভারতের তামিলনাডু রাজ্যের ছোট এক জেলা শহর ভেলোর। সি.এম.সি হল ভারতের একেবারে প্রথম শ্রেনীর হাসপাতাল। এই হাসপাতাল ঘিরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য হোটেল ও লজ। রুম ভাড়াও তুলনামূলক ভাবে অনেক কম। কম খরচে চিকিৎসা করাতে চাইলে সি.এম.সি সবচেয়ে ভালো। তবে অত্যধিক ভিড়ের জন্য এখানে চিকিৎসা করাতে সময় লাগে অনেক বেশি।</div><div><br></div><div>কেন ভেলোরে চিকিৎসা করবেন?</div><div>ভেলোরে রয়েছে ভারতের বিখ্যাত সিএমসি হাসপাতাল। এই হাসপাতালে পাবেন বিশ্বমানের চিকিৎসা তুলনামূলক ভাবে অনেক কম খরচে। কারণ এটি খ্রিস্টান মিশনারী পরিচালিত একটি অলাভজনক হাসপাতাল।</div><div><br></div><div>🚋ঠিকানা –✈️</div><div>এই হাসপাতেলে যেতে গেলে আপনাকে নামতে হবে কাটপাটি স্টেশনে। কোলকাতা থেকে কাটপাটি স্টেশনে অনেকগুলি ট্রেন দাঁড়ায়। কাটপাটি স্টেশন থেকে অনেক গাড়ি পেয়ে যাবেন।</div><div>Address :</div><div>Ida Scudder Road, Vellore, Tamil Nadu 632004</div><div>Phone: 0416 228 1000</div><div><br></div><div><br></div><div>🏨কোথায় থাকবেন?🏨</div><div>সিএমসি এর আশে পাশেই অসংখ্য হোটেল, লজ পাবেন। লজগুলোতে পাবেন রান্নার সুবিধা এবং রুম ভাড়াও তুলনামূলক ভাবে কম।</div><div><br></div><div><br></div><div><br></div><div><div><br></div><div>🏥৪. শ্রী নারায়নী হাসপাতালে (Sri Narayani Hospital & Research Centre) –🏥</div><div><br></div><div>অল্প খরচ এবং অল্প সময়ে ভালো চিকিৎসা পেতে হলে ভেলোরের শ্রী নারায়নী হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে পারেন। সি.এম.সি ভেলোর হাসপাতাল থেকে এই শ্রী নারায়নী হাসপাতালের দূরত্ব মাত্র ৮ কিলোমিটার। ভেলোর একটি ছোট শহর হলেও এখানে রয়েছে দুটি বিশ্বমানের হাসপাতাল। কাটপাটি স্টেশন থেকে এই হাসপাতালের দূরত্ব হল ২৮ কিলোমিটার।</div><div><br></div><div>🚋ঠিকানা ✈️</div><div>Sri Narayani Hospital & Research Centre</div><div>Azad Road, Sripuram, Thirumalaikodi, Vellore, Tamil Nadu 632055</div><div>Phone: 0416 220 6301</div><div><br></div><div><br></div><div><br></div><div>🏥৫. মানিপাল হাসপাতাল (Manipal Hospital) –🏥</div><div><br></div><div>মনিপাল হাসপাতাল বেঙ্গালুরুর একটি প্রধান হাসপাতাল। এটি একটি ৬০০ বেড বিশিষ্ট একটি হাসপাতাল। আরো ৩০০ বেড এখানে শিগ্রই যুক্ত করার পরিকল্পনা চলছে। এখানে চিকিৎসার খরচ চেন্নাইএর অ্যাপোলোর তুলনায় অনেকটা কম।</div><div>এই হাসপাতালের অনেকগুলি ইউনিট আছে যেমন মনিপাল হার্ট ইনস্টিটিউট, মিনিপাল ইনস্টিটিউট অব নেফ্রোলজি অ্যান্ড ইউরোলজি, মনিপাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোলজিকাল ডিসঅর্ডার, মনিপাল কম্পিভেনশিয়াল ক্যান্সার সেন্টার এবং মনিপাল ইনস্টিটিউট অব ক্যান্সার সেন্টার। এই সব সেন্টার গুলি সাফল্যের সাথে কাজ করে চলেছে।</div><div><br></div><div>🚋ঠিকানা –✈️</div><div>Manipal Hospital HAL Airport road</div><div>Manipal Hospital</div><div>98, HAL Airport road,</div><div>Bangalore – 560 017</div><div>Appointment Helpline: 1800 3001 4000</div><div>Enquiries: +91 80 40119000/2502 4444</div><div><br></div><div>কিন্তু যাদের সময় ও ধৈয্য আছে তারা চিকিৎসা করাবেন সি.এম.সি তে। সিএমসিতে চিকিৎসা বিশ্বমানের কিন্তু রোগীর আধিক্যের কারনে ডাক্তারের এ্যাপয়েন্টমেন্ট থেকে শুরু করে সব কিছুতেই একটু সময় লাগবে । এখানে লাইনে দাড়াতে হবে, ওয়েটিং রুমে কিছুটা সময় বসে থাকতে হবে। যাদের সময় কিংবা ধৈয্য কম কিন্তু টাকা আছে তাদের সাজেস্ট করব চেন্নাই এ্যাপোলোতে চিকিৎসা করতে। আর যাদের সময়, ধৈয্য এবং টাকা সবই কম তাদের জন্য পরামর্শ দেব শ্রি রামচন্দ্র বা নারায়নী হাসপাতালে চিকিৎসা করতে। দুইটির মধ্যে শ্রি রামচন্দ্র হাসপাতাল কিছুটা হলেও এগিয়ে।</div><div><br></div><div>⚕️⚕️জনস্বার্থে প্রচারিত⚕️⚕️</div></div>

দক্ষিণ ভারতের চারটি বিখ্যাত হসপিটাল এবং সেখানে আপনি কিভাবে চিকিৎসা করাবেন

দক্ষিণ ভারতের চারটি বিখ্যাত হসপিটাল এবং সেখানে আপনি কিভাবে চিকিৎসা করাবেন  তামিলনাড়ু রাজ্যে রয়েছে চারটি বিখ্যাত হাসপাতাল। চোখ বন্ধ করে এদের ...

Read more »

রিফুজি লতা | পাকিস্তানি লতা | আসামি লতার ঔষধি গুনাগুন । Mikania micantha । কইয়া লতা, বুচিলতা, তরুলতা, শঙ্খুনি লতা

<div>■  কিছু কথা</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjLQT6KwskD4CgCzLHgMWEnzQoZyp2OOeEKhnpL4PsTMA-UK3HiEhdKScl48-r8KMrlbkLiRn5IqkwjYFkqI1fOzr644F-JwDkDSj90Bu8PuLM9xKWwTbuYCFYVyfJVUl4VGOPAFWHB3aZg/s1600/1673244473868956-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjLQT6KwskD4CgCzLHgMWEnzQoZyp2OOeEKhnpL4PsTMA-UK3HiEhdKScl48-r8KMrlbkLiRn5IqkwjYFkqI1fOzr644F-JwDkDSj90Bu8PuLM9xKWwTbuYCFYVyfJVUl4VGOPAFWHB3aZg/s1600/1673244473868956-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>সোনায় সোহাগা আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশের আনাচে কানাচে, ঝোপ জঙ্গলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মুক্তো মানিক। কিন্তু অতিব দুঃখের বিষয় এই যে আমারা আজও সেই মুক্তো মানিক চিনতেই পারিনি। আমরা এগুলোকে পা দিয়ে মাড়িয়ে চলে যাই,তারপরও ভেবে দেখিনি, জেনেও দেখিনি কোন উপকারে আসবে কিনা। রাস্তার ধারে, পুকুরের পাড়ে,বনে বাগানে হাজারো উপকারী গাছপালা, লতাপাতা আছে যা আমাদের প্রাকৃতিক সুরক্ষার দেয় , পাশাপাশি অনেক সুবিধাও দিয়ে থাকে। আজ আপনাদের জানাবো এমনই এক উপকারী গাছের কথা। </div><div>■   রিফুজি লতা'র পরিচয়</div><div>বাংলা নাম রিফুজি লতা বা আসামি লতা। বৈজ্ঞানিক নাম Mikania micantha । আসামলতা, কইয়া লতা, বুচিলতা, তরুলতা, রিফুজি লতা, শঙ্খুনি লতা, ইত্যাদি নামে এটাকে ডাকা হয়। এই লতা অতি বৃদ্ধিপ্রবল, একবার বেড়ে উঠবার সুযোগ পেলে বিপুলভাবে ছড়িয়ে পড়ে, জড়িয়ে ধরে অন্য গাছের শাখা-প্রশাখা।</div><div>রিফুজি লতা বনে-জঙ্গলে, পতিত জমিতে বা পথের পাশে যেখানে ফোটে সে স্বমহিমায় উদ্ভাসিত হতেই থাকে। রিফুজি লতার কোন ধরনের যত্ন না নিলেও চলে,এটি একবার বেয়ে গেলে আর সহজে মরে না।</div><div>■ রিফুজি লতা'র ঔষধী গুনাগুন</div><div> *  প্রসাবে জ্বলাপোড়ায় নিয়মিত পাতার রস খেলে সমস্যা কেটে যাবে।</div><div>*  লিভারের যে কোন সমস্যায় এই পাতার রস অনেক উপকার করে।</div><div>* চোখ লাল হয়ে গেলে এই পাতার রস খেলে সমস্যা কেটে যাবে।</div><div>*  পাকস্থলীর প্রদাহ হলে আদার সাথে তিনটি পাতা চিবিয়ে খেয়ে নিন।</div><div>*  এই পাতার রস নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।</div><div>*  শরীরের কাটা ছেঁড়ায় এ লতার পাতা পিষে ক্ষতস্থানে লাগিয়ে তিন থেকে চার ঘন্টা বেধে রাখুন, জোড়া লেগে যাবে।</div><div>*  বসন্ত বা হাম হয়েছে যাদের, তারা রিফুজি পাতা পিষে রস পানির সাথে মিশিয়ে পু্রো শরীর ধুয়ে ফেলুন।</div><div>*  রক্ত দূষিত হলে ৭দিন প্রতি সকালে খালি পেটে  আধা-কাপ পাতার রস এক চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খাবেন। </div><div>*  পেটে গ্যাস, এসিডিটি হলেই আধা-কাপ রিফুজি পাতার রস খেয়ে নিন, সেরে যাবে। </div><div>*  বিষাক্ত পোকা-মাকড় কাঁমড় দিলেই রিফুজি পাতার রস দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, সেই সাথে পাতা পিষে লাগিয়ে রাখুন। </div><div>*  চুলকানী, একজিমা, দাদ হলে এই পাতার রস দিয়ে ধুয়ে রস লাগাতে থাকেন দেখবেন সেরে যাবে।</div><div>*  এই পাতার রস কাচা হলুদের সাথে মিশিয়ে শরীরে লাগালে শরীর ঠান্ডা থাকে এবং শরীরে দাগ দুর হয়। </div><div>*  মূখে মেসতা হলে হলুদের সাথে লেবুর রস ও এই পাতার রস মিশিয়ে লাগান সেরে যাবে।</div>

রিফুজি লতা | পাকিস্তানি লতা | আসামি লতার ঔষধি গুনাগুন । Mikania micantha । কইয়া লতা, বুচিলতা, তরুলতা, শঙ্খুনি লতা

■  কিছু কথা সোনায় সোহাগা আমাদের এই বাংলাদেশ। এদেশের আনাচে কানাচে, ঝোপ জঙ্গলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে মুক্তো মানিক। কিন্তু অতিব দুঃখের ব...

Read more »

আমেরিকান গ্রাম আমিষ ভিলেজের গল্প

<div><i>    আমে র ই৷৷৷৷৷     গণ্ডগ্রাম ( আমিশ ভিলেজ )</i></div><div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEif2pObzgpXqT6JHw_SfvR4b9xvHOjoeGjrEGDpVihkeukmNzNomCAfzCgoSSJh4zCl_GilaOxe35f_V2ZBpECupQ5aZn9yThtKY54kWrGCmGa4MPqbhVsMi7tEzfGa973D6Pcs_j0avTZd/s1600/1672880024966540-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEif2pObzgpXqT6JHw_SfvR4b9xvHOjoeGjrEGDpVihkeukmNzNomCAfzCgoSSJh4zCl_GilaOxe35f_V2ZBpECupQ5aZn9yThtKY54kWrGCmGa4MPqbhVsMi7tEzfGa973D6Pcs_j0avTZd/s1600/1672880024966540-0.png" width="400"> </a> </div></div><div><i>আ মি  শ সম্প্রদায়ের মানুষ নিয়ে আমার কৌতূহল অনেক দিনের । টিভি , ইউটিউবে আমিশদের নিয়ে বেশ কিছু প্রোগ্রাম দেখেছি এবং তাঁদের জীবনধারা দেখে অবাক হয়েছি । একবিংশ শতাব্দীর এই যুগেও মানুষগুলো গাড়ি চালায় না , তাঁদের বাসাবাড়িতে কোন বৈদ্যুতিক সংযোগ নেই , তারা প্লেনে চড়ে না নিজেদের ব্যবহার্য তেল , সাবান , শ্যাম্পু থকে শুরু করে কাপড়চোপড় সবই নিজেরাই তৈরি করে । প্রায় তিনশো বছর আগে এঁরা পেন্সিল্‌ভেনিয়ার বসতি গাঁড়ে । তিনশো বছর কম দিন নয় এতদিনে এই পৃথিবী অনেকখানি বদলেছে , মানুষ চাঁদে গিয়েছে আর বছর দশেকের মধ্যে হয়তোবা মঙ্গল গ্রহে যাবে কিন্তু আজ পর্যন্ত আমিশ মানুষের জীবনযাত্রায় তেমন কোন পরিবর্তন আসেনি । সময় যেন এখানে থেমে গেছে !</i></div><div><i><br></i></div><div><i>মূলত এসব দেখার উদ্দেশ্যেই ২০১৮ সালের সামারের এক শনিবার সকাল নয়টায় দলবল নিয়ে পেন্সিল্‌ভেনিয়ার পথে রওনা হলাম । গন্তব্য ল্যাংকাস্টার কাউন্টি। শনিবার ভোর বিধায় রাস্তাঘাটে ট্রাফিক কম । সেখানে পৌঁছাতে সময় লাগলো ঝাড়া তিন ঘণ্টা । দূরত্ব প্রায় দুশো মাইলের কাছাকাছি । আনন্দের বিষয় আমাকে গাড়ি চালাতে হয়নি । শ্যালিকার জামাই পুরো রাস্তা গাড়ি চালিয়েছে যদিও আমি ভদ্রতার খাতিরে দুই একবার বলেছি , " ভাই তোমার ক্লান্ত লাগলে স্টিয়ারিং আমার হাতে দিতে পারো ! " </i></div><div><i><br></i></div><div><i>সে দেয়নি  আর আমিও সাধাসাধি করিনি ! আমার ইচ্ছাও ছিল না !  </i></div><div><i><br></i></div><div><i>ল্যাংকাস্টার নামের ছোট্ট শহরটি বেশ ছিমছাম চারদিকে ভালমতো চোখ বুলালে বুঝা যায় এখানকার মানুষের জীবন জীবিকা কৃষি নির্ভর । মাইলের পর মাইল ভুট্টার ক্ষেত , টোব্যাকোর ক্ষেত । ল্যাংকাস্টার কাউন্টি বেশ বড় আকারের একটি আমিশ বাজার আছে । আমাদের সবার উদ্দেশ্য বাজার ঘুরে দেখা । পার্কিং লটে গাড়ি পার্ক করে ঢুকলাম বাজারে  । পুরো বাজার জুড়ে  ছোট ছোট সব দোকানপাট । সেখানে স্যুভেনিরের দোকান আছে , আমিশদের বেকারি , মাংসের দোকান সবই আছে । আমিশ মহিলারা বেকিংয়ে বেশ পারদর্শী । তাঁদের  বানানো কেক , পেস্ট্রি কেনা হল , খাওয়া হল যদিও ডায়াবেটিসের কারণে আমি  হতাশ চোখে সবার খাওয়া দেখলাম নিজে কিছুই খেলাম না । বাজারে উদ্দেশ্যহীন ভাবে এদিক ওদিক হাঁটছি হঠাৎ করেই একটি জেলির দোকান চোখে পড়ল । নানান পদের জেলি থরে থরে সাজানো । একেকটা বৈয়মের দাম পাঁচ ডলার পঞ্চাশ সেন্ট । আমি স্ট্রবেরি আর এপ্রিকট ফ্লেভারের দুটো জেলি কিনলাম । </i></div><div><i><br></i></div><div><i>আমিশ দোকানদার বলল , তুমি যদি তিনটি জেলি নাও তাহলে ডিসকাউন্টের ব্যবস্থা আছে । তৃতীয় জেলির জন্য তোমাকে দিতে হবে মাত্র তিন ডলার । আমি আরেক বৈয়ম জেলি কিনলাম । সেই জেলি আবার হালাপিনো মরিচের তৈরি । খেতে ঝাল ঝাল । একসময় আমিশ বাজার দেখা শেষ হল । আমাদের বর্তমান গন্তব্য গাইডেড আমিশ কান্ট্রি ট্যুর । বাসে চড়ে চড়ে পুরো আমিশ কান্ট্রি ঘুরে দেখা । বাসের ড্রাইভার কাম ট্যুর গাইড মধ্যবয়সী আমেরিকান মহিলা । তিনি বাস চালাবেন তাঁর সাথে চলবে ধারাভাষ্য । সবাই বাসে চেপে বসলাম । গাড়ি চলতে শুরু করলো । চিকন সরু রাস্তা । দুটো গাড়ি পার হতে পারে এমন প্রস্ত । বাসের ড্রাইভার মাইক্রোফোনে আমিশদের সম্পর্কে নানান তথ্য দিচ্ছেন । যেমন ঃ </i></div><div><i><br></i></div><div><i>১ঃ আমিশ মানুষদের পড়াশুনা এইট গ্রেড পর্যন্ত । তারা এর বেশি পড়াশুনা করে না । তাঁদের নিজস্ব স্কুল আছে সরকারী স্কুলে তারা যায় না । স্কুলে যে শিক্ষক তাঁদের পড়ান তাঁর নিজের পড়াশুনাও  এইট গ্রেড পর্যন্ত । আমিষ স্কুলে একটি মাত্র শ্রেণীকক্ষ থাকে । প্রথম গ্রেড থেকে এইট গ্রেড পর্যন্ত সবাই একই ক্লাসে বসে । চৌদ্দ , পনেরো বছর বয়সে তাঁদের ছাত্রজীবনের সমাপ্তি ঘটে । বিশ একুশ বছর বয়স পর্যন্ত এঁরা পরিবারের লোকজনকে ক্ষেত কৃষিতে সাহায্য করে এবং একুশ বাইশ বছর বয়সে বিয়ে করে । আমিশ সমাজে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় না বললেই চলে ।  </i></div><div><i><br></i></div><div><i>২ঃ আমিশদের যৌথ পরিবার । তারা জন্মনিয়ন্ত্রণ বিরোধী । প্রতিটি আমিশ পরিবারে সন্তান সন্ততি অনেক । গড়ে পাঁচ সাতজন । তারা মনে করে অধিক সন্তান ঈশ্বরের আশীর্বাদ। জীবনযাপনে তাদের কাছে পরিবার ও খেতখামার হচ্ছে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এরপরেই আছে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই আছে নিজস্ব উপাসনালয়। তবে রোববারটা তারা রাখে গির্জার জন্য। রোববারে কেউ দোকান খোলে না, খেতেও যায় না।</i></div><div><i><br></i></div><div><i>৩ঃ আমিশ পুরুষের বেশিরভাগই চাষি । তাঁদের উৎপাদিত শস্য ভুট্টা , সয়াবিন ও টোব্যাকো । যারা চাষাবাদ করে না তারা আসবাবপত্র বানায় । অতি টেকসই সেসব আসবাবপত্র একশো দুশো বছর বংশপরম্পরায় ব্যাবহার করা যায় ।</i></div><div><i><br></i></div><div><i>৪ঃ ল্যাংকাস্টার কাউন্টিতে প্রতিটি আমিশ বাড়ি চেনার সহজ উপায় হচ্ছে সবুজ রঙের জানালার পর্দা । অন্য কোন রঙের পর্দা আমিশরা ব্যাবহার করে না । কেন কে জানে ?</i></div><div><i><br></i></div><div><i>৫ঃ আমিশদের যাতায়াতের বাহন ঘোড়ার গাড়ি । প্রতিটা বাড়ির সামনে একটা করে ঘোড়ার গাড়ি যা ছাই রঙের । এক একটির মূল্য চার থেকে পাঁচ হাজার ডলার ।আমিশরা নিজেদের মানুষজনের সাথে থাকতে পছন্দ করে দূরে কোথাও বেড়াতে যায় না । লাখো লাখো আমিশ মানুষ আছে যারা জীবনে কখনও ল্যানকাস্টার কাউন্টির বাইরে বের হয়নি !</i></div><div><i><br></i></div><div><i>৬ঃ আমিশদের নিজস্ব ভাষার নাম পেনসিলভেনিয়ান ডাচ । যা একটি জার্মান ডাইলেক্ট । নিজেদের মধ্যে তারা ওই ভাষাতেই কথা বলে তবে তারা ইংরেজি ভাষায়ও কথা বলে ।  </i></div><div><i><br></i></div><div><i>৭ঃ আমিশরা সরকারী কোন সাহায্য (ফুডষ্ট্যাম্প , ফ্রি মেডিক্যাল ) এসবের কোন সুযোগ নেয় না ।  এটা তাদের ধর্মীয় চেতনা-বিরোধী। বিস্ময়কর ব্যাপার হল আমিশদের কোন মেডিক্যাল ইনস্যুরেন্স নেই । প্রতিটি পরিবার বছরে দুইবার চার্চে ডনেশন দেয় । চার্চ সেই টাকা নিজেদের ফান্ডে রাখে । কমিউনিটির কেউ অসুস্থ হলে সেই টাকা থেকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয় । চিকিৎসার জন্য যদি কোন রোগীকে প্লেনে চড়তে হয় তখন চার্চের পাদ্রী বিশেষ বিবেচনায় অনুমতি দেন ।   </i></div><div><i><br></i></div><div><i>৮ঃ যেসব আমিশ পুরুষের দাড়ি আছে তারা বিবাহিত ।</i></div><div><i><br></i></div><div><i>৯ঃ আমিশরা রেডিও , মোবাইল ফোন , ইন্টারনেট , টিভি কিছুই ব্যাবহার করে না শুধুমাত্র যারা ব্যবসায়ী তাঁদের বাড়িতে টেলিফোন আছে তবে সেটা মূল বাড়ির বাইরে ।  </i></div><div><i><br></i></div><div><i>১০ঃ আমিশরা নিজেদের গোত্রের বাইরের মানুষকে ইংলিশ ম্যান বলে সম্বোধন করে অতএব একদিনের জন্য আমরাও হয়ে গিয়েছিলাম ইংলিশ ম্যান !!     </i></div><div><i><br></i></div><div><i>১১ঃ আমিশদের ব্যাবহৃত বাইসাইকেল সাদৃশ্য স্কুটারে কোন প্যাডেল নেই ।</i></div><div><i><br></i></div><div><i>কারা এই আমিশ ?</i></div><div><i><br></i></div><div><i>সুইজারল্যান্ডের জেকব আম্মান ছিলেন ভিন্ন মতবাদের খ্রিষ্টান ধর্মযাজক ও একজন মন্ত্রীও। ১৬৯৩ সালে ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে তাঁর ভাষায় ‘প্রকৃত বাইবেলীয়’ জীবনধারার একটা মতামত প্রকাশ করেন তিনি। এই মতের সঙ্গে মিলে যারা তাঁর অনুসারী, পরে তারাই পরিচিত হলো আমিশ নামে। তাদের কিছু লোক ছড়িয়ে পড়ল আমেরিকা, কানাডা ও ব্রিটেনে। গত দুই শ বছরে তাদের সংখ্যা খুব একটা বাড়েনি। আমেরিকায় পেনসিলভানিয়ার মাধ্যমে শুরু হয় আমিশদের অভিবাসন। পরে ওহাইও, ইন্ডিয়ানা, উইসকনসিন, নিউইয়র্ক, মিশিগান, মিজৌরি, কেনটাকি—এসব রাজ্যেও বসবাস শুরু করে তারা। ১৯২০ সালের জনমত জরিপে পুরো আমেরিকায় তাদের সংখ্যা ছিল পাঁচ হাজারের মতো। ২০১৬ সালে এ সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ লাখে। ১৯৫০ সালের পর নিজেদের উত্তর পুরুষ ছাড়া খ্রিষ্টান ধর্মের মাত্র ৭৫ জন যুক্ত হয়েছে আমিশ জীবনধারায়। তবে এখানেও আছে বিভাজন। গোটা আমেরিকায় ২৫ রকম আচারিক গির্জা আছে তাদের। নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন গোত্রে বিভক্ত তারা। প্রতিটি গোত্রের আছে নিজস্ব কিছু সংস্কার ও বিধিমালা। এর বাইরে কেউ যায় না।</i></div><div><i>সময়টা দুপুর। মাথার উপর গনগনে সূর্য ,অসহনীয় তাপমাত্রা তবে আকাশটা পরিষ্কার একফোঁটা মেঘের কোন আলামত নেই ! আমেরিকার অজ-পাড়া গাঁয়ের এক রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছি । আমাদের ভাড়া করা ট্যুর বাসটি সবাইকে এক আমিশ ফার্মের সামনে নামিয়ে দিয়েছে। নামার সময় মধ্যবয়সী শ্বেতাঙ্গ মহিলা ড্রাইভার বলল , তোমাদের হাতে বিশ মিনিট সময় আছে যা দেখার দেখে নাও তবে আমিশদের বানানো প্রেটজেলস খেতে ভুলবে না আর তাঁদের কোন ছবি তুলবে না ।</i></div><div><i>আমরা সায় জানিয়ে গাড়ি থেকে নামলাম। নামার পর বিস্মিত চোখে চারপাশটা দেখছি আর মনে মনে বলছি , “ এ কোথায় এলাম ” ? চারদিকে ভুট্টার ক্ষেত।  প্রতিটা গাছের উচ্চতা প্রায় ছয় ফুট ! শস্য দেখে মনে হল আমেরিকার অগ্রাহায়ন মাস চলছে । আমাদের দেশের সোনালি ধানের ফসলের মতন সোনালি ভুট্টার ফসল । আমি পকেট থেকে সিগারেটের প্যাকেট বের করলাম।  অনেকক্ষণ সিগাটের টানা হয়নি। ফুসফুস নিকোটিনের জন্য হাহাকার করছে । আমি সিগারেট ধরিয়ে মহানন্দে টানছি আর চারপাশটা দেখছি । গরুর গোবর বিকট গন্ধ  , পাকা শস্যের ঘ্রাণ নাকে লাগছে মনে হচ্ছে বাংলাদেশের কোন গ্রামে এসে পড়েছি । বিচিত্র শোনালেও সত্য এই গন্ধ আমার ভাল লাগছে । গ্রাম তো এমনই হবে । যাইহোক । এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখছি ঠিক তখনই  লক্ষ্য করলাম আমার সামনের জমিতে এক আমিশ কৃষক তিনটে ঘোড়া আর লাঙ্গল নিয়ে হাল বাইছে । ঘোড়াগুলো অত্যন্ত বলশালী । আমি বাংলাদেশের মানুষ ,সারাটা জীবন গরু দিয়ে হাল চাষ করতে দেখেছি ঘোড়া দিয়েও যে হাল বাওয়া যায় সেটা আমার জানা ছিল না।  ঘোড়ার পেছনে যে লাঙ্গল লাগানো সেটি লোহার তৈরি । লাঙ্গলের দুপাশে দুটো চাকাও আছে। দেখে মনে হল হাই-টেক লাঙ্গল !  যে লোকটি হাল বাইছে সেও আমার মনে যথেষ্ট আগ্রহের সৃষ্টি করেছে , আমি তাঁর দিকে উৎসুক চোখে তাকিয়ে আছি । বিগত দুই যুগে এমন কাউকে আমেরিকায় দেখিনি কিংবা চোখে পড়েনি ।  আমার বাস নিউ ইয়র্ক নামের এক কংক্রিটের জঙ্গলে যেখানে এসব অনুপস্থিত !</i></div><div><i><br></i></div><div><i>লোকটির উচ্চতা প্রায় ছয় ফুট , তাঁর হালের ঘোড়ার মতন সে নিজেও বলশালী ,  চমৎকার স্বাস্থ্যের অধিকারী ! লোকটির মুখ ভরতি হালকা বাদামি রঙের দাড়ি তবে গোঁফ নেই তাঁকে দেখাচ্ছে আমাদের দেশের হুজুরদের মতো । লোকটির গায়ের রং ধবধবে ফর্সা তবে তীব্র রোদের কারণে চেহারাখানা কমলা বর্ণ ধারণ করেছে তাঁর মুখটা ঘামে ভেজা , চোখগুলো ক্লান্ত , চুলের জুলফির দুপাশ দিয়ে ঘাম বেয়ে নামছে। লোকটির পরনে হালকা বেগুনি রঙের হাফ শার্ট সাথে কালো প্যান্ট । মাথায় বেত দিয়ে বানানো বিশেষ ধরণের হ্যাট । হ্যাটটি দেখতে অনেকটা টেক্সান স্টেটসন হ্যাটের মতন । লোকটির পরনের প্যান্টে কোন বেল্ট নেই কালো রঙের সাসপেন্ডর বেল্টের কাজ সারছে । সাসপেন্ডের দুই ফিতা দু কাঁধের উপর ঝুলে আছে ।   </i></div><div><i><br></i></div><div><i>আমি পকেট থেকে ফোন বের করলাম । উদ্দেশ্য একটা ছবি তুলবো  ঠিক তখনই ড্রাইভারের কথা মনে পড়লো আমিশ মানুষ ছবি ওঠতে পছন্দ করে না এমনকি তাঁদের বাসাবাড়িতে গেলেও কোন ছবি চোখে পড়বে না ! তাঁদের জীবনধারা আর বিশ্বাসের প্রতি সম্মান রেখে আমি ফোনটি পকেটে ঢুকিয়ে রাখলাম । দলের সবাই তখন প্রেটজেলস খেতে ব্যস্ত । আমি নিজেও খেলাম । এমন উপাদেয় প্রেটজেলস এর আগে কখনও খাইনি । নিউ ইয়র্কের হটডগ ভেণ্ডাররা যে প্রেটজেলস বিক্রি করে সেটা এই প্রেটজেলসের ধারে কাছেও যাবে না । </i></div><div><i>প্রেটজেলস ফ্রেটজেলস খেয়ে আবারো গাড়িতে চড়ে বসলাম । বর্তমান গন্তব্য আমিশ ফার্ম ।</i></div><div><i><br></i></div><div><i>আমিশদের ফার্মগুলো বিশাল যা সাধারণত মূল বাড়ির কাছেই থাকে । সেখানে ঘোড়ার আস্তাবল আছে , গরুর ঘর আছে । সোজা বাংলায় যাকে বলে গোয়াল ঘর । এঁদের একেকটা গরুর বিশাল আকৃতির । আমি খুব আগ্রহ নিয়ে গরুগুলোর দিকে তাকিয়ে আছি । </i></div><div><i><br></i></div><div><i>সহধর্মিণী আমার পাশে এসে বলল , " এতো মনোযোগ দিয়ে গরু দেখার কি আছে আমার সাথে এসো স্যুভেনির শপটা দেখে আসি " </i></div><div><i><br></i></div><div><i>আমি নড়লাম না । ওঁকে বললাম , এই গরুগুলোর মাংস খেতে কি মজাদার হবে ভেবে দেখেছ ?</i></div><div><i><br></i></div><div><i>সে আমার দিকে আহত চোখে তাকিয়ে বলল , " খাওয়া দাওয়া ছাড়া অন্যকিছু নিয়ে ভাবতে পারো না তুমি ? " </i></div><div><i><br></i></div><div><i>আমি কিছু বললাম না । আমি কল্পনায় তখন ওই গরুর গোশতের তরকারি দেখছি , সাথে এক প্লেট ধুঁয়া ওঠা চিকন চালের ভাত !!!  আমি ভেতো বাঙালি আজ দুপুরে ভাত খাওয়া হয়নি !</i></div><div><i><br></i></div><div><i>আমিশ ফার্ম দেখা শেষ হল ওঁদের বাড়িঘর-ইবা বাদ যাবে কেন ? ষোল করা পূর্ণ হোক ! এবার আমিশ বাড়ি দেখা  আর ঘোড়ার গাড়ি চড়ার পালা । বাড়ি দেখার আগে ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে বসলাম । গাড়ির চালক বিরাশি বছর বয়সী আমিশ ভদ্রলোক । কথাবার্তায় অন্ত্যন্ত রসিক । আমাদের পুরো বাহিনীর সদস্য সংখ্যা এগারো জন । ঘোড়ার গাড়িতে দশজনের বেশি ধরে না । আমার ভায়রা গাড়িতে উঠলো না । সে এর আগে দুবার ঘোড়ার গাড়ি চড়েছে । যাইহোক , ঘোড়ার গাড়িতে যাত্রা শুরু হল । আমি আর আমার আরেক ভায়রা বসেছি সামনের আসনে চালকের পাশে । হেলে-দুলে ঘোড়াটি আমাদের নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে । ঘোড়ার চালক বকবক করেই যাচ্ছে । এক বাড়ির সামনে থামলাম । চালক ভদ্রলোক বাড়ির দিকে হাত ইশারা করে বললেন , " ওই যে বাড়িটি দেখছ ওই বাড়িতে আজ থেকে একষট্টি বছর আগে অতি রূপবতী এক মেয়ে বাস করতো কেউ কি বলতে পারবে ওই মেয়েটি কে ? " </i></div><div><i><br></i></div><div><i>আমি হেসে বললাম , " তোমার স্ত্রী " </i></div><div><i><br></i></div><div><i>চালক হেসে সায় জানালো । আমিশ লোকেরা তাঁদের ঘোড়ার ভাল যত্ন নেয় । এক পর্যায়ে আমি চালককে জিগ্যেস করলাম , " আচ্ছা এই ঘোড়ার বয়স কত ?</i></div><div><i><br></i></div><div><i>চালক বলল , বিশ বছর । ঘোড়া সমাজে সে আমার মতনই একজন প্রৌঢ় ! বৃদ্ধ ঘোড়াটি আমাদের নিয়ে এক ব্রিজের উপর উঠলো । বুঝতে পারলাম বেচারার কষ্ট হচ্ছে । ঘোড়া যে ঘামে সেটা আমার জানা ছিল না । দেখলাম ঘোড়ার পেটের দিকটা ঘামে ভেজা । ব্রিজে ওঠার আগ মুহূর্তে আমার দুই মেয়ে এক লাফে ঘোড়ার গাড়ি থেকে নেমে পড়ল তাঁদের দেখাদেখি আমার শালিকারা । তারা বৃদ্ধ ঘোড়াটিকে কষ্ট দিতে চায় না । পুরো ব্যাপারটি ঘোড়ার চালককে বিস্মিত করেছে ।   </i></div><div><i><br></i></div><div><i>আমিশদের ঘরবাড়ীর সাজসজ্জা একেবারে সাদামাটা । তাঁদের শোবার ঘরের বিছানা দেখে আমার নানাবাড়ি , দাদাবাড়ির আগের আমলের পালঙ্কের কথা মনে পড়লো । দেখতেও মোটামোটি এক !</i></div><div><i><br></i></div><div><i>রাতে নিউ ইয়র্ক ফিরছি।  স্ত্রীকে বললাম , চলো এক কাজ করি বাড়িঘর সব বিক্রি করে আমিশদের এলাকায় একটা বাড়ি কিনে ফেলি।  </i></div><div><i><br></i></div><div><i>সে অবাক চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বলল , " ক্ষেতে কে কাজ করবে তুমি ? " তোমার মতন অলস লোক ? </i></div><div><i><br></i></div><div><i>আমি বললাম ,  না ! এক আমিশকে জমিজমা বর্গা দিয়ে দেব সে চাষবাস করবে , বছর শেষে টাকা দেবে।  </i></div><div><i><br></i></div><div><i>আমার স্ত্রীর ভাবভঙ্গি দেখে মনে হলো আমার প্ল্যানটা তার পছন্দ হয়েছে !</i></div>

আমেরিকান গ্রাম আমিষ ভিলেজের গল্প

    আমে র ই৷৷৷৷৷     গণ্ডগ্রাম ( আমিশ ভিলেজ )   আ মি  শ সম্প্রদায়ের মানুষ নিয়ে আমার কৌতূহল অনেক দিনের । টিভি , ইউটিউবে আমিশদের ন...

Read more »

লিওনেল মেসির জীবনী | Lionel Messi Biography in Bengali

<div>মেসির জীবনি     </div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKZV7YciqO2XURs7BZ1ddipc7-vmQ4kC1y4s8uoB-DbpuXX7CzbRl9gmBTw7csTqz9zJMlzKLvmIQx8vw68aaBee3nLHMP2v6tHbtcUiDpkzFsPwuoNfJr3DUwFWNo8WwwCK70t-NEZQrd/s1600/1672944020379485-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgKZV7YciqO2XURs7BZ1ddipc7-vmQ4kC1y4s8uoB-DbpuXX7CzbRl9gmBTw7csTqz9zJMlzKLvmIQx8vw68aaBee3nLHMP2v6tHbtcUiDpkzFsPwuoNfJr3DUwFWNo8WwwCK70t-NEZQrd/s1600/1672944020379485-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div> </div><div><br></div><div><b>মেসির পরিচয়.</b></div><div><br></div><div>নাম: লিওনেল আন্দ্রেস মেসি</div><div><br></div><div>নিক নাম : লিও মেসি</div><div><br></div><div>জম্ন তারিখ :  ২৪ জুন ১৯৮৭ </div><div><br></div><div>জম্ন স্থান : রোজারিও আর্জেন্টিনা </div><div><br></div><div>পৈতৃক নিবাস : ইতালির এনকোনা শহর</div><div><br></div><div>উচ্চতা : ৫ ফিট ৭ইঞ্চি </div><div><br></div><div>জাতীয়তা : আর্জেন্টিনা ও স্পেন দুই দেশের নাগরিক </div><div><br></div><div>ধর্ম : রোমান কেতলিক খ্রিষ্টান </div><div><br></div><div>প্রিয় দল : এফ সি বার্সেলোনা </div><div><br></div><div>ব্যলন ডি য়র :  ৭টি </div><div><br></div><div>মেসির বাবা : হোর হে হোরাসি</div><div><br></div><div>মেসির মা: সেলিয়া মারিয়া কুচ্চিতিন্নি</div><div><br></div><div>মেসির ২ ভাই ১ বোন</div><div><br></div><div> রদ্রিগো (ভাই)</div><div>মাতিয়াস (ভাই)</div><div>মারিয়া সেল (বোন) </div><div><br></div><div>মেসির বউ : এন্তোনেলা রোকজজো</div><div><br></div><div>মেসির ৩ ছেলে</div><div>তিয়াগো মেসি</div><div>মাতিয়া মেসি</div><div>সিরো মেসি</div><div><br></div><div>মেসির অর্থ সম্পদ: ৬০০ মিলিয়ন US৳ডলার</div><div><br></div><div>বাংলা টাকায় : ৪৭৩০ কোটি টাকা</div><div><br></div><div>মাসিক আয় : ১৭০ মিলিয়ন US ৳ডলার </div><div><br></div><div>স্পনসর আয় : ৭০ মিলিয়ন US৳ডলার</div><div>   </div><div>মেসি ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন রোজারিওতে পিতা হোরাসিও মেসি- একজন স্টিল ফ্যাক্টরি কর্মী এবং মাতা সেলিয়া ম্যারিয়া কাসিটিন একজন খন্ডকালীন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কর্মীর ঘরে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পৈত্রিক পরিবার অ্যানকোনার ইতালিয়ান শহর থেকে এসেছিলেন। তাঁর পূবপুরুষ ১৮৮৩ সালে আর্জেন্টিনায় অধিবাসী হয়ে এসেছিল। তাঁর দু'জন বড় ভাই আছেন রোগ্রিগো এবং ম্যাশিয়াস এবং একজন বোন ম্যারিয়া সোল। পাঁচ বছর বয়সে তাঁর বাবা জর্জের তত্ত্বাবধানে একটি স্থানীয় ক্লাব গ্রান্ডলির হয়ে মেসি ফুটবল খেলা শুরু করেন।  এগারো বছর বয়সে রক্তে হরমোনের অভাবজনিত রোগে আক্রান্ত হন। </div><div><br></div><div>চার্লস রেক্রাচ, এফসি বার্সোলনার ক্রীড়া পরিচালক অন্যতম একজন আত্নীয়ের মাধ্যমে তাঁর মেধার বিষয়টি জানতে পারেন। রেক্রাচ কোনো কাগজ হাতে না নিয়ে ন্যাপকিন পেপারে তাকে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার জন্য আহ্বান জানান।  মেসি এবং তাঁর বাবা যথাসময়ে বার্সোলনার দিকে রওনা হন এবং সেখানে যুব ক্লাব একাডেমিতে মেসির নাম লেখা হয়।</div><div><br></div><div><br></div><div><div>মেসির পরিচয়..</div><div>নাম: লিওনেল আন্দ্রেস মেসি</div><div>নিক নাম : লিও মেসি</div><div>জম্ন তারিখ :  ২৪ জুন ১৯৮৭ </div><div>জম্ন স্থান : রোজারিও আর্জেন্টিনা </div><div>পৈতৃক নিবাস : ইতালির এনকোনা শহর</div><div>উচ্চতা : ৫ ফিট ৭ইঞ্চি </div><div>জাতীয়তা : আর্জেন্টিনা ও স্পেন দুই দেশের নাগরিক </div><div>ধর্ম : রোমান কেতলিক খ্রিষ্টান </div><div>প্রিয় দল : এফ সি বার্সেলোনা </div><div>ব্যলন ডি য়র :  ৭টি </div><div>মেসির বাবা : হোর হে হোরাসি</div><div>মেসির মা: সেলিয়া মারিয়া কুচ্চিতিন্নি</div><div>মেসির ২ ভাই ১ বোন</div><div> রদ্রিগো (ভাই)</div><div>মাতিয়াস (ভাই)</div><div>মারিয়া সেল (বোন) </div><div>মেসির বউ : এন্তোনেলা রোকজজো</div><div>মেসির ৩ ছেলে</div><div>তিয়াগো মেসি</div><div>মাতিয়া মেসি</div><div>সিরো মেসি</div><div>মেসির অর্থ সম্পদ: ৬০০ মিলিয়ন US৳ডলার</div><div>বাংলা টাকায় : ৪৭৩০ কোটি টাকা</div><div>মাসিক আয় : ১৭০ মিলিয়ন US ৳ডলার </div><div>স্পনসর আয় : ৭০ মিলিয়ন US৳ডলার</div></div><div><br></div><div><div>বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা ফুটবলার লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনার রোজারিওতে স্টিল কারখানায় কর্মরত বাবা হোর্হে হোরাসিও মেসি এবং পার্ট-টাইম ক্লিনার মা সেলিয়া মারিয়া কুচ্চিত্তিনি এর ঘরে ১৯৮৭ সালের ২৪শে জুন জন্মগ্রহন করেন। তার পৈতৃক পরিবারের আদি বাসস্থান ছিল ইতালির আকোনা শহরে। তার পূর্বপুরুষদের একজন অ্যাঞ্জেলো মেসি ১৮৮৩ সালে সেখান থেকে আর্জেন্টিনায় চলে আসেন। মেসির বড় দুই ভাই এবং এক ছোট বোন রয়েছেন। </div><div><br></div><div>বড় দুই ভাইয়ের নাম রদ্রিগো ও মাতিয়াস এবং ছোট বোনের নাম মারিয়া সল। পাঁচ বছর বয়সে মেসি স্থানীয় ক্লাব গ্রান্দোলির হয়ে ফুটবল খেলা শুরু করেন যার কোচ ছিলেন তার বাবা হোর্হে।</div><div><br></div><div>✅ মেসির দ্য মেশিন অফ '৮৭  অর্জন: </div><div><br></div><div>১৯৯৫ সালে মেসি রোজারিও ভিত্তিক ক্লাব নিওয়েল’স ওল্ড বয়েজে যোগ দেন। একই সময় মেসি একটি স্থানীয় যুব শক্তিক্লাবের সদস্য হয়ে পড়েছিল যার ফলে এই ক্লাবটি পরবর্তী চার বছরে একটি মাত্র খেলায় পরাজিত হয়েছিল এবং স্থানীয়ভাবে মেসি “দ্য মেশিন অফ ‘৮৭” নামে পরিচিত হয়ে উঠেছিল। তাকে “দ্য মেশিন অফ ‘৮৭”  নামে ডাকার কারণটাও মজার। কারণ সেই সময় পরিচিত হয়ে ওঠা সবাইকেই তাদের জন্মসাল (১৯৮৭) সহ নাম দেয়া হত।</div><div><br></div><div>গ্রোথ হরমোনের সমস্যায় মেসির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত:</div><div>মেসির ছোট বেলা থেকেই ধ্যানজ্ঞান ছিল ফুটবল যার যার ফলে খুব সহজেই স্থানীয়ভাবে পরিচিতি পায় কিন্তু মাত্র ১১ বছর বয়সে মেসির গ্রোথ হরমোনের সমস্যা ধরা পড়ে। স্থানীয় ক্লাব রিভার প্লেট মেসির প্রতি তাদের আগ্রহ দেখালেও সেসময় তারা মেসির চিকিত্সার খরচ বহন করা তাদের পক্ষে সম্ভব ছিলনা। যার পরিমাণ ছিল প্রতি মাসে ৯০০ মার্কিন ডলার। যার ফলে মেসির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।</div><div><br></div><div>✅ ন্যাপকিন পেপারে প্রথম চুক্তি সাক্ষর:</div><div><br></div><div>যখন মেসির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত ঠিক ওই সময় বার্সেলোনার তত্কালীন ক্রীড়া পরিচালক কার্লেস রেক্সাচ মেসির পাশে এসে দাড়ায় কারণ মেসির প্রতিভা সম্পর্কে জানতে পেরে তিনি মেসির খেলা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন। মেসির সাথে চুক্তির সময় হাতের কাছে কোন কাগজ না পেয়ে একটি ন্যাপকিন পেপারে তিনি মেসির বাবার সাথে চুক্তি সাক্ষর করেন। বার্সেলোনা মেসির চিকিত্সার সমস্ত ব্যয়ভার বহন করতে রাজী হয়। এরপর মেসি এবং তার বাবা বার্সেলোনায় পাড়ি জমান। সেখানে মেসি বার্সেলোনার যুব একাডেমী লা মাসিয়াতে যোগ দিয়ে নতুন উদ্দীপনায় আবার তার খেলোয়াড় জীবন শুরু করে।</div><div><br></div><div>✅ বার্সেলোনা ক্লাবে মেসির যাত্রা:</div><div><br></div><div>মেসি ২০০০ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত বার্সেলোনার যুব একাডেমীর ইনফান্তিল বি, কাদেতে বি এবং কাদেতে এ দলে খেলেছেন। কাদেতে এ দলে খেলার সময় তিনি ৩০ খেলায় ৩৭ গোল করেন। ২০০৩ সালে অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতার কারণে তাকে ক্লাব থেকে প্রায় ছেড়েই দেওয়া হয়েছিল কিন্তু যুব দলের প্রশিক্ষণ কর্মীদের জোড়াজুড়িতে ক্লাবের ব্যবস্থাপনা পরিষদ তাকে দলে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। ২০০৩–০৪ মৌসুমে মেসি পাঁচটি আলাদা দলে খেলেন, যা একটি রেকর্ড। তিনি হুভেনিল বি দলে খেলে ১টি গোল করেন এবং হুভেনিল এ দলে খেলার সুযোগ লাভ করেন। সেখানে তিনি ১৪ খেলায় ২১টি গোল করেন। ২০০৩ সালের ২৯ নভেম্বর, বার্সেলোনা সি (তের্সেরা দিভিসিওন) দলে এবং ২০০৪ সালের ৬ মার্চ, বার্সেলোনা বি (সেহুন্দা দিভিসিওন) দলে তার অভিষেক হয়। ঐ মৌসুমে তিনি উভয় দলের হয়েই খেলেন এবং সি দলের হয়ে তার গোল সংখ্যা ছিল ১০ খেলায় ৫ এবং বি দলের হয়ে ৫ খেলায় শূন্য। এই দুই দলে অভিষেকের পূর্বে মেসির দাপ্তরিক অভিষেক হয়েছিল ২০০৩ সালের ১৬ নভেম্বর, পোর্তোর বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় (১৬ বছর এবং ১৪৫ দিন বয়সে)।</div><div><br></div><div>✅ বার্সেলোনার তৃতীয় কনিষ্ঠতম খেলোয়াড় হিসেবে মেসির লা লিগায় অভিষেক:</div><div><br></div><div>২০০৪ সালের ১৬ অক্টোবর, ইস্পানিওলের বিপক্ষে বার্সেলোনার তৃতীয় কনিষ্ঠতম খেলোয়াড় হিসেবে মেসির লা লিগায় অভিষেক হয় (১৭ বছর এবং ১১৪ দিন বয়সে)। অবশ্য, ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বরে, বোয়ান কিরকিচ এই স্থান দখল করেন। ২০০৫ সালের ১ মে, আলবাকেতে বালোম্পাইয়ের বিপক্ষে বার্সেলোনার সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে লা লিগায় গোল করার রেকর্ড গড়েন মেসি (১৭ বছর ১০ মাস এবং ৭ দিন বয়সে)। অবশ্য তার এই রেকর্ড ২০০৭ সালে বোয়ান কিরকিচ ভেঙ্গে ফেলেন। বোয়ান ঐ গোলটি মেসির পাস থেকেই করেছিলেন। মেসি তার প্রাক্তন কোচ ফ্রাংক রাইকার্ড সম্পর্কে বলেন: ‘আমি কখনও ভুলব না যে তিনি আমার ক্যারিয়ার শুরু করিয়েছিলেন, মাত্র ১৬ বা ১৭ বছর বয়সে আমার প্রতি তার আস্থা ছিল।’ ঐ মৌসুমে মেসি বার্সেলোনা বি দলের হয়েও খেলেন এবং ১৭ খেলায় ৬ গোল করেন।</div><div><br></div><div>✅ মেসিকে স্পেনের নাগরিকত্ব প্রদান এবং লা লিগা’য় খেলার সুযোগ:</div><div><br></div><div>২০০৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয়বারের মত বার্সেলোনা মেসির সাথে তাদের চুক্তি নবায়ন করে। এসময় মূল দলের খেলোয়াড় হিসেবে মেসির পারিশ্রমিক বাড়ানো হয় এবং চুক্তির মেয়াদ বাড়িয়ে ২০১৪ সাল পর্যন্ত করা হয়। ২০০৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর, মেসিকে স্পেনের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয় এবং তিনি লা লিগায় খেলার সুযোগ পেয়ে যান। ২৭ সেপ্টেম্বর মেসি ঘরের মাঠে ইতালিয়ান ক্লাব উদিনেসের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লীগে তার প্রথম খেলায় মাঠে নামেন। মেসি যখন মাঠে নামেন তখন ক্যাম্প ন্যু এর দর্শকগন তাকে দাড়িয়ে অভ্যর্থনা জানান। মেসি লা লিগায় ১৭ খেলায় ৬ গোল এবং চ্যাম্পিয়নস লীগে ৬ খেলায় ১ গোল করেন। ২০০৬ সালের ৭ মার্চ চেলসির বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লীগের দ্বিতীয় পর্বের দ্বিতীয় লীগের খেলায় মেসির ডান উরুর পেশী ছিঁড়ে যায়। ফলে সেসমই তাকে মৌসুমের ইতি টানতে হয়। ঐ মৌসুমে রাইকার্ডের অধীনে বার্সেলোনা স্পেন এবং ইউরোপের চ্যাম্পিয়ন হিসেবে মৌসুম শেষ করে।</div><div><br></div><div>✅ স্পেনের জাতীয় অনুর্ধ্ব ২০ ফুটবল দলে খেলার আমন্ত্রন প্রত্যাখ্যান মেসির:</div><div><br></div><div>আর্জেন্টাইন-স্পেনীয় নাগরিক হিসেবে ২০০৪ সালে মেসিকে স্পেনের জাতীয় অনুর্ধ্ব ২০ ফুটবল দলে খেলার জন্য আমন্ত্রন জানানো হয়। কিন্তু মেসি তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি ২০০৪ সালের জুনে আর্জেন্টিনার অনুর্ধ্ব ২০ দলের হয়ে প্যারাগুয়ের বিপক্ষে প্রথম প্রীতি খেলায় মাঠে নামেন। তিনি ২০০৫ সালে দক্ষিন আমেরিকান যুব চ্যাম্পিয়নশীপে আর্জেন্টিনা দলের হয়ে খেলেন এবং যেখানে আর্জেন্টিনা তৃতীয় হয়। ২০০৫ ফিফা যুব চ্যাম্পিয়নশীপে আর্জেন্টিনা চ্যাম্পিয়ন হয় এবং তিনি ৬টি গোল করে প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় হিসেবে গোল্ডেন বল এবং গোল্ডেন বুটের পুরস্কার জিতেন।</div><div><br></div><div> </div><div>দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ‘এল ক্ল্যাসিকো’তে মেসির হ্যাট্রিক:</div><div>মেসি ২০০৬–০৭ মৌসুমে নিজেকে দলের নিয়মিত খেলোয়াড় হিসেবে স্থাপন করে নেন এবং ২৬ খেলায় ১৪ গোল করেন।  মেসি ১০ মার্চ এল ক্ল্যাসিকোতে হ্যাট্রিক করেন যার ফলে খেলাটি ৩–৩ গোল ড্র হয়। বার্সেলোনা খেলায় তিনবার পিছিয়ে পরলেও, প্রত্যেকবারই মেসি দলকে সমতায় ফেরান, যার মধ্যে একটি গোল তিনি দ্বিতীয়ার্ধের অতিরিক্ত সময়ে করেছিলেন। এর আগে এল ক্ল্যাসিকোতে সর্বশেষ হ্যাট্রিক করেছিলেন রিয়াল মাদ্রিদের ইভান জামোরানো, ১৯৯৪–৯৫ মৌসুমে। অবশেষে ক্ল্যাসিকোতে হ্যাট্রিকের দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটান মেসি এবং একই সাথে তিনি এল ক্ল্যাসিকোতে গোল করা সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার এর খেতাব অর্জন করেন। মৌসুমের শেষের দিকে মেসি আগের চেয়ে আরও বেশি গোল করতে শুরু করেন। লীগে তার করা ১৪টি গোলের ১১টিই এসেছিল শেষ ১৩টি খেলা থেকে।</div><div><br></div><div>✅ ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপে মেসির খেলা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল:</div><div><br></div><div>২০০৫–০৬ মৌসুমে ইনজুরির কারনে ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপে মেসির খেলা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। তবুও মেসি দলে ডাক পান। বিশ্বকাপ শুরুর পূর্বে আর্জেন্টিনা অনুর্ধ্ব ২০ দলের বিপক্ষে সিনিয়র দলের হয়ে একটি খেলায় তিনি ১৫ মিনিট খেলেন এবং অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় ৬৪তম মিনিটে বদলি হিসেবে নামেন। আইভরি কোস্টের বিপক্ষে বিশ্বকাপের প্রথম খেলায় মেসি সাইড বেঞ্চে বসেছিলেন। পরের খেলায় সার্বিয়া এবং মন্টেনেগ্রোর বিপক্ষে খেলার ৭৪তম মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন মেসি এবং ৭৮তম মিনিটে হের্নান ক্রেসপোর একটি গোলে সহায়তা করেন। খেলার ৮৮তম মিনিটে মেসি একটি গোল করেন। এতে করে আর্জেন্টিনার সর্বকনিষ্ঠ এবং ইতিহাসের ৬ষ্ঠ কনিষ্ঠতম খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপে গোল করার কৃতিত্ব অর্জন করেন তিনি। খেলায় আর্জেন্টিনা ৬–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে।</div><div><br></div><div>নেদারল্যান্ড এর বিপক্ষে পরের খেলায় মেসি প্রথম দলে সুযোগ পান। খেলাটি ০–০ সমতায় শেষ হয়। মেক্সিকোর বিপক্ষে রাউন্ড ১৬ এর খেলায় ৮৪তম মিনিটে মেসি বদলি হিসেবে খেলতে নামেন। খেলায় উভয় দল তখন ১–১ গোলে সমতায় ছিল। খেলতে নেমেই তিনি একটি গোল করলেও তা অফসাইডের কারনে বাতিল হয়ে যায়। অতিরিক্ত সময়ে রদ্রিগুয়েজের গোলে আর্জেন্টিনা ২–১ ব্যবধানে জয় পায়। কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মানির বিপক্ষে কোচ জোসে পেকারম্যান মেসিকে বেঞ্চে বসিয়ে রাখেন। পেনাল্টি শুটআউটে ৪–২ ব্যবধানে আর্জেন্টিনা হেরে যায় এবং টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়ে।</div><div><br></div><div>✅  নতুন ‘ম্যারাডোনা’ রূপে মেসির আত্মপ্রকাশ:</div><div><br></div><div>মেসি ২০০৬–০৭ মৌসুমেই কিংবদন্তী দিয়েগো ম্যারাডোনার বিখ্যাত কিছু গোলের পুনরাবৃত্তি ঘটান এবং নিজেকে ‘নতুন ম্যারাডোনা’ রূপে প্রকাশ করেন। ২০০৭ সালের ১৮ এপ্রিলে কোপা দেল রে‘র সেমিফাইনালে খেতাফের বিপক্ষে মেসি জোড়া গোল করেন। যার মধ্যে একটি গোল ছিল ম্যারাডোনার ১৯৮৬ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করা দ্বিতীয় গোলটির মত, যে গোলটি শতাব্দীর সেরা গোল হিসেবে খ্যাত। বিশ্বের ক্রীড়া মাধ্যম মেসিকে ম্যারাডোনার সাথে তুলনা করতে শুরু করে এবং স্পেনীয় সংবাদ মাধ্যম তাকে ‘মেসিডোনা’ উপাধিতে ভূষিত করে। ম্যারাডোনার মত মেসিও প্রায় ৬২ মিটার দূরত্ব পাড়ি দিয়ে গোলরক্ষকসহ ছয় জনকে কাটিয়ে একই স্থান থেকে গোল করেছিলেন এবং কর্ণার ফ্লাগের দিকে ছুটে গিয়েছিলেন। ২১ বছর আগে মেক্সিকো বিশ্বকাপে যেমনটি করেছিলেন ম্যারাডোনা। ইস্পানিওলের বিপক্ষেও মেসি একটি গোল করেছিলেন যা ছিল ম্যারাডোনার ‘হ্যান্ড অব গড’ খ্যাত গোলটির মত। যেটি ১৯৮৬ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ম্যারাডোনার করা প্রথম গোল ছিল।</div><div><br></div><div>✅ বিশ্বের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচন:</div><div><br></div><div>২০০৭ সালে স্পেনীয় সংবাদপত্র মার্কা তাদের অনলাইন সংস্করনে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়ের জন্য ভোটের আয়োজন করে যেখানে মেসি ৭৭ শতাংশ ভোট পেয়ে প্রথম হন। বার্সেলোনা ভিত্তিক সংবাদপত্র এল মুন্দো দেপোর্তিভো এবং দেইলি স্পোর্ত সে বছর  ‘ব্যালোন ডি’অর’ মেসিকে দেওয়ার জন্য দাবি করে। ফ্রাঞ্চেসকো তোত্তি’র মত ফুটবল ব্যক্তিত্ব মেসিকে বর্তমান সময়ের সেরা ফুটবলার হিসেবে ব্যক্ত করেন। ২০০৭ সালের ‘ব্যালোন ডু’অর’ পুরষ্কারে মেসি তৃতীয় হন এবং ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরষ্কারে তিনি দ্বিতীয় হন।</div><div><br></div><div>✅ আবার ইনজুরিতে মেসি:</div><div><br></div><div>২০০৭–০৮ মৌসুমে সেল্টিকের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের খেলায় মেসি বাম পায়ের মাংস পেশীর ইনজুরিতে আক্রান্ত হন এবং ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাহিরে চলে যান। তিনটি মৌসুমে চতুর্থবারের মত মেসি একই ধরনের ইনজুরিতে আক্রান্ত হন। যদিও তার আগে এই মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে মেসি ৬ গোল করেন এবং ১টি গোলে সহায়তা করেন। যদিও বার্সেলোনা সেমিফাইনালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে হেরে বিদায় নেয়। মৌসুমে মেসি বার্সেলোনার হয়ে সব ধরনের প্রতিযোগিতায় ১৬ গোল করেন এবং ১৩টি গোলে সহায়তা করেন।</div><div><br></div><div>✅ মেসির ১০ নম্বর জার্সি অর্জন:</div><div><br></div><div>রোনালদিনিয়ো’র প্রস্থানের পর মেসি তার ১০ নম্বর জার্সি পেয়ে যান। এই মৌসুমে মেসি ২০০৮ ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার-এর পুরস্কারে ৬৭৮ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন। অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে কোপা দেল রে’র একটি খেলায় মেসি ২০০৯ সালে তার প্রথম হ্যাট্রিক করেন। খেলায় বার্সেলোনা ৩–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে। ২০০৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি, মেসি রেসিং স্যান্তেনদার এর বিপক্ষে খেলার দ্বিতীয়ার্ধে বদলি হিসেবে নেমে জোড়া গোল করেন। ঐ খেলায় ১–০ ব্যবধানে পিছিয়ে থেকেও মেসির কর্তৃত্বে বার্সেলোনা ১–২ ব্যবধানে জয় লাভ করে।</div><div><br></div><div>✅ ‘ফলস নাইন’ পজিশনে মেসি:</div><div><br></div><div>২০০৯ সালের উয়েফা সুপার কাপ জেতার পর বার্সেলোনা ম্যানেজার পেপ গার্দিওলা মেসিকে ডান উইঙ্গ থেকে সরিয়ে ‘ফলস নাইন’ পজিশনে নিয়ে আসেন। কারণ এর আগে বার্সেলোনার পূর্বের ম্যানেজার ফ্রাংক রাইকার্ড মেসিকে মাঠের বাম পার্শ্ব হতে ডান উইঙ্গে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যেন মেসি সহজে মাঠের মাঝখানে প্রবেশ করতে পারেন এবং বাম পা দিয়ে শট বা ক্রস করতে পারেন। কিন্তু প্রাথমিকভাবে এটি মেসির ইচ্ছার বিরুদ্ধে ছিল।</div><div><br></div><div>✅ ‘ব্যালন ডি’অর’ এর ইতিহাসে মেসির সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড</div><div><br></div><div>মেসি ২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বার্সেলোনার সাথে ২০১৬ সাল পর্যন্ত নতুন করে চুক্তিবদ্ধ হন। এই চুক্তির সময় মেসির মূল্য রাখা হয় ২৫০ মিলিয়ন ইউরো এবং এই চুক্তির মাধ্যমে মেসির বার্ষিক আয় বেড়ে দাড়ায় ৯.৫ মিলিয়ন ইউরো। একই বছর ১ ডিসেম্বর ব্যালন ডি’অর বিজয়ী হিসেবে মেসির নাম ঘোষনা করা হয়। এবারের ব্যালন ডি’অর পুরষ্কারে মেসি ৪৭৩ পয়েন্ট নিয়ে প্রথম এবং ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ২৩৩ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় হন। এটি ছিল ব্যালন ডি’অর এর ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড। একই সময় মেসি আইএফএফএইচএস বর্ষসেরা প্লেমেকার পুরস্কারে দ্বিতীয় হন।</div><div><br></div><div>✅ প্রথম আজেন্টাইন হিসেবে মেসির ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার অর্জন:</div><div><br></div><div>মেসি ১৯ ডিসেম্বর ২০০৯ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে এস্তুদিয়ান্তেসের বিপক্ষে গোল করে দলকে শিরোপা এনে দেন এবং ঐ বছর ৬টি শিরোপা এনে দেন তার দলকে। এর দুই দিন পরই তাকে ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার দেয়া হয়। ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো, জাভি হার্নান্দেজ, আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা এবং কাকা-কে হারিয়ে মেসি এই পুরস্কার জিতেন। তিনিই প্রথম আজেন্টাইন হিসেব এই পুরস্কার জেতার কৃতিত্ব অর্জন করেন। ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার অর্জনের পরপরি মেসি ২০১০ সালের ১০ জানুয়ারি ২০০৯–১০ মৌসুমের তার প্রথম হ্যাট্রিক করেন এবং বার্সেলোনা ৫-০ ব্যবধানে টেনেরিফের বিপক্ষে জয় লাভ করে এবং ১৭ জানুয়ারি মেসি বার্সেলোনার হয়ে তার ১০০ তম গোলটি করেন যার ফলে বার্সেলোনা সেভিয়ার বিপক্ষে ৪–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে।</div><div><br></div><div>✅ ২০১০ বিশ্বকাপে মেসির ১০ নম্বর জার্সি:</div><div><br></div><div>মেসি ২০১০ বিশ্বকাপে ১০ নম্বর জার্সি পরে মাঠে নামেন। এই প্রথম বড় কোন প্রতিযোগীতায় তিনি ১০ নম্বর জার্সি পরে নামেন। বিশ্বকাপের প্রথম খেলায়, নাইজেরিয়ার বিপক্ষে খেলার পুরোটা সময়ই তিনি মাঠে ছিলেন। তিনি গোল করার অনেকগুলো সুযোগ তৈরি করেছিলেন কিন্তু তার সবকয়টি প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দেন নাইজেরিয়ান গোলরক্ষক ভিনসেন্ট এনইয়েমা। খেলায় আর্জেন্টিনা ১–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে। পরের খেলায় কোরিয়া রিপাবলিকের বিপক্ষে মেসি মাঠে নামেন। খেলায় আর্জেন্টিনা ৪–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে। মারাদোনার অধীনে তিনি মূলত একজন আক্রমনাত্মক মাঝমাঠের খেলোয়াড় বা প্লেমেকার হিসেবে খেলেছিলেন। খেলার সবকটি গোলেই তার ভূমিকা ছিল। তার সহায়তায় গঞ্জালো হিগুয়েইন খেলায় হ্যাট্রিক করেন।</div><div><br></div><div>বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার তৃতীয় ও গ্রুপ পর্বের শেষ খেলায় গ্রীসের বিপক্ষে মেসি অধিনায়ক হিসেবে মাঠে নামেন। খেলায় আর্জেন্টিনা ২–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে। কোন গোল না করলেও এই জয়ে মেসির বড় ভূমিকা ছিল, যার ফলে তাকে ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত করা হয়। রাউন্ড ১৬ তে মেক্সিকোর বিপক্ষে খেলায় কার্লোস তেভেজর একটি গোলে মেসি সহায়তা করেন। খেলায় আর্জেন্টিনা ৩–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে। কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মানির বিপক্ষে ৪–০ ব্যবধানে হেরে আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিতে হয়। প্রতিযোগীতার গোল্ডেন বল পুরষ্কারের জন্য ১০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় মেসি জায়গা পান। ফিফার টেকনিক্যাল গবেষনা দল মেসির সক্ষমতা সম্পর্কে বর্ণনা করতে গিয়ে বলে, ‘‘অসাধারন গতি, দলের জন্য সৃজনশীলতা, ড্রিবলিং, শুটিং, পাসিং এ সবগুলোতেই তিনি দক্ষ এবং দর্শনীয়।’’</div><div><br></div><div>ব্যক্তিজীবনে এক পুত্রের পিতা মেসি যে শুধু খেলা নিয়েই ব্যস্ত তা নয় বরং নিজের অবস্থানের সামাজিক দায়বদ্ধতা উপলব্ধি করেই মেসি ইউনিসেফ এর শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করছেন। এছাড়াও শিশুদের শিক্ষা ও খেলাধুলার সুযোগ সৃষ্টি করতে চালিয়ে যাচ্ছেন নিজের দাতব্য সংস্থা, অবদান রাখছেন আর্জেন্টিনার চিকিৎসা ক্ষেত্রেও।</div><div><br></div><div>গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড এ সর্বোচ্চ গোলদাতার খাতায় মান উঠলেও রয়ে গেছে বিশাল এক অতৃপ্তি, এখনো মেসি স্বাদ পাননি বিশ্বকাপ ট্রফির। আর তাই বলায় যায়, মেসি সাফল্যের শিখরে অবস্থান করলেও বিশ্বকাপ ট্রফিই হবে মেসির মুকুটে বিশালতার শ্রেষ্ঠ চিহ্ন। এখন অপেক্ষা মাত্র কয়েকটি দিনের, দেখা যাক এই বিশ্বকাপেই সেই সেরা মুহুর্তের দেখা বিশ্ববাসী পান কিনা।</div><div><br></div><div>লিওনেল মেসির সংক্ষিপ্ত ক্যারিয়ার:</div><div><br></div><div>নামঃ লিওনেল আন্দ্রেস মেসি</div><div><br></div><div>জন্মঃ ২৪জুন ১৯৮৭</div><div><br></div><div>জন্মস্থানঃ রোসারিও, আর্জেন্টিনা</div><div><br></div><div>উচ্চতাঃ ৫ ফুট ৭ ইঞ্চ</div><div><br></div><div>খেলার অবস্থানঃ ফরোয়ার্ড</div><div><br></div><div>অর্জন: অলিম্পিক গোল্ড মেডেল ২০০৮, ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ২০১১, ফিফা ব্যালন ডি’অর ২০০৯, ২০১০, ২০১১,২০১২। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা ৩ বার, লা লিগা প্লেয়ার ফ দ্যা ইয়ার ২০০৯,১০,১১।</div><div><br></div><div>রেকর্ড: অফিশিয়াল ম্যাচে সবচেয়ে বেশি হ্যাটট্রিক ২৬ টি,লা লিগায় সবেচেয়ে বেশি হ্যাটট্রিক ১৯ টি। এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি গোল ৯১টি। জাতীয় দলের হয়ে এক বছরে সবচেয়ে বেশি গোল ১২ , লা লিগায় এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি হ্যাটট্রিক ৮ টি। এক ক্লাবের হয়ে সবচেয়ে বেশি গোল ৩৫৪*</div><div><br></div><div>গোল: আর্জেন্টিনার হয়ে ৮৩ ম্যাচে ৩৭ গোল।</div><div>আর্জেন্টিনার হয়ে অর্জন: ফিফা অনূর্ধ্ব ২০ বিশ্বকাপ শিরোপা, অলিম্পিক গোল্ড মেডেল ২০০৮, কোপা আমেরিকা রানার আপ ২০০৭।</div></div><div><br></div><div><br></div><div><div>মেসির জীবন কাহিনী: </div><div><br></div><div>আমাকে অনেক কিছু স্যাক্রিফাইস করতে হয়েছিল যখন আমি আর্জেন্টিনা ছেড়ে, আমার পরিবার ছেড়ে একটা নতুন জীবন শুরু করার উদ্দেশ্যে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু আমি যা কিছু করেছিলাম শুধুমাত্র ফুটবলের জন্য। আমার স্বপ্নকে পূরণ করতে।</div><div><br></div><div>এই কারণেই আমি অত বেশি পার্টি বা অন্যান্য মজার জিনিস গুলো করে বেড়াই না। এখনো পর্যন্ত তার সব থেকে বেশি আবেগপ্রবণ সাক্ষাৎকারে বার্সেলোনার সেই ছোট তারকাটি বলেছিলেন, যে ঠিক কতটা কষ্ট সহ্য করেও সে তার পরিবারকে ছেড়ে, সমস্ত বন্ধুদের কে ছেড়ে, সমস্ত ইনভাইটেশনকে না করে সে বিদেশ চলে এসেছিল একটা নতুন জীবন শুরু করতে।</div><div><br></div><div>এত ছোট বয়সেও সে এত বড় একটা ডিসিশন নিয়েছিল। কারণ একদম ছোটবেলা থেকেই তার লক্ষ্য সম্পূর্ণ পরিষ্কার ছিল। সে সব দিনই চেয়েছিল একজন মহান ফুটবলার হতে। আর অন্য কোনো কিছুই তার কাছে তার জীবনে কোনদিনই এর থেকে বেশি মূল্যবান ছিল না।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ১: নিজের প্যাশনে দৃঢ় হওয়া</div><div><br></div><div>আমাদের মধ্যে খুব কম মানুষই হয়তো এটা জানেন, যে মাত্র ১১ বছর বয়সে মেসির গ্রোথ হরমোন ডেফিসিয়েন্সি রোগ ধরা পড়ে। লোকাল পাওয়ার হাউস, রিভার প্লেট তার প্রগ্রেস এর প্রতি ইন্টারেস্টেড ছিল। কিন্তু তারা তার চিকিৎসার জন্য প্রতিমাসে জরুরি ৯০০ ডলার খরচ করতে রাজি ছিল না।</div><div><br></div><div>কার্লস রেসজ্যাগ যিনি সেই সময় এফ সি বার্সেলোনার স্পোটিং ডিরেক্টর ছিলেন। সৌভাগ্যবশত মেসির ট্যালেন্ট সম্পর্কে অবগত হন। কারণ ওয়েস্টার্ন ক্যাটালোনিয়া লিডাতে তার কয়েকজন আত্মীয় ছিলেন। যার ফলে মেসি এবং তার বাবা এফ সি বার্সেলোনা টিমের সাথে একটা ট্রায়াল অ্যারেঞ্জ করতে সফল হন।</div><div><br></div><div>১৩ বছর বয়সীও মেসি একটা ইউজ ন্যাপকিনে বার্সেলোনার সাথে তার প্রথম কন্ট্রাক্ট সাইন করেন। কারণ সে এতটাই উৎসাহিত ছিল যে, সে চেয়েছিল ডিনারটা শেষ হওয়ার আগেই যেন তাকে সাইন করিয়ে নেওয়া হয়। যে কারণে স্পোর্টিং ডিরেক্টর কার্লস রেসজ্যাগ তখনই সেস্টূর‍্যান্ট এর ওয়েটারকে ডাক দেন।</div><div><br></div><div>তার কাছ থেকে একটা ন্যাপকিন নিয়ে তাতে একটা কন্ট্রাক্ট লিখে ফেলেন। যে ন্যাপকিনটা এখন মেসির উকিলের অফিসে ঝোলানো রয়েছে। যেটাকে বর্তমানে মোস্ট সেলিব্রেটেড পেপার ন্যাপকিন হিসেবে গণ্য করা হয়।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ২: ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়</div><div><br></div><div>রাশিয়ান ক্লাব একবার মেসিকে ৩০ মিলিয়ন ডলার ইউরো দিয়ে এবং আড়াইশো মিলিয়ান ইউরো দাম দিয়ে কেনার অফার করে। কিন্তু মেসি তা রিজেক্ট করে দেন। ওনার একটি সাক্ষাতকারে ওনি বলেন, “বার্সেলোনা আমার প্রান। বার্সেলোনাই আজ আমি যেখানে পৌঁছেছি সেখানে আমায় পৌঁছে দিয়েছে।</div><div><br></div><div>আমি বার্সেলোনা ছেড়ে যেতে পারবনা। আমি চাইও না কোনদিন ছেড়ে যেতে। আমি জানি প্রিমিয়ার লিগ অনেক ভালো। কিন্তু আমি কোনদিন ইংল্যান্ডে খেলার কথা ভাবতে পারি না। কারণ আমার হৃদয় সবসময় বার্সেলোনাতেই পড়ে থাকবে।”</div><div><br></div><div>মেসির ফুটবলের প্রতি ভালোবাসাটা যে ঠিক কতটা গভীর তা ভাষায় প্রকাশ করা হয়তো ভীষণই মুশকিল। ওনি একবার বলেছিলেন, “টাকা আমার কাছে কোনদিনই অনুপ্রেরণাদায়ক ছিল না। টাকা আমাকে কোনদিনই অনুপ্রেরণা যোগায় না। আমাকে আরো ভালো খেলতে কোনোভাবেই উৎসাহিত করে না।</div><div><br></div><div>কারণ হতে পারে হয়তো ধনী হওয়ার অনেক বেশি বেনিফিট রয়েছে। কিন্তু আমি শুধুমাত্র আমার পায়ে একটা ফুটবল থাকলেই খুশি। আমার অনুপ্রেরণা আসে খেলাটা থেকে, যে খেলাটাকে আমি এতটা ভালবাসি। যদি আমি একজন প্রফেশনাল ফুটবলার নাও হতাম, তাও আমি কোন কিছু ছাড়াই সারা জীবন ফুটবল খেলে যেতাম। মেসির জীবন কাহিনী এই একটা বিষয়ে আরো জনপ্রিয়তা পেয়েছে ফুটবল প্রেমীদের কাছে।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ৩: নিজের কাজকে ভালবাসা</div><div><br></div><div>হ্যা এটা সত্যি যে, মেসি অন্যান্য গ্রেট ফুটবলারদের মত অতটা লম্বাও নন, অতটা স্বাস্থ্যও ভালো না। কিন্তু তবু লিও মেসি সারা বিশ্বের সামনে একটা জলজ্যান্ত উদাহরণ হিসেবে গিয়ে এসেছেন। প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, শুধুমাত্র স্বাস্থ্য শরীরই না সেটা ছাড়াও যেটা অনেক বেশি জরুরী সেটা হল অদম্য মানসিক শক্তি।</div><div><br></div><div>তো যদি কখনো আপনার এরকম মনে হয়, যে আপনি হয়তো বেটে বা আপনার স্বাস্থ্য শরীর ভালো না বা আপনাকে দেখতে হয়ত কোন সিনেমার হিরোর মত না। তাহলে তখন একবার শুধু মেসির দিকে তাকান। যদি সে তার নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে তাহলে আমি কোন কারণই খুঁজে পাচ্ছি না যে আপনি কেন আপনার স্বপ্নটা পূরণ করতে পারবেন না।</div><div><br></div><div>একবার মেসি বলেছিলেন, আমার হাতে এখনো অনেক বছর পরে রয়েছে আরো ভালো আরো বেটার হওয়ার জন্য। সেটাই আমার একমাত্র উদ্দেশ্য। যেদিন কোন খেলোয়াড়ের মনে হবে তার ইম্প্রূভ করার আর কিছুই বাকি নেই আমার মতে সেই দিনটি যে কোন খেলোয়াড়ের জন্য সবথেকে বড় দুঃখের দিন। তার ঠিক এই মনোভাবটিই তাকে প্রতিনিয়ত আরো ভালো হয়ে উঠতে সাহায্য করছে।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ৪: নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখা</div><div><br></div><div>মেসি তার সেটব্যাকগুলোকে ব্যবহার করেন মোস্ট রিমার্কেবল কামব্যাক হিসেবে গড়ে তুলতে। যদি কখনো আপনার মনে হয় আপনি আপনার স্বপ্ন কোনদিন পূরণ করতে পারবেন না তখন শুধু একবার এইটুকু ভাবুন, যে আপনি কেন শুরু করেছিলেন? আর তারপর যতক্ষণ না লক্ষ্যে পৌঁছাছেন ততক্ষণ অব্দি যুদ্ধ চালিয়ে যান।</div><div><br></div><div>এটা হয়তো ফুটবলের ভগবানের কাছে থেকে শেখা সব থেকে বেশি ভালো একটা লাইফ লেসন। ঠিক এটাই মেসি করেছিলেন। তিনি তার স্বপ্ন পূরণের জন্য শেষ অব্দি যুদ্ধ চালিয়ে গিয়েছিলেন।</div><div><br></div><div>তার আর একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, “তৈরি থাকো তোমাকে তোমার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য অনেক যুদ্ধের মোকাবিলা করতে হবে। তোমাকে অনেক বেশি ত্যাগ স্বীকার এবং কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।”</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ৫: হাল না ছাড়া</div><div><br></div><div>আমরা তাকে নিয়ে অনেক কিছু বলেছি। খবরের কাগজের হেডলাইনে তাকে অবিশ্বাস্য, অতুলনীয়, অদ্বিতীয়, আশ্চর্য থেকে শুরু করে মেসি হলেন ফুটবলের ভগবান। এই অব্দিও বলা হয়েছে। এক্স বাসেলোনা কোচ পেপ গোর্ডেলিও একবার বলেছিলেন, “তার ব্যাপারে কিছু লিখে লাভ নেই। তাকে বর্ণনা করার চেষ্টা করাও বৃথা। শুধু তার খেলাটা দেখুন। আর উপভোগ করুন।”</div><div><br></div><div>মেসির জীবন কাহিনী লেখাটি নিজের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন স্পেশালি তাদের সাথে যারা মেসির খুব বড় ভক্ত। কমেন্ট করে আমাদেরকে জানান নেক্সট কার জীবনের উপর আপনি জিরো টু হিরো লেখা দেখতে চান। কারণ আপনাকে সাহায্য করতে পারাটাই আমাদের আসল উদ্দেশ্য।</div></div><div><br></div><div><div>মেসির জীবন কাহিনী: </div><div><br></div><div>আমাকে অনেক কিছু স্যাক্রিফাইস করতে হয়েছিল যখন আমি আর্জেন্টিনা ছেড়ে, আমার পরিবার ছেড়ে একটা নতুন জীবন শুরু করার উদ্দেশ্যে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু আমি যা কিছু করেছিলাম শুধুমাত্র ফুটবলের জন্য। আমার স্বপ্নকে পূরণ করতে।</div><div><br></div><div>এই কারণেই আমি অত বেশি পার্টি বা অন্যান্য মজার জিনিস গুলো করে বেড়াই না। এখনো পর্যন্ত তার সব থেকে বেশি আবেগপ্রবণ সাক্ষাৎকারে বার্সেলোনার সেই ছোট তারকাটি বলেছিলেন, যে ঠিক কতটা কষ্ট সহ্য করেও সে তার পরিবারকে ছেড়ে, সমস্ত বন্ধুদের কে ছেড়ে, সমস্ত ইনভাইটেশনকে না করে সে বিদেশ চলে এসেছিল একটা নতুন জীবন শুরু করতে।</div><div><br></div><div>এত ছোট বয়সেও সে এত বড় একটা ডিসিশন নিয়েছিল। কারণ একদম ছোটবেলা থেকেই তার লক্ষ্য সম্পূর্ণ পরিষ্কার ছিল। সে সব দিনই চেয়েছিল একজন মহান ফুটবলার হতে। আর অন্য কোনো কিছুই তার কাছে তার জীবনে কোনদিনই এর থেকে বেশি মূল্যবান ছিল না।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ১: নিজের প্যাশনে দৃঢ় হওয়া</div><div><br></div><div>আমাদের মধ্যে খুব কম মানুষই হয়তো এটা জানেন, যে মাত্র ১১ বছর বয়সে মেসির গ্রোথ হরমোন ডেফিসিয়েন্সি রোগ ধরা পড়ে। লোকাল পাওয়ার হাউস, রিভার প্লেট তার প্রগ্রেস এর প্রতি ইন্টারেস্টেড ছিল। কিন্তু তারা তার চিকিৎসার জন্য প্রতিমাসে জরুরি ৯০০ ডলার খরচ করতে রাজি ছিল না।</div><div><br></div><div>কার্লস রেসজ্যাগ যিনি সেই সময় এফ সি বার্সেলোনার স্পোটিং ডিরেক্টর ছিলেন। সৌভাগ্যবশত মেসির ট্যালেন্ট সম্পর্কে অবগত হন। কারণ ওয়েস্টার্ন ক্যাটালোনিয়া লিডাতে তার কয়েকজন আত্মীয় ছিলেন। যার ফলে মেসি এবং তার বাবা এফ সি বার্সেলোনা টিমের সাথে একটা ট্রায়াল অ্যারেঞ্জ করতে সফল হন।</div><div><br></div><div>১৩ বছর বয়সীও মেসি একটা ইউজ ন্যাপকিনে বার্সেলোনার সাথে তার প্রথম কন্ট্রাক্ট সাইন করেন। কারণ সে এতটাই উৎসাহিত ছিল যে, সে চেয়েছিল ডিনারটা শেষ হওয়ার আগেই যেন তাকে সাইন করিয়ে নেওয়া হয়। যে কারণে স্পোর্টিং ডিরেক্টর কার্লস রেসজ্যাগ তখনই সেস্টূর‍্যান্ট এর ওয়েটারকে ডাক দেন।</div><div><br></div><div>তার কাছ থেকে একটা ন্যাপকিন নিয়ে তাতে একটা কন্ট্রাক্ট লিখে ফেলেন। যে ন্যাপকিনটা এখন মেসির উকিলের অফিসে ঝোলানো রয়েছে। যেটাকে বর্তমানে মোস্ট সেলিব্রেটেড পেপার ন্যাপকিন হিসেবে গণ্য করা হয়।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ২: ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়</div><div><br></div><div>রাশিয়ান ক্লাব একবার মেসিকে ৩০ মিলিয়ন ডলার ইউরো দিয়ে এবং আড়াইশো মিলিয়ান ইউরো দাম দিয়ে কেনার অফার করে। কিন্তু মেসি তা রিজেক্ট করে দেন। ওনার একটি সাক্ষাতকারে ওনি বলেন, “বার্সেলোনা আমার প্রান। বার্সেলোনাই আজ আমি যেখানে পৌঁছেছি সেখানে আমায় পৌঁছে দিয়েছে।</div><div><br></div><div>আমি বার্সেলোনা ছেড়ে যেতে পারবনা। আমি চাইও না কোনদিন ছেড়ে যেতে। আমি জানি প্রিমিয়ার লিগ অনেক ভালো। কিন্তু আমি কোনদিন ইংল্যান্ডে খেলার কথা ভাবতে পারি না। কারণ আমার হৃদয় সবসময় বার্সেলোনাতেই পড়ে থাকবে।”</div><div><br></div><div>মেসির ফুটবলের প্রতি ভালোবাসাটা যে ঠিক কতটা গভীর তা ভাষায় প্রকাশ করা হয়তো ভীষণই মুশকিল। ওনি একবার বলেছিলেন, “টাকা আমার কাছে কোনদিনই অনুপ্রেরণাদায়ক ছিল না। টাকা আমাকে কোনদিনই অনুপ্রেরণা যোগায় না। আমাকে আরো ভালো খেলতে কোনোভাবেই উৎসাহিত করে না।</div><div><br></div><div>কারণ হতে পারে হয়তো ধনী হওয়ার অনেক বেশি বেনিফিট রয়েছে। কিন্তু আমি শুধুমাত্র আমার পায়ে একটা ফুটবল থাকলেই খুশি। আমার অনুপ্রেরণা আসে খেলাটা থেকে, যে খেলাটাকে আমি এতটা ভালবাসি। যদি আমি একজন প্রফেশনাল ফুটবলার নাও হতাম, তাও আমি কোন কিছু ছাড়াই সারা জীবন ফুটবল খেলে যেতাম। মেসির জীবন কাহিনী এই একটা বিষয়ে আরো জনপ্রিয়তা পেয়েছে ফুটবল প্রেমীদের কাছে।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ৩: নিজের কাজকে ভালবাসা</div><div><br></div><div>হ্যা এটা সত্যি যে, মেসি অন্যান্য গ্রেট ফুটবলারদের মত অতটা লম্বাও নন, অতটা স্বাস্থ্যও ভালো না। কিন্তু তবু লিও মেসি সারা বিশ্বের সামনে একটা জলজ্যান্ত উদাহরণ হিসেবে গিয়ে এসেছেন। প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, শুধুমাত্র স্বাস্থ্য শরীরই না সেটা ছাড়াও যেটা অনেক বেশি জরুরী সেটা হল অদম্য মানসিক শক্তি।</div><div><br></div><div>তো যদি কখনো আপনার এরকম মনে হয়, যে আপনি হয়তো বেটে বা আপনার স্বাস্থ্য শরীর ভালো না বা আপনাকে দেখতে হয়ত কোন সিনেমার হিরোর মত না। তাহলে তখন একবার শুধু মেসির দিকে তাকান। যদি সে তার নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে তাহলে আমি কোন কারণই খুঁজে পাচ্ছি না যে আপনি কেন আপনার স্বপ্নটা পূরণ করতে পারবেন না।</div><div><br></div><div>একবার মেসি বলেছিলেন, আমার হাতে এখনো অনেক বছর পরে রয়েছে আরো ভালো আরো বেটার হওয়ার জন্য। সেটাই আমার একমাত্র উদ্দেশ্য। যেদিন কোন খেলোয়াড়ের মনে হবে তার ইম্প্রূভ করার আর কিছুই বাকি নেই আমার মতে সেই দিনটি যে কোন খেলোয়াড়ের জন্য সবথেকে বড় দুঃখের দিন। তার ঠিক এই মনোভাবটিই তাকে প্রতিনিয়ত আরো ভালো হয়ে উঠতে সাহায্য করছে।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ৪: নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখা</div><div><br></div><div>মেসি তার সেটব্যাকগুলোকে ব্যবহার করেন মোস্ট রিমার্কেবল কামব্যাক হিসেবে গড়ে তুলতে। যদি কখনো আপনার মনে হয় আপনি আপনার স্বপ্ন কোনদিন পূরণ করতে পারবেন না তখন শুধু একবার এইটুকু ভাবুন, যে আপনি কেন শুরু করেছিলেন? আর তারপর যতক্ষণ না লক্ষ্যে পৌঁছাছেন ততক্ষণ অব্দি যুদ্ধ চালিয়ে যান।</div><div><br></div><div>এটা হয়তো ফুটবলের ভগবানের কাছে থেকে শেখা সব থেকে বেশি ভালো একটা লাইফ লেসন। ঠিক এটাই মেসি করেছিলেন। তিনি তার স্বপ্ন পূরণের জন্য শেষ অব্দি যুদ্ধ চালিয়ে গিয়েছিলেন।</div><div><br></div><div>তার আর একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, “তৈরি থাকো তোমাকে তোমার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য অনেক যুদ্ধের মোকাবিলা করতে হবে। তোমাকে অনেক বেশি ত্যাগ স্বীকার এবং কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।”</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ৫: হাল না ছাড়া</div><div><br></div><div>আমরা তাকে নিয়ে অনেক কিছু বলেছি। খবরের কাগজের হেডলাইনে তাকে অবিশ্বাস্য, অতুলনীয়, অদ্বিতীয়, আশ্চর্য থেকে শুরু করে মেসি হলেন ফুটবলের ভগবান। এই অব্দিও বলা হয়েছে। এক্স বাসেলোনা কোচ পেপ গোর্ডেলিও একবার বলেছিলেন, “তার ব্যাপারে কিছু লিখে লাভ নেই। তাকে বর্ণনা করার চেষ্টা করাও বৃথা। শুধু তার খেলাটা দেখুন। আর উপভোগ করুন।”</div><div><br></div><div>মেসির জীবন কাহিনী লেখাটি নিজের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন স্পেশালি তাদের সাথে যারা মেসির খুব বড় ভক্ত। কমেন্ট করে আমাদেরকে জানান নেক্সট কার জীবনের উপর আপনি জিরো টু হিরো লেখা দেখতে চান। কারণ আপনাকে সাহায্য করতে পারাটাই আমাদের আসল উদ্দেশ্য।</div></div><div><br></div><div><br></div><div><div>মেসির জীবন কাহিনী: </div><div><br></div><div>আমাকে অনেক কিছু স্যাক্রিফাইস করতে হয়েছিল যখন আমি আর্জেন্টিনা ছেড়ে, আমার পরিবার ছেড়ে একটা নতুন জীবন শুরু করার উদ্দেশ্যে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু আমি যা কিছু করেছিলাম শুধুমাত্র ফুটবলের জন্য। আমার স্বপ্নকে পূরণ করতে।</div><div><br></div><div>এই কারণেই আমি অত বেশি পার্টি বা অন্যান্য মজার জিনিস গুলো করে বেড়াই না। এখনো পর্যন্ত তার সব থেকে বেশি আবেগপ্রবণ সাক্ষাৎকারে বার্সেলোনার সেই ছোট তারকাটি বলেছিলেন, যে ঠিক কতটা কষ্ট সহ্য করেও সে তার পরিবারকে ছেড়ে, সমস্ত বন্ধুদের কে ছেড়ে, সমস্ত ইনভাইটেশনকে না করে সে বিদেশ চলে এসেছিল একটা নতুন জীবন শুরু করতে।</div><div><br></div><div>এত ছোট বয়সেও সে এত বড় একটা ডিসিশন নিয়েছিল। কারণ একদম ছোটবেলা থেকেই তার লক্ষ্য সম্পূর্ণ পরিষ্কার ছিল। সে সব দিনই চেয়েছিল একজন মহান ফুটবলার হতে। আর অন্য কোনো কিছুই তার কাছে তার জীবনে কোনদিনই এর থেকে বেশি মূল্যবান ছিল না।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ১: নিজের প্যাশনে দৃঢ় হওয়া</div><div><br></div><div>আমাদের মধ্যে খুব কম মানুষই হয়তো এটা জানেন, যে মাত্র ১১ বছর বয়সে মেসির গ্রোথ হরমোন ডেফিসিয়েন্সি রোগ ধরা পড়ে। লোকাল পাওয়ার হাউস, রিভার প্লেট তার প্রগ্রেস এর প্রতি ইন্টারেস্টেড ছিল। কিন্তু তারা তার চিকিৎসার জন্য প্রতিমাসে জরুরি ৯০০ ডলার খরচ করতে রাজি ছিল না।</div><div><br></div><div>কার্লস রেসজ্যাগ যিনি সেই সময় এফ সি বার্সেলোনার স্পোটিং ডিরেক্টর ছিলেন। সৌভাগ্যবশত মেসির ট্যালেন্ট সম্পর্কে অবগত হন। কারণ ওয়েস্টার্ন ক্যাটালোনিয়া লিডাতে তার কয়েকজন আত্মীয় ছিলেন। যার ফলে মেসি এবং তার বাবা এফ সি বার্সেলোনা টিমের সাথে একটা ট্রায়াল অ্যারেঞ্জ করতে সফল হন।</div><div><br></div><div>১৩ বছর বয়সীও মেসি একটা ইউজ ন্যাপকিনে বার্সেলোনার সাথে তার প্রথম কন্ট্রাক্ট সাইন করেন। কারণ সে এতটাই উৎসাহিত ছিল যে, সে চেয়েছিল ডিনারটা শেষ হওয়ার আগেই যেন তাকে সাইন করিয়ে নেওয়া হয়। যে কারণে স্পোর্টিং ডিরেক্টর কার্লস রেসজ্যাগ তখনই সেস্টূর‍্যান্ট এর ওয়েটারকে ডাক দেন।</div><div><br></div><div>তার কাছ থেকে একটা ন্যাপকিন নিয়ে তাতে একটা কন্ট্রাক্ট লিখে ফেলেন। যে ন্যাপকিনটা এখন মেসির উকিলের অফিসে ঝোলানো রয়েছে। যেটাকে বর্তমানে মোস্ট সেলিব্রেটেড পেপার ন্যাপকিন হিসেবে গণ্য করা হয়।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ২: ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়</div><div><br></div><div>রাশিয়ান ক্লাব একবার মেসিকে ৩০ মিলিয়ন ডলার ইউরো দিয়ে এবং আড়াইশো মিলিয়ান ইউরো দাম দিয়ে কেনার অফার করে। কিন্তু মেসি তা রিজেক্ট করে দেন। ওনার একটি সাক্ষাতকারে ওনি বলেন, “বার্সেলোনা আমার প্রান। বার্সেলোনাই আজ আমি যেখানে পৌঁছেছি সেখানে আমায় পৌঁছে দিয়েছে।</div><div><br></div><div>আমি বার্সেলোনা ছেড়ে যেতে পারবনা। আমি চাইও না কোনদিন ছেড়ে যেতে। আমি জানি প্রিমিয়ার লিগ অনেক ভালো। কিন্তু আমি কোনদিন ইংল্যান্ডে খেলার কথা ভাবতে পারি না। কারণ আমার হৃদয় সবসময় বার্সেলোনাতেই পড়ে থাকবে।”</div><div><br></div><div>মেসির ফুটবলের প্রতি ভালোবাসাটা যে ঠিক কতটা গভীর তা ভাষায় প্রকাশ করা হয়তো ভীষণই মুশকিল। ওনি একবার বলেছিলেন, “টাকা আমার কাছে কোনদিনই অনুপ্রেরণাদায়ক ছিল না। টাকা আমাকে কোনদিনই অনুপ্রেরণা যোগায় না। আমাকে আরো ভালো খেলতে কোনোভাবেই উৎসাহিত করে না।</div><div><br></div><div>কারণ হতে পারে হয়তো ধনী হওয়ার অনেক বেশি বেনিফিট রয়েছে। কিন্তু আমি শুধুমাত্র আমার পায়ে একটা ফুটবল থাকলেই খুশি। আমার অনুপ্রেরণা আসে খেলাটা থেকে, যে খেলাটাকে আমি এতটা ভালবাসি। যদি আমি একজন প্রফেশনাল ফুটবলার নাও হতাম, তাও আমি কোন কিছু ছাড়াই সারা জীবন ফুটবল খেলে যেতাম। মেসির জীবন কাহিনী এই একটা বিষয়ে আরো জনপ্রিয়তা পেয়েছে ফুটবল প্রেমীদের কাছে।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ৩: নিজের কাজকে ভালবাসা</div><div><br></div><div>হ্যা এটা সত্যি যে, মেসি অন্যান্য গ্রেট ফুটবলারদের মত অতটা লম্বাও নন, অতটা স্বাস্থ্যও ভালো না। কিন্তু তবু লিও মেসি সারা বিশ্বের সামনে একটা জলজ্যান্ত উদাহরণ হিসেবে গিয়ে এসেছেন। প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, শুধুমাত্র স্বাস্থ্য শরীরই না সেটা ছাড়াও যেটা অনেক বেশি জরুরী সেটা হল অদম্য মানসিক শক্তি।</div><div><br></div><div>তো যদি কখনো আপনার এরকম মনে হয়, যে আপনি হয়তো বেটে বা আপনার স্বাস্থ্য শরীর ভালো না বা আপনাকে দেখতে হয়ত কোন সিনেমার হিরোর মত না। তাহলে তখন একবার শুধু মেসির দিকে তাকান। যদি সে তার নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে পারে তাহলে আমি কোন কারণই খুঁজে পাচ্ছি না যে আপনি কেন আপনার স্বপ্নটা পূরণ করতে পারবেন না।</div><div><br></div><div>একবার মেসি বলেছিলেন, আমার হাতে এখনো অনেক বছর পরে রয়েছে আরো ভালো আরো বেটার হওয়ার জন্য। সেটাই আমার একমাত্র উদ্দেশ্য। যেদিন কোন খেলোয়াড়ের মনে হবে তার ইম্প্রূভ করার আর কিছুই বাকি নেই আমার মতে সেই দিনটি যে কোন খেলোয়াড়ের জন্য সবথেকে বড় দুঃখের দিন। তার ঠিক এই মনোভাবটিই তাকে প্রতিনিয়ত আরো ভালো হয়ে উঠতে সাহায্য করছে।</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ৪: নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখা</div><div><br></div><div>মেসি তার সেটব্যাকগুলোকে ব্যবহার করেন মোস্ট রিমার্কেবল কামব্যাক হিসেবে গড়ে তুলতে। যদি কখনো আপনার মনে হয় আপনি আপনার স্বপ্ন কোনদিন পূরণ করতে পারবেন না তখন শুধু একবার এইটুকু ভাবুন, যে আপনি কেন শুরু করেছিলেন? আর তারপর যতক্ষণ না লক্ষ্যে পৌঁছাছেন ততক্ষণ অব্দি যুদ্ধ চালিয়ে যান।</div><div><br></div><div>এটা হয়তো ফুটবলের ভগবানের কাছে থেকে শেখা সব থেকে বেশি ভালো একটা লাইফ লেসন। ঠিক এটাই মেসি করেছিলেন। তিনি তার স্বপ্ন পূরণের জন্য শেষ অব্দি যুদ্ধ চালিয়ে গিয়েছিলেন।</div><div><br></div><div>তার আর একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, “তৈরি থাকো তোমাকে তোমার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য অনেক যুদ্ধের মোকাবিলা করতে হবে। তোমাকে অনেক বেশি ত্যাগ স্বীকার এবং কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।”</div><div><br></div><div>✅ অনুপ্রেরণা ৫: হাল না ছাড়া</div><div><br></div><div>আমরা তাকে নিয়ে অনেক কিছু বলেছি। খবরের কাগজের হেডলাইনে তাকে অবিশ্বাস্য, অতুলনীয়, অদ্বিতীয়, আশ্চর্য থেকে শুরু করে মেসি হলেন ফুটবলের ভগবান। এই অব্দিও বলা হয়েছে। এক্স বাসেলোনা কোচ পেপ গোর্ডেলিও একবার বলেছিলেন, “তার ব্যাপারে কিছু লিখে লাভ নেই। তাকে বর্ণনা করার চেষ্টা করাও বৃথা। শুধু তার খেলাটা দেখুন। আর উপভোগ করুন।”</div><div><br></div><div>মেসির জীবন কাহিনী লেখাটি নিজের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন স্পেশালি তাদের সাথে যারা মেসির খুব বড় ভক্ত। কমেন্ট করে আমাদেরকে জানান নেক্সট কার জীবনের উপর আপনি জিরো টু হিরো লেখা দেখতে চান। কারণ আপনাকে সাহায্য করতে পারাটাই আমাদের আসল উদ্দেশ্য।</div></div><div><br></div><div>Love you Boss</div>

লিওনেল মেসির জীবনী | Lionel Messi Biography in Bengali

মেসির জীবনি        মেসির পরিচয়. নাম: লিওনেল আন্দ্রেস মেসি নিক নাম : লিও মেসি জম্ন তারিখ :  ২৪ জুন ১৯৮৭  জম্ন স্থান : রোজারিও আর্...

Read more »