গাছে জন্য হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ব্যাবহারের নিয়ম

<div>সামান্য হলেও অসামান্য এর কাজ , অবিশ্বাস করার মতোই আজকের এই পোষ্ট</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEipv1G6DFVfvgJKKAW1Frh8AxNFjXcNYV5ETELtS1djOv7h1r1ReVTq9lqUz66DDPQt88GQ5KTWK5X_twigsUHVYwT-Ml1fZzL4yHaVSrbhTQa-i8j4xVvh673b4AFs1lPY6iQRw_YREzNH/s1600/1667283103056157-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEipv1G6DFVfvgJKKAW1Frh8AxNFjXcNYV5ETELtS1djOv7h1r1ReVTq9lqUz66DDPQt88GQ5KTWK5X_twigsUHVYwT-Ml1fZzL4yHaVSrbhTQa-i8j4xVvh673b4AFs1lPY6iQRw_YREzNH/s1600/1667283103056157-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>            Part - 3 #HYDROGEN_PEROXIDE 6% </div><div>বহু দিন ধরে শুনে আসছিলাম গাছে Hydrogen peroxide ব্যবহার করা যায় তবে যখন প্রয়োজনের দরকার ঠিক তখনই ব্যবহার করতে হবে । </div><div> Hydrogen peroxide যার বিজ্ঞান ভিত্তিক নাম H2O2 মানে ২ভাগ হাইড্রোজেন ২ ভাগ অক্সিজেন । তাহলে গাছের দরকার কি অক্সিজেনের ? গাছের জল দরকার পড়ে জানি কিন্তু অক্সিজেন ......  ।‌ গাছ তো আমাদের অক্সিজেন দেয় কার্বন ডাই অক্সাইড নিয়ে , সবাই আমাকে মাথা খারাপ হয়ে গেছে মনে করতেই পারেন আর এটাই স্বাভাবিক বিষয় । যেকোন মানুষ বলতে পারেন অশিক্ষিত , পড়াশোনা জানে না । জ্ঞান বলতে কিছু নেই । গাছের অক্সিজেনের দরকার বলছে ইত্যাদি ইত্যাদি ...............</div><div>হ্যাঁ, সবাইকে আশ্বস্ত করে জোর গলায় বলছি , মৃতপ্রায় গাছের তখন বাঁচার জন্য সামান্য অক্সিজেনের দরকার পড়ে বৈ কি । এই Hydrogen peroxide 6% আমি নিজে ব্যবহার করেছি , মৃতপ্রায় গাছকে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছি তার প্রমান ছবি সহ দিলাম ।</div><div> আমি একসঙ্গে কলমের তিনটে জবা গাছ কিনেছিলাম এক পথ চলতি গাছ বিক্রেতার কাছ থেকে , তার ছবি ও পোষ্ট করেছিলাম। কিন্তু দেখলাম , কিছুক্ষন পর থেকেই গাছগুলো ঝিমোতে শুরু করেছে । ভাবলাম বোধহয় ঠকে গেছি । পর পর তিনদিন পর ঐ গাছ গুলোর অবস্থা আরও খারাপ হয়ে প্রায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে । মনটা খুব খারাপ হয়ে যায় । আমি ধরেই নিয়েছিলাম বাঁচাতে পারবো না। চার দিনের মাথায় মন শক্ত করে বিকেল বেলায় HYDROGEN PEROXIDE 6% 2ml এক লিটার জলে ভালো করে মিশিয়ে স্প্রে করি গাছ গুলোতে আর বাকি জলটা পটে ঢেলে দিই ধীরে ধীরে । কিন্তু অবিশ্বাস্য ঘটনা, পরদিন সকালে দেখি গাছের সামান্য পরিবর্তন হয়েছে এবং সময় যতো যেতে থাকে গাছ গুলো প্রান ফিরে পাচ্ছে দেখে মনের মধ্যে এই নিয়ে লেখার অনুভব করি। </div><div>          কতোটা পরিমান কখন ব্যবহার করবেন ? </div><div> Hydrogen peroxide 6% নিয়ে এই পোষ্টটা কতজন বিশ্বাস করবেন জানি না তবে কোন গাছ কোন কারনে বাঁচানো প্রায় অসম্ভব হয়ে যায় সব কিছু করার পর ও আমার অনুরোধ 🙏 একবার এই Hydrogen peroxide 6% , ২ ml এক লিটার জলে ভালো করে মিশিয়ে হালকা করে গাছটাকে স্নান করিয়ে একটু জল মাটিতে ধীরে ধীরে ঢেলে দেবেন আর কয়েকদিনের জন্য গাছকে ছায়াযুক্ত জায়গায় রাখুন , দেখবেন মিরাক্কেল হয়ে গেছে ।</div><div>      কোথায় পাবেন ? </div><div>যেকোন ওষুধের দোকানে পাবেন তবে এর % ৩ , ৬ , ৯ , ১২ পর্যন্ত হয় আবার অনেক সময় VOL লেখা থাকে । Vol  লেখা থাকলে 20 vol নেবেন নয়তো 6% নেবেন । সাধারনত 6% হিসাবে বিক্রি হয় । </div><div>তবে একটা বিশেষ কথা , এটা অন্ধকার যুক্ত জায়গায় রাখবেন আর বিশেষ করে ঘরের বাচ্চাদের ও পোষ্য থেকে সাবধানে রাখবেন। </div><div>কখনোই সুস্থ গাছে প্রয়োগ করবেন না 🙏 হঠাৎ সুস্থ গাছ সব ঠিকঠাক থাকার পর ও যদি ক্রমশ দেখেন ঝিমিয়ে পড়েছে তাহলে এটা ব্যবহার করতে পারেন , মিরাক্কেল হয়ে যাবে ।</div><div>শেষে একটা কথা বলি , গাছ যদি শিখরে কোন কারনে পচন জনিত কারনে মারা যেতে বসেছে দেখেন তাহলে সঙ্গে সঙ্গে গাছ তুলে নিয়ে গোড়া থেকে পুরো মাটি ভালো করে ধুয়ে নিয়ে নতুন জায়গায় সাধারন মাটিতে বসিয়ে হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ৬% ব্যবহার করে দেখতে পারেন । গাছটা নতুন প্রান ফিরে পেতে পারে । </div><div>আমার এক অভিজ্ঞতা আপনাদের সামনে হাজির করলাম ,   যদি কারুর উপকারে আসে তাহলে আমার এই লেখা সার্থক হবে 🙏 </div><div>       সবাই ভালো থাকবেন ধন্যবাদ 🙏🙏🙏🙏</div>

গাছে জন্য হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ব্যাবহারের নিয়ম

সামান্য হলেও অসামান্য এর কাজ , অবিশ্বাস করার মতোই আজকের এই পোষ্ট             Part - 3 #HYDROGEN_PEROXIDE 6%  বহু দিন ধরে শুনে আস...

Read more »

বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ ধনী ক্রিকেটার | Top 10 Rich Cricketers of Bangladesh

<div>বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ ধনী ক্রিকেটার কারা এবং তাদের আর্থিক সম্পত্তির পরিমাণ কত? ভারতীয় ক্রিকেট ভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকট্রেকারের প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে এই সম্পত্তির পরিমাণ জানানো হচ্ছে।</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiKrqcsKazNZghRex06Ky5F00pTdRxrbF6BuYyh8S7JEiWrsZvPWq-zE_dP1Jqk_ucl9FwA_XRQXIq7XWqgz2hatyZT-GTUsFddqAT_d3nimWNgNQFOHzh7UF4SIzP4ucOyMLjn4S7ZbV2O/s1600/1667283202564760-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiKrqcsKazNZghRex06Ky5F00pTdRxrbF6BuYyh8S7JEiWrsZvPWq-zE_dP1Jqk_ucl9FwA_XRQXIq7XWqgz2hatyZT-GTUsFddqAT_d3nimWNgNQFOHzh7UF4SIzP4ucOyMLjn4S7ZbV2O/s1600/1667283202564760-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><b>মুমিনুল হক</b></div><div><br></div><div>বাংলাদেশের সাবেক টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হক আছেন এই তালিকার ১০ নম্বরে। বাংলাদেশের পক্ষে কেবল টেস্ট ফরম্যাট খেলা মুমিনুলের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৩০ কোটি টাকারও বেশি।</div><div><br></div><div><b>রুবেল হোসেন</b></div><div><br></div><div>বাংলাদেশের গতি তারকা রুবেল হোসেন আছেন এই তালিকার ৯ নম্বরে। একসময়ে বাংলাদেশ দলের নিয়মিত এই তারকা ক্রিকেটারের সম্পত্তিও ৩০ কোটি টাকার বেশি। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে টেস্ট থেকে অবসর নিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।</div><div><br></div><div><b>তাসকিন আহমেদ</b></div><div><br></div><div>বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বর্তমান পেস আক্রমণের নেতা তাসকিন আহমেদ। মাঠের ক্রিকেটে বর্তমানে আছেন দুর্দান্ত ফর্মে। মাঠের বাইরেও এই ক্রিকেটারের চাহিদা বেশ। যার ফলে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের অ্যাম্বাসেডর হিসেবেও তাসকিনের চাহিদা এখন তুঙ্গে। এই ক্রিকেটার আছেন টাইগারদের ধনী ক্রিকেটারের তালিকায় ৮ নম্বরে।</div><div><br></div><div>তাসকিনের বর্তমান সম্পত্তির পরিমাণ ৪৬ কোটি টাকারও বেশি। এই তালিকায় দ্রুতই ওপরে ওঠার সুযোগ রয়েছে এই টাইগার ক্রিকেটারের।</div><div><br></div><div><b>মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ</b></div><div><br></div><div>চলমান টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল থেকে জায়গা হারানো মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এই তালিকায় আছেন ৭ নম্বরে। বাংলাদেশের সাবেক এই টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের রয়েছে ৭১ কোটি টাকারও বেশি। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ রিয়াদের দখলে দামি সব গাড়িও রয়েছে।</div><div><br></div><div><b>মুস্তাফিজুর রহমান</b></div><div><br></div><div>বাংলাদেশ ক্রিকেটারের সবচেয়ে প্রতিভাবান পেসার মুস্তাফিজ আছেন এই তালিকার ৬ নম্বরে। আইপিএল খেলা এই বাংলাদেশি ক্রিকেটারের সম্পত্তির মূল্যমান এক শ’ কোটি টাকারও বেশি। ক্রিকট্রেকারের প্রতিবেদন অনুসারে যা ১৩১ কোটি টাকার বেশি।</div><div><br></div><div><b>লিটন দাস</b></div><div><br></div><div>বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ সুপারস্টার হিসেবে ধারণা করা হয়ে থাকে লিটন দাসের নাম। এই ক্রিকেটার টাইগারদের মধ্যে শীর্ষ ধনী ক্রিকেটারদের তালিকায় রয়েছেন ৫ নম্বরে। টাইগার এই ওপেনারের রয়েছে ১৫২ কোটি টাকার সম্পত্তি।</div><div><br></div><div><b>তামিম ইকবাল</b></div><div><br></div><div>বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল শীর্ষ ধনী ক্রিকেটারদের তালিকায় রয়েছেন ৪ নম্বরে। বাংলাদেশের মধ্যকার দামি দামি ব্র্যান্ড, ব্যাংক, কিংবা ডিজিটাল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি রয়েছে তামিমের। বাংলাদেশের এই ১ নম্বর ওপেনারের সম্পত্তির মূল্যমান দুই শ কোটি টাকারও বেশি। ক্রিকট্রেকারের প্রতিবেদন অনুসারে যা ২০৩ কোটি টাকার সমান।</div><div><br></div><div><b>মুশফিকুর রহিম</b></div><div><br></div><div>বাংলাদেশের টেকনিক্যালি সবচেয়ে সাউন্ড ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম এই তালিকায় আছেন ৩ নম্বরে। ৩৫ বছর বয়সী বাংলাদেশের সাবেক এই অধিনায়কের মোট সম্পত্তির পরিমাণ আড়াই শ কোটি টাকারও বেশি। ক্রিকট্রেকারের প্রতিবেদন অনুসারে মুশফিকের রয়েছে ২৫৫ কোটি টাকা।</div><div><br></div><div><b>সাকিব আল হাসান</b></div><div><br></div><div>বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে প্রতিভাবান ক্রিকেটার নিঃসন্দেহে সাকিব আল হাসান। বিশ্বের বুকে টাইগার ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় ‘পোস্টার বয়’ তিনি। বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডার। বর্তমানে টাইগার ক্রিকেটের টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টি দুই ফরম্যাটের অধিনায়ক তিনি।</div><div><br></div><div>সেই সাকিবের সঙ্গে চুক্তি রয়েছে দেশি-বিদেশি অনেক নামি-দামি কোম্পানি, ব্যাংক, ব্র্যান্ডের। সর্বশেষ অপ্পো, গ্রামীণফোন, ব্লুচিজের মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেও চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সাকিব। এই ক্রিকেটারের সংগ্রহে রয়েছে বিশ্বের দামি-দামি সব গাড়িও।</div><div><br></div><div>বাংলাদেশের পাশাপাশি আমেরিকায়ও সিটিজেন পাওয়া সাকিবের সম্পত্তির মূল্যমান চার শ কোটি টাকারও বেশি। ক্রিকট্রেকারের প্রতিবেদন অনুসারে সেই সংখ্যার পরিমাণ ৪০৭ কোটি টাকা।</div><div><br></div><div><b>মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা</b></div><div><br></div><div>বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা জাতীয় দলের বাইরে আছেন লম্বা সময় ধরে। ২০২০ সালের পর থেকে দলের সঙ্গে না থাকলেও এই ক্রিকেটারের মার্কেট চাহিদা রয়ে গেছে আগের মতোই। এখনও বিভিন্ন ব্র্যান্ড, কোম্পানি কিংবা প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজির প্রথম পছন্দ মাশরাফী।</div><div><br></div><div>এখনো ঘরোয়া লিগে খেলছেন তিনি। এ ছাড়াও ক্রিকেটের পাশাপাশি দেশের রাজনীতিতেও জড়িয়েছেন। বর্তমানে নিজের জন্মস্থান নড়াইলের এমপি হিসেবেও পদ পেয়েছেন। মাশরাফী আছেন বাংলাদেশের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেটারদের তালিকার শীর্ষে। ক্রিকট্রেকারের সূত্রমতে মাশরাফীর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৫১০ কোটি টাকা।</div>

বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ ধনী ক্রিকেটার | Top 10 Rich Cricketers of Bangladesh

বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ ধনী ক্রিকেটার কারা এবং তাদের আর্থিক সম্পত্তির পরিমাণ কত? ভারতীয় ক্রিকেট ভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকট্রেকারের প্রতিবেদনের প্রে...

Read more »

ভুটানের ট্রাভেল গাইডলাইন | ভুটানের এন্ট্রি রুলস

<div><b>ভুটানে এখন যা যা এন্ট্রি রুলস চলছে তা নিচে একে একে দেয়া হলো</b></div><div><b><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhm9Fip_YSJxgJdYGKQv5NvFOP60245jicjiJXAeKm7O4J7VdsbJZ2oZy1ca-CYQRRaDJr3wzJ8d27ikVbUezMcEdwx_0slw7pKzDiyiyuVjCnnhx0g8E57K8ui7eEjey5zhnmtITq6-xvM/s1600/1668518193787969-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhm9Fip_YSJxgJdYGKQv5NvFOP60245jicjiJXAeKm7O4J7VdsbJZ2oZy1ca-CYQRRaDJr3wzJ8d27ikVbUezMcEdwx_0slw7pKzDiyiyuVjCnnhx0g8E57K8ui7eEjey5zhnmtITq6-xvM/s1600/1668518193787969-0.png" width="400"> </a> </div><br></b></div><div><b><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br></div><br></b></div><div><div>ভুটানে এখন যা যা এন্ট্রি রুলস চলছে তা নিচে একে একে দেয়া হলো⤵</div><div><br></div><div>১. এন্ট্রি ফিঃ</div><div>ভুটানে যেতে গেলে পার ডে পার হেড ২০০ ডলার করে দিতে হবে।</div><div><br></div><div>২. গাইডঃ</div><div>ভুটান বেড়াতে গেলে এখন গাইড কম্পালসারি।  গাইড এর চার্জ পার ডে ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা। কিন্তু গাইড যেহেতু একদিন আগে থিম্পু বা পার থেকে আসবে তাই তাকে একদিনের চার্জ বেশি দিতে হবে। ধরুন আপনি ছয় দিনের জন্য বেড়াতে যাচ্ছেন সেক্ষেত্রে গাইডকে ৭ দিনের পয়সা দিতে হবে। যে গাড়িতে করে ভুটান ঘুরবেন গাইডকে সবসময় সামনের সিটে বসতে দিতে হবে।</div><div><br></div><div>৩. ট্রাভেল ইন্সুরেন্সঃ</div><div>ভুটানের এন্ট্রির জন্য এখন ট্রাভেল ইন্সুরেন্স কম্পালসারি। মাথাপিছু ৬০০ টাকা ট্রাভেল ইন্সুরেন্স করে যেতে হবে।</div><div><br></div><div>৪. হোটেল বুকিংঃ</div><div>এখন মিনিমাম থ্রী স্টার ক্যাটাগরি হোটেল আপনাকে বুক করতে হবে। তার নিজের কোন ক্যাটাগরি হোটেল বা হোমস্টে এলাও করা হচ্ছে না।</div><div><br></div><div>৫. এন্ট্রি ফি ফর টুরিস্ট প্লেসঃ</div><div>আগে যেমন কিছু কিছু জায়গা ফ্রি ছিল এখন একদম তা নেই। সব  মনেস্ট্রি এন্ট্রি ফি ১০০০ টাকা করে দিতে হবে। পারো তে টাইগার নেস্ট মনেস্ট্রি এন্ট্রি ফি পার হেড ২০০০ টাকা করে দিতে হবে। সব টুরিস্ট স্পটেই এন্ট্রি ফি চার্জ করা হচ্ছে।</div><div><br></div><div>৬. কার এন্ট্রি রুলস ফ্রম ইন্ডিয়াঃ</div><div>ভুটানের গাড়ি নিয়ে ঘুরলে কোন অসুবিধা নেই কিন্তু অনেকেই আছেন যারা গাড়ি নিয়ে ভুটানে ড্রাইভ করে ঘুরতে যেতে চান তাদের জন্য বলি ইন্ডিয়ান গাড়ির জন্য আপনাকে পার ডে সাড়ে চার হাজার টাকা করে চার্জ দিতে হবে।</div><div><br></div><div>৭ ডকুমেন্টসঃ</div><div>পাসপোর্ট আর ভোটার আইডি কার্ড ভুটান ইমিগ্রেশন এর জন্য লাগবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স বা অন্য কোন ডকুমেন্টস এলাও করা হবে না । ১৮ বছরের নিচে যারা আছে যাদের ভোটার আইডি হয়নি তাদের ক্ষেত্রে অরিজিনাল বার্থ সার্টিফিকেট লাগবে। যেটি শুধুমাত্র ইংরেজিতে লেখা হতে হবে।</div></div>

ভুটানের ট্রাভেল গাইডলাইন | ভুটানের এন্ট্রি রুলস

ভুটানে এখন যা যা এন্ট্রি রুলস চলছে তা নিচে একে একে দেয়া হলো ভুটানে এখন যা যা এন্ট্রি রুলস চলছে তা নিচে একে একে দেয়া হলো⤵ ১. এন্ট...

Read more »

ডাবের পানি আসলেই কতটা উপকারী | Coconut Water

<div>ডাক্তার হিসেবে সামাজিক দায় বদ্ধতা থেকে এটা আমার লেখা উচিত বলে মনে করি। </div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj4wslFCEiu-NLXKFqn1NuDj8kn9IAyhq2CSfDsyTAKgYMRE4XYcyDfjt1xM_lUqmE2_cquiwC4L9Fd3WKZTOESAcnGNCQqOLCpQyJr4TmduKMz7HiDCTtMHcFPlkxfJv_f0-3cSxWEhaPy/s1600/1666409670892563-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj4wslFCEiu-NLXKFqn1NuDj8kn9IAyhq2CSfDsyTAKgYMRE4XYcyDfjt1xM_lUqmE2_cquiwC4L9Fd3WKZTOESAcnGNCQqOLCpQyJr4TmduKMz7HiDCTtMHcFPlkxfJv_f0-3cSxWEhaPy/s1600/1666409670892563-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><br></div><div><b>প্রসংগ : ডাবের পানি। </b></div><div><b><br></b></div><div>আমাদের দেশের ম্যাক্সিমাম মানুষ এটা কে ঐশ্বরিক  কিছু মনে করে থাকেন।এটা যেন সর্ব রোগের মহৌষধ ।</div><div>বমি করলে ডাবের পানি, পায়খানা করলে ডাবের পানি। ঘেমে গেলে ডাবের পানি। আবার অনেকে মনে করে এটা খেলে শৌর্য বীর্য বাড়ে। </div><div><br></div><div>মজার কথা হলো Coconut water is very much poor in Sodium. তবে সেটা potassium এ বেশ Fortified. আমরা যে খাবার Saline খাই সেখানে যে পরিমান Sodium থাকে সেটা Coconut water দিয়ে পূরন করতে গেলে ৪ টা ডাব খাওয়াতে হবে। এদিকে Sodium কারেক্ট করতে গিয়ে বডিতে potassium হয়ে যাবে ৪ গুণ। যেটা অবশ্যই ভাল কিছু হবে না আপনার হৃদয়ের জন্য। </div><div><br></div><div>এবার আসেন দামের কথায় আসি। একটা ডাবের দাম ঢাকায় এখন ১০০ টাকা যেটা সবচেয়ে ছোট। আর একটা Orsaline এর দাম ৫ টাকা। যেখানে সব রকমের লবন যেমন Sodium , Potassium মানুষের শরীরের সাপেক্ষে সমসত্ত্ব করে বানানো হইছে।</div><div>এখন চিন্তা করেন সারাদিন ঘেমে কিংবা বমি করে আপনি বেশ কিছু Sodium loss করে ফেলছেন বডি থেকে। এই Sodium এর ঘাটতি পূরন করতে আপনি ৫ টাকার স্যালাইন খেলেন। এই স্যালাইন আপনার সোডিয়াম যতটুকু কারেক্ট করবে, সেই পরিমান কারেক্ট ডাব খেয়ে করতে গেলে লাগবে ৪০০ টাকার ডাব। সাথে তো আছে Potassium বেড়ে যাবার ভয়। Heart এর রোগী কে ডাব খাওয়ায়ে মেরে ফেলার ইতিহাস ও চোখে দেখা। আর ডাবে স্যালাইনের চেয়ে প্রায় ৩ গুন Carbohydrates থাকে। মানে Diabetic দের জন্য এইটা কে তরল না বলে গরল বলাই শ্রেয়! </div><div><br></div><div>তাই অতিরিক্ত ঘাম, বমি বা ডায়রিয়া হলে ৫ টাকার একটা স্যালাইন খান। ডাবের এই হাইপের জন্যই আজ ডাব ওয়ালাদের এই সিন্ডিকেট। এটা সত্যিকার অর্থেই স্যালাইনের থেকে কম কার্যকর এবং আলাদা কোন স্বাস্থ্য সুবিধা এতে নেই।আর ব্যাপার টা তো এমনো না ,যে চুমুকে চুমুকে বেহেস্তের খাবারের মতো স্বাদ পরিবর্তন হয়।</div><div><br></div><div>©Dr.sougat</div>

ডাবের পানি আসলেই কতটা উপকারী | Coconut Water

ডাক্তার হিসেবে সামাজিক দায় বদ্ধতা থেকে এটা আমার লেখা উচিত বলে মনে করি।  প্রসংগ : ডাবের পানি।  আমাদের দেশের ম্যাক্সিমাম মানুষ এটা...

Read more »

পুদিনা গাছ লাগানো ও তার যত্ন

<div>পুদিনা গাছ লাগানো ও তার যত্ন নিয়ে বেশ কিছু পোস্ট ও কমেন্ট দেখলাম, তাই লিখছি।</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhIQfP1EVqMxY_Fl989Ca8Tve2mbxQe8B9oGWTALQ70BzOFBBw5uOVQXTQArrknC-Au35vp5ZCNqATWlxe2O1ccJyQ7Av2vP3HyxxXHawH2pP1TfM5-JXm6ouw7f-2ppntspsXmT4ESGnZg/s1600/1666409583436502-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhIQfP1EVqMxY_Fl989Ca8Tve2mbxQe8B9oGWTALQ70BzOFBBw5uOVQXTQArrknC-Au35vp5ZCNqATWlxe2O1ccJyQ7Av2vP3HyxxXHawH2pP1TfM5-JXm6ouw7f-2ppntspsXmT4ESGnZg/s1600/1666409583436502-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>1. বাজার থেকে এক গোছা পুদিনা পাতা কিনে আনুন।</div><div><br></div><div>2.দু-চারটে শক্তপোক্ত ডাল রেখে দিয়ে বাকিগুলো দিয়ে শরবত, চাটনি বা যা আপনার ইচ্ছে, বানিয়ে খেয়ে ফেলুন।</div><div><br></div><div>3. টব ঠিক করুন। নরমাল মাটি, যেটা আপনার হাতের কাছে আছে, সেটাই দেবেন। তবে হ্যাঁ, মাটি যেন শক্ত মাটি না হয়। আলগা নরম মাটি বেশি ভালো।</div><div><br></div><div>(যদি হাতের কাছে শক্ত মাটিই থাকে সেক্ষেত্রে একটা পাত্রে মাটি, কিছুটা ঘুঁটে জল দিয়ে পচতে দিন। পচে যাওয়ার পর, ভালো করে শুকনো করে রোদ খাইয়ে ব্যবহার করতে পারেন। ব্যবহারের সময় অল্প সাফ ফাঙ্গিসাইড মিশিয়ে নেবেন)</div><div><br></div><div>4.টবের মাটিকে ভালো করে জল দিয়ে ভেজান। প্রথমটায় কাদা কাদা হলেও সমস্যা নেই। ডাল পুঁতে দিন। একটু খেয়াল রাখবেন একটা দুটো করে গিঁট যেন অবশ্যই মাটির নিচে থাকে। বেশি থাকলেও সমস্যা নেই।</div><div><br></div><div>5. টব দুটোকে আলো হাওয়া খেলে এমন জায়গায় রাখুন। কিন্তু সরাসরি রোদ যেন কোনো অবস্থাতেই না পায়। খেয়াল রাখবেন যাতে মাটি সবসময় স্যাঁতস্যাঁতে থাকে। মাটির উপর শুকনো হওয়া যাবে না। মোটামুটি এক সপ্তাহ পরেই গাছে শিকড় গজিয়ে যাবে। যদি এর মাঝে গাছ পচতে শুরু করে, একটু ফাংইসাইড জলে গুলে গাছের উপরে আর মাটিতে দিয়ে দেবেন। </div><div><br></div><div>6.গাছের শিকড় বেরোনোর পর থেকে মাটি একটু ভিজে থাকলেই হবে, আরো কিছুদিন পর যদি দেখেন পাতাগুলো সবুজ বা সতেজ না শুকনো চা পাতা 2 মাসে একবার দেবেন।</div><div><br></div><div>#বাগান</div><div>#পুদিনা</div>

পুদিনা গাছ লাগানো ও তার যত্ন

পুদিনা গাছ লাগানো ও তার যত্ন নিয়ে বেশ কিছু পোস্ট ও কমেন্ট দেখলাম, তাই লিখছি। 1. বাজার থেকে এক গোছা পুদিনা পাতা কিনে আনুন। 2.দু-চ...

Read more »

<div>বনসাই তৈরীর পদ্ধতি (Bosai Tree) -</div><div>🟥🟥🟥🟥🟥🟥</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgfPTtM3wO1luBNaBOOcGPil49orF4-95Gi1_VMN5f6Kgio0bZc3s7jWotjkVNAZY_eFGZCpfsEaB-8kKBQ-GX0sufQ1KOycpjWPRwJI8jVgobna8lr_rB9QVA_1X0ik_VvZduih0HGEbDS/s1600/1666409579748186-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgfPTtM3wO1luBNaBOOcGPil49orF4-95Gi1_VMN5f6Kgio0bZc3s7jWotjkVNAZY_eFGZCpfsEaB-8kKBQ-GX0sufQ1KOycpjWPRwJI8jVgobna8lr_rB9QVA_1X0ik_VvZduih0HGEbDS/s1600/1666409579748186-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>চারা তৈরি:</div><div>সাধারণত বনসাইয়ের চারা নার্সারি থেকে সংগ্রহ করতে হয়। বীজ সংগ্রহ করেও চারা তৈরি করে নিতে পারেন। যেসব প্রজাতির বীজ পাওয়া যায় না, সেসব উদ্ভিদের অঙ্গজ পদ্ধতি অবলম্বন করে চারা তৈরি করতে হয়। বীজ সংগ্রহ করেও চারা তৈরি করে নিতে পারেন। অর্থাৎ কাটিং, ঝড় বিভাজন, তেউড় বিভাজন, দাবা কলম, গুটি কলম, চোখ কলম প্রভৃতি পদ্ধতিকে কাজে লাগিয়ে চারা তৈরি করে নিতে হয়। </div><div>❇️❇️❇️❇️❇️</div><div><br></div><div>কাটিং:----</div><div><br></div><div>কাটিং হল অযৌন বংশবিস্তারের সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। গাছের বিভিন্ন অংগ, যেমন – কান্ড, শিকড়, পাতা, পত্রকুড়ি প্রভৃতি মাতৃগাছ থেকে আলাদা করে রাসায়নিক, যান্ত্রিক পদ্ধতিতে বা পরিবেশকে কাজে লাগিয়ে শিকড় গজানোর মাধ্যমে মাতৃগাছের অনুরুপ নতুন গাছ উৎপাদনকে কাটিং বলে।</div><div><br></div><div>কাটিং-সুবিধা/অসুবিধা</div><div><br></div><div>কাটিং এর সুবিধাঃ</div><div><br></div><div>১. অংগজ বংশবিস্তার পদ্ধতি সমূহের মধ্যে এ পদ্ধতিতে সবচেয়ে সহজে ও কম খরচে অধিক চারা উৎপাদন করা যায়।</div><div>২. জোড় কলমের মত এতে কোন জোড় অসামঞ্জস্যতা হয় না।</div><div>৩. এ পদ্ধতিতে অল্প জায়গায় অনেক চারা উৎপাদন করা যায়।</div><div>৪. এতে তেমন খুব একটা কারিগরি দক্ষতার প্রয়োজন হয় না।</div><div>৫. মাতৃগাছের গুণাগুণ অক্ষুন্ন রেখে নতুন চারা দ্রুত উৎপন্ন করা যায়।</div><div>৬. একটি মাত্র গাছ থেকে অসংখ্য গাছ জন্মানো সম্ভব হয়।</div><div>৭. বসত বাড়ীতে হেজ বা বেড়া নির্মাণে ও ফল গাছের বংশবিস্তারে এটি একটি বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় পদ্ধতি।</div><div><br></div><div>কাটিং এর অসুবিধাঃ</div><div><br></div><div>১. উপযুক্ত পরিবেশ ও ব্যবস্থাপনার অভাবে অনেক সময় কর্তিত অংশের মূল গজায় না।</div><div>২. অনেক সময় কাটিং মাটি বাহিত বিভিন্ন রোগ দ্বারা আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।</div><div>৩. কোন কোন সময় শিকড় গজানোর পর মাটির প্রতিকূল অবস্থার কারণে শিকড় নষ্ট হয়ে যায়।</div><div>৪. কাটিং থেকে জন্মানো ফল গাছ অতি সহজেই ঝড় বাতাসে উপড়ে যেতে পারে। কারণ এতে কোন প্রধান মূল তৈরী হয় না।</div><div>৫. সব গাছে কাটিং সফল হয় না বা কোন কোন ফল গাছে এর সফলতার হার এত কম যে সেক্ষেত্রে এ পদ্ধতি অনুমোদন করা যায় না। যেমন- বীজবিহীন এবং এলাচি লেবুতে কাটিং এর সফলতার হার অনেক বেশি অথচ কাগজি লেবুতে কাটিং সফল হয় না।</div><div><br></div><div>varity-of-cutting</div><div><br></div><div>শিকড় কাটিং:</div><div><br></div><div>পরিণত গাছের শিকড় বা শিকড়াংশ মাতৃগাছ থেকে আলাদা করে নিয়ে বিশেষ ব্যবস্থায় চারা উৎপাদন পদ্ধতিকে শিকড় কাটিং বলে। এই পদ্ধতিতে ১৫-২০ সেঃ মিঃ লম্বা এবং পেন্সিল বা আঙ্গুলের মতন মোটা শিকড়ের অংশ তির্যকভাবে কেটে মাটিতে পুতে রাখতে হয়।</div><div>এ কলম করার ক্ষেত্রে মাটিতে পরিমিত আদ্রতা নিশ্চিত করতে হবে। কিছুদিন পর কাটিং থেকে শিকড়সহ নতুন শাখা বের হয় এবং নতুন গাছের জন্ম দিবে। এই পদ্ধতিতে পেয়ারা, বেল, ডালিম, লেবু, বাগান বিলাস, এলামন্ডা ইত্যাদি ফল ও ফুলের চারা উৎপাদন করা যায়। এই পদ্ধতিতে গাছের বংশবিস্তার আমাদের দেশে বর্ষাকালে করা হয়। গাছ নতুন ভাবে যখন ডালপালা ছাড়া শুরু করে তার পূর্বেই এই শিকড় সংগ্রহ করতে হয়। কারণ এই সময় শিকড়ে প্রচুর পরিমাণ খাদ্য মজুদ থাকে। এতে কাটিং এ সফলতার হার বেড়ে যায়।</div><div><br></div><div>শাখা কাটিং:</div><div>গাছের ডাল থেকে যে কাটিং করা হয় তাকে ডাল কাটিং বলা হয়। ভাল কলম পাওয়ার জন্য ডাল কর্তনকে ৪ ভাগে ভাগ করা হয়। যেমন – শক্ত ডাল কাটিং, আধাশক্ত ডাল কাটিং, কচি ডাল কাটিং এবং কোমল ডাল কাটিং ।</div><div><br></div><div>১. শক্ত শাখা কাটিং</div><div>জলপাই, ডালিম, জামরুল, পাতাবাহার, জবা, গন্ধরাজ, মুসান্ডা ইত্যাদি গাছের ক্ষেত্রে ৬-১২ মাস বয়সের আঙ্গুল অথবা পেন্সিলের ন্যায় মোটা ডাল নির্বাচন করা হয়। এ সব গাছের ক্ষেত্রে আধা শক্ত ডাল ব্যবহার করেও চারা উৎপাদন করা যায় তবে তা শক্ত ডালের ন্যায় ভালো চারা উৎপাদিত হয় না।</div><div><br></div><div>২. আধা শক্ত শাখা কাটিং</div><div>লেবু, আঙ্গুর, গোলাপ ইত্যাদি। এ সকর ডাল পেন্সিলের ন্যায় চিকন অথবা সামান্য মোটা হতে পারে। শক্ত ডাল বা কচি ডাল দিয়েও এ সকল গাছের চারা উৎপাদন করা যায় তবে সে সকল চারা আধাশক্ত ডালের ন্যায় ভাল হয় না।</div><div><br></div><div>৩. কচি শাখা কাটিং</div><div>আপেল, নাশপাতি, রঙ্গন, ডুরান্ডা ইত্যাদি গাছের জন্য কচি ডাল ব্যবহার করা হয়। এ সকল গাছের ক্ষেত্রে আধা শক্ত ডাল চারা উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে কচি ডালের ন্যায় ভাল হয় না।</div><div><br></div><div>৪. কোমল শাখা কাটিং</div><div>চন্দ্রমল্লিকা, ডালিয়া, গাঁদা, মিষ্টি আলু ইত্যাদি গাছের ক্ষেত্রে ডালের মাথার দিকের কোমল ডাল বা নতুন গজানো ডগা কাটিং হিসাবে ব্যবহার করা হয়। এ সকল গাছের ক্ষেত্রে কচি বা আধাশক্ত ডাল চারা উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা যায়। তবে তা কোমল ডালের ন্যায় ভালো চারা উৎপাদিত হবে না।</div><div><br></div><div>শক্ত বা আধাশক্ত শাখা কাটিং এর জন্য ডাল নির্বাচনের শর্তাবলী</div><div>ক) কাটিং এর জন্য ডাল নির্বাচনের সময় অবশ্যই সুস্থ্য, সবল, ডাল নির্বাচন করতে হবে।</div><div>খ) নির্বাচিত ডালের পাতাগুলো ধারালো সিকেচার দিয়ে কেটে ফেলতে হবে।</div><div>গ) কাটিং এর জন্য ব্যবহৃত ডালে কমপক্ষে তিনটি গিট বা কুঁড়ি (Bud) থাকতে হবে।</div><div>ঘ) গাছের দক্ষিন ও পূর্ব দিকের ডালে কাটিং ভাল হয, সফলতার হার বেশী। কারণ দক্ষিন ও পূর্ব দিকের ডালে সূর্যের আলো বেশী পড়ে এবং মজুদ খাদ্যের পরিমান বেশী থাকে।</div><div>ঙ) কাটিং এর জন্য বৈশাখ হতে আষাঢ় মাস উত্তম তবে শীতকাল ছাড়া সারা বছরই ডাল কর্তন কলম করা যায়।</div><div><br></div><div>পাতা কাটিং:</div><div><br></div><div>কিছু কিছু গাছ আছে যেমনঃ পাথর কুচি, মিষ্টি আলু, লেবু, ফনিমনসা, ইত্যাদির পাতা কাটিং হিসাবে ব্যবহার করলে সহজে চারা উৎপাদন করা যায়। এ পদ্ধতিতে সম্পুর্ণ পাতা বা পাতার বিভিন্ন অংশ, যেমনঃ পত্রফলক, বোটাসহ পাতা প্রভৃতি মাতৃগাছ হতে আলাদা করে নতুন চারা উৎপাদনকে পাতা কাটিং কলম বলে। পাতার গোড়া বা অন্যান্য অংশ থেকে শিকড় ও পাতা বা কান্ড জন্মে নতুন চারা উৎপন্ন হয়। পত্র কলমের জন্য অধিক আদ্রতার দরকার হয়।</div><div><br></div><div>পত্রকুঁড়ি কাটিং:</div><div>কিছু কিছু গাছ আছে যাদের পত্রকুঁড়ি কাটিং হিসাবে ব্যবহার করে সহজে চারা উৎপাদন করা যায়। এ পদ্ধতিতে পাতা, পাতার বোটা, ছোট একটুকরা কান্ড ও পত্রাক্ষে অবস্থিত একটি সুপ্ত কুঁড়ির সমন্বয়ে গঠিত হয় পত্রকুঁড়ি কলম। যেমন – চা, এলাচি লেবু ইত্যাদি। যেসব গাছের পাতা থেকে শিকড় বাহির হয় কিন্তু কান্ড বাহির হয় না এমন গাছের জন্য পত্রকুড়ির কাটিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শীতের শেষ দিকে সাধারণতঃ পত্রকুঁড়ি কলম করা হয়ে থাকে। এ পদ্ধতিতে এক মৌসুমেই প্রতিটি কুঁড়ি হতে একটি নতুন চারা উৎপাদন করা যায়।</div><div><br></div><div>টব বাছাই ক্যাসকেটড বা উঁচু বনসাই ছাড়া সবরকম বনসাইয়ের জন্য ছোট বাটির টব উত্তম। টবের আকার হওয়া উচিত গাছের শাখা-প্রশাখাসহ তার বিস্তারের চেয়ে কিছুটা ছোট। আকৃতি দৃষ্টিনন্দন হওয়া চাই। টবের আকৃতি সবসময় বৃত্তাকার হতে হবে এমন নয়, আয়তাকার, বর্গাকার কিংবা ত্রিভুজাকারও হতে পারে।</div><div><br></div><div>টবে সার মাটি প্রয়োগ -</div><div>প্রথমে বিভিন্ন জাতের বনসাইয়ের জন্য আলাদাভাবে মাটি তৈরি করতে হয় ৷ মাটি তৈরির ক্ষেত্রে জৈব সারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি থাকে৷ সব ক্ষেত্রেই দোআশ বা পলি মাটি ব্যবহার করা হয়৷ বনসাই টবের জন্য মাটি তৈরি করা খুব সহজ। প্রধানত দোআঁশ মাটির সঙ্গে জৈবসার মিশিয়ে বনসাইয়ের মাটি তৈরি করা হয় নিম্নোক্তভাবে :</div><div><br></div><div>দোআঁশ মাটি-</div><div>পরিমাণমতো, কম্পোস্ট- ১/২ কেজি হাড় গুঁড়ো ৫০ গ্রাম, খড়ি মাটি গুঁড়ো ৫০ গ্রাম, ইট গুঁড়ো ১৩০ গ্রাম, কাঠের ছাই ৭৫গ্রাম।</div><div><br></div><div> </div><div>চারা লাগানো (Planting) - </div><div>কাটিং গুটি কলম বা বীজের চারা বনসাইয়ে সার-মাটি ভরে যথারীতি লাগাতে হবে। টবে জল নিষ্কাশনের ছিদ্রের ওপর ইটের কুচির পরিবর্তে এক টুকরো তারের জালি রেখে তা কিছু কাঁকর দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। তারপর যথারীতি সার-মাটি ভরে চারা লাগাতে হবে।</div><div><br></div><div>বনসাই তৈরির ধাপ:</div><div>বনসাই তৈরির জন্য কাণ্ড, শেকড়, শাখা-প্রশাখা ও পাতার বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করাই যথেষ্ট নয়। টবের ছোট গাছে প্রকৃতির কোলে বেড়ে ওঠা বয়োবৃদ্ধ গাছের সুঠাম ভঙ্গিমায় আনার চেষ্টা করতে হবে।</div><div><br></div><div>শাখা বাছাই:</div><div>বনসাইকে যে মডেলের রূপ দেয়া হবে তা স্থির করে শাখা বাছাই করা দরকার। জোড়া পাতার কক্ষ থেকে কান্ডের দু’পাশে দু’টি শাখা গজায়। বাছাই পদ্ধতি অনুসারে এর একটিকে রাখতে হবে। নিচেরটি ডানদিকে রাখলে তার ওপরেরটি বামদিকে রাখতে হবে। আসলে বনসাইয়ের কাণ্ডের রূপ সামনের দিকে কোন শাখা থাকবে না। থাকবে কেবল ডান ও বাম দিকে এবং পেছনে কাণ্ডের মাথার দিকেও শাখা থাকতে হবে।</div><div><br></div><div>শাখা ছাঁটাই:</div><div>প্রায়শই বনসাইয়ের বয়স ৩-৪ বছর হলে তখন প্রুনিংয়ের প্রয়োজন হয়। বাছাই করা মোটা শাখাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কাটতে হয়। এর জন্য যে অস্ত্রটি ব্যবহার করা উচিত তার নাম কনকেভ কাটিং প্লায়ারস এর কাটার ধরন পৃথক। কাটার স্থানের চারদিক থেকে ছাল বেড়ে তাড়াতাড়ি তা ঢেকে দেয়। বন সাই পরিচর্যার জন্য স্পেশাল যন্ত্রপাতি পাওয়া যায শুধুমাত্র সেই গুলিই ব্যবহার করুন।</div><div><br></div><div>তার বাঁধা:</div><div>কাণ্ড বা শাখাকে সুন্দর, সুঠাম ভঙ্গিমায় আনতে যেসব কৃত্রিম উপায় অবলম্বন করা হয় তার বাঁধা তাদের মধ্যে অন্যতম। সরল শাখায় তার জড়িয়ে আঁকাবাঁকা রূপ দেয়া যায়। কাণ্ডের জন্য মোটা তার ও শাখার জন্য সরু তার প্রয়োজন। সাধারণত এজন্য তামার তার ব্যবহার করা হয়। অনেকে গ্যালভানাইজিংয়ের তারও ব্যবহার করেন। মনে রাখা দরকার, তার জড়ানোর ফলে গাছ বেশ দুর্বল হয়ে পড়ে। তার খোলার পর গাছকে ছায়ায় বা হালকা ছায়ায় অন্তত সপ্তাহখানেক রাখা দরকার। প্রয়োজন বোধে দু’তিনবার তার জড়ানো যেতে পারে; কিন্তু তা অন্তত ছয় মাস অন্তর হওয়া দরকার। বনসাই তৈরির জন্য উপযুক্ত প্রজাতির গাছ যেমন বট, পাকু, হিজল, অশ্বথ, ডুমুর, ডালিম, কদম, বাগানবিলাস, বোতল ব্রাশ, নিম, জামরুল ও তেঁতুল ইত্যাদি।</div><div><br></div><div>স্থান</div><div>বনসাই চাষের জন্য রোদ নেই কিন্তু আলো-বাতাস আছে এমন জায়গা নিতে হবে। যেমন- ফ্ল্যাটের বারান্দা, বাসার ছাদ অথবা পর্যাপ্ত পরিমাণে আলো-বাতাস ঢোকে এমন ঘর।</div><div><br></div><div>যন্ত্র</div><div>পট, হাফ ড্রাম, সিমেন্ট বা মাটির টব, স্টিল বা প্লাস্টিক ট্রে, সিকেচার, কোদাল, কাচি, ঝরনা, বালতি, করাত, খুরপি, স্প্রে মেশিন, দোঁ-আশ মাটি, পঁচা শুকনা গোবর ও কম্পোস্ট, বালু, ইটের খোয়া ইত্যাদি।</div><div><br></div><div>⭕⭕⭕⭕</div><div><br></div><div>বনসাই স্টাইলঃ</div><div>⬜◼️◻️◾◽▪️▫️</div><div><br></div><div>রীতি সিদ্ধ সোজা খা‌ড়া ভঙ্গিমা (Formal Upright Style)- কাণ্ডের গোড়া থেকে আগা একই সরলরেখায় অবস্থান করে। একেবারে খাড়া কান্ডের শাখাপ্রশাখা কান্ডের ১/৩ ভাগ বাদ দিয়ে উৎপন্ন হবে। শাখাগুলো ডানে বামে কাণ্ডের সাথে ৯০ ডিগ্রী কোণে অবস্থান করে। যেমন- দেবদারু, জুনিপেরাস।</div><div><br></div><div>রীতি বর্জিত মামুলী খাড়া ভঙ্গিমা (Informal Upright Style)- কাণ্ড এখানে কিছুটা আঁকাবাকা থাকে। এর কান্ডের নীচের দিকে বড় এবং উপরের দিকে ছোট বাঁক দেখা যায়। শাখা প্রশাখা সমেত বনসাইটি কোনাকৃতি হয়। যেমন- অশ্বথ, লেবু , পাতি নিম ইত্যাদি।</div><div><br></div><div>হেলানো কান্ড (Slanting Style) – ডগা সমেত বনসাইটি ১০-৪৫০ কোন পর্যন্ত একদিকে হেলে থেকে ফরমাল আপরাইট ষ্টাইলে ৯০০ কোণে খাড়া থাকে। পুকুর ধারে এ ধরণের ষ্টাইলে গাছ দেখা যায়।</div><div><br></div><div>ঝড়ের বেগে হেলানো ভঙ্গিমা (Wind wept Style) – ঝড়ের বেগে হেলে পড়া গাছের মত দেখতে হয়।</div><div><br></div><div>বয়স্ক বৃক্ষের ভঙ্গিমা ( Split trunk Style) –এই ভঙ্গিমাটি বৃক্ষের বয়সের ফলে সৃষ্টি হয়। খুব পুরানো বয়স্ক পর্ণমোচী বৃক্ষের কান্ড ফাঁপা হয়ে যায় এবং অরেক সময় ফেটে চ্যালা হয়, এতে অনেক পশুপাখী আশ্রয় নেয়, চিরহরিৎ ব্যক্তবীজি বৃক্ষের এই অবস্থার এটি একটি শৈল্পিক রূপ।</div><div><br></div><div>কাষ্ঠল কান্ডযুক্ত জ্বরাগ্রস্ত- বৃক্ষের ভঙ্গিমা ( Drift wood Style) – পরিণত অবস্থায় বৃক্ষের চাল সরে গেলে হুবুহু প্রকৃতিতে জ্বরাগ্রস্ত- বৃক্ষের চেহারা নেয়। গুঁড়িযুক্ত বনসাই ক্যাসকেড (Cascade)। এই স্টাইলে গভীর টব ব্যবহৃত হয়। গোড়ার কাণ্ড হতে টব বেশ উঁচুতে উঠে জলপ্রপাতের মত নিচুতে টবের নিচে নেমে আসে।</div><div><br></div><div>সেমি কাসকেড (Semi Cascade) – ক্যাসকেডের মতই,তবে আগা সাধারনত টবের উপরের মাটির লেভেল থেকে নিচে যায়না।</div><div><br></div><div>জোড় কাণ্ড (Twin Trunk) – দুটো কাণ্ডের একই শিকড় থাকে। একটি কাণ্ড অন্যটির চেয়ে ডাবল মোটা হবে এবং সেটা লম্বায়ও অন্যটির ডাবল হবে।</div><div><br></div><div>বনবীথি (Group Style Yose-se) – এ স্টাইলে ৩-৯ টি বা বিজোড় সংখ্যক গাছ একই টবে বসানো হয়। সবগুলো গাছ অসমান হবে এবং গাছগুলো আগে পিছে থাকবে।</div><div><br></div><div>কাণ্ড পেচানো (Twisted Trunk) – এতে কাণ্ডগুলো পরস্পর পেচানো থাকে।</div><div><br></div><div>ক্রমাগত জোরে বায়ু বইতে থাকলে গাছগুলোকে যেমন একদিকে হেলে থাকতে দেখা যায় ঠিক তেমন ভঙ্গিমা।</div><div><br></div><div>শিলাশ্রয়ী ভঙ্গিমা (Clasped to Stone Style) – এই ভঙ্গিমায় একাধিক গাছ একটি অমসৃণ টিলা সদৃশ পাথরের গহবরে অবসি’ত হবে। গাছগুলোর শিকড় গহবরের মধ্যেই থাকে।</div>

বনসাই তৈরীর পদ্ধতি (Bosai Tree) - 🟥🟥🟥🟥🟥🟥 চারা তৈরি: সাধারণত বনসাইয়ের চারা নার্সারি থেকে সংগ্রহ করতে হয়। বীজ সংগ্রহ করেও ...

Read more »

<div>চন্দ্রমল্লিকা কাটিং পদ্ধতি :</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhUD90H67W8kPmkFl_UMBOXUhXeTthbHOtP2rHZdH2N3qT4GpbaqFXrPpzZGym0ha2CGFVmaJTttydh1dqw4gAUduTVLg0a-Iwzerhg3SIXMBwmRTFmeBy8iS87LAiaEd6Cc24X14OqZYHK/s1600/1665982579713570-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhUD90H67W8kPmkFl_UMBOXUhXeTthbHOtP2rHZdH2N3qT4GpbaqFXrPpzZGym0ha2CGFVmaJTttydh1dqw4gAUduTVLg0a-Iwzerhg3SIXMBwmRTFmeBy8iS87LAiaEd6Cc24X14OqZYHK/s1600/1665982579713570-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0mUDngjzHR9aGJCYp8ASx1taJfDaoe5JfkV6uQ5nlXTRurZkEfTLQ24kVpyC4XLY_O1zh0MWlpZHFoRcDEa5Sq0GK9r_Bpnd4x7E6B77CRWeQc65fNfmFg2qC-rawayWpZA0r18gL_pwV/s1600/1665982566164939-1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj0mUDngjzHR9aGJCYp8ASx1taJfDaoe5JfkV6uQ5nlXTRurZkEfTLQ24kVpyC4XLY_O1zh0MWlpZHFoRcDEa5Sq0GK9r_Bpnd4x7E6B77CRWeQc65fNfmFg2qC-rawayWpZA0r18gL_pwV/s1600/1665982566164939-1.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>নিচের পন্থা গুলো অনুসরণ করলে ১০০% সফল হবেন ।</div><div>১। একেবারে নরম ডাল নেবেন না </div><div>২।৪- ৫ইঞ্চি ডাল নিন ।(দেড় ইঞ্চি মাটিতে পুঁতে দিতে হবে )</div><div>৩। যে গাছ টি থেকে কাটিং করবেন সেই গাছটিতে ২ দিন আগে ছত্রাকনাশক স্প্রে করুন </div><div>৪। বালি বা মাটি যে কোনো একটি নিন ।</div><div>৫। কাগজের চা এর কাপ গুলো নিন এবং নিচে ফুটো করে দিবেন ।</div><div>৬। যে দিন কাটিং করবেন সেই দিন যে গাছ থেকে কাটিং করবেন সেই গাছের টবের মাটি যাতে শুকিয়ে না যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন এবং গাছটিকে সারা দিন জল স্প্রে করে ভিজিয়ে রাখুন ।</div><div>৭। সাইজ মতো ডাল কেঁটে ডালগুলো জলে ১ ঘন্টা চুবিয়ে রাখুন</div><div>৮।এর পর হরমোন পাউডার লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট  এমতাবস্থায় রাখুন </div><div>৯। ১০-১৫ মিনিট পর গাছগুলো পুঁতে দিন  </div><div>১০। কাটিং লাগানোর পর জল দিন মাটিতে এবং জল স্প্রে করুন পাতায় </div><div>১১। বৃষ্টির দিন গুলোতে করলে সফলতার হার বেশি  , অন্যান্য দিন গুলোতে বিকেল ৪টার করা ভালো ।</div><div>১২। কাটিং লাগানোর পর গাছগুলো কে রাত্রে খোলা আকাশের নিচে এবং দিনের বেলায় একেবারে ছায়ায় রাখবেন । তবে এমন জায়গায় রাখবেন যেখানে বাতাস চলাচল হচ্ছে ।</div><div>১৩। প্রতিদিন গাছে জল স্প্রে করতে হবে ৩-৪ বার ।</div><div>১৪। চার পাঁচ দিন পরেও যদি দেখা যায় যে গাছ নুইয়ে পড়ছে না ,তাহলে মনে করবেন সব ঠিক আছে ।</div><div>১৫। গোঁড়ায় জল দিবেন কিনা তা ঠিক করবে মাটির জলধারণ ক্ষমতা । গোঁড়া যাতে একেবারে শুকিয়ে না যায় বা কাদা কাদা  না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে </div><div>১৬। ১০-১২ দিন পর ১০ মিনিট করে রোদে(সকালের)</div><div> রাখুন </div><div>১৭। ১৫ দিন পর গাছকে ১ ঘন্টা করে রোদে দিন।</div>

চন্দ্রমল্লিকা কাটিং পদ্ধতি : নিচের পন্থা গুলো অনুসরণ করলে ১০০% সফল হবেন । ১। একেবারে নরম ডাল নেবেন না  ২।৪- ৫ইঞ্চি ড...

Read more »

বায়না দলিল কি? বায়না দলিল কারা করে?

<div><b>বায়না দলিল কি? বায়না দলিল কারা করে? </b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgr1ZtKbHAy3hrLXIMBcZJ9g1b29ea82ZUhes3S0LVM17h7A55z_MBLrcXLj6dQ2qT4hEKeL4fCZsG31ZI8iIwMGhTrAs-l9qKPqLpKa6z_n91TgsQDKvfAtVkG6DbQvtnh0AWa29vD4kjQ/s1600/1665773629182386-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgr1ZtKbHAy3hrLXIMBcZJ9g1b29ea82ZUhes3S0LVM17h7A55z_MBLrcXLj6dQ2qT4hEKeL4fCZsG31ZI8iIwMGhTrAs-l9qKPqLpKa6z_n91TgsQDKvfAtVkG6DbQvtnh0AWa29vD4kjQ/s1600/1665773629182386-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>বায়না দলিল করার ফলে বিক্রেতার কী কী লাভ হতে পারে?  বায়না দলিল না করার ফলে বিক্রেতার কী কী ক্ষতি হতে পারে?  কখন বায়না দলিল রেজিষ্ট্রেশন করবেন ? </div><div><br></div><div>** বায়না দলিল কী?</div><div>আপনি একটা জায়গায় কিনতে চাচ্ছেন। জায়গায় মালিকের সাথে কথা বললেন। জায়গার মালিক একটা দাম নির্ধারণ করলো ১০ লক্ষ টাকা বা ১ কাণি ১৫ লক্ষ টাকা এই রকম। </div><div>এখন জায়গাটা আপনার মন মতো হলো। দামটাও আপনার মনমতো হলো। কিন্তু আপনার কাছে ১০ লক্ষ বা ১৫ লক্ষ টাকা একবারে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। </div><div>আপনি জায়গায় মালিকের সাথে কথা বললেন, টাকা তো সব গুলো একসাথে পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না, </div><div>এখন অর্ধেক পরিশোধ করবো, বাকি অর্ধেক রেজিস্ট্রি করার সময় পরিশোধ করবো। আপনার প্রস্তাবটা জায়গার মালিক মেনে নিলেন।  এখন আপনি টাকা দেওয়ার সময় কোন ডকুমেন্ট ছাড়াই কি টাকা দিয়ে দিবে। নাকি স্টাম্প করে বা লিখিত কোন দলিলের মাধ্যমে টাকাটা দিবেন।  আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই লিখিত দলিলের মাধ্যমে টাকাটা দিবেন। লিখিত দলিলটাই হলো বায়না দলিল।  আপনি এবং জায়গার মালিক দুইজনই উকিল বা ডেন্ডার এর কাছে গিয়ে একটা লিখিত ডকুমেন্টের মাধ্যমে উকিল বা ভেন্ডারকে সাক্ষী রেখে জমির কিনার অর্ধেক টাকা বুঝিয়ে দিবেন, সেইটা হচ্ছে বায়না দলিল। </div><div><br></div><div>** বায়না দলিল তারাই করে যারা সম্পত্তি (জমি) কিনার সময় একসাথে সমস্ত টাকা পরিশোধ করতে পারে না।</div><div>** বায়না দলিল করার ফলে বিক্রেতার লাভ - </div><div>১) ক্রেতা বা জমির মালিক  টাকা পাই নাই বলার কোন সুযোগ নেই </div><div>২) জমির দাম পরিবর্তন করতে পারবে না। </div><div>৩) জমির বিক্রি করবো না বলে অস্বীকার করতে পারবে না। </div><div>৪) তৃতীয় পক্ষ ক্রেতাকে কুবুদ্ধি দিলেও কোন কাজ হবে না। </div><div><br></div><div>** বায়না দলিল না করলে বিক্রেতার ক্ষতি - </div><div>১) জমির মালিক বা ক্রেতা কিছু টাকা পেয়েও বলবে আমি টাকা পাইনি </div><div>২) কিছু টাকা দেওয়ার পর ১ বা ২ মাস পর্যন্ত কোন টাকা দিতে পারেনি তখন মালিক বলতে পারে জমির দাম বাড়িয়ে দিতে হবে। </div><div>৩) জমির বিক্রি করবো না। যদি কিনতে মন চাই তাহলে জমির দাম বাড়িয়ে দিতে হবে। </div><div>৪) তৃতীয় পক্ষ জমির মালিককে কুবুদ্ধি দিতে পারে, বিক্রেতাকে কষ্টে ফেলানোর জন্য। </div><div>৫) তৃতীয় পক্ষ বলবে  বিক্রেতার দামের চাইতে তিনগুন টাকাটা আমি বাড়িয়ে দিবো। তখন ক্রেতা নিজের মতামত পরিবর্তন করে বসে। পরিশেষে মাঝখানে বিক্রেতা কষ্টে পড়ে যাই। </div><div><br></div><div>**  কখন বায়না দলিল রেজিষ্ট্রেশন করবেন -  </div><div>বায়নাপত্র দলিল সম্পাদনের ৩০ দিনের মধ্যে বায়না দলিল রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং এটি বাধ্যতামূলক; </div><div>রেজিস্ট্রেশন আইনের ১৭(ক) ধারা অনুসারে।</div><div>অর্থাৎ আপনাকে বায়নাপত্র দলিলটি দলিল লেখক বা আইনজীবীর মাধ্যমে সম্পাদন করার পরে ৩০ দিনের মধ্যে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে।</div><div><br></div><div>** বায়না দলিল রেজিস্ট্রেশনের দিন থেকে শুরু করে ৬ মাসের মধ্যে সাফ কবলা দলিল রেজিস্ট্রেশন করতে হবে;</div><div>ধারা ৫৪(ক), সম্পত্তি হস্তান্তর আইন ১৮৮২।</div><div><br></div><div>** বায়না দলিল অবশ্যই অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন করবেন সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে। </div><div>সামান্য খরচে আপনি বায়না দলিল রেজিস্ট্রি করতে পারবেন।  অনেক সময় দেখা যাই টাকা বাঁচাতে গিয়ে বায়না দলিল করে কিন্তু রেজিস্ট্রেশন করে না। </div><div>এই ভুল কোনদিনও করবেন না।</div>

বায়না দলিল কি? বায়না দলিল কারা করে?

বায়না দলিল কি? বায়না দলিল কারা করে?  বায়না দলিল করার ফলে বিক্রেতার কী কী লাভ হতে পারে?  বায়না দলিল না করার ফলে বিক্রেতার কী কী ক...

Read more »

ভুল করেও যে ৯ ধরণের জমি কিনতে যাবেন না

<div>🔸<b>ভুল করেও যে ৯ ধরণের জমি কিনতে যাবেন না</b>❗</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiGhK0e8DUYOknjK5RsmtMOf-OFq19ysK5VKpX7ajoe_uv2H2RwxdghIHjibvVbHrXaCm-pbDi0h-yxo71NCNucwjvkAsKFKOYJ8xjD-yNKL4co1SgMvl0eMAMPfHg43RNo0WgPD8mk7FeG/s1600/1665348358041549-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiGhK0e8DUYOknjK5RsmtMOf-OFq19ysK5VKpX7ajoe_uv2H2RwxdghIHjibvVbHrXaCm-pbDi0h-yxo71NCNucwjvkAsKFKOYJ8xjD-yNKL4co1SgMvl0eMAMPfHg43RNo0WgPD8mk7FeG/s1600/1665348358041549-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><br></div><div>>> বর্তমানে জমির দাম দিনকে দিন বাড়লেও আবাসযোগ্য ভালো জমির পরিমাণ অনেক কম এবং পাওয়াও কঠিন। এজন্য বিভিন্ন প্রতারক চক্র ” ভালো জমি” বিক্রির লোভ দেখান। সহজ সরল মানুষ একটি ভালো জমির মালিক হবার জন্য দ্রুত টাকা পরিশোধ করে রেজিস্ট্রি করে নেন। কিন্তু দখল করতে গিয়ে দেখেন জমিটি ঝামেলাপূর্ণ। এজন্য জমি কেনার আগে জানা উচিত আর কোন জমিগুলো একদমই কেনা উচিত নয়।</div><div><br></div><div>একটা ভালো জমি যেমন আপনার সারা জীবনের একটা সম্বল হতে পারে। ঠিক তেমনি, ভুল জমি ক্রয় আপনার সারা জীবনের কান্নার কারণ হতে পারে। আসুন জেনে নেই, কোন জমিগুলো ভুলেও কেনা উচিত নয়-</div><div><br></div><div>১. খাস জমিঃ</div><div><br></div><div>জমি কেনার সময় খোজ নিয়ে দেখবে যেন সেটি খাস জমি না হয়। যে জমিগুলো সরাসরি সরকারের মালিকানাধীন থাকে সেগুলোকে খাস জমি বলা হয়। অনেক সময় অনেক প্রতারক জাল দলিল তৈরি করে “খাস জমি” বিক্রি করা হয়।</div><div><br></div><div>আইনে বলা আছে, কোনো জমি যদি সরকারের হাতে ন্যস্ত থাকে ও সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন থাকে সেইগুলোই খাস জমি। সরকার এ জমিগুলো বন্দোবস্ত দিতে পারেন। সাধারণত ভূমিহীন ব্যক্তিরা সরকারীভাবে খাস জমি পায়। এজন্য জমি কিনার পূর্বে ভুমি অফিসে খোঁজ নিয়ে দেখুন যে জমিটি খাস জমি কি না।</div><div><br></div><div>২. অর্পিত সম্পত্তিঃ</div><div><br></div><div>অনেক হিন্দু নাগরিক তাদের জমি-জমা পরিত্যাগ করে ভারতে চলে গেছেন এবং সেখানে নাগরিকত্ব লাভ করে বসবাস করেছেন। তাদের অনেকের ভূমি অর্পিত ও অনাবাসী সম্পত্তি (Vested and Non-Resident Property) হিসেবে সরকারের তালিকাভুক্ত হয়েছে এবং এগুলো সরকারের তত্ত্বাবধানে রয়েছে।</div><div>এসকল জমি সরকার ছাড়া অন্যকেও ক্রয় বিক্রয় করতে পারে না। এজন্য, যেকোনো জমি ক্রয়ের আগে খোঁজ নিন এগুলো সরকারের তালিকাভুক্ত অর্পিত জমি কি না।</div><div><br></div><div>৩. অধিগ্রহণকৃত জমি বা এরূপ সম্ভাবনার জমিঃ</div><div><br></div><div>রাষ্ট্র বা সরকার দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড যেমন শিল্প কারখানা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রেলপথ, সড়ক বা সেতুর প্রবেশ পথ বা এ জাতীয় অন্য কিছুর জন্য জনগণের কোন ভূমি যদি দখল করে নেয় তাকে বলে “অধিগ্রহণ”। সরকার দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে যে কারো জমি অধিগ্রহণ করতে পারে।</div><div><br></div><div>অনেকেই সরকারের অধিগ্রহণকৃত জমি প্রতারণা করে বিক্রি করে। এজন্য, জমি ক্রয়ের পূর্বে ভূমি অফিসে খোঁজ নিয়ে জেনে নিন জমিটি সরকারের অধিগ্রহণকৃত জমি কিনা বা ভবিষ্যতে অধিগ্রহণ করার সম্ভবনা আছে কি না।</div><div><br></div><div>৪. যাতায়াতের রাস্তা নেই এরূপ জমিঃ</div><div><br></div><div>যে জমিটি ক্রয় করবেন সেটির মৌজা ম্যাপ যাচাই করে বা সশরীরে উপস্থিত হয়ে খোঁজ নিন যে জমিটিতে যাতায়াতের রাস্তা আছে কিনা। যে জমিতে যাতায়াতের ব্যবস্থা নেই এমন জমি ভুলেও কিনবেন না।</div><div><br></div><div>৪. ইতোমধ্যে অন্যত্র বিক্রয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ কিনাঃ</div><div><br></div><div>অনেক বিক্রেতা একই জমি কয়েকজনের কাছে বিক্রি করেন। ফলে, আসল বিক্রেতার কাছ থেকে ক্রয় করার পরও জমির প্রকৃত মালিক হওয়া যায় না।</div><div>এজন্য জমি ক্রয় এর পূর্বে খোঁজ নিন বিক্রেতা পূর্বে অন্য কারো কাছে জমিটি বিক্রি করেছে কিনা বা বিক্রির জন্য বায়না চুক্তি করেছে কিনা।</div><div>সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে খোঁজ নিন এর পূর্বে জমি হস্তান্তর জনিত কোন দলিল রেজিস্ট্রি হয়েছে কি না।</div><div><br></div><div>৫. বন্ধকীকৃত জমিঃ</div><div><br></div><div>অনেক সময় জমি বিভিন্ন ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠানে বন্ধক বা মর্টগেজ থাকে। এমন জমি কখনই ক্রয় করবেন না। কারণ বন্ধককৃত জমি ক্রয় – বিক্রয় সম্পূর্ণ বে-আইনী।</div><div><br></div><div>৬. কোন আদালতে মামলায় আবদ্ধ জমিঃ</div><div><br></div><div>অনেক সময় একই জমির মালিকানা নিয়ে আদালতে মামলা চলে। মামলা চলছে বা মামলা এখন নিষ্পত্তি হয়নি, এমন জমি কেনা উচিত নয়।</div><div><br></div><div>৭. বিরোধপূর্ণ জমিঃ</div><div><br></div><div>অনেক সময় ওয়ারিশসূত্রে জমির মালিক হলে ঠিকমত ওয়ারিশ সনদ বা বন্টননামা করা হয় না। এসব জমি নিয়ে ওয়ারিশদের মধ্যে বিরোধ চলে।</div><div>এসকল বিরোধপূর্ণ জমি কেনা কোনোভাবেই উচিৎ নয়। কৃষি জমি ক্রয়ের ক্ষেত্রে রেকর্ডীয় মালিকানায় অংশীদারগণ অগ্রক্রয়াধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। সুতরাং অংশীদারদের সম্মতি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে।</div><div><br></div><div>৮. দখলহীন জমিঃ</div><div><br></div><div>যেকোনো জমির মালিকানার জন্য প্রয়োজন দলিল ও দখল। একটি ছাড়া অন্যটি অসম্পূর্ণ। এজন্য যিনি জমি বিক্রি করছেন জমিটি তার দখলে আছে কিনা জেনে নিন। যদি দখলে না থাকে তবে এমন জমি ক্রয় করা থেকে বিরত থাকুন। দখলহীন মালিকদের জমি ক্রয় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এতে জমি দখলের জন্য ঝগড়া, দাঙ্গা ফ্যাসাদ এবং মামলা মোকদ্দমায় জড়িত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।</div><div><br></div><div>৯. নাবালকের নামে জমিঃ</div><div><br></div><div>জমি যদি নাবালকের নামে থাকে, তবে সে জমি আদালত কর্তৃক নিযুক্ত অভিভাবক ছাড়া বিক্রি করা যায় না। সাধারণত ১৮ বছরের নিচে ব্যক্তিকে নাবালক বলা হয়।</div><div><br></div><div>এজন্য, অনেকেই এমন জমি কিনে যা ওয়ারিশসূত্রে কোনো নাবালকের অংশ আছে। কিন্তু, নাবালক বড়ো হয়ে মামলা করলে জমিটি হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে। এজন্য, এ ধরনের জমি কেনার ক্ষেত্রে সতর্ক হোন। (Collected)</div>

ভুল করেও যে ৯ ধরণের জমি কিনতে যাবেন না

🔸 ভুল করেও যে ৯ ধরণের জমি কিনতে যাবেন না ❗ >> বর্তমানে জমির দাম দিনকে দিন বাড়লেও আবাসযোগ্য ভালো জমির পরিমাণ অনেক কম এবং ...

Read more »

কানাডার ভুয়া জব অফার চেনার উপায়

<div>অনেকেই কানাডার ভুয়া জব অফার পেয়ে অনেক টাকা নষ্ট করে থাকেন। ভুয়া জব ধরার অনেক উপায় আসে। কয়েকটা আমি শেয়ার করলাম।  </div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjJMvwXhAWHFZCmt4CopBuHThV6zndc8Jr0uevxEyJOJnqcS8zhoUxTK2LET4v0Kdu4GcHO-0ZHr3iTrlI_Jyg4snJ2Lt8rqARO5103VuM_GwjHERAE5Tu_7g3YWCL-cDuCrrIf9yvgqvxt/s1600/1665596225694897-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjJMvwXhAWHFZCmt4CopBuHThV6zndc8Jr0uevxEyJOJnqcS8zhoUxTK2LET4v0Kdu4GcHO-0ZHr3iTrlI_Jyg4snJ2Lt8rqARO5103VuM_GwjHERAE5Tu_7g3YWCL-cDuCrrIf9yvgqvxt/s1600/1665596225694897-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>ভুয়া জব অফারের কিছু উদাহরণ -</div><div>১. আপনার জব টাইটেল অনুযায়ী আপনাকে তারা স্যালারি অনেক বেশি অফার করবে। যেমন আপনার জব যদি কিচেন হেল্পার হয় আর আপনাকে তারা মাসে ৩০০০ ডলার অফার করবে। মোটামোটি আকাশ ছোয়া স্যালারি অফার করলে মনে করবেন এখানে কোনো ঘটনা আসে। </div><div>২. আপনার জব অফারের সাথে আপনার কাছে কোনো কারণে টাকা চাইতে পারে, যেমন এপ্লিকেশন প্রসেসিং ফী।  </div><div>৩. কানাডার পেমেন্ট সাধারণত ২ সপ্তাহে হয়ে থাকে (biweekly)। এছাড়া হাফ মাসে হয়ে থাকে (semi-monthly)। তারা টোটাল স্যালারি বছরে শো করে অথবা ঘন্টায় কত পাবেন ওটা বলবে (Yearly salary and or hourly rate)। ১ নম্বরে পয়েন্ট টা একটা উদাহরণ ছিলো।  </div><div>৪. গ্রামারে আর বানানে অনেক ভুল থাকবে। </div><div>৫. LMIA নাম্বার থাকবে না। </div><div>৬. আপনাকে কোনো ইন্টারভিউ করা হয় নাই কিন্তু জব অফার করে দিসে। </div><div>৭. আপনাকে থাকা খাবার জন্য মাসে টাকা অফার করবে।  </div><div><br></div><div>যদি কোনো জব অফার পান আর আপনার সন্দেহ থাকে তাহলে অবশ্যই গ্রুপ গুলাতে পোস্ট করে সাহায্য নিতে পারেন। সব মানুষই স্ক্যামের শিকার হতে পারে, এটা অনেক সাধারণ।</div>

কানাডার ভুয়া জব অফার চেনার উপায়

অনেকেই কানাডার ভুয়া জব অফার পেয়ে অনেক টাকা নষ্ট করে থাকেন। ভুয়া জব ধরার অনেক উপায় আসে। কয়েকটা আমি শেয়ার করলাম।   ভুয়া জব অফারের ...

Read more »

গাড়ি বিক্রয়ের চুক্তিপত্র

<div>💥 <b>গাড়ি বিক্রয়ের চুক্তিপত্র</b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh-5FtiBmPdZxRAix7pxYmbD4u-6hxmZR3tZZy2eMG8W3i5GSMAGwj4FSFaKAFG85FV_gryuMsldrB3_HjoV6KENftKDeV0texh1N4h4Xjscf_KQ0ILN5R4PY2Eh9nY8M_H_7BLs15mMqHW/s1600/1664870358190551-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh-5FtiBmPdZxRAix7pxYmbD4u-6hxmZR3tZZy2eMG8W3i5GSMAGwj4FSFaKAFG85FV_gryuMsldrB3_HjoV6KENftKDeV0texh1N4h4Xjscf_KQ0ILN5R4PY2Eh9nY8M_H_7BLs15mMqHW/s1600/1664870358190551-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>>> আমরা যখন নিজেদের গাড়ি টি অন্যের কাছে বিক্রি করতে চাই বা কারো কাছ থেকে কোনো গাড়ি কিনতে যাই তখন আমাদের ওই গাড়ি টি কেনার জন্য একটি চুক্তিপত্র করতে হয়। তো আজকে আমরা জানব কিভাবে গাড়ি বিক্রি করার চুক্তিপত্র (Car sales contract) করতে হয়।</div><div><br></div><div>প্রথমেই চুক্তিপত্রটির উপরের “গাড়ি বিক্রয়ের চুক্তিপত্র” কথাটি লিখতে হবে।</div><div><br></div><div>তারপর প্রথম পক্ষঃ লিখতে হবে বা না লিখলেও হয়, প্রথম পক্ষ এর লাইন থেকে গাড়ি টি যে বিক্রি করবে তার “নাম, পিতার নাম, ঠিকানা, পেশা, ভোটার আইডি নাম্বার ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে”। এরপর নিচের লাইনে “প্রথম পক্ষ/গাড়ির মালিক বা বিক্রেতা” কথাটি লিখতে হবে।</div><div><br></div><div>এখন দ্বিতীয় পক্ষঃ লিখতে হবে পরের লাইনে, তারপর এই লাইনে যে গাড়ি টি কিনবে তার “নাম, পিতার নাম, ঠিকানা, পেশা, ভোটার আইডি নাম্বার ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে”। এরপর নিচের লাইনে “দ্বিতীয় পক্ষ/গাড়ির ক্রেতা” কথাটি লিখতে হবে।</div><div><br></div><div>** লেখাগুলোর ডট ডট গুলোতে গাড়ির তথ্যগুলো দিয়ে দিতে হবে।</div><div><br></div><div>তারপর পেইজের নিচে “চলমান পাতা ০২” লিখতে হবে, এটা লেখার কারণ হলো পরে আরো পাতা আছে, মানে পরের পাতাটি ০২ নং পাতা।</div><div><br></div><div>এর পর আরেকটি পেইজ শুরু হবে, সেখানে প্রথমেই উপরে “পাতা নং-০২” লিখতে হবে।</div><div><br></div><div>এর পরের লাইনে লিখতে হবে- </div><div><br></div><div>“অত্র গাড়ি খানা বিক্রয় করার প্রস্তাব করিলে দ্বিতীয় পক্ষ নিম্ন বর্ণিত শর্ত সাপেক্ষে ক্রয় করিতে উচ্ছুক হইলে আমরা উভয় পক্ষ আলাপ আলোচনার মাধ্যমে গাড়ীর বর্তমান বাজার দর নির্ধারণ করে বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেই।” </div><div><br></div><div>** এই কথাটি সবার জন্যই হয়ে থাকে এই কথাটি পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয় না। </div><div><br></div><div>পরের লাইনে ‘শর্তাবলী’ লেখাটি লিখতে হবে। মানে এরপর থেকে নিচে নিচে চুক্তিপত্রের কি কি শর্তাবলী আছে সেগুলোকে উল্লেখ করতে হবে।</div><div><br></div><div>১। গাড়ির বর্তমান বাজার দর অনুযায়ী, গাড়ির মোট মুল্য -……………………/- (…………………..) টাকা মাত্র।</div><div><br></div><div>২। দ্বিতীয় পক্ষ ক্রেতা উক্ত গাড়ির ক্রয় বাবদ নগদ -……………………/- (…………………..) টাকা পরিশোধ করিয়া গাড়ি টি বুঝিয়া নিলেন।</div><div><br></div><div>৩। অদ্য ……………….. তারিখ হইতে গাড়ি টির সাথে সম্পর্কিত সমস্ত দায় দায়িত্ব ক্রেতা বহন করিবেন।</div><div><br></div><div>৪। নাম পরিবর্তনের সময় বাকি -……………………/- (…………………..) টাকা দ্বিতীয়পক্ষ প্রথমপক্ষকে দিবেন। প্রথম পক্ষ দ্বিতীয় পক্ষকে নাম পরিবর্তন করে দিতে বাধ্য থাকিবে। প্রথম পক্ষ যদি ব্যর্থ হয় সমস্ত টাকা দিতে বাধ্য থাকিবে এবং দ্বিতীয় পক্ষ প্রথম পক্ষকে গাড়ি টি ফেরত দিতে বাধ্য থাকিবে।</div><div><br></div><div>** উপরের এই প্রধান ৪টি পয়েন্ট উল্লেখ করে গ্যাপগুলো পূরণ করে দিতে হবে এবং পেইজের নিচে “চলমান পাতা-০৩” দিয়ে আরেকটি পেইজ শুরু করতে হবে। এরপর লিখতে হবে,</div><div><br></div><div>এতদ্বার্থে আমরা উভয় পক্ষ অত্র দলিল পড়িয়া ও বুঝিয়া, সুস্থ্য মস্তিস্কে স্বাক্ষীগণের সম্মুখে নিজ নিজ নামে সহি ও স্বাক্ষর করিলাম। </div><div><br></div><div>💥 গাড়ি বিক্রয় চুক্তিনামা নমুনা দেওয়া হলো:</div><div><br></div><div>📝 বিক্রয় রশিদ পত্র</div><div><br></div><div>ইয়াদিকির্দ্দঃ নামঃ …………………………………………………</div><div><br></div><div>পিতা/স্বামীঃ ……………………………………………………………………………..</div><div><br></div><div>ঠিকানাঃ……………………………</div><div><br></div><div>                                                ………………….. ১ম পক্ষ/ক্রেতা।</div><div><br></div><div> </div><div><br></div><div>লিখিতংঃ নামঃ ……………………………………………………</div><div><br></div><div>পিতা/স্বামীঃ………………………………………</div><div><br></div><div>ঠিকানাঃ………………………………………</div><div><br></div><div>    ………………………… ২য় পক্ষ/বিক্রেতা।</div><div><br></div><div>                                                                অপর পাতায় দ্রঃ</div><div><br></div><div>(পাতা নং/২)</div><div><br></div><div>অস্য  বিক্রয় রশিদ পত্র মিদং। আমার নিজ নামীয় ও স্বত্ব দখলীয় একখানা…………………………………………………………………………………., মডেল …………………………….যাহার রেজিস্ট্রেশন নং………………………………..</div><div><br></div><div>চেসিস নং…………………………………………</div><div><br></div><div>ইঞ্জিন নং………………………………………………………………………………….</div><div><br></div><div>অশ^শক্তি………………..সি. সি, গাড়িখানা মূল্য ………………………………………..</div><div><br></div><div>(কথায়) …………………………………………………………………………………..</div><div><br></div><div>টাকায় আপনি ক্রেতার বরাবরে বিক্রয় করিলাম। আমার গাড়ীর বিরুদ্ধে অতীতে ও বর্তমান কোন মামলা-মোকদ্দমা নাই, যদি কোনো মামল-মোকদ্দমা  থাকিয়া থাকে, তাহার জন্য আমি নিজে দায়ী থাকিব, বি, আর, টি এ অফিস কর্তৃপক্ষ যে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করিলে আমি তা মানিয়া নিব।</div><div>                                                     অপর পাতায় দ্রঃ</div><div><br></div><div>(পাতা নং/৩)</div><div><br></div><div>প্রকাশ থাকে যে, উক্ত গাড়িখানা সম্পার্কে আমি কিংবা আমার স্থলবর্তী </div><div><br></div><div>পরবর্তী, উওরাধিকারী কাহারো কোনরুপ দাবী দাওয়া নাই ও রহিল।</div><div><br></div><div>    এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে সুস্থ বুদ্ধিতে থাকিয়া অএ বিক্রয় রশিদ পএ সম্পাদন করিলাম।</div><div><br></div><div>স্বাক্ষীঃ                           বিক্রেতা/মালিকের স্বাক্ষরঃ</div><div><br></div><div>১।</div><div><br></div><div>২।</div><div><br></div><div>হলফনামা</div><div><br></div><div>আমি ………………………………………………………………………………………………………….</div><div><br></div><div>পিতা/স্বামীঃ……………………………………………………………………………………………………..</div><div><br></div><div>ঠিকানাঃ…………………………………………………………………………………………………</div><div><br></div><div>এই মর্মে পবিত্রতা সহকারে হলফ পূবর্ক ঘোষণা করিতেছি যে, আমার নিজ নামীয় ও স্বত দখলীয় একখানা………………………………………………………………………………………………….</div><div><br></div><div>রেজিস্ট্রেশন নং………………………………………………</div><div><br></div><div>মডেল……………………………………………</div><div><br></div><div>চেসিস নং…………………………………………………………………………………………………………</div><div><br></div><div>ইঞ্জিন নং……………………………………</div><div><br></div><div>অশ^শক্তি………………………………………………………………………………………….সি,সি গড়িখানা</div><div><br></div><div>জনাব/জনাবা……………………………………………………………………………………………………</div><div><br></div><div>পিতা/স্বামীঃ………………………………………………………………………………………………………</div><div><br></div><div>ঠিকানাঃ………………………………………………………………………………………………………….</div><div><br></div><div>এর নিকট………………………………………………………………………………………….টাকায় বিক্রয় করিলাম। আমার গাড়ির বিরুদ্ধে অতীতে ও বর্তমানে কোন মামলা-মোকদ্দমা নাই, যদি কোন মামলা-মোকদ্দমা থাকিয়া থাকে, তাহার জন্য আমি নিজে দায়ী থাকিব,</div><div><br></div><div>     অপর পাতায় দ্রঃ</div><div><br></div><div>(পাতা নং/২)</div><div><br></div><div>বি, আর , টি এ অফিস কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকিবে না এবং আমার হেন কৃতকাজের জন্য বি আর টি এ অফিস কর্তৃপক্ষ যেকোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করিলে আমি তা মানিয়া নিব।</div><div><br></div><div>উক্ত গাড়িখানার মালিককানা স্বত্ব ক্রেতার অনুকূলে মালিকানা বদলি করিতে আমার কোনোরুপ আপত্তি নাই ও রহিল না।</div><div><br></div><div>অত্র হলফনামা আমার জানামতে সত্য ও সঠিক।</div><div><br></div><div>এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে সুস্থির বুদ্ধিতে থাকিয়া অত্র হলফনামায় আমার নিজ নাম দস্তখত সম্পাদন করিলাম।</div><div><br></div><div>………………………………………………………………..</div><div><br></div><div>স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষরঃ</div><div><br></div><div>১।                                                                                                                 প্রথম পক্ষের স্বাক্ষর</div><div><br></div><div>২।</div><div><br></div><div>                                                                                                                      দ্বিতীয় পক্ষের স্বাক্ষর</div><div><br></div><div>৩।</div><div><br></div><div>হলফকারী আমার পরিচিত। তিনি আমার সামনে দস্তখত প্রদান করিয়াছেন।</div><div><br></div><div>*** উপরের এই লেখাগুলো লেখার পর ১০০ টাকার তিনটি স্ট্যাম্প পেপারে তিনটি পেইজ প্রিন্ট দিতে হবে। পেইজের মার্জিনে পেইজ সেটাপে উপরে ৪.৫ ইঞ্চি জায়গা খালি রাখতে হবে এবং নিচের দিকে ১.৫ ইঞ্চি জায়গা খালি রাখতে হবে ও দুই সাইটে ১ ইঞ্চি ১ ইঞ্চি জায়গা খালি রাখলেই হবে।</div><div><br></div><div>বি. দ্র.: এই চুক্তিপত্রটি গাড়ি চুক্তিপত্র (Car Deed) দেখানো হলো, কিন্তু আপনি যদি মোটর সাইকেল এর চুক্তিপত্র করতে চান তাহলে গাড়ির জায়গায় মোটর সাইকেল লাগালেই হয়ে যাবে এবং মোটর সাইকেল এর তথ্যগুলো দিলেই হবে, বাকি সব ঠিক থাকবে।</div>

গাড়ি বিক্রয়ের চুক্তিপত্র

💥 গাড়ি বিক্রয়ের চুক্তিপত্র >> আমরা যখন নিজেদের গাড়ি টি অন্যের কাছে বিক্রি করতে চাই বা কারো কাছ থেকে কোনো গাড়ি কিনতে যাই ত...

Read more »

CV | সিভি কীভাবে তৈরি করবেন

<div><b>সিভি কীভাবে তৈরি করবেন</b></div><div><br></div><div>বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনের শুরু থেকেই নানা প্রয়োজনে জীবনবৃত্তান্ত বা সিভি তৈরি করতে হয় শিক্ষার্থীদের। আর বৃত্তি বা কোনো সভা-সম্মেলন-ফেলোশিপে অংশগ্রহণের জন্যও এখন সিভি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিজের পরিচয়, অর্জন, যোগ্যতার কথা সংক্ষেপে কীভাবে তুলে ধরবেন, তা নিয়ে একজন শিক্ষার্থী চিন্তায় থাকেন। তিনি চিন্তায় পড়ে যান সিভিতে কী থাকবে আর কী থাকবে না তা নিয়ে।</div><div><br></div><div>চাকরি পাওয়ার জন্য প্রথমেই একটি সুন্দর জীবনবৃত্তান্তের প্রয়োজন হয়। নিখুঁত, সুন্দর ও আকর্ষণীয় একটি জীবনবৃত্তান্ত সবার নজর কাড়ে। জীবনবৃত্তান্ত সুন্দরভাবে লেখার কিছু ধরন ও নিয়ম আছে। সিভিতে কী কী থাকতে পারে, তা তুলে ধরা হলো—</div><div><br></div><div><b>নাম ও যোগাযোগের ঠিকানা</b></div><div><br></div><div>সিভির প্রথম অংশে পুরো নাম লিখতে হবে। কোনোভাবেই ডাকনাম বা ছদ্মনাম লেখা যাবে না। মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক বা বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদে যে নাম লেখা আছে, তা-ই লিখতে হবে। নামের আগে মিস্টার বা মিসেস ব্যবহার করা যাবে না।</div><div><br></div><div>ঠিকানা লেখার ক্ষেত্রে চিঠিতে যোগাযোগ করা যায়, এমন ঠিকানা স্পষ্ট কিন্তু সংক্ষিপ্ত আকারে লিখতে হবে। যোগাযোগের জন্য দিতে হবে মোবাইল নম্বর। অপ্রয়োজনে ২-৩টি ফোন নম্বর না দেওয়াই ভালো। আর বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে ই-মেইল ঠিকানার ক্ষেত্রে। iamgreat@gmail.com বা sweetdreams@ymail. com—এ ধরনের ই-মেইল ঠিকানা ব্যবহার করা যাবে না। নিজের নামের সঙ্গে মেলে এমন সংক্ষিপ্ত ই-মেইল ঠিকানা তৈরি করে সিভিতে ব্যবহার করতে হবে।</div><div><br></div><div>লিংকড-ইন প্রোফাইলের আইডি ব্যবহার করতে পারেন। প্রয়োজন না হলে ফেসবুক আইডি যুক্ত না করাই শ্রেয়। তবে ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট কিংবা নিজ কাজের পোর্টফোলিও প্রকাশিত হয়েছে, এমন ওয়েবসাইটের নাম লেখা যেতে পারে।</div><div><br></div><div>সিভিতে যে ছবি যুক্ত করবেন তা যেন সাম্প্রতিক সময়ে তোলা হয়। ছবির পটভূমি এক রঙের হতে হবে। চুল কিংবা দাঁড়ি পরিপাটি থাকতে হবে ছবিতে। চেহারা বোঝা যায়, এমন যেকোনো ছবি ব্যবহার করতে পারেন।</div><div><br></div><div><b>পেশাগত লক্ষ্য</b></div><div><br></div><div>সিভিতে অবশ্যই আপনার পেশাগত লক্ষ্য লিখতে হবে। ভাষা হবে সংক্ষিপ্ত, প্রাঞ্জল ও গোছানো। যদি ইংরেজিতে লেখেন, বানান বা ব্যাকরণ যেন ভুল না হয়। যে পদে আবেদন করবেন, তার সঙ্গে সম্পৃক্ত লক্ষ্য লিখতে হবে। আজগুবি, অপ্রাসঙ্গিক কিংবা কাল্পনিক কোনো বাক্য লেখা যাবে না।</div><div><br></div><div><b>শিক্ষা</b></div><div><br></div><div>সদ্য যে যে ডিগ্রি অর্জন করেছেন, সেটা লিখতে হবে প্রথমে। কোন বিষয়ে, কোন অনুষদে পড়েছেন, কত সালে পরীক্ষা দিয়েছেন, গ্রেড পয়েন্ট বা ফলাফল কী ছিল—এসবও উল্লেখ করতে পারেন। এখনো পাস করে না থাকলে ‘পরীক্ষার্থী’ শব্দটি লিখুন। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় থেকে ক্রমানুসারে মাধ্যমিক পরীক্ষা পর্যন্ত ফলাফলের তথ্য লিখতে হবে।</div><div><br></div><div><b>একাডেমিক প্রকাশনা বা প্রকল্প</b></div><div><br></div><div>স্নাতক পর্যায়ে পড়াকালীন কোনো গবেষণা বা রিপোর্ট প্রকাশিত হলে, তা লিখুন। প্রকৌশল পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা নিজের কোনো প্রকল্পের নাম যুক্ত করতে পারেন। যাঁরা ব্যবসায়ে প্রশাসনে পড়ছেন, তাঁরা ইন্টার্ন হিসেবে কাজ করলে তার রিপোর্টের নাম লিখুন। কোনো জাতীয় বা আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশ নিলে তার সংক্ষিপ্ত তথ্য যুক্ত করুন।</div><div><br></div><div><b>পেশাগত অভিজ্ঞতা</b></div><div><br></div><div>সাধারণত স্নাতক পড়ুয়া বা সদ্য উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সরাসরি পেশাগত অভিজ্ঞতা থাকে না। কিন্তু যে পদের চাকরির জন্য সিভি তৈরি করছেন, সেই সংশ্লিষ্ট কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তা যুক্ত করুন। যেমন কোনো মেলায় বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করলে তা লিখুন বা কোনো কল সেন্টারে কাজ করে থাকলে তা-ও লিখতে পারেন। কোন পদে কাজ করেছেন, কত দিন করেছেন তা উল্লেখ করুন। কোনো সম্মেলন বা অনুষ্ঠানে আয়োজক হিসেবে কাজ করে থাকলে তা-ও লিখুন।</div><div><br></div><div>স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ</div><div><br></div><div>আপনি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যে কাজ বা সংগঠনে যুক্ত, তার তথ্য লিখতে হবে। কত দিন ধরে কাজ করছেন, কোন পদে কাজ করছেন তা লিখুন। প্রয়োজন হলে প্রতিটি কাজের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত করে কাজের বর্ণনা দিন।</div><div><br></div><div><b>কর্মশালা ও প্রশিক্ষণ</b></div><div><br></div><div>বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনে যেসব কর্মশালা বা প্রশিক্ষণে অংশ নিয়েছেন, তার তালিকা যুক্ত করতে হবে সিভিতে। চাকরির পদের সঙ্গে গুরুত্ব বুঝে কর্মশালা ও প্রশিক্ষণের তথ্য যোগ করুন। কর্মশালার নাম ও আয়োজকদের তথ্য সংক্ষিপ্ত করে লিখুন। ধরুন, আপনি বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে চাকরির জন্য সিভি তৈরি করছেন, তাহলে বিক্রয় ও বিপণন-সম্পর্কিত তথ্য যোগ করুন। অনলাইনের মাধ্যমে কোনো ডিগ্রি বা প্রশিক্ষণ নিলে তা-ও সিভিতে যুক্ত করুন।</div><div><br></div><div><b>ভাষা দক্ষতা</b></div><div><br></div><div>সাধারণভাবে বাংলাদেশে চাকরির আবেদনের জন্য বাংলা ও ইংরেজি জানা আবশ্যিক। ইংরেজি ভাষা দক্ষতা-সংশ্লিষ্ট কোনো পরীক্ষা—যেমন আইইএলটিএস বা টোয়েফলে অংশ নিলে তার স্কোর লিখুন। অন্য কোনো ভাষা জানলে সেটিও উল্লেখ করুন।</div><div><br></div><div><b>কম্পিউটার-দক্ষতা</b></div><div><br></div><div>যে পদের জন্য সিভি তৈরি করছেন, সেই পদের কথা মাথায় রেখে কম্পিউটার-দক্ষতা লিখতে হবে। এখন সব পর্যায়ের চাকরির জন্য মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ারপয়েন্ট জানাকে সাধারণ দক্ষতা হিসেবে ভাবা হয়। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ারপয়েন্টের কাজ খুব ভালো জানলে তা অবশ্যই সিভিতে যুক্ত করবেন। ডেটা অ্যানালাইসিস, ম্যাক্রো কিংবা মাইক্রোসফটের কোনো প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকলে তা লিখতে পারেন। এ ছাড়া টেকনিক্যাল সফটওয়্যার যেমন ম্যাটল্যাব বা এসপিএসএস শেখা থাকলে সেটিও উল্লেখ করুন।</div><div><br></div><div><b>শখ ও আগ্রহ</b></div><div><br></div><div>নিজের দু-একটি আগ্রহ ও শখের কথা লিখতে পারেন।</div><div><br></div><div><b>রেফারেন্স</b></div><div><br></div><div>সদ্য স্নাতকদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরাই ভালো রেফারেন্স হিসেবে কাজ করেন। এ ক্ষেত্রে শিক্ষককে জানিয়ে তাঁর নাম ও পদবি ব্যবহার করুন। কখনো কখনো চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান থেকে রেফারেন্সে যাঁর নাম থাকে, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তাই সঠিক পদ ও পরিচয় ব্যবহার করুন। অন্য কোনো পেশার পরিচিত কোনো পেশাজীবীর নাম ও পদবি যুক্ত করতে পারেন।</div><div><br></div><div><b>অঙ্গীকারনামা</b></div><div><br></div><div>সিভিতে যুক্ত আপনার সব তথ্য যে সঠিক ও নির্ভুল, তা লিখতে হবে। লেখার নিচে আপনার স্পষ্ট স্বাক্ষর থাকতে হবে। চাকরিদাতা আপনার তথ্য যাচাই করার আইনগত অধিকার রাখেন, তাই কোনো ভুল তথ্য দেবেন না।</div><div><br></div><div><b>যা মনে রাখা দরকার</b></div><div><br></div><div>অনেকেই অন্যের জীবনবৃত্তান্ত প্রায় হুবহু অনুকরণ করে নিজের সিভি তৈরি করেন। এটা একেবারেই ঠিক নয়। চাকরিদাতারা কিন্তু সিভিতে চোখ বুলিয়েই ব্যাপারটা বুঝতে পারেন। অন্য কাউকে দিয়ে সিভি তৈরি করালেও সেটা ধরা পড়ে যায়। যিনি নিজের সিভি নিজে তৈরি করতে পারেন না, একজন চাকরিদাতা কোন ভরসায় তাঁকে দায়িত্বশীল পদে নিয়োগ দেবেন? তাই জীবনের প্রথম সিভি নিজেকেই তৈরি করতে হবে। ইন্টারনেট ঘেঁটে দারুণ কিছু সিভির নমুনা পাওয়া যাবে। সেগুলো দেখে একটা ধারণা নিতে পারেন। তারপর নিজের সিভি নিজেই লিখুন।</div><div><br></div><div>সিভিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে অনুচ্ছেদ বা প্যারাগ্রাফের বদলে বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করতে পারেন। কখনোই ‘প্রথম পুরুষে’ সিভি লিখবেন না। যেমন ‘২০১৯ সালে আমি জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছি’ না লিখে বুলেট দিয়ে লিখতে হবে, ‘জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রথম, ২০১৯’। সংবাদপত্রের শিরোনাম যেমন স্পষ্ট ও সংক্ষিপ্ত হয়, তেমন করে তথ্য যুক্ত করতে হবে।</div><div><br></div><div>প্রথম সিভি তৈরির পর তা অভিজ্ঞ দু-একজনকে দেখিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষক বা বিভাগের কোনো সিনিয়রের মতামত নেওয়া যেতে পারে। সিভিতে কোনোভাবেই বানান ভুল করা যাবে না। বারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ে সম্পাদনা করতে হবে। সিভি যেন কোনোভাবেই দুই পৃষ্ঠার বেশি না হয়। এক পৃষ্ঠায় শেষ করতে পারলে ভালো। তবে পেশাজীবীদের সিভি একটু বড় হতে পারে।</div><div><br></div><div>একই সিভি অনেক জায়গায় জমা দেওয়া বা ই-মেইল করা ঠিক হবে না। চাকরি ও পদভেদে সিভির ভাষা পরিবর্তন করতে হবে। পেশাগত লক্ষ্য কিন্তু একেক পদের জন্য একেক রকম হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।</div><div><br></div><div>এ-ফোর আকারের কাগজের মাপে সিভি তৈরি করতে হবে। চারপাশে ১ ইঞ্চি পরিমাণ ‘মার্জিন’ রাখতে হবে। সাদা কাগজে কালো কালিতে তথ্যগুলো লেখা থাকবে। সিভির পটভূমিতে অন্য কোনো রং ব্যবহার না করাই ভালো।</div><div><br></div><div>শুধু সিভি কোথাও জমা দেবেন না বা ই-মেইল করবেন না। সিভির সঙ্গে ‘কভার লেটার’ যুক্ত করতে হবে। আপনি কেন চাকরির জন্য আবেদন করছেন, আপনি কেন যোগ্য, তা সংক্ষিপ্ত আকারে কভার লেটারে লিখতে হবে।</div><div><br></div><div>বেশি রং ও স্টাইলিশ ফন্ট ব্যবহার করবেন না সিভিতে। অতিরিক্ত প্যারা বা গ্রাফিকস ব্যবহার করবেন না। ছোট ছোট বাক্যে ও অল্প কথায় প্রকাশ করুন নিজেকে। ব্যাকরণগত ভুল যেন একেবারেই না থাকে জীবনবৃত্তান্তে। বাক্য রচনায় এ ধরনের ভুল কিন্তু আপনার যোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে।</div><div><br></div><div>তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া, সিভি লাইব্রেরি, প্রথম আলো</div>

CV | সিভি কীভাবে তৈরি করবেন

সিভি কীভাবে তৈরি করবেন বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনের শুরু থেকেই নানা প্রয়োজনে জীবনবৃত্তান্ত বা সিভি তৈরি করতে হয় শিক্ষার্থীদের। আর বৃত্তি বা কোনো সভা...

Read more »

কোকোপিট কি কাজে লাগে | Coconut Husk | Coir Pith Powder| Cocopeat

<div>কোকোপিট কি কাজে লাগেঃ</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgd6xKuXbzXgkuvUV0TaJuesUHNkZX1XvEBm2KYMhlz_qOgZ0gdLaldCrWiXzV97PSG3PbC8AhbvmKR3F5Pkni7XazAhaiyDZ8xgVkhGkLUAuz2wG0WDBwp46IE8LDQS8CIylbxEYfJ9vBj/s1600/1664870291674939-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgd6xKuXbzXgkuvUV0TaJuesUHNkZX1XvEBm2KYMhlz_qOgZ0gdLaldCrWiXzV97PSG3PbC8AhbvmKR3F5Pkni7XazAhaiyDZ8xgVkhGkLUAuz2wG0WDBwp46IE8LDQS8CIylbxEYfJ9vBj/s1600/1664870291674939-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br></div><br></div><div>বাসা বাড়ীর ছাদ বাগান করার জন্য মাটি অনেক ওজন ধারণ করে থাকে এবং কিছু দিন পর দেখা যায় মাটি অনেক বেশী শক্ত হয়ে যায়। অন্যদিকে শহরে বাগান করার জন্য ভালো মানের মাটি সংগ্রহ করা একটি দূর্লভ কাজের মধ্যেই পরে। তাই ছাদ বাগান করার জন্য কোকোপিট খুবই কম ওজন এবং বেশী পরিমাণ জলীয় অংশ ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন একটি ১০০% জৈব উপাদান। কোকো পিটে প্রাকৃতিকভাবে অপকারী ব্যাকটেরিয়া এবং ফাঙ্গাস প্রতিরোধী উপাদান বিদ্যমান থাকে। কোকো পিট হালকা এবং ঝুরঝুরে হবার কারনে এর ভিতরে খুব সহজে উদ্ভিদের জন্য খাদ্য তৈরিতে অক্সিজেন সরবরাহ হয়ে থাকে।</div><div><br></div><div>কোকো পিটে প্রাকৃতিক মিনারেল থাকে যা উদ্ভিদের খাদ্য তৈরি এবং উপকারী অণুজীব সক্রিয় করার জন্য বিশেষ ভূমিকা রাখে। কোকো পিটের পি এইচ এর মাত্রা থাকে ৪.২ থেকে ৬.২ এবং এর ভেতর। ক্ষারত্ব সহনশীল পর্যায় থাকে বলে। নারিকেল থেকে তৈরি জৈব সারে আছে ৬০-৭৫% জৈব পদার্থ, ০.৭৬/ নাইট্রোজেন, ০.৪% হারে ফসফরাস ও পটাশ, ০.২% সালফার ও ০.০০৪ বোরন।</div><div><br></div><div>কর্পোরেট ফার্ম গুলোতে বীজ জার্মিনেশন থেকে শুরু করে মাটি ছাড়া চাষাবাদ করার জন্য এই কোকো পিট ব্যবহার করা হয়।ওজনে হালকা হওয়াতে পরিবহণে সহজ তাই এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পরিবহণ এবং ছাঁদে বগান করার জন্য এই কোকো পিট অধিক ব্যবহার হয়।</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiY2l7zgYe0afm_YsM9sOcAiudXv95DfzA7QyHBLccmA9aB-7gmZWxUIcUFVbzC9bIlEPMpP-blozlEjd4yCFX09uXBZSDTQeRIvkj1eYblL0K6xaCiQAk9h6hM-0Te0QudSAJSREbV0vq8/s1600/1664861299955986-1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiY2l7zgYe0afm_YsM9sOcAiudXv95DfzA7QyHBLccmA9aB-7gmZWxUIcUFVbzC9bIlEPMpP-blozlEjd4yCFX09uXBZSDTQeRIvkj1eYblL0K6xaCiQAk9h6hM-0Te0QudSAJSREbV0vq8/s1600/1664861299955986-1.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><i><b>কোকোপিট ব্যবহারের সুবিধাঃ</b></i></div><div><br></div><div>-কোকোপিটে দ্রুত পানি ও বাতাস চলাচল করতে পারে ফলে গাছের শিকড় দ্রুত বাড়ে। গাছের শিকড় বাড়ার কারণে গাছও দ্রুত বাড়ে এবং স্বাস্থ্যবান হয়।</div><div>-কোকোপিটে দ্রুত পানি ও বাতাস আসা যাওয়ার কারণে ক্ষতিকারক ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করতে পারে না</div><div><br></div><div>-কোকোপিটে রাসায়নিক সার না মেশালেও চলে</div><div>-শুধুমাত্র ভার্মি কম্পোষ্ট অথবা জৈব সার মিশিয়ে চাষ করা যায় ফলে রাসায়নিক মুক্ত সবজি, ফল, ফুল, অর্কিড ও অন্যান্য গাছ উৎপাদন করতে পারবেন</div><div><br></div><div>-কোকোপিটে আছে পানি ধরে রাখার অসাধারণ ক্ষমতা। ১ কেজি কোকোপিট ১৫ কেজির মতো পানি ধরে রাখতে পারে। বিভিন্ন ঋতুতে এর পরিমাণ বিভিন্ন হয়ে থাকে। একবার কোকোপিট ব্যবহার করলে পানি দেওয়া নিয়ে দুশ্চিন্তা করার প্রয়োজন পড়বে না</div><div><br></div><div>-কোকোপিটের আর্দ্রতা ধরে রাখার ক্ষমতা ৬০০-৮০০ ভাগ। গাছের জন্য যতটুকু পানি দরকার ঠিক ততটুকু পানি এই কোকোপিট ধারন করে রাখে ফলে গাছের শিকড়ে পঁচন ধরে না</div><div><br></div><div>-কোকোপিটে প্রাকৃতিক মিনারেল থাকে যা উদ্ভিদের খাদ্য তৈরি এবং উপকারী অণুজীব সক্রিয় করার জন্য বিশেষ ভূমিকা রাখে। কোকোপিট দিয়ে গাছ লাগালে ক্ষতিকারক পোকা মাকড় আসে না</div><div><br></div><div>-টবে মাটি ব্যবহার করলে ওজন বেশি হয়, কিন্তু কোকোপিট ব্যবহার করলে কম হয়। ছাদের উপর অতিরিক্ত চাপও পড়েনা।</div><div><br></div><div>-হাইড্রোপনিক উদ্ভিদ কোকোপিটে মাটির চেয়ে ৫০ ভাগ দ্রুত বাড়তে পারে</div><div><br></div><div>-কোকো পিট মাটির তুলনায় পরিষ্কার ও পরিছন্ন ফলে যেখানে গাছ রাখবেন সেই যায়গা গুলো যেমন আপনার ঘর, বারান্দা ও ছাদ নোংরা হবে না সর্বসময় পরিষ্কার ও পরিছন্ন থাকে।</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEggW6El0RyB5EVnIeNw4rPkeWZOoRb5igYvMn-N3W3gCqOooy8Dmj5ke-WSkU7cgboPH2ke9F2eSgpmayUNY5SK5xrpdPRVPIgBz8gdkPLHLjvC2Z5rP3_iZplZdD1mACupioJ3xNYUoSWX/s1600/1664861292904138-2.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEggW6El0RyB5EVnIeNw4rPkeWZOoRb5igYvMn-N3W3gCqOooy8Dmj5ke-WSkU7cgboPH2ke9F2eSgpmayUNY5SK5xrpdPRVPIgBz8gdkPLHLjvC2Z5rP3_iZplZdD1mACupioJ3xNYUoSWX/s1600/1664861292904138-2.png" width="400"> </a> </div><br></div>

কোকোপিট কি কাজে লাগে | Coconut Husk | Coir Pith Powder| Cocopeat

কোকোপিট কি কাজে লাগেঃ বাসা বাড়ীর ছাদ বাগান করার জন্য মাটি অনেক ওজন ধারণ করে থাকে এবং কিছু দিন পর দেখা যায় মাটি অনেক বেশী শক্ত হয়...

Read more »

গল্পে গল্পে Parts of speech

<div>🌸<b>গল্পে গল্পে Parts of speech</b>🌸</div><div><br></div><div>Noun আর তার ভাইয়েরা মোট  ৮ জন । তাদের বাড়ির নাম হল Sentence ভিলা । সমাজের মানুষ তাদের Parts of speech বলে ডাকে । এক বাড়িতেই (Sentence) তারা ৮ ভাই থাকে । তবে তাদের কাজকর্ম এক না । </div><div><br></div><div>১ম ভাইয়ের নাম হল Noun । তার কাজ হল সব কিছুর নাম বলা । বাড়িতে যা যা দরকার শাকসবজি, গোশত, মাছ  সবকিছুর নাম বলা ।</div><div><br></div><div>২য় ভাইয়ের নাম হল Pronoun । Noun বাড়িতে না থাকলে সে noun এর কাজ করে দেয় । Noun এর অনুপস্থিতিতে Noun এর সব কাজ Pronoun ই করে ।</div><div><br></div><div>৩য় ভাইয়ের নাম হল  Adjective ।  Noun ও Pronoun এর পিছনে গোয়েন্দাগিরি করা । তাদের দোষ-গুণ লিখে রাখাই হল Adjective এর কাজ ।</div><div><br></div><div>৪র্থ ভাইয়ের নাম হল Verb । তার কাজ হল সবার কাজ বলে দেওয়া । খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, গোসল সব কাজ বলে দেওয়া ।</div><div><br></div><div>৫ম ভাইয়ের নাম হলো Adverb । তার কাজ হল ৩য় ও ৪র্থ ভাই (Verb, Adjective) এর  নজরদারি করা । তাদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা । মাঝেমধ্যে সে নিজের অবস্থাও পর্যবেক্ষণ করে ।</div><div><br></div><div>৬ষ্ঠ ভাইয়ের নাম হল Preposition । ভাইদের মাঝে সম্পর্কের বন্ধন তৈরি করাই তার কাজ ।</div><div>(Noun ➕ Verb➕Pronoun, Noun➕ Noun)</div><div><br></div><div>৭ম ভাইয়ের নাম হল Conjunction । তার কাজ Preposition এর কাজের চেয়ে বড় । সে এক বাড়ির সাথে অন্য বাড়ির আত্মীয়তার সম্পর্ক সৃষ্টি করে এবং  তারা সবাই মিলে সেই বাড়িতে দাওয়াত খায় ।</div><div>(Sentence ➕ Sentence) </div><div><br></div><div>৮ম ভাইয়ের কাজটা খুবই দারুণ ! তার নাম Interjection । সে আনন্দে-দুঃখে সব সময় সবার পাশে থাকে । সবার আবেগ প্রকাশ করাই তার একমাত্র কাজ।</div><div><br></div><div>©</div>

গল্পে গল্পে Parts of speech

🌸 গল্পে গল্পে Parts of speech 🌸 Noun আর তার ভাইয়েরা মোট  ৮ জন । তাদের বাড়ির নাম হল Sentence ভিলা । সমাজের মানুষ তাদের Parts of speech বলে...

Read more »

জেনে নিন বিদেশ থেকে কয়টি মোবাইল আনতে পারবেন

<div>বাংলা এভিয়েশনের কাছে যে প্রশ্ন বেশি আসে, তার মধ্যে একটি হচ্ছে- বিদেশ থেকে কয়টি মোবাইল আনতে পারবো।</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgys-Sdoa2XkElasjDhkm4YPNwrFtEKZSbelsVVxO53Zo4-Xaime2wG6VTkvCZiqwPLOwIp2FBJSq9DT2MZRvM3yt7R9RgmvcdKcusulU4KcYdasE6heMnSkPHkxRSXPSamyFRfMi5jlec7/s1600/1664870452869450-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgys-Sdoa2XkElasjDhkm4YPNwrFtEKZSbelsVVxO53Zo4-Xaime2wG6VTkvCZiqwPLOwIp2FBJSq9DT2MZRvM3yt7R9RgmvcdKcusulU4KcYdasE6heMnSkPHkxRSXPSamyFRfMi5jlec7/s1600/1664870452869450-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>বিদেশ থেকে অনুমতি ছাড়া আপনি ৮ টি মোবাইল আনতে পারবেন। নতুন কিংবা পুরাতন, কিংবা আপনার নিজের ব্যবহার করা, যাই হোক এই ৮টির মধ্যে ২টি ফোনের জন্য আপনাকে কোন শুল্ক দিতে হবে না। ৮ টির বেশি ফোন আনলে কাস্টমস তা আটক করবে। আটক রশিদ (Detention Memo) বুঝে নিবেন।</div><div><br></div><div>বাকি ৩-৮টি মোবাইলের জন্য আপনাকে শুল্ক-কর পরিশোধ করতে হবে। যা মোবাইলের ক্রয় মুল্যের ৫৯শতাংশ। যদি আপনি বিমানবন্দরে ঘোষণা না দেন, তখন শুল্ক আদায়ের পাশাপাশি জরিমানাও করা হবে।</div><div><br></div><div>বিমানবন্দরে আপনি শুল্ক পরিশোধ করতে পারবেন। শুল্ক পরিশোধ না করলে কাস্টমস মোবাইল আটক করবে। আটক রশিদ (Detention Memo) বুঝে নিবেন। আটককৃত মোবাইল ফোন শুল্ক কর এবং অর্থদণ্ড পরিশোধ সাপেক্ষে ফেরত পেতে পারেন। ডিএম করা মোবাইল ফেরতের জন্য কাস্টম হাউজে বিচার শাখায় আবেদন করতে হয়। বিচার আদেশে উল্লেখিত শুল্ক ও জরিমানা সরকারী কোষাগারে জমা দেওয়ার পর এয়ারপোর্টে গুদাম কর্মকর্তার নিকট প্রয়োজনীয় দলিলাদি দাখিল করলে ডিএম এ উল্লেখিত ব্যক্তির অনুকূল জব্দকৃত মোবাইল ফেরত দেওয়া হয়।</div><div><br></div><div>#banglaaviation #বাংলা_এভিয়েশন #Bangla_Aviation #বাংলা_প্রবাস</div>

জেনে নিন বিদেশ থেকে কয়টি মোবাইল আনতে পারবেন

বাংলা এভিয়েশনের কাছে যে প্রশ্ন বেশি আসে, তার মধ্যে একটি হচ্ছে- বিদেশ থেকে কয়টি মোবাইল আনতে পারবো। বিদেশ থেকে অনুমতি ছাড়া আপনি ৮ ...

Read more »

Hybrid Vehicle | হাইব্রিড গাড়ি কি আদৌ ভালো ?

<div><b>হাইব্রিড গাড়ি কি আদৌ ভালো ? </b></div><div><b>Hybrid  Vehicle 🚗</b> </div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiOOfazK6TpjS9HiVtTpRJWpdBM5n4tRMF9gSPv7IpeYhCfbRiZcmmoUc9ylEUlo_3D8cgzqAgFjpv0L7GhtAiQvWqdvI-Uy9L9FXHUsavkXZiXje4SpFo6-35uKOJkAqD-z8WhINnFqa6X/s1600/1664861157518775-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiOOfazK6TpjS9HiVtTpRJWpdBM5n4tRMF9gSPv7IpeYhCfbRiZcmmoUc9ylEUlo_3D8cgzqAgFjpv0L7GhtAiQvWqdvI-Uy9L9FXHUsavkXZiXje4SpFo6-35uKOJkAqD-z8WhINnFqa6X/s1600/1664861157518775-0.png" width="400"> </a> </div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_3kn-t6HsTLcFkG7tm59ObCUghQ2DyjjuPeJWLLPOlQYcescs7SqBSO6MHTIYu4vH4pGZ_uo5IBj_LWa1yiEJm-xf4YrK28WpJZvr8gcOWAAz2gtDQ16PVfqxgf7P3eDqoTokk5rEqAZ_/s1600/1664861143254067-1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_3kn-t6HsTLcFkG7tm59ObCUghQ2DyjjuPeJWLLPOlQYcescs7SqBSO6MHTIYu4vH4pGZ_uo5IBj_LWa1yiEJm-xf4YrK28WpJZvr8gcOWAAz2gtDQ16PVfqxgf7P3eDqoTokk5rEqAZ_/s1600/1664861143254067-1.png" width="400"> </a> </div><br></div><div>▪️হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ  ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই পাওয়ার আসে। সাধারণ ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময়  কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড সিস্টেমে ব্রেক করলে,এক্সিলেটর প্রেস করলে ব্যাটারি চার্জ হয়।</div><div> </div><div>▪️ হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটা সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটা হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়। </div><div> </div><div>▪️ হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম  একটা ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুতবপুর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়্গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন। যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ  প্রায় অর্ধেক! এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে যার কারণে ইঞ্জিন ভালো থাকে। হাইব্রিডে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ  কম যায়। </div><div><br></div><div>▪️হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না।তবে  কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড ব্যবহার করা লাগে। যেমন, ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো, ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল চেঞ্জ করা ইত্যাদি। এই সর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড থেকে অনেক ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়।</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhxgVjhOju_BbihNKUgNWAua9dYzLbTGZCMVAiS6E-Cbio7MOAJ8KgCFMeG0wWN8aeDVhGMh6MRzLKJu1JptOvLODr2rMP1fUwb-NBYc-gHbQeEvzlAKcI8sedaDcrjW4Z01l1zsqtrh5pn/s1600/1664861034611203-2.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhxgVjhOju_BbihNKUgNWAua9dYzLbTGZCMVAiS6E-Cbio7MOAJ8KgCFMeG0wWN8aeDVhGMh6MRzLKJu1JptOvLODr2rMP1fUwb-NBYc-gHbQeEvzlAKcI8sedaDcrjW4Z01l1zsqtrh5pn/s1600/1664861034611203-2.png" width="400"> </a> </div><br></div>

Hybrid Vehicle | হাইব্রিড গাড়ি কি আদৌ ভালো ?

হাইব্রিড গাড়ি কি আদৌ ভালো ?  Hybrid  Vehicle 🚗   ▪️হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ  ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং ...

Read more »