বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্লগ

কোন সারের কি কাজ

<div><b>কোন সারের কি কাজ:</b></div><div><b><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhByb3f1VZcj_8JPSCOw-LSPzjYiBD6dYNZofd8hrlCged4HBg8hKaefrX8y8K8deVUlkB0_JivzUit8J4DXMH7ZnhwYjyAIE0fynWZyQQLEvnfFLeeg8mICq7GzYdbSJ1mg637DeFe98xk/s1600/1690381337341084-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhByb3f1VZcj_8JPSCOw-LSPzjYiBD6dYNZofd8hrlCged4HBg8hKaefrX8y8K8deVUlkB0_JivzUit8J4DXMH7ZnhwYjyAIE0fynWZyQQLEvnfFLeeg8mICq7GzYdbSJ1mg637DeFe98xk/s1600/1690381337341084-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></b></div><div>আমরা কৃষি জমিতে সবাই বিভিন্ন রকম সার ব্যবহার করি। কিন্তু কোন সার ফসলের জন্য কি কাজ করে তা আমরা অনেকে জানি আবার  জানি না, এমনকি জানার চেষ্টাও করিনা। কিন্তু ভাল ফসল উৎপাদনের জন্য এটা জানা খুবই জরুরী। নিচে কোন প্রকার রাসায়নিক সারের কি কাজ তা সংক্ষেপে তুলে ধরলাম। </div><div><br></div><div>#ইউরিয়াঃ</div><div>ইউরিয়া সার গাছের ডালপালা, কান্ড ও পত্রের বৃদ্ধি সাধন করে। এই সার গাছপালাকে গাঢ় সবুজ রং প্রদান করে। এর নাইট্রোজেন পাতার সবুজ কণিকা বা ক্লোরফিলের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং উদ্ভিদের প্রোটিন উৎপাদনে সহায়তা করে।</div><div><br></div><div>#টিএসপিঃ</div><div>টিএসপি, ডিএপি বা ফসফেট জাতীয় সারের ফসফরাস গাছের প্রথম পর্যায়ের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। এছাড়া উদ্ভিদের জীবকোষের বিভাজনে অংশগ্রহণ করে এবং গাছের মূল বা শিকড়ের গঠন ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তাছাড়া সময় মতো গাছকে ফুল ও ফলে শোভিত করে এবং ফলের পরিপক্কতা ত্বরান্বিত করে। </div><div><br></div><div>#পটাশঃ</div><div>এমপি সার বা পটাশ সারের পটাশিয়াম পাতার ক্লোরফিল তৈরির অবিচ্ছেদ্য অংশ যা শর্করা প্রস্তুতিতে সহায়তা এবং সেগুলির দেহাভ্যন্তরে চলাচলের পথ সুগম করে। এই সার নাইট্রোজেনের কার্যকারিতার পরিপূরক এবং পোকামাকড় ও রোগবালাই থেকে গাছকে রক্ষা করে। এই সার গাছের খরা সহিঞ্চুতা বাড়ায়, গাছকে মজবুত করে।</div><div><br></div><div>#জিপসামঃ</div><div>জিপসাম সারের মধ্যে থাকা সালফার নাইট্রোজেন আত্মকরণে সহায়তা করে। এই সার প্রোটিন প্রস্তুতিতে অংশ গ্রহণ করে, তেল উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সালফার ভিটামিন ও কো-এনজাইমের উপাদান তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। </div><div><br></div><div>#জিংক_সালফেটঃ</div><div>জিংক সালফেটের জিংক প্রোটিন প্রস্তুতিতে সহায়তা করে এবং হরমোনের কার্যকারিতার জন্য সহায়তা করে।</div><div><br></div><div>#বোরাক্সঃ</div><div>বোরাক্সের বোরন ফলের বিকৃতি রোধ করে এবং ফুল ফল ধারণে সাহায্য করে।</div>

কোন সারের কি কাজ

কোন সারের কি কাজ: আমরা কৃষি জমিতে সবাই বিভিন্ন রকম সার ব্যবহার করি। কিন্তু কোন সার ফসলের জন্য কি কাজ করে তা আমরা অনেকে জানি আবার...

জমির দলিল আছে দখল নাই। তাহলে করণীয় কী?

Mazadul Hasan Shishir 0 08:15

<div><b>জমির দলিল আছে দখল নাই। তাহলে করণীয় কী?</b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgDEYqb92xMx_StFfyt6nxTjYSFxK8XN-TX7TyRs-JI8WZwIaTVoLIxKbNYMjI2ocZUtsHfstmKg9xT3lHb2Mx9oGthyQKoKjQSia2CPP5dEthe3o4iFjq96K8QKy5E3BUBJMuZWqEZ9Sns/s1600/1690643696319269-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgDEYqb92xMx_StFfyt6nxTjYSFxK8XN-TX7TyRs-JI8WZwIaTVoLIxKbNYMjI2ocZUtsHfstmKg9xT3lHb2Mx9oGthyQKoKjQSia2CPP5dEthe3o4iFjq96K8QKy5E3BUBJMuZWqEZ9Sns/s1600/1690643696319269-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>আপনার কাছে জমির দলিল আছে, খতিয়ান আছে কিন্তু জমিটি ভোগ করতেছে অন্য কেউ। এ ক্ষেত্রে আপনি কী করবেন? এক্ষেত্রে আপনি কি জোর খাটিয়ে থানা পুলিশের মাধ্যমে জমির দখলে যাবেন নাকি আদালতে যাবেন; বুঝতে পারেন না। কোনটি করলে আপনি আপনার জমি ফেরত পাবেন?</div><div><br></div><div>👉প্রথমে দেখি আপনি আপনার জমি থেকে  কী কী কারণে বেদখল হতে পারেন?</div><div><br></div><div>✏️প্রভাবশালী মহল কতৃক জোরপূর্বক বেদখল,</div><div><br></div><div>🖍️বেদখল হওয়ার সময় নাবালক ছিলেন,</div><div><br></div><div>🖍️অন্যান্ন মালিকেরা আপনার অংশ সহ বিক্রি করে দিয়েছে,</div><div><br></div><div>🖍️ওয়ারিশ হিসেবে আপনার ভাগ আপনি পাননি,</div><div><br></div><div>🖍️জমির মালিক জমি বিক্রি করার পর পুনরায় অন্য কাউকে বিক্রি করেছেন এবং সে ব্যক্তিই এখন দখলে আছেন</div><div><br></div><div>👉👉দখল উদ্ধারে যে আইনগুলি সম্পর্কিত:👈👈</div><div><br></div><div>ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮; ধারাসমূহ: ১৪৪, ১৪৫</div><div>সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭; ধারাসমূহ: ৮, ৯, ৪২</div><div>তামাদি আইন, ১৯০৮; ধারাসমূহ: ৫, ৮, ২৮</div><div><br></div><div>সাধারণত ভুক্তভোগী যেখানে প্রতিকার চাইতে পারে</div><div><br></div><div>১. এলাকার বা মহল্লার মাতব্বর বা সভাপতি, মেম্বার-চেয়ারম্যান বা রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী ব্যক্তি: </div><div>এভাবে সালিশ বসিয়ে বিরোধের সমাধান করতে পারলে ভালো, তবে ঘুষের লেনদেন না করা উচিত। কারণ সালিশের সিদ্ধান্ত আদালতের কাছে গ্রহণযোগ্য নয় শুধু দু পক্ষ মেনে নিলেই এর গ্রহণযোগ্যতা থাকে। আর সালিশের মাধ্যমে সমাধান করতে গিয়ে যেন কোনভাবেই কাল ক্ষেপন না করেন। বিশেষ করে সর্বোচ্চ এক মাসের মধ্যে সমাধান করা ভালো।কারণ  কালক্ষেপন করার ফলে আপনি অনেক আইনি প্রতিকার থেকে বঞ্চিত হতে পারেন। </div><div>দুষ্ট পক্ষের সালিশের নামে ষড়যন্ত্র ও করতে পারে যাতে করে কালক্ষেপন করে আপনার আইনি প্রতিকার পাওয়া থেকে বঞ্চিত করতে পারে। </div><div><br></div><div>২. থানা: </div><div>জমিজমার মালিকানা বা বিরোধ বিষয়ে থানা পুলিশের কোন ভূমিকা বা সিদ্ধান্ত দেয়ার ক্ষমতা নেই। যদিও থানায় বসে কেউ কেউ জমি বিরোধের নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হয়। অবশ্য এ ক্ষেত্রে ঘুষের লেনদেন থেকে বিরত থাকা উচিত কেননা থানার সিদ্ধান্ত দেয়ার কোন ক্ষমতা নেই যে কারণে এটি অমান্য করলে থানার কিছু করার থাকেনা। জমি বিরোধের ক্ষেত্রে পুলিশ আনুষঙ্গিক ভূমিকা পালন করে, আইন অনুযায়ী আদালতের নির্দেশ পালনে কাজ করে কিন্তু প্রত্যক্ষ ভাবে পুলিশের কোন ভূমিকা নেই। জমির মালিকানা ইস্যুতে একমাত্র দেওয়ানি আদালতকে একচ্ছত্র সিদ্ধান্ত দেয়ার ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। কিন্তু জমি নিয়ে বিরোধের ফলে দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টি হলে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে পুলিশ দায়িত্ব পালন করে।</div><div><br></div><div>৩. ফৌজদারি আদালত: </div><div>বেদখল হওয়ার প্রথম শ্রেণীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৪৪ ও ১৪৫ ধারায় মামলা করা। আইনি প্রতিকার পার্টটি দেখুন।</div><div><br></div><div>৪. দেওয়ানি আদালত: </div><div>এখতিয়ার সম্পন্ন আদালতে মামলা করা। আইনি প্রতিকার পার্টটি দেখুন।</div><div><br></div><div>👉👉👉এবার দেখি জমি থেকে বেদখল হলে আইন কী কী সুরক্ষা দেয়? তামাদি মেয়াদ অনুসারে আলোচনা।</div><div><br></div><div>১. বেদখল হওয়ার ২ মাসের মধ্যে প্রতিকার:  এটি একমাত্র ফৌজদারি প্রতিকার। এটি সবচেয়ে বেশি কার্যকর, তৎক্ষণাৎ প্রতিকার। মামলার সিদ্ধান্ত দ্রুততার সাথে নেয়া হয়। দেওয়ানি মামলার মতো দীর্ঘসূত্রিতা নাই। ফৌজদারি কার্যবিধি, </div><div>১৪৫ ধারা বলে জমি থেকে বেদখল হওয়ার ২ মাসের মধ্যে </div><div> প্রথম শ্রেণীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে এ মামলা করা হয়। এক্ষেত্রে একই আইনের ১৪৪ ধারা ও সংযুক্ত করা যায়। উক্ত আদালতে ১৪৫ ধারায় অভিযোগ দায়ের করার পর তিনি অভিযোগ টি আমলে নিলে অভিযুক্ত পক্ষকে একটি নোটিশ দিবেন। নোটিশে স্থান ও তারিখ উল্লেখ করে হাজির হয়ে বক্তব্য পেশ করার জন্য বলবেন। এছাড়া তিনি পুলিশকে দখল বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দিতে পারেন। এটি একটি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কতৃক ফৌজদারি প্রতিকার। "যিনি দখলে আছেন তিনিই দখলে থাকবেন" এই নীতি অনুসরণ করা হয়। অর্থাৎ এ আদালতে জমির প্রকৃত মালিকানা কার যাচাই করা হয় না। শুধুমাত্র শান্তিপূর্ণ দখলে কে ছিল তা তদন্ত করে দেখা হয়। তাই শান্তিপূর্ণ দখলদার ব্যক্তি জমির প্রকৃত মালিকানা না হলেও তিনি এই প্রতিকার পাবেন অর্থাৎ তিনি দখল ফেরত পাবেন। এসময় প্রকৃত মালিকের প্রতিকার হলো দেওয়ানি আদালতে মামলা করা। আর প্রকৃত মালিক ও যদি অন্য কারো দ্বারা বেদখল হন তিনিও এই প্রতিকার পাবেন। এটিতে মামলার খরচাপাতি দেওয়ানি মামলা থেকে অনেক কম এবং সময় সাশ্রয়ী। তাই বেদখল হওয়ার পর যত দ্রুত সম্ভব এই ব্যবস্থা নিলে মামলার খরচ থেকে বেঁচে যায়। </div><div><br></div><div>২. বেদখল হওয়ার ৬ মাসের মধ্যে প্রতিকার: বেদখল হওয়ার ২ মাস অতিক্রান্ত হয়ে গেলে এ পদক্ষেপ নেয়া যায়। অবশ্য ৬ মাসের মধ্যে এ পদক্ষেপ নিতে হবে। এটি একটি দেওয়ানি প্রতিকার। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারা মোতাবেক এই প্রতিকার প্রদান করা হয়। এজন্য দেওয়ানি আদালতে দখল উচ্ছেদের মামলা করতে হবে। এ মামলায় ১৪৫ ধারার মতো মালিকানা কার যাচাই করা হয় না। শুধু প্রকৃত দখল কার ছিল সেটিই প্রমাণ করা হয়। তাই মালিকানা বিষয়ক প্রমাণাদি এ মামলায় তেমন গুরুত্ব বহন করেনা। যিনি প্রমান করতে পারবেন, তিনি শান্তিপূর্ণ দখলে ছিলেন, অপরপক্ষ বেআইনি ভাবে অনুপ্রবেশ করে তাকে বেদখল করেছেন। তাকেই আদালত দখল ফেরত পেতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন। এই মামলার খরচ দেওয়ানি আদালতের চেয়ে কম অর্থাৎ মামলার মূল্যমানের উপর এডভোলারাম কোর্ট ফি এর অর্ধেক। এ মামলায় প্রকৃত মালিক যদি তার জমির অধিকার থেকে বঞ্চিত হয় তার করণীয় হলো সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ধারা ও ৪২ ধারায় মামলা করা।</div><div><br></div><div>হবে। </div><div><br></div><div>৪. বেদখল হওয়ার ১২ বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলে প্রতিকার: বেদখল হওয়ার ১২ বছর অতিক্রান্ত হয়ে আইনি প্রতিকার পাওয়া কষ্টকর হয়ে পড়ে। যদি ১২ বছর অতিক্রান্ত হয়ে যায় তামাদি আইনের ৫ ধারায় তামাদি মার্জনার দরখাস্ত দাখিল করে আদালত উক্তরূপ মামলা করা যায়। এক্ষেত্রে ১২ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার কারণ সমূহ আদালতের কাছে ব্যাখ্যা করতে হয়।</div><div><br></div><div>উপরিউক্ত তামাদি সময়সীমা নাবালক ও ওয়ারিশের ক্ষেত্রে একটু ব্যতিক্রম আছে।</div><div><br></div><div>৪. বেদখল হওয়ার ১২ বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলে প্রতিকার: বেদখল হওয়ার ১২ বছর অতিক্রান্ত হয়ে আইনি প্রতিকার পাওয়া কষ্টকর হয়ে পড়ে। যদি ১২ বছর অতিক্রান্ত হয়ে যায় তামাদি আইনের ৫ ধারায় তামাদি মার্জনার দরখাস্ত দাখিল করে আদালত উক্তরূপ মামলা করা যায়। এক্ষেত্রে ১২ বছর অতিক্রান্ত হ</div>

জমির দলিল আছে দখল নাই। তাহলে করণীয় কী?

জমির দলিল আছে দখল নাই। তাহলে করণীয় কী? আপনার কাছে জমির দলিল আছে, খতিয়ান আছে কিন্তু জমিটি ভোগ করতেছে অন্য কেউ। এ ক্ষেত্রে আপনি কী...

নামজারি কীভাবে করবেন

Mazadul Hasan Shishir 0 07:32

<div>👉👉নামজারি কীভাবে করবেন</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh0uA7hK_HPoiXTwbhirWib35S7uMmmAnwMln5VIMVcCDOXppLB5mFmRcRBNziLOSSlUyfXi7SM8NHSrUC7CzzAtnyQi0DwN7y5P-N9VImN7Iuw_4s0-idbpkRHeQHSqABI50cdJsWI-kFs/s1600/1690381966287254-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh0uA7hK_HPoiXTwbhirWib35S7uMmmAnwMln5VIMVcCDOXppLB5mFmRcRBNziLOSSlUyfXi7SM8NHSrUC7CzzAtnyQi0DwN7y5P-N9VImN7Iuw_4s0-idbpkRHeQHSqABI50cdJsWI-kFs/s1600/1690381966287254-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>কোনো কারণে জমি হস্তান্তর হলে খতিয়ানে পুরোনো মালিকের নাম বাদ দিয়ে নতুন মালিকের নাম প্রতিস্থাপন করানোকে বলে মিউটেশন বা নামজারি। উত্তরাধিকারসূত্রে, বিক্রয়, দান, খাসজমি বন্দোবস্তসহ বিভিন্ন ধরনের হস্তান্তরের কারণে জমির মালিকানা বদল হয়। কিন্তু জমির নামজারি না করানো হলে মালিকানা দাবি করার ক্ষেত্রে অনেক জটিলতা তৈরি হয়। জমি রেজিস্ট্রেশন, জমি ক্রয়-বিক্রয়, খাজনা প্রদানসহ নানা ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় নামজারি। জমি হস্তান্তর হওয়ার পর নামজারি করা অনেকটাই বাধ্যতামূলক হয়ে দাঁড়িয়েছে।</div><div><br></div><div>👉👉কোথায় করা হয় নামজারি</div><div>সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে নামজারির জন্য আবেদন করতে হয়। সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে মিউটেশন সহকারী পদের একজন দায়িত্বে থাকেন। নাজির পদের একজন নামজারির জন্য ফি জমা নেন। তহশিলদারেরা (সহকারী সেটেলমেন্ট কর্মকর্তা) নামজারির তদন্তের দায়িত্বে থাকেন। কোনো আবেদন করা হলে এ নামজারি করা জমির ওপর তদন্ত করার নিয়ম আছে। অনেকে বিভ্রান্ত হয়ে তহশিলদারের অফিসে নামজারি আবেদন করে থাকেন। এটা ঠিক নয়।</div><div><br></div><div>👉👉কীভাবে আবেদন করতে হয়</div><div>সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস থেকে নির্ধারিত আবেদনপত্র সংগ্রহ করে আবেদন করতে হবে। এতে নির্ধারিত জায়গায় জমির বিস্তারিত পরিচয় দিতে হবে। আবেদনে নাম, ঠিকানা, রেজিস্ট্রি ক্রয় দলিলের নম্বর ও সাল স্পষ্ট থাকতে হবে। একই সঙ্গে মূল দলিলের অনুলিপি, ভায়া দলিল, পরচা বা খতিয়ানের অনুলিপি, ভূ-উন্নয়ন কর পরিশোধের দলিল, ওয়ারিশান সনদপত্র (তিন মাসের মধ্যে ইস্যু করা), বণ্টননামা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) দিতে হবে। কোনো রায় বা ডিক্রির কারণে নামজারি করতে হলে ডিক্রি বা রায়ের অনুলিপি জমা দিতে হবে। আবেদনকারী নিজেও আবেদন করতে পারেন অথবা আবেদনকারী কোনো প্রতিনিধি নিয়োগ করেও আবেদন করতে পারেন। আবেদনের সঙ্গে আবেদনকারী অথবা আবেদনকারীর প্রতিনিধির পাসপোর্ট আকারের ছবি সংযুক্ত করে দিতে হবে আবেদনের নির্ধারিত জায়গায়। খেয়াল রাখতে হবে নামজারি করাতে গিয়ে কোনো দালালের খপ্পরে যেন না পড়েন। বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী মহানগরে ৬০ কর্মদিবসে এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে ৪৫ কর্মদিবসের মধ্যে নামজারি-প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার নিয়ম করা হয়েছে।</div><div><br></div><div>👉👉নামজারি আবেদন নামঞ্জুর হলে কী করবেন</div><div>যেকোনো কারণেই নামজারি আবেদন নামঞ্জুর হতে পারে। কোনো দলিল-দস্তাবেজে ত্রুটির কারণে হতে পারে, আবার অন্য কোনো উদ্দেশ্যেও নামঞ্জুর হতে পারে। কিন্তু আবেদন নামঞ্জুর হলে প্রতিকারের সুযোগ রয়েছে। নামজারি নামঞ্জুর হলে সহকারী কমিশনারের (ভূমি) আদেশের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (রাজস্ব) কাছে আদেশের ৩০ দিনের মধ্যে আপিল করতে হবে। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (রাজস্ব) আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ আছে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারের (রাজস্ব) কাছে এবং তা করতে হয় আদেশের ৩০ দিনের মধ্যে। অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনারের (রাজস্ব) আদেশের বিরুদ্ধে ভূমি আপিল বোর্ডে আদেশের ৯০ দিনের মধ্যে আপিল করা যায়। এ ছাড়া রিভিশনের পথও খোলা রয়েছে। ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো কর্মকর্তা তাঁর নিজের ইচ্ছায় নথি তলব করে সংশোধনের আদেশ দিতে পারেন। এ ছাড়া রিভিউর পথও খোলা আছে। রিভিউ মানে হচ্ছে পুনর্বিবেচনা করা। দলিলপত্রে কোনো ভুল পর্যবেক্ষণ হয়েছে বলে মনে করলে কিংবা আবেদন বাতিল করলে রিভিউর আবেদন করতে হয়। যে কর্মকর্তা আদেশ দিয়েছেন, তাঁর বরাবরই রিভিউ করতে হবে। রিভিউ করতে হয় ৩০ দিনের মধ্যে। তবে রিভিউ আবেদন করা হলে আর আপিল করা যায় না।</div>

নামজারি কীভাবে করবেন

👉👉নামজারি কীভাবে করবেন কোনো কারণে জমি হস্তান্তর হলে খতিয়ানে পুরোনো মালিকের নাম বাদ দিয়ে নতুন মালিকের নাম প্রতিস্থাপন করানোকে ব...

কোন সারের কি কাজ

Mazadul Hasan Shishir 0 07:25

কোন সারের কি কাজ

জমি ক্রয় এবং রেজিষ্ট্রেশনের সময় যে বিষয় লক্ষ্য করা আবশ্যক

Mazadul Hasan Shishir 0 10:21

<div>জমি ক্রয় এবং রেজিষ্ট্রেশনের সময় যে বিষয় লক্ষ্য  করা আবশ্যকঃ</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiEjv_TQTkkcuQXoc31BtYKBXQO8MA77aCe3mqSOGqp2MMmTF5UK_kBgBSh8Vc-CuJeKTQNcg5gCk-S_sLy1S7_2ARq5WPbPG-gf8iO8tojwYlI78EqtVadUdeXVyq7l39NTBxU7IK4UfzU/s1600/1690219307932738-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiEjv_TQTkkcuQXoc31BtYKBXQO8MA77aCe3mqSOGqp2MMmTF5UK_kBgBSh8Vc-CuJeKTQNcg5gCk-S_sLy1S7_2ARq5WPbPG-gf8iO8tojwYlI78EqtVadUdeXVyq7l39NTBxU7IK4UfzU/s1600/1690219307932738-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>* জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাত্‍ খতিয়ান ও নকশা যাচাই করে নিতে হবে।</div><div><br></div><div>* জমির তফসিল অর্থাত্‍ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ও উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ যাচাই করে নিতে হবে।</div><div><br></div><div>* জমি ক্রয় করার পূর্বে উক্ত জমির সি.এস রেকর্ড, এস.এ রেকর্ড; আর.এস রেকর্ড এবং মাঠ পর্চাগুলি ভালোভাবে দেখে নিতে হবে।</div><div><br></div><div>* বিক্রেতা যদি জমিটির মালিক ক্রয় সূত্রে হয়ে থাকেন তাহলে তার ক্রয়ের দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে বিক্রেতার মালিকানা সঠিক আছে কিনা তা নিশ্চিত হতে হবে।</div><div><br></div><div>* জমির বিক্রেতা উত্তরাধিকারসূত্রে জমিটি পেয়ে থাকলে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ানে তার নাম আছে কিনা তা ভালোভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। যদি সর্বশেষ খতিয়ানে বিক্রেতার নাম না থাকে তাহলে তিনি যার কাছ থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে জমিটি পেয়েছেন তা মূল মালিকের সংঙ্গে বিক্রেতার নামের যোগসূত্র কিংবা রক্তের সম্পর্ক আছে কিনা বিষয়টি ভালোভাবে দেখতে হবে।</div><div><br></div><div>* জরিপ চলমান এলাকায় বিক্রেতার নিকট রক্ষিত মাঠ পর্চা সঠিক আছে কিনা তা যাচাই করে দেখতে হবে। উল্লেখ্য যে, যদি মাঠ পর্চার মন্তব্য কলামে কিছু লিখা থাকে যেমনঃ  তাহলে বুঝতে হবে উক্ত খতিয়ানের বিরুদ্ধে তসদিক বা সত্যায়ন বা শুদ্ধতা বা Attestation পর্যায়ে আপত্তি রয়েছে, সেক্ষেত্রে জমি ক্রয়ের আগে জরিপ অফিসে/ক্যাম্পে গিয়ে জমিটির সর্বশেষ অবস্থা জেনে নিতে হবে। তবে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমি বিক্রেতার শরিকদের সঙ্গে জমি বিক্রেতার সম্পত্তি ভাগাভাগির বণ্টন নামা বা ফারায়েজ দেখে নিতে হবে।</div><div><br></div><div>* জমি বিক্রেতার নিকট থেকে সংগৃহীত দলিল, বায়না দলিল, খতিয়ান, মাঠ পর্চা ইত্যাদি কাগজ পত্র সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসে গিয়ে তলবকারী বা স্বত্বলিপি রেজিস্ট্রারের কাছে গিয়ে কাগজপত্রের সঠিকতা যাচাই করে নিতে হবে।</div><div><br></div><div>* সর্বশেষ নামজারী মাঠ  পর্চা, ডিসিআর, খাজনার দাখিলা বা রশিদ যাচাই করে দেখতে হবে। জমির খাজনা বকেয়া থাকলে এবং বকেয়া খাজনা সহ জমি ক্রয় করলে বকেয়া খাজনা পরিশোধের দায়-দায়িত্ব  ক্রেতাকেই নিতে হবে।</div><div><br></div><div>* ক্রেতা যে জমিটি ক্রয় করতে যাচ্ছে সেই জমিটি সার্টিফিকেট মকদ্দমা ভুক্ত কিনা, কিংবা জমিটি নিলাম হয়েছে কিনা তা তহসীল অফিস/উপজেলা ভূমি অফিস হতে জেনে নিতে হবে। তবে অবশ্যই ক্রেতাকে  মনে রাখতে হবে যে, ১৯১৩ সালের সরকারী পাওনা/দাবী আদায় আইনের ৭ ধারায় বলা আছে সার্টিফিকেট মামলাভুক্ত সম্পত্তি বিক্রয় যোগ্য নয়।</div><div><br></div><div>* বিবেচ্য জমিটি খাস, পরিত্যক্ত/অর্পিত, অধিগ্রহণকৃত বা অধিগ্রহণের জন্য নোটিশকৃত কিনা তা তহসিল অফিস বা উপজেলা  ভূমি অফিস বা জেলা প্রশাসক (ডি.সি অফিস) এর কার্যালয়ের L.A (এল.এ) শাখা থেকে জেনে নিতে হবে।</div><div><br></div><div>* ক্রেতা যে জমিটি কিনতে যাচ্ছে সেই জমিটি নিয়ে কোনো আদালতে মামলা রুজু আছে কিনা তা অবশ্যই খতিয়ে দেখতে হবে। তবে মামলাভুক্ত কোনো জমি ক্রয় করা উচিত নয়।</div><div><br></div><div>* বিক্রেতা তার জমির নকশা দেখিয়ে ক্রেতার নিকট জমি বিক্রয় করতে চাইতে পারে (যেমনঃ বিভিন্ন প্রকল্পের জমি নকশা/ছবির বিজ্ঞাপন দিয়ে বিক্রি হয়) সেক্ষেত্রে ক্রেতাকে উক্ত নকশার সাথে সঠিকভাবে মিল আছে কিনা বিক্রেতার দখল ও মালিকানা আছে কিনা তা সরেজমিনে গিয়ে দতন্ত করে আসতে হবে।</div><div><br></div><div>* যে জমিটি বিক্রি হতে যাচ্ছে সেই  জমিটি ঋণের দায়ে ব্যাংকে দায়বদ্ধ কিনা সেই বিষয়টি খোঁজ নিতে হবে।</div><div><br></div><div>* প্রস্তাবিত জমিতে যাতায়াতের রাস্তা আছে কিনা সেই বিষয়টিও সরেজমিনে তদন্ত করে জেনে নিয়ে জমি ক্রয় করতে হবে।</div>

জমি ক্রয় এবং রেজিষ্ট্রেশনের সময় যে বিষয় লক্ষ্য করা আবশ্যক

জমি ক্রয় এবং রেজিষ্ট্রেশনের সময় যে বিষয় লক্ষ্য করা আবশ্যকঃ * জরিপের মাধ্যমে প্রণীত রেকর্ড অর্থাত্‍ খতিয়ান ও নকশা যাচাই করে নিতে...

বাংলাদেশ ডিজিটাল জরিপঃ (BDS)

Mazadul Hasan Shishir 0 10:21

<div>বাংলাদেশ ডিজিটাল জরিপঃ (BDS) </div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi5dtYPVGs2um1DLTb4v7_dEuf3WNQpK-9MV_ZuPvB_ZEkDsdjbURzVpivwiVW5JrOXKNoASFGwERK9TYfPKlSBdU5VX2R3_3-NZkXdoTglMyNOuEPHEi4x52d7VRP_vj_9tzCuVMUI5b2R/s1600/1690219303920253-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi5dtYPVGs2um1DLTb4v7_dEuf3WNQpK-9MV_ZuPvB_ZEkDsdjbURzVpivwiVW5JrOXKNoASFGwERK9TYfPKlSBdU5VX2R3_3-NZkXdoTglMyNOuEPHEi4x52d7VRP_vj_9tzCuVMUI5b2R/s1600/1690219303920253-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>১৮৮৮ সালে কক্সবাজার জেলার রামু থেকে দেশে প্রথম ভূমি জরিপ CS শুরু হয়। দীর্ঘ ৫২ বছর পর, ১৯৪০ সালে দিনাজপুর জেলায় এসে, এ জরিপ-কাজ সম্পন্ন হয়। তারপর পরবর্তীতে বিভিন্ন ধাপে SA, RS এবং সর্বশেষ BS জরিপ সম্পন্ন হয়।এরপরও ভূমি জটিলতা কাটে নি, কিন্তু এবার,প্রথম বারের মতো ড্রোন ও ফোর জেনারেশন প্রযুক্তি (4G technology) ব্যবহার করে,ডিজিটাল জরিপ কাজ শুরু করেছে বাংলাদেশ সরকার,যার নামকরণ করা হয়েছে, বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে (BDS).</div><div><br></div><div>এ জরিপ-কাজে প্রায় ১২১৩ কোটি ৫৬ লক্ষ টাকা খরচ হবে বাংলাদেশ সরকারের।</div><div><br></div><div>এই জরিপকাজ সফলভাবে সম্পন্ন হলে আগামী ১০০ বছরে জন্য আর কোন ভূমি জরিপের দরকার পড়বে না। মোটামুটি রকমে বলা চলে,আমাদের জেনারেশনের দেখা,এটিই হতে চলেছে শেষ ভূমি জরিপ।</div><div><br></div><div>পটুয়াখালী জেলা সদরে ইটবাড়িয়া ইউনিয়নের একটি মৌজায় ৪৯১ একর জমির ডিজিটাল জরিপ সফলভাবে সম্পন্ন করে,এই জরিপকে বেস-লাইন ধরে সরকার সারাদেশে ডিজিটাল জরিপ কাজ শুরু করেছে।</div><div><br></div><div>ব্যয়বহুল এই ডিজিটাল জরিপে কি কি সুবিধা পাবো আমরাঃ</div><div><br></div><div>ভূমি মন্ত্রনালয় ক্লেইম করছে, গোটা দেশকে ডিজিটাল ভূমিসেবার আওতায় আনতে, প্রত্যেক জমির মালিকগণকে একটি স্মার্ট কার্ড প্রদান করবে।এই স্মার্ট কার্ডের অভ্যন্তরে থাকা মাইক্রো-চিপসেটে আপনার জমির পরিমাণ,শ্রেণী, খতিয়ান নাম্বার, দাগ নাম্বার ইত্যাদি তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকবে। জমি যখন হস্তান্তর হবে তখন যিনি বিক্রয় করবেন, কার্ডে তার মোট জমির পরিমাণ থেকে তার বিক্রয়কৃত জমির পরিমাণ কমে যাবে আর যিনি কিনবেন,তার মোট জমির পরিমাণের সাথে তার ক্রয়কৃত জমির পরিমাণ যুক্ত হয়ে যাবে।তবে এ প্রক্রিয়াটি নামজারি করার পর সম্পন্ন হবে।</div><div><br></div><div>দুইটি সাটেলাইট কোম্পানির সাথে বাংলাদের সরকার চুক্তিবন্ধ হয়েছে। এই সাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা হাই রেজুলেশন ছবি দিয়ে থার্ড ডাইমেনশন (3D) আকারে ডিজিটাল ম্যাপ প্রকাশ করবে সরকার। পূর্বের CS, SA, RS, BS, BRS ইত্যাদি ম্যাপগুলো 2D লাইন ড্রয়িং ছিল, কিন্তুু এখন জমির Top view (উপর থেকে বাস্তবে জমি দেখতে যেমন) ম্যাপ দেখা যাবে, নতুন এই BDS জরিপে।</div><div>এই ডিজিটাল 3D ম্যাপের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য থাকবে, এই ম্যাপ online এ সর্বসাধারণের জন্য সামান্য কিছু শর্ত সাপেক্ষে Open থাকবে।</div>

বাংলাদেশ ডিজিটাল জরিপঃ (BDS)

বাংলাদেশ ডিজিটাল জরিপঃ (BDS) ১৮৮৮ সালে কক্সবাজার জেলার রামু থেকে দেশে প্রথম ভূমি জরিপ CS শুরু হয়। দীর্ঘ ৫২ বছর পর, ১৯৪০ সালে দি...

ইতালি ভিসাঃ সম্ভাবনা, সংশয় ও সতর্কবার্তা

Mazadul Hasan Shishir 0 09:37

<div>ইতালি ভিসাঃ সম্ভাবনা, সংশয় ও সতর্কবার্তা</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhaPujj3NEEbCLJzUycEwXlJsaItr4FgyJuyZnQpWzU_6NBTSshU62ZGAcsbwNHWWvFFXTrPbigeCvkasoBy-h8rcDdUYIoyt8cTx_wslgPvwDUAmqpysQJAUyWJuNDSYTXrJT6v3Cchl8_/s1600/1690216671128473-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhaPujj3NEEbCLJzUycEwXlJsaItr4FgyJuyZnQpWzU_6NBTSshU62ZGAcsbwNHWWvFFXTrPbigeCvkasoBy-h8rcDdUYIoyt8cTx_wslgPvwDUAmqpysQJAUyWJuNDSYTXrJT6v3Cchl8_/s1600/1690216671128473-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>গ্রুপের সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা। আমরা অলরেডি জেনে গেছি গত ০৭ জুলাই ২০২৩ এ ইতালি সরকার নতুন ডিক্রেটু ফ্লুসি আপডেট করেছে। আগে আমরা জানতাম ২০২৩-২০২৫ এই সময়ে তারা ২.৫ লাখ অভিবাসী নিবে ওয়ার্ক ভিসা’র আওতায়। এখন তারা আবার ২.২ লাখ কোটা বাড়িয়ে টোটাল ৪.৫২ লাখ লোক নেয়ার ঘোষনা দিয়েছে। অতএব বলা যায়, আমাদের জন্য নতুন আশার দুয়ার খুলে গেলো। একটু ধৈর্য্য আর সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারলে অনেক লোকের আগামি ২ বছরে ইউরোপ স্বপ্ন পূরন হবে।</div><div>যা জানা দরকারঃ</div><div>১। এই মূহুর্তে এপ্লাই করার যে প্লাটফর্ম সেটা অফ আছে। সো নতুন করে এপ্লাই করবেন না এখন। সরকার ক্লিক ডে ডিক্লেয়ার করার পর নতুন করে এপ্লাই করবেন।</div><div>২। এপ্লাই করার সময় অনেকে টাকা পয়সা চায় এডভান্স, একচুয়ালি কিছু টাকা ওখানে খরচও হয়। কিন্তু আপনি এডভান্স করার সময় আপনার রিস্ক টা খেয়াল রাখবেন। যেমন, কারোর অফিস থাকলে অফিসে গিয়ে ডিল করুন, ৩০০ টাকার সরকারী স্ট্যাম্প এ ডিড করুন। কারো অফিস না থাকলে তাঁর বাসা চিনে রাখুন। অবশ্যই ডিড করবেন। আপনার টাকার হক সম্পূর্ণ আপনার। এ ব্যাপারে সদা সতর্ক থাকুন।</div><div>৩। ক্লিক ডে এর পর থেকে ২ মাস এর মধ্যে নুলা ওস্তা  না পেলে ধরে নিবেন, আপনার ভিসা পাওয়ার পসিবিলিটি আস্তে আস্তে কমতে থাকে। অতএব, যার সাথে কাজ করবেন, তাকে অবশ্যই বলবেন, আমি ২ মাসের মধ্যে নুলা ওস্তা না পাইলে আমার টাকা ফেরত দিবেন। বাড়তি অপেক্ষা করবো না।</div><div>৪। এপয়েন্টমেন্ট এখন অনেক কঠিন হয়ে গেছে, সুতরাং, নুলা অস্তা পাওয়ার পর, কালক্ষেপন না করে নিজে নিজে এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নিবেন। আমি এ ব্যাপারে বিস্তারিত একটা প্রেজেন্টেশন রেডি করে দিবো, কিভাবে নিজের এপয়েন্টমেন্ট নিজেই নিতে পারেন।</div><div>৫। সব পেপারস ঠিক থাকলে সিজনাল ভিসা আপনি জমা দেয়ার ২-৭ কর্মদিবসেই পেয়ে যাবেন, স্পন্সর পেয়ে যাবেন ২-২০ কর্মদিবসের মধ্যেই। এর মধ্যে না হলে আপনার এজেন্ট কে প্রশ্ন করবেন। প্রেসার দিবেন।</div><div>৬। ভিসা পাওয়ার পর বিএমইটি কার্ড করবেন। এর জন্য প্রথমেই আপনার নিজ জেলার জনশক্তি অফিস এ গিয়ে তিন দিন এর ট্রেনিং নিবেন ও চতুর্থ দিন ফিংগার প্রিন্ট দিবেন। তারপর তাদের সার্টিফিকেট নিয়ে যেকোন রিক্রুটিং এজেন্সি কে দিলে তারা আপনার কার্ড করে দিবে। সময় লাগবে ৩-৭ দিন।</div><div>৭। ভিসা হয়ে যাওয়ার পরেই হাতে সময় নিয়ে টিকেট রেট চেক করে বুকিং দিয়ে ফেলবেন। একটু সময় নিয়ে টিকেট করলে এখানে খরচ বাচে, তাড়াহুড়ো করলে অনেক সময় ৫০/৭০ হাজার টাকা বাড়তি খরচ হয়ে যায়।</div><div>৮। ইতালি ভিসাগুলো তে ম্যাক্সিমাম সময় ঐখানে রিসিভ করা, অথবা কাজ দেয়ার ব্যাপারে কোন ডিল থাকে না! ভাল হয় ইউরোপে আপনার পরিচিত কেউ থাকলে, অন্তত শুরুর দিকে ৪/৫ দিন সাহায্য পাওয়া যায়। না থাকলেও অসুবিধা নাই, আপনি খুঁজলে কেউ না কেউ পেয়ে যাবেন। শুরুর ২-৩ দিন কাটিয়ে দিলে দেখবেন আপনি নিজেই আস্তে আস্তে সব বুঝে যাচ্ছেন।পকেট পয়সা ঢুকলে এম্নিতেই মাথা খুলে যায়!</div><div>৯। কাগজপত্র সবসময় ২/৩ সেট ফটোকপি রাখবেন, ১ সেট ফুল স্ক্যান করে রাখবেন। তাইলে যেকোন প্রয়োজনে কাজে লাগবে।</div><div>১০। ইতালি রওনা দেয়ার সময় ৫০০/১০০০ ইউরো বাংলাদেশ থেকে নিয়ে যায়েন ব্যাকআপ হিসেবে। পকেটে টাকা থাকলে মনে সাহস বেশি থাকে। আমি ত প্রায় ই বলি, আমার মানিব্যাগ আর মোবাইল থাকলে আল্লাহ সহায় হলে আমি পৃথিবীর যেকোন জায়গায় দিনগুজার করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।</div><div>১১। অনেকে যাওয়ার আগে উড়াধুড়া শপিং করেন। এটা করবেন না। বরং ঘরে পড়ার হালকা কাপড় চোপড় বেশ নেন। ওখানে যাওয়ার পর অবস্থা বুঝে যা যা লাগে কিনতে পারবেন।</div><div>১২। ইতালি তে অলরেডি অনেক বাংলাদেশি থাকে। যাওয়ার আগে চেষ্টা করবেন ঐ কমিউনিটির সাথে কিভাবে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়বে।</div><div>১৩। অনেকে ইতালি না গিয়ে সরাসরি অন্য ইউরোপিয়ান দেশে যায় যেখানে তাদের রিলেটিভ থাকে। কোন সমস্যা নাই। জাস্ট ইতালি ইমিগ্রেশন শেষ করে ঐ এয়ারপোর্টেই টিকেট কেটে আপনি অন্য দেশে চলে যেতে পারবেন, অথবা এয়ারপোর্ট থেকে বের হয়ে ট্রেনে অথবা বাসেও যেতে পারবেন। নো ইস্যু এট অল।</div><div>১৪। ঐখানে গিয়েও চোখ কান খোলা রাখুন। আমাদের দেশে যেমন অনেক দালাল আছে আপনাকে বেচে খাওয়ার জন্য, ঐখানেও অনেকে ফাঁদ পেতে আছে। তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন।</div><div>১৫। ইউরোপ সবার জন্য না! ইউরোপ ফার্স্ট ওয়ার্ল্ড কাউন্ট্রি। যারা একটু স্মার্ট, মোটামুটি সবকিছুর সাথে সহজে মানিয়ে নিতে পারার অভ্যাস আছে, একদম গোবেচারা না তারা ইউরোপ নিয়ে ভাবেন। অতি ডেসপারেট হয়েন না, ডেসপারেট হইলে মানুষ আপনার কাছ থেকে সুযোগ নিবে। আপনার ভাব টা থাকবে এমন, আমি যাইতে পারলে ভাল, না পারলেও টেনশন নাই, হাতে সময় আছে, পরে যাবো। আর যদি আপনি এমন দেখান যে না গেলে আপনি শেষ.</div>

ইতালি ভিসাঃ সম্ভাবনা, সংশয় ও সতর্কবার্তা

ইতালি ভিসাঃ সম্ভাবনা, সংশয় ও সতর্কবার্তা গ্রুপের সবাইকে জানাই শুভেচ্ছা। আমরা অলরেডি জেনে গেছি গত ০৭ জুলাই ২০২৩ এ ইতালি সরকার নতু...

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ

Mazadul Hasan Shishir 0 22:00

<div>***** খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় *****</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiVOXb4DdWw27JzBfdmSxTm-vKGTtLJqErvGagTU7eF31SaL9pU6lkxlJ-hGOqE8hOV9dWlEO1lsTtrcDSq_3v9HHlmG3SqNc3s3JbGjI2PTwHd7sXhCMUor7ZZE-_OHoK1jBV8HiJ2q37C/s1600/1690174818960062-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiVOXb4DdWw27JzBfdmSxTm-vKGTtLJqErvGagTU7eF31SaL9pU6lkxlJ-hGOqE8hOV9dWlEO1lsTtrcDSq_3v9HHlmG3SqNc3s3JbGjI2PTwHd7sXhCMUor7ZZE-_OHoK1jBV8HiJ2q37C/s1600/1690174818960062-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div><br></div><div>পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ </div><div>👉দলিলে লিখিত অনেক শব্দ আছে,যার সংক্ষিপ্ত রুপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এমনও কিছু শব্দ আছে যা খুব কম ব্যবহার হয়। যারা পুরাতন দলিলের ব্যবহৃত শব্দের অর্থ বোঝেন না,তাদের জন্য বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।</div><div>১) মৌজা 👉 গ্রাম।</div><div>২) জে.এল নং 👉 মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।</div><div>৩) ফর্দ 👉 দলিলের পাতা।</div><div>৪) খং 👉 খতিয়ান।</div><div>৫) সাবেক 👉 আগের/পূর্বের বুজায়</div><div>৬) হাল 👉 বর্তমান।</div><div>৭) বং 👉 বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লিখে।</div><div>৮) নিং 👉 নিরক্ষর।</div><div>৯) গং 👉 আরো অংশীদার আছে।</div><div>১০) সাং 👉 সাকিন/গ্রাম।</div><div>১১) তঞ্চকতা 👉 প্রতারণা।</div><div>১২) সনাক্তকারী 👉 যিনি বিক্রেতাকে চিনে।</div><div>১৩) এজমালী 👉 যৌথ।</div><div>১৪) মুসাবিদা 👉 দলিল লেখক।</div><div>১৫) পর্চা 👉 বুঝারতের সময় প্রাথমিক খতিয়ানের যে নকল দেওয়া হয় তাকে পর্চা বলে।</div><div>১৬) বাস্তু 👉 বসত ভিটা।</div><div>১৭) বাটোয়ারা 👉 বন্টন।</div><div>১৮) বায়া 👉 বিক্রেতা।</div><div>১৯) মং 👉 মবলগ/মোট</div><div>২০) মবলক 👉 মোট।</div><div>২১) এওয়াজ  👉 সমপরিমাণ কোন কিছু বদলে সমপরিমাণ কোন কিছু বদল করাকে এওয়াজ বলে।</div><div>২২) হিস্যা 👉 অংশ।</div><div>২৩) একুনে 👉 যোগফল।</div><div>২৪) জরিপ 👉 পরিমাণ।</div><div>২৫) এজমালী 👉 কোনো ভূমি বা জোতের একাধিক শরীক থাকিলে তাহাকে এজমালী সম্পত্তি বা এজমালী জোত বলে।</div><div>২৬) চৌহদ্দি 👉 সীমানা।</div><div>২৭) সিট 👉 নকশার অংশ বা মৌজার অংশের নকশাকে সিট বলে।</div><div>২৮) দাখিলা 👉 খাজনার রশিদ।</div><div>২৯) নক্সা 👉 ম্যাপ।</div><div>৩০) নল 👉 জমি পরিমাপের নিমিত্তে তৈরী অংশ দণ্ড।</div><div>৩১) নাল 👉 চাষাবাদের উপযোগী ভূমি।</div><div>৩২) পিং 👉 পিতা।</div><div>৩৩) জং  👉 স্বামী।</div><div>৩৪) দাগ নং 👉 জমির নম্বর।</div><div>৩৫) এতদ্বার্থে 👉 এতকিছুর পর।</div><div>৩৬) স্বজ্ঞানে 👉 নিজের বুঝ মতে।</div><div>৩৭) সমূদয় 👉 সব কিছু।</div><div>৩৮) ইয়াদিকৃত 👉 পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম।</div><div>৩৯) পত্র মিদং 👉 পত্রের মাধ্যমে।</div><div>৪০) বিং 👉 বিস্তারিত।</div><div>৪১) দং 👉 দখলকার।</div><div>৪২) পত্তন 👉 সাময়িক বন্দোবস্ত।</div><div>৪৩) বদল সূত্র 👉 এক জমি দিয়া অন্য জমি গ্রহণ করা।</div><div>৪৪) মৌকুফ 👉 মাপ।</div><div>৪৫) দিশারী রেখা 👉 দিকনির্দেশনা।</div><div>৪৬) হেবা বিল এওয়াজ 👉 কোন জিনিসের পরিবর্তে ভূমি/জমি দান করাকে হেবা বিল এওয়াজ বলে।</div><div>৪৭) বাটা দাগ 👉 কাটা দাগ এটি ভগ্নাংশ আকারে থাকে, যার উপরের সংখ্যা আগের দাগ এবং নিচের সংখ্যা এই দাগের বাটা।</div><div>৪৮) অধুনা 👉 বর্তমান।</div><div>৪৯) রোক 👉 নগদ।</div><div>৫০) ভায়া 👉 বিক্রেতার পূর্বের ক্রয়কৃত দলিল।</div><div>৫১) দান সূত্র 👉 কোনো ভূমি দলিল মূলে দান করিলে দান গ্রহণকারী দান সূত্রে ভূমির মালিক বলিয়া গন্য হয়।</div><div>৫২) দাখিল খারিজ 👉 কোনো জোতের ভূমি ও জমা হইতে কতেকাংশ ভূমির খরিদ্দার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যাক্তিকে পৃথকভাবে নাম জারি করিয়া দিলে তাহাকে দাখিল খারিজ বলে।</div><div>৫৩) তফসিল 👉 তালিকা, কোনো দলিলের নিম্নভাগে লিখিত সম্পত্তির তালিকাকে তফসিল বলে।</div><div>৫৪) খারিজ 👉 যখন কোনো সরকার বা জমিদার কোনো প্রজাকে তাহার অংশীদারের জমা হইতে পৃথকভাবে খাজনা দিবার অনুমতি দেন তখন তাহাকে খারিজ বলে।</div><div>৫৫) খতিয়ান 👉 প্রত্যেক মৌজার এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে রেকর্ড সৃষ্টি করা হয় তাহাকে খাতিয়ান  বলা হয়। খতিয়ানে তৌজি নম্বর, পরগনার নাম, জে.এল বা গ্রামের নাম, খতিয়ান নম্বর, স্বত্ত্বের বিবরণ মালিকের নাম, তাহার পিতা ও গ্রামের নাম, দাগ নম্বর, প্রত্যেক দাগের উত্তর সীমানা, ভূমির প্রকার অর্থাৎ (ডাঙ্গা, ধানী, ডোবা, পতিত, গর্ত, হালট, ইত্যাদি) দখলকারের নাম, ভূমির ষোল আনা পরিমাণ, হিস্যা ও হিস্যা মত পরিমাণ একর লিখিত থাকে।</div><div>৫৬) জরিপ 👉 সাধারণত কর নির্ধারণ ভিত্তিতেই এই সার্ভে করা হইয়া থাকে।</div><div>৫৭) এওয়াজ সূত্র 👉সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিসের বদলে সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিস প্রাপ্ত হইলে তাহাকে এওয়াজ সূত্রে প্রাপ্ত বলা হয় ইহাকে বদল সূত্রও বলে।</div><div>৫৮) অছিয়তনামা 👉 যদি কোনো ব্যাক্তি মৃত্যুর পূর্বে তাহার ওয়ারিশ বা আত্বীয় স্বজনকে তার স্থাবর- অস্থাবর সম্পত্তির বাটোয়ারা সম্পর্কে দলিল মূলে কোনো নির্দেশ দিয়া যান তবে তাহাকে অছিয়তনামা বলে। মৃত্যুর পর উক্ত অছিয়ত প্রবলের জন্য জেলা জজ সাহেব হইতে অনুমতি লইতে হয় হিন্দু ধর্মে উহাকে উইল বলে।</div><div>৫৯) তফসিল 👉 বিক্রিত জমির তালিকা।</div><div>৬০) নামজারী 👉 অন্যান্য অংশীদার থেকে নিজের নাম খতিয়ানে খোলাকে নামজারী বলে।</div><div>৬১) অধীনস্থ স্বত্ত্ব 👉 উপরিস্থিত স্বত্ব বা জমিদারী স্বত্বের অধীনে কোনো স্বত্ত্ব সৃষ্টি করিলে তাহাকে অধীনস্থ স্বত্ত্ব বা নীচস্থ স্বত্ত্ব বলে।</div><div>৬২) আলামত 👉 ম্যাপের মধ্যে গাছপালা, বাড়ীঘর, মন্দির, মসজিদ, গোরস্থান, জলভূমি, ইত্যাদি বুঝাইবার জন্য ব্যবহৃত চিহ্নকে আলামত বলে।</div><div>৬৩) আমলনামা 👉 কোনো ব্যক্তি অন্যের নিকট হইতে কোনো ভূমি নিলাম বা খোস – খরিদ করিয়া ভূমিতে দখল লওয়ার যে দলিল প্রাপ্ত হয় তাহাকে আমনামা বলে।</div><div>৬৪) আসলি 👉 মূল ভূমি।</div><div>৬৫) আধি 👉 উৎপন্ন ফসলের অর্ধেক ভূমির মালিক, অর্ধেক প্রজায় রাখিলে তাহাকে আধি বা বর্গ বলে।</div><div>৬৬) ইজারা 👉 ঠিকা। নির্দিষ্ট খাজনায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তালুক বা মহলাদির বন্দোবস্ত দেওয়া বা নেওয়া।</div><div>৬৭) ইয়াদদন্ত 👉 স্মারকলিপি।</div><div>৬৮) ইন্তেহার 👉 ঘোষণাপত্র।</div><div>৬৯) এস্টেট 👉 ১৭৯৩ সালে সরকার বাহাদুর যে সমস্ত মহাল স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দিয়াছেন তাহাদিগকে জমিদারী বা এস্টেট বলে। </div><div>৭০) ওয়াকফ 👉 ধর্মীয় কাজের উদ্দেশ্যে আল্লাহর নামে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।</div><div>৭১) কিত্তা 👉 চারিটি আইন দ্বারা বেষ্টিত ভূমি খন্ডকে এক একটি কিত্তা বা পট বলে।</div><div>৭২) কিস্তোয়ার জরিপ 👉 গ্রামের অন্তর্গত জমিগুলো কিত্তা কিত্তা করে জরিপ করার নাম কিস্তোয়ার </div><div>৭৩) কিস্তি 👉 নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী টাকা দিবার অঙ্গীকার বা ব্যবস্থা।</div><div>৭৪) কায়েম স্বত্ত্ব 👉 চিরস্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেওয়া ভূমিকে কায়েম স্বত্ত্ব বলে।</div><div>৭৫) কবুলিয়ত 👉 মালিকের বরাবরে স্বীকারোক্তি করিয়া কোনো দলিল দিলে তাহাকে বকুলিয়ত বলে। কবুলিয়াত নানা প্রকার। যথা- রায়তি, দর রায়তি, কোর্ফা ও আদি বর্গা কবুলিয়াত।</div><div>৭৬) কটকোবালা 👉 সুদের পরিবর্তে মহাজনের দখলে জমি দিয়া টাকা কর্জ করত: যে দলিল দেওয়া হয় তাহাকে কটকোবালা বল। </div><div>৭৭) কান্দা 👉 উচ্চ ভূমি। গোবামের সন্নিকটস্থ ভূমিকেও কান্দা বলে।</div><div>৭৮) কিসমত 👉 মৌজার অংশকে কিসমত বলে।</div><div>৭৯) কোলা ভূমি 👉 বসত বাড়ীর সংলগ্ন নাল জমিকে কোলা ভূমি বলে।</div><div>৮০) কোল 👉 নদীর কোনো ছোট অংশ তাহার প্রধান স্রোতের সহিত বা হইতে সংযুক্ত হইয়া গেলে তাহাকে কোল বলে।</div><div>৮১) খানাপুরী 👉 প্রাথমিক স্বত্ত্ব লিপি। ইহা রেকর্ড অব রাইটস তৈরির ধাপ। খসড়া ও খতিয়ানের কলাম বা ঘর পূরণ করাই ইহার কাজ।</div><div>৮২) খামার 👉 ভূম্যধিকারী খাস দখলীয় ভূমিকে খামার, খাস-খামার, নিজ জোত বা কমত বলে।</div><div>৮৩) খাইখন্দক 👉 ডোবগর্ত, খাল, নালা ইত্যাদি চাষের অযোগ্য ভূমিকে খাইখন্দক বলে।</div><div>৮৪) খিরাজ 👉 কর, খাজনা।</div><div>৮৫) খানে খোদাঃ মসজিদ।</div><div>৮৬) খসড়াঃ জমির মোটামুটি বর্ণনা।</div><div>৮৭) গর বন্দোবস্তিঃ যে জমির কোনো বন্দোবস্ত দেওয়া হয় নাই।</div><div>৮৮) গরলায়েক পতিতঃ খাল, নালা, তীরচর, ঝাড়, জঙ্গল ইত্যাদি অনাবাদি ভূমিকে গরলায়েক পতিত বলে।</div><div>৮৯) গির্বিঃ বন্ধক।</div><div>৯০) চক 👉 থক বসত ম্যাপের এক একটি পটকে চক বলে।</div><div>৯১) জমা বন্দী 👉 খাজনার তালিকা।</div><div>৯২) চাকরাণ 👉 জমিদার বাড়ীর কাজ-কর্ম নির্বাহ করণার্থে ভোগ-দখল করিবার নিমিত্তে যে জমি দেওয়া হয় তাহাকে চাকরাণ বলে।</div><div>৯৩) চাঁদা 👉 জরিপ কার্যে নির্দিষ্ট করা স্টেশনকে চাঁদা বলে। </div><div>৯৪) চটান 👉 বাড়ীর সন্নিকটস্থ উচ্চ পতিত স্থানকে চটান বলে।</div><div>৯৫) চালা 👉 উচ্চ আবাদি ভূমি (পুকুরের পাড় ইত্যাদি)</div><div>৯৬) চর 👉 পলিমাটি গঠিত ভূমি।</div><div>৯৭) জবর-দখল 👉 জোরপূর্বক দখল।</div><div>৯৮) জমা 👉 এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে খাজনা দেওয়া হয় তাহাকে এক একটি জমা বলে।</div><div>৯৯) জোত 👉 এক প্রকার প্রজাস্বত্ত্ব।</div><div>১০০) জজিরা 👉 নাব্য নদীতে যে দ্বীপ গঠিত হয় তাহাকে জজিরা বলে।</div><div>১০১) জায়সুদী 👉  হস্তান্তরকরণ ক্ষমতা ব্যতীত কিয়ং কালের জন্য বন্ধক। অর্থাৎ মহাজনের নিকট বন্ধক দিয়া যদি এই মর্মে টাকা কর্জ করা যায়, যে যতদিন পর্যন্ত আসল টাকা পরিশোধ না হইবে ততদিন পর্যন্ত মহাজন উক্ত জমি ভোগ-দখল করিতে থাকিবেন, তবে তাহাকে জায়সুরি বলে।</div><div>১০২) জালি 👉 এক প্রকার ধান যাহা জলাভূমিতে জন্মে।</div><div>১০৩) টেক 👉 নদী ভগ্নস্থান ভরাট হইয়া যে পয়স্তি উৎপন্ন হয় তাহাকে টেক বলে।</div><div>১০৪) টাভার্স 👉 ঘের জরিপ।</div><div>১০৫) ঠিকা রায়ত 👉 নির্দিষ্ট মেয়াদে সাময়িকভাবে দখলকারকে ঠিক রায়ত বলে অথবা যে রায়তের কোনো দখলি স্বত্ত্ব নেই।</div><div>১০৬) ঢোল সহরত 👉 কোনো ক্রোক, নিলাম ইস্তেহার বা দখলি পরওয়ানা সরজমিনে ঢোল পিটাইয়া জারি করাকে ঢোল সহরত বলে।</div><div>১০৭) তামিল 👉 আদেশ মোতাবেক রেকর্ড সংশোধন করা।</div><div>১০৮) তামাদি 👉 খাজনা আদায় করার নির্দিষ্ট সময় অতিক্রম হইলে তাহাকে তামাদি বলে।</div><div>১০৯) তুদাবন্দী 👉 সীমানা নির্দেশ।</div><div>১১০) তহশিল 👉 খাজনাদি আয়ের নিমিত্ত নির্দিষ্ট এলাকাকে তহশিল বলে।</div><div>১১১) তলবানা 👉 সমন জারির সময় পিয়নকে প্রদত্ত ফিস।</div><div>১১২) তলববাকী 👉 বকেয়া খাজনা আদায়ের কিস্তি।</div><div>১১৩) তালুক 👉  নিম্নস্থ স্বত্ত্ব।</div><div>১১৪) তরমিমঃ শুদ্ধকরণ।</div><div>১১৫) তরতিব 👉 শৃংখলা।</div><div>১১৬) তৌজি 👉 ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয় ভূমির জন্য কালেক্টরীতে যে রেজিষ্ট্রী বই থাকে তাহাকে তৌজি বলে। প্রত্যেক তৌজির ক্রমিক নম্বর থাকে। জমিদারের অধীন প্রজার জোতকেও তৌজি বলা হয়।</div><div>🔸১১৭) দিয়ারা 👉 পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।</div><div>১১৮) দর পত্তনী 👉 পত্তনীর অধীন।</div><div>১১৯) দখলী স্বত্ত্ব বিশিষ্ট প্রজা 👉 দখলদার হিসেবে যে প্রজার স্বত্ত্ব আছে।</div><div>১২০) দশসালা বন্দোবস্ত 👉 দশ বৎসরের মেয়াদে বন্দোবস্ত দেওয়াকে দশসালা বন্দোবস্ত বলে।</div><div>১২১) দিয়ারা 👉 পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।</div><div>১২২) দাগ নম্বর 👉মৌজা নকশায় প্রত্যেক প্লটের যে সিরিয়াল নম্বর বসান হয়,তাহাকে দাগ নম্বর বলে।</div><div>১২৩) দরবস্ত 👉 সমুদয়।</div><div>১২৪) নথি 👉 রেকর্ড।</div><div>১২৫) দেবোত্তর 👉 দেবতাদিগকে প্রদত্ত নিষ্কর ভূমি।</div><div>১২৬) দেবিচর 👉 যে সকল বালুচর সাধারণ জোয়ারের পানিতে ডুবিয়া যায় তাহাদিগকে দেবিচর বলে।</div><div>১২৭) দিঘলি 👉 নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা আদায়কারী একপ্রকার প্রজা।</div><div>১২৮) নক্সা ভাওড়ন 👉 পূর্ব জরিপ অনুসারে গ্রামের সীমাগুলো এখন আর ঠিক মতো পাওয়া যায় না। ফলে সীমানা লইয়া প্রায়ই জমিদারের মধ্যে ঝগড়া বাঁধে। পূর্বের ফিল্ডবুক অনুসারে প্রত্যেক লাইনের মাপ ও বিয়ারিং লইয়া, লাইনটি প্রথমে যেখানে যেভাবে ছিল, তা চিহ্নিত করিয়া, কোন জমি কোন মৌজার অন্তর্গত,তাহা ঠিক করার  নামই,নক্সা ভাওড়ান বা রিলেইং বাউন্ডারীজ।</div><div>১২৯) নামজারী 👉 ভূম্যধিকারী সরকারের সাবেক নামের পরিবর্তে খরিদ্দার অথবা ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম রেজিস্ট্রী করাকে নামজারী বলে।</div><div>🔸১৩০) নাম খারিজ বা জমা খারিজ 👉 ১৬ আনা জোতার মোট জমা হইতে নামজারীকৃত ওয়ারিশ বা খরিদ্দারের দখলীয় জমির জমা ১৬ আনা জোতার জমার হার অনুসারে জাম ভাগ করিয়া দিয়া পৃথক জমা সৃষ্টি করাকে নাম খারিজ বা জাম খারিজ।</div>

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ

***** খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ***** পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ 👉দলিলে লিখিত অনেক শব্দ আছে,যার সংক্ষিপ্ত রুপ ব্যবহা...

কলাম কিকার কি ?

Mazadul Hasan Shishir 0 07:56

<div>কলাম কিকার কি   ?</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqt9DzS5qxmTBOaP2Prgcy36VAmQ71omRnOZR_kT9v1rCM18e9LKdecRd-O_goCdEM8tcb_mYBOp1UR6Gz11POT8jAzWrZl6bnrrp-7JthZkvuXLdlt5j94QZbAEfuHY2KpriHXiNnGTv9/s1600/1690124185866905-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqt9DzS5qxmTBOaP2Prgcy36VAmQ71omRnOZR_kT9v1rCM18e9LKdecRd-O_goCdEM8tcb_mYBOp1UR6Gz11POT8jAzWrZl6bnrrp-7JthZkvuXLdlt5j94QZbAEfuHY2KpriHXiNnGTv9/s1600/1690124185866905-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>---------------------------------------------</div><div>#কিকারঃ ফুটিং,স্ল্যাব ও বিমের উপর একটি কলাম রেডি করার পূর্বে তার নিচে স্বল্প উচ্চতার যে কলামটি ঢালাই করা হয়,তাকে কিকার বলে।</div><div><br></div><div>>> মূলত কলাম এর পজিশন,এলাইনমেন্ট,ফর্মওয়ার্ক ঠিক রাখার জন্য কিকার তৈরি করা হয়।</div><div>>> কাঠ/স্টিলের সাটারের সাথে ফর্মওয়ার্ক তৈরী করা হয়।</div><div><br></div><div>>> কিকারের উচ্চতা 3"-4" হয়।তবে স্টিল সাটার ব্যবহার করলে 6"-9" পর্যন্ত উচ্চতার কিকার তৈরী করা যায়।</div><div><br></div><div>>> সাটার লাগানের পূর্বে কলামের মূল রড,টাই ও ভিতরের সকল ময়লা স্টিল ব্রাস ও ফোর্স ওয়াটার দিয়ে পরিস্কার করে নিতে হবে।</div><div><br></div><div>>> কিকার তৈরীর স্থানে কোন অবস্থাতেই পানি থাকবে না।</div><div><br></div><div>>> কলামের পজিসন ও এলাইনমেন্ট ঠিক রাখার জন্য পূর্ববর্তি ছাদ/বিমের কাষ্টিং এর পূর্বেই যদি কলামের মূল রডগুলোকে ভার্টিক্যাল রেখে পর্যাপ্ত পরিমানে টাই পরিয়ে নেয়া যায়,তবে clear cover সঠিক রাখতে সুবিধা হবে।</div><div><br></div><div>>> সাটার পরিস্কার করে সাটারটি 2:1 Ratio ফলো করে ডিজেল:লুব্রিক্যান্ট অয়েল মিশ্রণ দিয়ে মুছে নিতে হবে।এই প্রলেপটি যেনো পুরু না হয়।কারন,তাতে কংক্রিটের গুণগত মাণ নষ্ট হতে পারে।</div><div><br></div><div>>> সাটারের সাইটগুলোকে লিকপ্রূফ করতে জুট টেপ ও ফোম ব্যবহার করা হয়।এবং খেয়াল রাখতে হবে যেন, এর Axis ঘুরে না যায়।</div><div><br></div><div>>> সাটার স্থাপন হয়ে গেলে Project/Site Engineer দ্বারা অবশ্যই অবশ্যই চেক করতে হবে যেঃ সাটারটি সুদৃঢ় ও ক্লিয়ার কভার ঠিক আছে কি না।</div><div><br></div><div>>> সাটার ঠিক রাখার জন্য GI তার & CC Block ব্যবহার করা হয়।</div><div><br></div><div>#nirman_naksa </div><div>#modern_home_engineering</div>

কলাম কিকার কি ?

কলাম কিকার কি ? --------------------------------------------- #কিকারঃ ফুটিং,স্ল্যাব ও বিমের উপর একটি কলাম রেডি করার পূর্বে তার...

ভুটানে এখন যা যা এন্ট্রি রুলস চলছে তা নিচে একে একে দেয়া হলো

Mazadul Hasan Shishir 0 01:30

<div><b>ভুটানে এখন যা যা এন্ট্রি রুলস চলছে তা নিচে একে একে দেয়া হলো</b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtTGUNuOMJecH7STzc_MgjWJLRtr3Ww7W9KYpQ9ByaI76bLZK2YXt5vwSwjfhq3auVY4Z1lZ38LKNDVPAV0_v3xGV1JVqjODgrBhl4ywSjZYbs7rgeGzmv_-cHKpDZee-vaLlN_UoShVi4/s1600/1690099758679277-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtTGUNuOMJecH7STzc_MgjWJLRtr3Ww7W9KYpQ9ByaI76bLZK2YXt5vwSwjfhq3auVY4Z1lZ38LKNDVPAV0_v3xGV1JVqjODgrBhl4ywSjZYbs7rgeGzmv_-cHKpDZee-vaLlN_UoShVi4/s1600/1690099758679277-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div><b>১. এন্ট্রি ফিঃ</b></div><div>ভুটানে যেতে গেলে পার ডে পার হেড ২০০ ডলার করে দিতে হবে।</div><div><br></div><div><b>২. গাইডঃ</b></div><div>ভুটান বেড়াতে গেলে এখন গাইড কম্পালসারি।  গাইড এর চার্জ পার ডে ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা। কিন্তু গাইড যেহেতু একদিন আগে থিম্পু বা পার থেকে আসবে তাই তাকে একদিনের চার্জ বেশি দিতে হবে। ধরুন আপনি ছয় দিনের জন্য বেড়াতে যাচ্ছেন সেক্ষেত্রে গাইডকে ৭ দিনের পয়সা দিতে হবে। যে গাড়িতে করে ভুটান ঘুরবেন গাইডকে সবসময় সামনের সিটে বসতে দিতে হবে।</div><div><br></div><div><b>৩. ট্রাভেল ইন্সুরেন্সঃ</b></div><div>ভুটানের এন্ট্রির জন্য এখন ট্রাভেল ইন্সুরেন্স কম্পালসারি। মাথাপিছু ৬০০ টাকা ট্রাভেল ইন্সুরেন্স করে যেতে হবে।</div><div><br></div><div><b>৪. হোটেল বুকিংঃ</b></div><div>এখন মিনিমাম থ্রী স্টার ক্যাটাগরি হোটেল আপনাকে বুক করতে হবে। তার নিজের কোন ক্যাটাগরি হোটেল বা হোমস্টে এলাও করা হচ্ছে না।</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiwRYB3KU0_oEtXN2UfhWzrecA0v3Cl0b9uRdGuIAvXZNBWbXtBRGGUM58oSToQYw7zWn6X7wziSlC2KxqNQuGRd8eWA5HqjZAgRp_3y81uJ_t1xbPTblxTH88PtYI16GPXvlOIovMPMwfc/s1600/1690099753590355-1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiwRYB3KU0_oEtXN2UfhWzrecA0v3Cl0b9uRdGuIAvXZNBWbXtBRGGUM58oSToQYw7zWn6X7wziSlC2KxqNQuGRd8eWA5HqjZAgRp_3y81uJ_t1xbPTblxTH88PtYI16GPXvlOIovMPMwfc/s1600/1690099753590355-1.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div><b>৫. এন্ট্রি ফি ফর টুরিস্ট প্লেসঃ</b></div><div>আগে যেমন কিছু কিছু জায়গা ফ্রি ছিল এখন একদম তা নেই। সব  মনেস্ট্রি এন্ট্রি ফি ১০০০ টাকা করে দিতে হবে। পারো তে টাইগার নেস্ট মনেস্ট্রি এন্ট্রি ফি পার হেড ২০০০ টাকা করে দিতে হবে। সব টুরিস্ট স্পটেই এন্ট্রি ফি চার্জ করা হচ্ছে।</div><div><br></div><div><b>৬. কার এন্ট্রি রুলস ফ্রম ইন্ডিয়াঃ</b></div><div>ভুটানের গাড়ি নিয়ে ঘুরলে কোন অসুবিধা নেই কিন্তু অনেকেই আছেন যারা গাড়ি নিয়ে ভুটানে ড্রাইভ করে ঘুরতে যেতে চান তাদের জন্য বলি ইন্ডিয়ান গাড়ির জন্য আপনাকে পার ডে সাড়ে চার হাজার টাকা করে চার্জ দিতে হবে।</div><div><br></div><div><b>৭ ডকুমেন্টসঃ</b></div><div>পাসপোর্ট আর ভোটার আইডি কার্ড ভুটান ইমিগ্রেশন এর জন্য লাগবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স বা অন্য কোন ডকুমেন্টস এলাও করা হবে না । ১৮ বছরের নিচে যারা আছে যাদের ভোটার আইডি হয়নি তাদের ক্ষেত্রে অরিজিনাল বার্থ সার্টিফিকেট লাগবে। যেটি শুধুমাত্র ইংরেজিতে লেখা হতে হবে।</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFYZa09JkDnkbykFeP-Xp3GYAaMJIE8sMcbmOROgBzMtRcu3f2FDlFj43RUydU1445GC5h2RTCFQhx4quP2B063BPSARFGPh9KzQA3VCozIM2ECrwrPtaYvCWzXsHq_Q2dcHy2WG0g5_rq/s1600/1690099748783134-2.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFYZa09JkDnkbykFeP-Xp3GYAaMJIE8sMcbmOROgBzMtRcu3f2FDlFj43RUydU1445GC5h2RTCFQhx4quP2B063BPSARFGPh9KzQA3VCozIM2ECrwrPtaYvCWzXsHq_Q2dcHy2WG0g5_rq/s1600/1690099748783134-2.png" width="400">
  </a>
</div><br></div>

ভুটানে এখন যা যা এন্ট্রি রুলস চলছে তা নিচে একে একে দেয়া হলো

ভুটানে এখন যা যা এন্ট্রি রুলস চলছে তা নিচে একে একে দেয়া হলো ১. এন্ট্রি ফিঃ ভুটানে যেতে গেলে পার ডে পার হেড ২০০ ডলার করে দিতে হবে...

অক্টেন নাকি পেট্রোল কোনটা ব্যাবহার করবো | Octane Or Petrol

Mazadul Hasan Shishir 0 01:30

<div><b>অক্টেন নাকি পেট্রোল❓</b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhGn9rO0oH44AIBO-F3UsrbaNYK1M3BB28iL4pLr_Y0AghhpYHR8iDU3NVhZT9EEBfQapl-8KzdR0RqYBjP8NGGSxNS586roHYQT09kVxY6inAXmeau_CAeD0gaqmIvNVh4Okt3KsYAliiN/s1600/1690100572301075-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhGn9rO0oH44AIBO-F3UsrbaNYK1M3BB28iL4pLr_Y0AghhpYHR8iDU3NVhZT9EEBfQapl-8KzdR0RqYBjP8NGGSxNS586roHYQT09kVxY6inAXmeau_CAeD0gaqmIvNVh4Okt3KsYAliiN/s1600/1690100572301075-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>আমাদের অনেকের মধ্যেই প্রায় সময় একটি প্রশ্ন আসে আচ্ছা অক্টেন আর পেট্রোল কি একই নাকি ভিন্ন❓</div><div><br></div><div><br></div><div>এটির উত্তর হলঃ অক্টেন এবং পেট্রোল ২ টির নাম আলাদা হলেও এদের প্রধান উপাদান রাসায়নিক গঠন (C8H18) একই অর্থাৎ বলতে পারেন এই ২টি একই ধরনের তরল পদার্থ। </div><div><br></div><div><br></div><div><b>তাহলে ২টির আলাদা নাম কেনো❓</b></div><div><br></div><div>মূলত এদেরকে ভিন্ন করার এক মাত্র কারন হলো এদের কোয়ালিটি অনুযায়ী ।</div><div><br></div><div>RON (Research Octane Number)  ।  কারণে  এদেরকে ভিন্ন নামে ডাকা হয়।</div><div><br></div><div>ইন্টারন্যাশনালি এদেরকে গ্যাসোলিন/অক্টেন/পেট্রোল নামেও ডাকা হয়। RON বেশি হবে সেই ফুয়েল তত বেশি ভালো আর তাই আমাদের দেশের অক্টেনের RON বেশি হওয়ার কারণে আমরা বেশিরভাগ অক্টেন ব্যবহার করে থাকি।আমাদের দেশের অক্টেনের RON  প্রায় ৮৫-৮৭ হয়ে থাকে অন্যদিকে পেট্রোলের RON ৮০-৮৫ হয় ।তাই আমরা অক্টেন ব্যবহার করি।</div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgxELfAoR3X81LKwDqqO3TdIf2B-4AcNsjov7ByVFH9WoHKpRpDoYXf-Oq6z1tfxC5u5u4K5jchNNuXq7tR4BpkT9vYx4QWTEIWuXvJgxI8qjLQpqd53hnLSUymOwx2A3Zv-GOltaaqDWpO/s1600/1690100567861393-1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgxELfAoR3X81LKwDqqO3TdIf2B-4AcNsjov7ByVFH9WoHKpRpDoYXf-Oq6z1tfxC5u5u4K5jchNNuXq7tR4BpkT9vYx4QWTEIWuXvJgxI8qjLQpqd53hnLSUymOwx2A3Zv-GOltaaqDWpO/s1600/1690100567861393-1.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>Pavel<br></div>

অক্টেন নাকি পেট্রোল কোনটা ব্যাবহার করবো | Octane Or Petrol

অক্টেন নাকি পেট্রোল❓ আমাদের অনেকের মধ্যেই প্রায় সময় একটি প্রশ্ন আসে আচ্ছা অক্টেন আর পেট্রোল কি একই নাকি ভিন্ন❓ এটির উত্তর হলঃ অক...

গাড়ির ব্রেক কাজ না করলে অর্থাৎ ব্রেকফেইল হলে যা করবেন

Mazadul Hasan Shishir 0 01:30

<div><b>গাড়ির ব্রেক কাজ না করলে অর্থাৎ ব্রেকফেইল হলে যা করবেনঃ</b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhCba4ZGKoZWCPlMrU8cMKNvQplVijjsUmD4lW1oBihYqEiZLWZ8LNFGjJzTMYGTj2KqnMwxYfbgUMnCnMXa2eVjLyz1FCvNZtoIcUw_u8oecWY3WLgm-xKR0wLXCploKYVaExF92esmQFA/s1600/1690100881947386-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhCba4ZGKoZWCPlMrU8cMKNvQplVijjsUmD4lW1oBihYqEiZLWZ8LNFGjJzTMYGTj2KqnMwxYfbgUMnCnMXa2eVjLyz1FCvNZtoIcUw_u8oecWY3WLgm-xKR0wLXCploKYVaExF92esmQFA/s1600/1690100881947386-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>১। নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে, যে আমি গাড়িকে যেভাবেই হোক থামাতে হবে এবং আপনার সৃষ্টিকর্তাকে স্মরন করুন।</div><div><br></div><div>২। ইমারজেন্সি  ইন্ডিকেটর লাইট জালিয়ে দিতে হবে  আপনার পিছের গাড়িকে বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে যে আপনার গাড়ি ব্রেক ফেইল করেছে।</div><div><br></div><div>৩।গাড়িতে যদি অন্যান্য প্যাসেঞ্জার  থাকলে সকলকে সিট বেল্ট পরিধান করতে হবে।যাতে দূর্ঘটনা হলেও এয়ারব্যাগ ডিপ্লয় হয় কারণ এয়ারব্যাগের সাথে সিটবেল্টের সম্পর্ক রয়েছে। </div><div><br></div><div>৪। গাড়িতে অন্যান্য প্যাসেঞ্জার  চিল্লাচিল্লি করা যবে না এতে ড্রাইভার এর কনফিডেন্স কমে যাবে।</div><div><br></div><div>৫। আসে পাশের গাড়ি খেয়াল করতে হবে।সম্ভব হলে এক পাশে গাড়ি চালাতে হবে।</div><div><br></div><div>৬। এক্সলেটর না চেপে ঘন ঘন ব্রেক প্যাডেল পুশ করতে হবে।</div><div><br></div><div>৭। হ্যান্ড ব্রেক আস্তে আস্তে তুলতে হবে কারণ একটানে তুললে গাড়ি স্লিপ করবে।</div><div><br></div><div>৮। গিয়ার নিউট্রাল করতে হবে সম্ভব হলে পার্কিং  গিয়ারে নিয়ে আসবেন।</div><div><br></div><div>৯। রাস্তার এক পাশে গাড়ি চালানোর চেষ্টা করবেন, খালি কোনো মাঠ থাকলে সেখানে প্রবেশ করে গাড়িকে কন্ট্রোল করার চেষ্টা করবেন।</div><div><br></div><div>১০। আর যদি রাস্তা ফাঁকা থাকে তবে রাস্তার ডিভাইডারে সরাসরি হিট না করে ডানদিকে চেপে  অর্থাৎ ঘষে গাড়ির গতি কমাতে পারেন। কারণ গড়ির থেকে আপনার জীবনের মূল্য অনেক বেশি।</div><div><br></div><div>১১। গাড়ির সব জানালার গ্লাস ও ডোর লক ওপেন করে দিতে হবে।</div><div><br></div><div>সময়মতো গাড়ির সার্ভিসিং করুন , ব্রেক প্যাড ও ব্রেক  প্রয়োজনে চেঞ্জ করুন।  </div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgprjAw-u-3-BkPEIjxBRe8GJDUWJl09VZzEXNAHDtM4sJu9ek9Io0EL7jc72luDrydI34J5wy0iU6SHHEKXM-hjb3UGIPBtrSSaia3y_9-O-eAc4slfoJwoG06KpAzHyeuy2HIat1cfY-g/s1600/1690100878566553-1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgprjAw-u-3-BkPEIjxBRe8GJDUWJl09VZzEXNAHDtM4sJu9ek9Io0EL7jc72luDrydI34J5wy0iU6SHHEKXM-hjb3UGIPBtrSSaia3y_9-O-eAc4slfoJwoG06KpAzHyeuy2HIat1cfY-g/s1600/1690100878566553-1.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>property of Pavel Meah<br></div>

গাড়ির ব্রেক কাজ না করলে অর্থাৎ ব্রেকফেইল হলে যা করবেন

গাড়ির ব্রেক কাজ না করলে অর্থাৎ ব্রেকফেইল হলে যা করবেনঃ ১। নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে, যে আমি গাড়িকে যেভাবেই হোক থামাতে হবে ...

জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা

Mazadul Hasan Shishir 0 11:45

<div><b>জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা</b></div><div><br></div><div><br></div><div>১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ</div><div>১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার</div><div>১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ</div><div>১ কাঠা = ১৬ ছটাক</div><div>১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত</div><div>২০ কাঠা = ১ বিঘা</div><div>৬০ কাঠা = ১ একর</div><div>১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার</div><div>১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর</div><div>কানি পরিমাপক</div><div>১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা</div><div>১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ</div><div>১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ শতাংশ</div><div>১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০০০০ বর্গলিংক</div><div>১ কানি = ২৪ কাঠা</div><div>বিঘা পরিমাপক</div><div>১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি</div><div>১ বিঘা = ২০ কাঠা</div><div>১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত</div><div>১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক</div><div>১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ</div><div>১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার</div><div>১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি</div><div>৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড</div><div>৭৪১ বিঘা = ১৪৮২০ কাঠা = ১০৬৭০৪০০ বর্গফুট = ৯৯১৬৭২ বর্গমিটার = ১ বর্গকিলোমিটার =</div><div>২৪৭একর</div><div>৭.৪১বিঘা = ১৪৮.২কাঠা = ১০৬৭০৪ বর্গফুট = ৯৯১৩ বর্গমিটার = ১ হেক্টর = ২.৪৭ একর</div><div>জেনে নিন</div><div>খতিয়ান, পর্চা, চিটা, দখলনামা, বয়নামা, জমাবন্দি, দাখিলা, হুকুমনামা, জমা খারিজ, মৌজা কি?</div><div>পাকি পরিমাপক</div><div>১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ</div><div>১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ</div><div>শতাংশ নির্ণয়ের সুত্র</div><div>১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ = ৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)</div><div>১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)</div><div>১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক</div><div>৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা</div><div>১ শতাংশ = ১৯৩.৬ বর্গহাত</div><div>২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের</div><div>একর পরিমাপক</div><div>১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট</div><div>১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট</div><div>১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক</div><div>১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত</div><div>১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ</div><div>১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর</div><div>৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল</div><div>১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক</div><div>১ একর = ৬০.৫ কাঠা</div><div>১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)</div><div>২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার</div><div>হেক্টর পরিমাপক</div><div>১ হেক্টর = ২.৪৭ একর</div><div>১ হেক্টর = ৭.৪১ বিঘা</div><div>১ হেক্টর = ১৪৮.২ কাঠা</div><div>১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট</div><div>১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার = ৯৯১৩ বর্গমিটার</div><div>১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ</div><div>১ হেক্টর = ১.৪৭ একর</div><div>১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা</div><div>১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক</div><div>১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত</div><div>১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট</div><div>১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ</div><div>১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা</div><div>১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।</div><div>#জমিদারি #jamidari #realestate #realestateagency #landmeasure #জমি_পরিমান #জমি_মাপা #জমি_ক্রয়</div>

জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা

জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা ১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ ১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার ১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ ১ কাঠা = ১৬ ছট...

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাস

Mazadul Hasan Shishir 0 09:27

<div>ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEivQz1yCE10_nl7kTZupZFNGVC5_5GDSV41muKBpTTDmAb2lpIN0cs-wQp16w37RGUhqKbdpcgubPIWch9HZAu7JYCqX19OrRiAJp5Cs2c7idD8XqkpvKXYy9SESVo6VjbA3Z60SvfbV2Xn/s1600/1689870458795518-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEivQz1yCE10_nl7kTZupZFNGVC5_5GDSV41muKBpTTDmAb2lpIN0cs-wQp16w37RGUhqKbdpcgubPIWch9HZAu7JYCqX19OrRiAJp5Cs2c7idD8XqkpvKXYy9SESVo6VjbA3Z60SvfbV2Xn/s1600/1689870458795518-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>★ গেন্ডারিয়া </div><div> ইংরেজি শব্দ Grand Area  থেকে এসেছে, এখানে আগের দিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত। </div><div><br></div><div>★ ভুতের গলিঃ</div><div>এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে। </div><div><br></div><div>★ মহাখালিঃ</div><div>মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী।</div><div><br></div><div>★ ইন্দিরা রোডঃ</div><div>এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে  এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ।</div><div><br></div><div>★ পিলখানাঃ</div><div>ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো। বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো যেসব জায়গায়, তাকে বলা হোতো পিলখানা। বর্তমান "পিলখানা" ছিলো সর্ববৃহৎ।</div><div><br></div><div>★ এলিফ্যানট রোডঃ</div><div>পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল" এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো। </div><div>সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো। যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো "হাতির পুল"।</div><div><br></div><div>★ কাকরাইলঃ</div><div>ঊনিশ শতকের শেষ দশকে ঢাকার কমিশনার ছিলেন মিঃ ককরেল। নতুন শহর তৈরী করে নামকরণ হোলো "কাকরাইল"।</div><div><br></div><div>★ রমনা পার্কঃ </div><div>অত্র এলাকায় বিশাল ধনী রম নাথ বাবু মন্দির তৈরী করেছিলো "রমনা কালী মন্দির"। মন্দির সংলগ্ন ছিলো ফুলের বাগান আর খেলাধুলার পার্ক। </div><div>পরবর্তীতে সৃষ্টি হয় "রমনা পার্ক"।</div><div><br></div><div>★ গোপীবাগঃ</div><div>গোপীনাগ নামক এক ধনী ব্যবসায়ী ছিলেন। নিজ খরচে "গোপীনাথ জিউর মন্দির" তৈরী করেন। পাশেই ছিলো হাজারো ফুলের বাগান "গোপীবাগ"।</div><div><br></div><div>★ টিকাটুলিঃ</div><div>হুক্কার প্রচলন ছিলো। হুক্কার টিকার কারখানা ছিলো যেথায় সেটাই "টিকাটুলি"।</div><div><br></div><div>★ তোপখানাঃ</div><div>ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর গোলন্দাজ বাহিনীর অবস্থান ছিল এখানে।</div><div><br></div><div>★ পুরানা পল্টন, নয়া পল্টনঃ</div><div>ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর ঢাকাস্থ সেনানিবাসে এক প্ল্যাটুন সেনাবাহিনী ছিল, প্ল্যাটুন থেকে নামকরন হয় পল্টন। পরবর্তীতে আগাখানিরা এই পল্টনকে দুইভাগে ভাগ করেন, নয়া পল্টন ছিল আবাসিক এলাকা আর পুরানো পল্টন ছিল বানিজ্যিক এলাকা।</div><div><br></div><div>★ বায়তুল মোকারম নামঃ </div><div>১৯৫০-৬০ দিকে প্রেসিডেন্ট আয়ুবের সরকারের পরিকল্পনা পুরানো ঢাকা-</div><div>নতুন ঢাকার যোগাযোগ রাস্তার। তাতে আগাখানীদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, আবাসিক বাড়িঘর চলে যায়।</div><div>আগাখানীদের নেতা আব্দুল লতিফ বাওয়ানী (বাওয়ানী জুট মিলের মালিক) সরকারকে প্রস্তাব দিলো, তারা নিজ খরচে এশিয়ার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মসজিদ তৈরী করবে। </div><div>এটা একটা বিরাট পুকুর ছিল "পল্টন পুকুর", </div><div>এই পুকুরে একসময় ব্রিটিশ সৈন্যরা গোসল কোরতো। ১৯৬৮ সনে মসজিদ ও মার্কেট প্রতিষ্ঠিত হয়।</div><div><br></div><div>★ ধানমন্ডিঃ</div><div>এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো। হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল।</div><div><br></div><div>★ পরীবাগঃ</div><div>পরীবানু নামে নবাব আহসানউল্লাহর এক মেয়ে ছিল। সম্ভবত পরীবানুর নামে এখানে একটি বড় বাগান করেছিলেন আহসানউল্লাহ।</div><div>পাগলাপুলঃ ১৭ শতকে এখানে একটি নদী ছিল, </div><div>নাম-পাগলা। </div><div>মীর জুমলা নদীর উপর সুন্দর একটি পুল তৈরি করেছিলেন।</div><div>অনেকেই সেই দৃষ্টিনন্দন পুল দেখতে আসত। সেখান থেকেই জায়গার নাম "পাগলাপুল"।</div><div><br></div><div>★ ফার্মগেটঃ</div><div>কৃষি উন্নয়ন, কৃষি ও পশুপালন গবেষণার জন্য বৃটিশ সরকার এখানে একটি ফার্ম বা খামার তৈরি করেছিল। সেই ফার্মের প্রধান ফটক বা গেট থেকে এলাকার নাম হোলো ফার্মগেট।</div><div><br></div><div>★ শ্যামলীঃ</div><div>১৯৫৭ সালে সমাজকর্মী আব্দুল গণি হায়দারসহ বেশ কিছু ব্যক্তি এ এলাকায় বাড়ি করেন। এখানে যেহেতু প্রচুর গাছপালা ছিল তাই সবাই মিলে আলোচনা করে এলাকার নাম রাখেন শ্যামলী।</div><div><br></div><div>★ সূত্রাপুরঃ</div><div>কাঠের কাজ যারা করতেন তাদের বলা হত সূত্রধর। এ এলাকায় এককালে অনেক শূত্রধর পরিবারের বসবাস ছিলো । সেই থেকেই জায়গার নাম হোলো সূত্রাপুর।</div><div>(সংগৃহীত)</div>

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাস

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ ★ গেন্ডারিয়া ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগের দিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্...

নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা

Mazadul Hasan Shishir 0 09:04

<div>নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা।</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhPes4pyPvpK92HTbctJ4vfjWj5AjbCSOqOPkCFqUoW0Ay0sJE_NswYthh2TfYRDgVDEiQJZPXXfeDbw1-Rh-Ym33OB8ZN6h9g33NznUJmdUott0eMy_Buuv_k7gMQjvHQ3wnOtOse9n4oW/s1600/1689869076691678-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhPes4pyPvpK92HTbctJ4vfjWj5AjbCSOqOPkCFqUoW0Ay0sJE_NswYthh2TfYRDgVDEiQJZPXXfeDbw1-Rh-Ym33OB8ZN6h9g33NznUJmdUott0eMy_Buuv_k7gMQjvHQ3wnOtOse9n4oW/s1600/1689869076691678-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>যেকোন বয়সের নারিকেল গাছের জন্যে দুই কিস্তিতে সার প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম কিস্তিতে নিচের উল্লেখিত সারের অর্ধেক পরিমাণ বৈশাখ- জৌষ্ঠ মাসে এবং দ্বিতীয় কিস্তিতে বাকি অর্ধেক সার আশ্বীন মাসে গাছের গোড়া থেকে চতুর্দিকে ১ মিটার বাদ দিয়ে ১.০-২.৫ মিটার দূর পর্যন্ত মাটিতে ২০-৩০ সে.মি গভীরে প্রয়োগ করতে হবে। সার দেয়ার পর মাটি কুপিয়ে দিতে হবে।এ সময় মাটিতে রস কম থাকলে অবশ্যই সেচ দিতে হবে। বেশি শুষ্কতা ও বেশি বৃষ্টিপাতের সময় সার প্রয়োগ করা ঠিক হবেনা।</div><div><br></div><div>গাছ লাগানোর পর প্রতিবছর নিম্নলিখিত হারে সার প্রয়োগ করবো:</div><div><br></div><div>★ ১-৪ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-১০ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-২০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-১০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-৪০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-১০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-৪০গ্রাম</div><div><br></div><div>বোরিক এসিডঃ-১০ গ্রাম</div><div><br></div><div>★ ৫-৭ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-১৫ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-৪০০গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-২০০গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-৮০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-২০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-৬০গ্রাম</div><div><br></div><div>বোরিক এসিডঃ-১৫ গ্রাম</div><div><br></div><div>★ ৮-১০ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-২০ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-৮০০গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-৪০০গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-১৫০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-২৫০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-৮০গ্রাম</div><div><br></div><div>বোরিক এসিডঃ-২০ গ্রাম</div><div><br></div><div>★ ১১-১৫ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্য</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-২৫ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-১০০০গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-৫০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-২০০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-৩৫০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-১০০গ্রাম</div><div><br></div><div>বোরিক এসিডঃ-=৩০ গ্রাম</div><div><br></div><div>★ ১৬-২০ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-৩০ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-১২০০গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-৬০০গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-২৫০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-৪০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-১৫০গ্রাম</div><div><br></div><div>নারিকেল,নারিকেল চাষ,ফল</div><div>বোরিক এসিডঃ-৪০গ্রাম</div><div><br></div><div>★ ২০ বা তার ঊর্ধ নারিকেল গাছের জন্যে</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-৪০ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-১৫০০গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-৭৫০গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-৩০০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-৫০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-২০০গ্রাম</div><div><br></div><div>বোরিক এসিডঃ-৫০ গ্রাম</div><div><br></div><div># জেনে রাখা ভালোঃ</div><div><br></div><div>* একটা সুস্থ নারিকেল গাছের পাতা লম্বায় জাতভেদে ২.৫-৩.৫ মিটার হতে পারে। সুস্থ, সবল একটা গাছের পাতার সংখ্যা ৩২-৪০টা।</div><div><br></div><div>* পাতাগুলো যত উপরমুখী হবে এবং সংখ্যায় তা যত বেশি হবে, গাছ সাধারণত তত বেশি ফুল-ফল দানে সক্ষম হবে।</div><div><br></div><div>* ভালো যত্ন ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় কাণ্ড থেকে প্রতি মাসে একটা করে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে পাতা বের হয় এবং সে পাতার গোড়ালি থেকে বয়স্ক গাছে ফুল-ফলের কাঁদি বের হয়। </div><div><br></div><div>*নারিকেল গাছের ডালা কখনোই কাটা যাবে না। এ পাতা হলুদ হয়ে শুকানোর আগ পর্যন্ত কোনো মতেই কেটে ফেলা যাবে না। এ গাছ ঠিক কলা গাছের মতো ‘রুয়ে কলা না কেটো পাত, তাতেই কাপড় তাতেই ভাত’ খনার বচনটা এ গাছের জন্য একেবারে প্রযোজ্য।</div><div><br></div><div>* যেহেতু একটা সুস্থ গাছে প্রতি মাসে একটা করে পাতা বের হয় এবং তা প্রায় তিন বছরের মতো বাঁচে সে হিসাব করলে একটা ফলন্ত, সুস্থ, সবল গাছে ৩২-৪০টা পাতা থাকার কথা। গাছে এ সংখ্যা ২৫ টার নিচে থাকলে ধরে নিতে হবে গাছটা খাবার ও যত্নের অভাবে বড় কষ্টে আছে। পাতার সংখ্যা ২০ টার নিচে নেমে গেলে গাছে ফুল ফল ধরা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর্যায়ে চলে যাবে।</div>

নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা

নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা। যেকোন বয়সের নারিকেল গাছের জন্যে দুই কিস্তিতে সার প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম কিস্তিতে নিচের উল্লেখিত স...

হাইব্রিড গাড়ীর জন্য কিছু টিপস | Hybrids Cars

Mazadul Hasan Shishir 0 09:03

<div><b>হাইব্রিড গাড়ীর জন্য কিছু টিপস</b></div><div><br></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgGK_NMGV_2G2QVbgH_kXMpycCsPoW06061_jOSy30H37c35RXHkeeJX-yLhIxvi6iS2r_yFb9FMy36ow7lK_yDiVV4PSmgLnZucNCmInoKnSoAWBf8qkYZfXnpSMvAMctVZ9Qqpkz4pbvL/s1600/1690101104026885-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgGK_NMGV_2G2QVbgH_kXMpycCsPoW06061_jOSy30H37c35RXHkeeJX-yLhIxvi6iS2r_yFb9FMy36ow7lK_yDiVV4PSmgLnZucNCmInoKnSoAWBf8qkYZfXnpSMvAMctVZ9Qqpkz4pbvL/s1600/1690101104026885-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>১. ফুল সিন্থেটিক অয়েল ব্যাবহার করুন। কম মাইলেজ হলে 0W-20; একটু বেশি হলে 0W-30 অথবা 5W-30.</div><div><br></div><div>2. প্রতি মাসে এয়ার ফিল্টার পাল্টান অথবা সপ্তাহে ২ বার পরিস্কার করুন। (রেগুলার এয়ার ফিল্টার)</div><div><br></div><div>৩. প্রতি মাসে কমপক্ষে ২ বার গাড়ী প্রফেশনাল কার ওয়াশে ধোয়ানো উচিত।</div><div><br></div><div>৪. এসি ফিল্টার বা কেবিন ফিল্টার প্রতি মাসে ২ বার পরিস্কার করুন, সম্ভব হলে প্রতি মাসে পরিবর্তন করুন। (রেগুলাত এসি ফিল্টার)</div><div><br></div><div>৫. প্রতি মাসে কমপক্ষে ১ বার ব্যাটারি কুলিং ফ্যান হাইস্পীড হাওয়া দিয়ে পরিস্কার করান। </div><div><br></div><div>৫. প্রতি ২৫,০০০ কিলোমিটারে নুন্যতম ১ টি ইঞ্জেকটর ক্লিনার তেলের ট্যাংকি তে ঢেলে দিন। </div><div><br></div><div>৬. প্রতি ৫০,০০০ কিলোমিটার পরে EGR সিস্টেম, Manifold, Throttle Body ক্লিন করান।  </div><div><br></div><div>৭. প্রতি ৭৫,০০০ কিলোমিটার পরে গিয়ার অয়েল পালটে ফেলুন, অবশ্য ই ক্যালিব্রেশন করে নিবেন। </div><div><br></div><div>৮. চাকার হাওয়া সামনে ৩৫ আর পিছনে ৩৬ রাখুন।।</div><div><br></div><div>৯. প্রতি ১ লাখ কিলোমিটার পরে ওয়াটার পাম্প চেক করুন, এই পার্টস টির লাইফ সাইকেল ১ লাখ কিলোমিটার। মনে রাখবেন ৬০০০ টাকা খরচ করে গাড়ীর সাথে আসা অরিজিনাল টি রিকন্ডিশন করে নিলে তা যে কোন নতুন পাম্প এর চেয়ে ভালো পার্ফমেন্স দেবে। </div><div><br></div><div>১০. প্রতি ১ লাখ কিলোমিটার পর ৪ টি প্লাগ আপনার ইঞ্জিনের জন্য ম্যানুফ্যাকচারার যেটি রিকমেন্ড করেছে, সেটি লাগান। যদি অরিজিনাল না হয়, তাহলে পিক আপ কম নিলে দ্রুত পালটে অরিজিনাল লাগিয়ে ফেলুন। </div><div><br></div><div>১১. মাইলেজ খারাপ হয়ে গেলে অবশ্য ই গাড়ীর চাকার রিম গুলির তাপমাত্রা দেখুন। যদি বেশি হিট হয় আর গাড়ী বেশি এক্সালারেশন লাগে তাহলে বুঝবেন চাকা জ্যাম। দ্রুত সার্ভিস করান। </div><div><br></div><div>১২. কমদামী হেড লাইট/ ফগ লাইট/ ব্যাক লাইট/ ইন্ডিকেটর লাইট ব্যাবহার করবেন না। অতিরিক্ত ইলেক্ট্রিসিটি ড্রেইন করে এমন লাইট এর গোড়ায় আগুন ধরতে পারে, সেই সাথে ফিউজ বক্স পুড়ে যেতে পারে। </div><div><br></div><div>১৩. ইঞ্জিন চেক লাইট বা হাইব্রীড সিস্টেম চেক আসলে  অবশ্য ই স্ক্যান করান, তাহলে আসল কারন টি জানতে পারবেন। অনেক সময় শুধুমাত্র রেডয়েটর এর কুলেন্ট কম থাকলে চেক লাইট এমন কি হাইব্রীড সিস্টেম চেক ম্যাসেজ আসতে পারে। </div><div><br></div><div>১৪. হাইব্রীড গাড়ি নিয়ে রেগুলার কাজ করে না, প্রফেশনাল স্ক্যানার নেই, এমন গ্যারেজ গুলিতে হাইব্রীড গাড়ির কাজ করাবেন না।</div>

হাইব্রিড গাড়ীর জন্য কিছু টিপস | Hybrids Cars

হাইব্রিড গাড়ীর জন্য কিছু টিপস ১. ফুল সিন্থেটিক অয়েল ব্যাবহার করুন। কম মাইলেজ হলে 0W-20; একটু বেশি হলে 0W-30 অথবা 5W-30. 2. প্রতি...

নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা | Care For Coconut Tree

Mazadul Hasan Shishir 0 23:23

<div>নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা।</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgAASgjivSvERCHrheauGPOKOGhwoyktGDcTqRKiBLlHobNCb-deDOYNuqCmnaJYQqj1v6BSQR9oTYjt7yWZW_Gn0lAZ96J39XkocwU-1nENiABdu4F4sPSdL7M9-P-ju7ONxMZXszTdGl4/s1600/1689834209074006-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgAASgjivSvERCHrheauGPOKOGhwoyktGDcTqRKiBLlHobNCb-deDOYNuqCmnaJYQqj1v6BSQR9oTYjt7yWZW_Gn0lAZ96J39XkocwU-1nENiABdu4F4sPSdL7M9-P-ju7ONxMZXszTdGl4/s1600/1689834209074006-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>যেকোন বয়সের নারিকেল গাছের জন্যে দুই কিস্তিতে সার প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম কিস্তিতে নিচের উল্লেখিত সারের অর্ধেক পরিমাণ বৈশাখ- জৌষ্ঠ মাসে এবং দ্বিতীয় কিস্তিতে বাকি অর্ধেক সার আশ্বীন মাসে গাছের গোড়া থেকে চতুর্দিকে ১ মিটার বাদ দিয়ে ১.০-২.৫ মিটার দূর পর্যন্ত মাটিতে ২০-৩০ সে.মি গভীরে প্রয়োগ করতে হবে। সার দেয়ার পর মাটি কুপিয়ে দিতে হবে।এ সময় মাটিতে রস কম থাকলে অবশ্যই সেচ দিতে হবে। বেশি শুষ্কতা ও বেশি বৃষ্টিপাতের সময় সার প্রয়োগ করা ঠিক হবেনা।</div><div><br></div><div>গাছ লাগানোর পর প্রতিবছর নিম্নলিখিত হারে সার প্রয়োগ করবো:</div><div><br></div><div>★ ১-৪ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-১০ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-২০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-১০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-৪০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-১০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-৪০গ্রাম</div><div><br></div><div>বোরিক এসিডঃ-১০ গ্রাম</div><div><br></div><div>★ ৫-৭ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-১৫ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-৪০০গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-২০০গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-৮০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-২০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-৬০গ্রাম</div><div><br></div><div>বোরিক এসিডঃ-১৫ গ্রাম</div><div><br></div><div>★ ৮-১০ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-২০ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-৮০০গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-৪০০গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-১৫০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-২৫০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-৮০গ্রাম</div><div><br></div><div>বোরিক এসিডঃ-২০ গ্রাম</div><div><br></div><div>★ ১১-১৫ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্য</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-২৫ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-১০০০গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-৫০০ গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-২০০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-৩৫০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-১০০গ্রাম</div><div><br></div><div>বোরিক এসিডঃ-=৩০ গ্রাম</div><div><br></div><div>★ ১৬-২০ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-৩০ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-১২০০গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-৬০০গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-২৫০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-৪০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-১৫০গ্রাম</div><div><br></div><div>নারিকেল,নারিকেল চাষ,ফল</div><div>বোরিক এসিডঃ-৪০গ্রাম</div><div><br></div><div>★ ২০ বা তার ঊর্ধ নারিকেল গাছের জন্যে</div><div><br></div><div>গোবর সারঃ-৪০ কেজি</div><div><br></div><div>ইউরিয়াঃ-১৫০০গ্রাম</div><div><br></div><div>টিএসপিঃ-৭৫০গ্রাম</div><div><br></div><div>এমওপিঃ-৩০০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিপসামঃ-৫০০গ্রাম</div><div><br></div><div>জিংক সালফেটঃ-২০০গ্রাম</div><div><br></div><div>বোরিক এসিডঃ-৫০ গ্রাম</div><div><br></div><div># জেনে রাখা ভালোঃ</div><div><br></div><div>* একটা সুস্থ নারিকেল গাছের পাতা লম্বায় জাতভেদে ২.৫-৩.৫ মিটার হতে পারে। সুস্থ, সবল একটা গাছের পাতার সংখ্যা ৩২-৪০টা।</div><div><br></div><div>* পাতাগুলো যত উপরমুখী হবে এবং সংখ্যায় তা যত বেশি হবে, গাছ সাধারণত তত বেশি ফুল-ফল দানে সক্ষম হবে।</div><div><br></div><div>* ভালো যত্ন ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় কাণ্ড থেকে প্রতি মাসে একটা করে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে পাতা বের হয় এবং সে পাতার গোড়ালি থেকে বয়স্ক গাছে ফুল-ফলের কাঁদি বের হয়। </div><div><br></div><div>*নারিকেল গাছের ডালা কখনোই কাটা যাবে না। এ পাতা হলুদ হয়ে শুকানোর আগ পর্যন্ত কোনো মতেই কেটে ফেলা যাবে না। এ গাছ ঠিক কলা গাছের মতো ‘রুয়ে কলা না কেটো পাত, তাতেই কাপড় তাতেই ভাত’ খনার বচনটা এ গাছের জন্য একেবারে প্রযোজ্য।</div><div><br></div><div>* যেহেতু একটা সুস্থ গাছে প্রতি মাসে একটা করে পাতা বের হয় এবং তা প্রায় তিন বছরের মতো বাঁচে সে হিসাব করলে একটা ফলন্ত, সুস্থ, সবল গাছে ৩২-৪০টা পাতা থাকার কথা। গাছে এ সংখ্যা ২৫ টার নিচে থাকলে ধরে নিতে হবে গাছটা খাবার ও যত্নের অভাবে বড় কষ্টে আছে। পাতার সংখ্যা ২০ টার নিচে নেমে গেলে গাছে ফুল ফল ধরা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর্যায়ে চলে যাবে।</div>

নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা | Care For Coconut Tree

ভূমি বিষয়ক নিম্নের তথ্যাবলী প্রত্যেকেরই জানা উচিত !

Mazadul Hasan Shishir 0 07:05

<div><b>ভূমি বিষয়ক নিম্নের তথ্যাবলী প্রত্যেকেরই জানা উচিত! </b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEijenKpC3EDQZdOgcz3n0fe2d8vOCknDvmJExgh2FdU939LAZZ5nie6_yRFvplFTZxm8Tz7qyTC3u49XxnO1oyOVgtYbQGhif9fPuSR2-m7ZwppdiPPLy92vZYGAv_fZDhFXdiIDg3h50FP/s1600/1689343527304813-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEijenKpC3EDQZdOgcz3n0fe2d8vOCknDvmJExgh2FdU939LAZZ5nie6_yRFvplFTZxm8Tz7qyTC3u49XxnO1oyOVgtYbQGhif9fPuSR2-m7ZwppdiPPLy92vZYGAv_fZDhFXdiIDg3h50FP/s1600/1689343527304813-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div><b>১!“নামজারী” বা মিউটেশন কাকে বলে?</b></div><div><b><br></b></div><div>ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।</div><div><br></div><div><br></div><div><b>২!“জমা খারিজ”কাকে বলে?</b></div><div><b><br></b></div><div>যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে। অন্য কথায় মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে।</div><div><br></div><div><b>৩!“খতিয়ান” কাকে বলে?</b></div><div><b><br></b></div><div>ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “খতিয়ান” বলে।</div><div>খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক। আমাদের দেশে CS, RS, SA এবং সিটি জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। এসব জরিপকালে ভূমি মালিকের তথ্য প্রস্তত করা হয়েছে তাকে “খতিয়ান” বলে। যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান…</div><div>ভূমি জরিপ: CS, RS, PS, BS কি?</div><div><br></div><div><b>৪!ভূমি বা Land কাকে বলে?</b></div><div>“ভূমি কাকে বলে?”- এর আইনী সংজ্ঞা রয়েছে। The State Acquisition and Tenancy Act, 1950- এর ২(১৬)- ধারা মতে, “ভূমি (land) বলতে আবাদি, অনাবাদি অথবা বছরের যেকোন সময় পানিতে ভরা থাকে এবং ভূমি হতে প্রাপ্ত সুফল, ঘরবাড়ি বা দালান কোঠা বা মাটির সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য দ্রব্য অথবা স্হায়ীভাবে সংযুক্ত দ্রব্য এর অন্তর্ভুক্ত বুঝাবে।”</div><div><br></div><div><b>৫! ভূমি জরিপ/রেকর্ড কাকে বলে? </b>ভূমি জরিপ হচ্ছে ভূমির মালিকানা সম্বলিত ইতিহাসের সরেজমিন ইতিবৃত্ত।</div><div>আইনী সংজ্ঞা হচ্ছে, The Survey Act, 1875 এবং সংশ্লিষ্ট বিধিমালা অনুযায়ী সরকারের জরিপ বিভাগ সরেজমিন জরিপ করে ভূমির মালিকানার যে বিবরণ</div><div>এবং নকশা তৈরী করে তাই রেকর্ড বা জরিপ। অর্থাৎ রেকর্ড বা জরিপ হচ্ছে মালিকানার বিরবণ এবং নকশার সমন্বয়। একটি ভূমির মালিক কে এবং তার সীমানা কতটুকু এটা ভূমি জরিপের মাধ্যমে নকশা/ম্যাপ নির্ণয় করা হয়। এই নকশা এবং ম্যাপ অনুসারে মালিকানা সম্পর্কিত তখ্য যেমন ভূমিটি কোন মৌজায় অবস্থিত, এর খতিয়ান নাম্বার, ভূমির দাগ নাম্বার, মালিক ও দখলদারের বিবরণ ইত্যাদি প্রকাশিত হয় যাকে খতিয়ান বলে। রেকর্ড বা জরিপ</div><div>প্রচলিতভাবে খতিয়ান বা স্বত্ত্বলিপি বা Record of Rights (RoR) নামেও পরিচিত। রেকর্ড বা জরিপের ভিত্তিতে ভূমি মালিকানা সম্বলিত বিবরণ খতিয়ান হিসেবে পরিচিত। যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান, ইত্যাদি। আমাদের দেশে পরিচালিত ভূমি জরিপ বা রেকর্ড গুলো হচ্ছে;</div><div>1. CS -Cadastral Survey</div><div>2. SA- State Acquisition Survey (1956)</div><div>3. RS -Revitionel Survey</div><div>4. PS – Pakistan Survey</div><div>5. BS- Bangladesh Survey (1990)</div><div><br></div><div><b>ক) সি.এস. জরিপ/রেকর্ড (Cadastral Survey)</b></div><div>“সিএস” হলো Cadastral Survey (CS) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। একে ভারত উপমহাদেশের প্রথম জরিপ বলা হয় যা ১৮৮৯ সাল হতে ১৯৪০ সালের মধ্যে পরিচালিত হয়। এই জরিপে বঙ্গীয় প্রজাতন্ত্র আইনের দশম অধ্যায়ের বিধান মতে দেশের সমস্ত জমির বিস্তারিত নকশা প্রস্তুত করার এবং প্রত্যেক মালিকের জন্য দাগ নম্বর উল্লেখপুর্বক খতিয়ান প্রস্তুত করার বিধান করা হয়। প্রথম জরিপ হলেও এই জরিপ প্রায় নির্ভূল হিসেবে গ্রহণযোগ্য। মামলার বা ভূমির জটিলতা নিরসনের ক্ষেত্রে এই জরিপকে বেস হিসেবে অনেক সময় গণ্য করা হয়।</div><div><br></div><div>খ) এস.এ. জরিপ (State Acquisition Survey)</div><div>১৯৫০ সালে জমিদারী অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাশ হওয়ার পর সরকার ১৯৫৬ সালে সমগ্র পূর্ববঙ্গ প্রদেশে জমিদারী অধিগ্রহনের সিদ্ধান্ত নেয় এরং রায়েতের সাথে সরকারের সরাসরি সম্পর্ক স্থাপনের লক্ষ্যে জমিদারদের প্রদেয় ক্ষতিপুরণ নির্ধারন এবং রায়তের খাজনা নির্ধারনের জন্য এই জরিপ ছিল।</div><div>জরুরী তাগিদে জমিদারগন হইতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই জরিপ বা খাতিয়ান প্রণয়ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছিল।</div><div><br></div><div>গ) আর.এস. জরিপ ( Revisional Survey)</div><div>সি. এস. জরিপ সম্পন্ন হওয়ার সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর এই জরিপ পরিচালিত হয়। জমি, মলিক এবং দখলদার ইত্যাদি হালনাগাদ করার নিমিত্তে এ জরিপ সম্পন্ন করা হয়। পূর্বেও ভুল ত্রুটি সংশোধনক্রমে আ. এস জরিপ এতই শুদ্ধ হয় যে এখনো জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের ক্ষেত্রে আর, এস জরিপের উপর নির্ভর করা হয়। এর খতিয়ান ও ম্যাপের উপর মানুষ এখনো অবিচল আস্থা পোষন করে।</div><div><br></div><div>ঘ) সিটি জরিপ (City Survey)</div><div>সিটি জরিপ এর আর এক নাম ঢাকা মহানগর জরিপ। আর.এস. জরিপ এর পর বাংলাদেশ সরকার কর্তিক অনুমতি ক্রমে এ জরিপ ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে সম্পন্ন করা হয়। এ যবত কালে সর্বশেষ ও আধুনিক জরিপ এটি। এ জরিপের পরচা কম্পিউটার প্রিন্ট এ পকাশিত হয়।</div><div><br></div><div><b>৬!“পর্চা” কাকে বলে?</b></div><div>ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হ তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে “পর্চা” বলে।</div><div><br></div><div><br></div><div>যখন CS জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক এক বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা অালাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্তি করা হয়েছে। আর বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে।</div><div><br></div><div><b>৮!“তফসিল” কাকে বলে?</b></div><div>জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।</div><div><br></div><div>৯!“দাগ” নাম্বার কাকে বলে? যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে দাগ নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়।</div><div><br></div><div><b>১০!“ছুটা দাগ” কাকে বলে?</b></div><div>ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাকে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।</div><div><br></div><div><b>১১!“খানাপুরি” কাকে বলে? </b>জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।</div><div><br></div><div><b>১২!“আমিন” কাকে বলে?</b></div><div>ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তত ও ভূমি জরিপ কাজে নিযুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে।</div><div><br></div><div><b>১৩!“কিস্তোয়ার” কাকে বলে?</b></div><div>ভূমি জরিপ কালে চতুর্ভুজ ও মোরব্বা প্রস্তত করার পর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভুমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নকশা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।</div><div><br></div><div><b>১৪!“খাজনা” ককে বলে?</b></div><div>সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে যে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারের জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে।</div><div><br></div><div><b>১৫!“দাখিলা” কাকে বলে?</b></div><div>ভূমি কর/খাজনা আদায় করে যে নির্দিষ্ট ফর্মে ( ফর্ম নং১০৭৭) ভূমি কর/খাজনা আদায়ের প্রমান পত্র বা রশিদ দেওয়া হয় তাকে দাখিলা বলা হয়।</div><div><br></div><div><b>১৬!"DCR কাকে বলে?</b></div><div>ভূমি কর ব্যতিত আন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফর্মে (ফর্ম নং ২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বলে।</div><div><br></div><div><b>১৭!“কবুলিয়ত” কাকে বলে?</b></div><div>সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে।</div><div><br></div><div><b>১৮!“নাল জমি” কাকে বলে?</b></div><div>২/৩ ফসলি সমতল ভূমিকে নাল জমি বলা হয়।</div><div><br></div><div><b>১৯!“খাস জমি” কাকে বলে?</b></div><div>সরকারের ভূমি মন্ত্রনালয়ের আওতাধিন যে জমি সরকারের পক্ষে কালেক্টর বা ডিসি তত্ত্বাবধান করেন এমন জমিকে খাস জমি বলে।</div><div><br></div><div><b>২০!“চান্দিনা ভিটি” কাকে বলে?</b></div><div>হাট বাজারের স্থায়ী বা অস্থায়ী অকৃষি জমির যে অংশ প্রজার প্রতি বরাদ্ধদ দেওয়া হয় তাকে চান্দিনা ভিটি বলে।</div><div><br></div><div><b>২১!“ওয়াকফ” কাকে বলে?</b></div><div>ইসলামি বিধান অনুযায়ী কোন ভূমি তার মালিক কর্তৃক ধর্মীয় ও সমাজ কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের ব্যয় ভার বহন করার উদ্দেশ্যে কোন দান করাকে ওয়াকফ বলে।</div><div><br></div><div><b>২২!“মোতওয়াল্লী” কাকে বলে?</b></div><div>যিনি ওয়াকফ সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধান করেন তাকে মোতওয়াল্লী বলে। ওয়াকফ প্রশাসকের অনুমতি ব্যতিত মোতওয়াল্লী ওয়াকফ সম্পত্তি হস্তান্তর করতে পারে না।</div><div><br></div><div><b>২৩!“দেবোত্তর” সম্পত্তি কাকে বলে?</b></div><div>হিন্দুধর্ম মতে, ধর্মীয় কাজের জন্য উৎসর্গকৃত ভূমিকে দেবোত্তর সম্পত্তি বলে।</div><div><br></div><div><b>২৪!“ফরায়েজ” কাকে বলে?</b></div><div>ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফরায়েজ বলে।</div><div><br></div><div><b>২৫!“ওয়ারিশ” কাকে বলে?</b></div><div>ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী । ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরন করলে তার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিশ বলে।</div><div><br></div><div><b>২৬! “সিকস্তি” কাকে বলে?</b></div><div>নদী ভাঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকস্তি বলে। সিকস্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকস্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন।</div><div><br></div><div><b>২৭!“পয়ন্তি” কাকে বলে?</b></div><div>নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।</div><div><br></div><div><b>২৮!“দলিল” কাকে বলে?</b></div><div>যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবে তাকে দলিল বলে।</div><div><br></div><div><br></div><div><br></div><div><div><b>কোথায় কীভাবে পাবেন জমির এই উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট?</b></div><div>➥১. পর্চা বা খতিয়ান। </div><div>➥২. দলিল। </div><div>➥৩. ম্যাপ বা নকশা।</div><div>এই ডকুমেন্টগুলো ছাড়া আপনি জমি বিক্রয়, হস্তান্তর অথবা ব্যাংক লোন হতে নানান সমস্যা হয়।</div><div>সেকারণে, জমির খতিয়ান, দলিলসহ সকল কাগজপত্র সংগ্রহে রাখার জন্য সরকারি নানান দপ্তর রয়েছে, যারা ভূমি সংক্রান্ত কাগজপত্র সংগ্রহ করে রাখে। এখন আপনার কাজ হল, ঐ সকল দপ্তরগুলো কে নিশ্চিত করে তাদের শরণাপন্ন হওয়া ও কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করা।</div><div>নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো, কোথায়, কীভাবে এবং কত সময়ের ভেতরে আপনি জমির খতিয়ান, দলিল ও নকশা সংগ্রহ করবেন।</div><div>➥প্রথমত,আপনার জমির খতিয়ান বা পর্চা কোথায় পাবেন.?</div><div>জমির পর্চা বা খতিয়ান মূলত চারটি অফিসে পাবেন। তা হলো,</div><div>১/ইউনিয়ন ভূমি অফিস।</div><div>২/উপজেলা ভূমি অফিস।</div><div>৩/জেলা ডিসি অফিস।</div><div>৪/সেটেলমেন্ট অফিস।</div><div><br></div><div>➤ইউনিয়ন ভূমি অফিস বা তহশিল অফিস। ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যদিও খতিয়ান বা পর্চার বালাম বহি থাকে কিন্তু আপনি এই অফিসে হতে খতিয়ানের কপি নিতে পারবেন না। ইউনিয়ন ভূমি অফিস হতে শুধু খসরা খতিয়ান নিতে পারবেন যেটা আইনত কোন মূল্য নেই তারপরেও এই অফিসটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার জমির খতিয়ান নাম্বার জানা না থাকলে এই অফিস থেকে জেনে নিতে পারবেন এছাড়া জমির খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর এই অফিসে দিতে হয়।</div><div><br></div><div>➤উপজেলা ভূমি অফিস</div><div>যদিও উপজেলা ভূমি অফিসের মূল কাজ নামজারী বা খারিজ বা মিউটেশন করা তবে খসরা খতিয়ান তুলতে পারবেন। এই অফিস হতেও খতিয়ানের সার্টিফাইড পর্চা বা কোর্ট পর্চা তুলতে পারবেন না।</div><div><br></div><div>➤জেলা ডিসি অফিস</div><div>এই অফিস হতে পর্চা বা খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি সংরক্ষণ করতে পারবেন। এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব সর্বাধিক। সব জায়গায় এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব রয়েছে।</div><div><br></div><div>➤সেটেলমেন্ট অফিস</div><div>শুধুমাত্র নতুন রেকর্ড বা জরিপের পর্চা / খতিয়ান এই অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে।</div><div>পাশাপাশি নতুন রেকর্ড এর ম্যাপ ও সংগ্রহ করা যায়।</div><div>❖প্রশ্নঃ খতিয়ান তুলতে কত টাকা লাগবে.?</div><div>উত্তরঃ সি এস, এস এ, আর এস, এর জন্য কত টাকা দিতে হবে তা নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর। তবে সিটি জরিপের জন্য 100 টাকা খরচ হবে।</div><div>➥দ্বিতীয়ত, আপনার জমির দলিল বা বায়া দলিল কোথায় পাবেন?</div><div>দলিল বা দলিল এর সার্টিফাইড কপি বা নকল মূলত দুটি অফিস হতে সংগ্রহ করা যায়, তা হলো।</div><div>১/উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস।</div><div>২/জেলা রেজিস্ট্রি বা সদর রেকর্ড রুম অফিস।</div><div><br></div><div>➤উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস</div><div>যেখানে নতুন দলিল রেজিস্ট্রেশন করা হয় এই অফিস হতে নতুন দলিলের নকল ও মূল দলিল পাওয়া যায়। কিন্তু পুরাতন দলিল বা বায়া দলিল এই অফিসে পাওয়া যায় না।</div><div><br></div><div>➤জেলা রেজিস্ট্রি অফিস বা সদর রেকর্ড রুম।</div><div>এই অফিসে নতুন বা পুরাতন দলিলের সার্টিফাইড কপি বা নকল পাওয়া যায়। </div><div>❖ প্রশ্নঃ দলিল তুলতে কত টাকা খরচ হয়.?</div><div>উত্তরঃ সরকারি খরচ যদিও সামান্য কিন্তু নকলের খরচ নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর।</div><div>➥ আপনার জমির মৌজা ম্যাপ বা নকশা কোথায় পাবেন?</div><div>সাধারণত ম্যাপ বা নকশা দুইটি অফিসে পাবেন, তা হলো</div><div>১/জেলা ডিসি অফিস</div><div>২/ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ( DLR) অফিস, ঢাকা।</div><div><br></div><div>➤জেলা ডিসি অফিস:</div><div>এই অফিস হতে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস যেকোনো মৌজা ম্যাপ সংগ্রহ করা যাবে।</div><div>সংগ্রহ করতে যা লাগবে আবেদন ফরম + 20 টাকার কোর্ট ফি এবং 500 টাকা নগদ জমা বাবদ বা ডি.সি.আর বাবদ। অর্থাৎ 530 টাকায় মৌজা ম্যাপ তুলতে পারবেন।</div><div><br></div><div>➤ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, (তেজগাঁও সাতরাস্তার মোড়), ঢাকা।</div><div>সারা বাংলাদেশের যে কোনো মৌজা ম্যাপ সিএস, এসএ, আরএস, বিএস, জেলা ম্যাপ, বাংলাদেশ ম্যাপ উক্ত অফিস হতে তুলতে পারবেন।</div><div>এই অফিসের ম্যাপের গ্রহণযোগ্যতা ও অনেক বেশি। সারা বাংলাদেশের যে কোন ম্যাপ এই অফিসে পাওয়া যায়। ম্যাপ তুলতে খরচ আবেদন ফরম + কোর্ট ফি + ডি.সি.আর মোট= ৫৫০/= টাকা মাত্র।</div><div><br></div><div>❖প্রশ্নঃ ম্যপ তুলতে কতদিন সময় লাগে?</div><div>উত্তরঃ আবেদন করার দিন হতে, ৫-৮ কার্য দিবসের ভিতরে ম্যাপ সরবরাহ করা হয়।</div><div><br></div></div><div><br></div><div><div>জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা</div><div>১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ</div><div>১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার</div><div>১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ</div><div>১ কাঠা = ১৬ ছটাক</div><div>১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত</div><div>২০ কাঠা = ১ বিঘা</div><div>৬০ কাঠা = ১ একর</div><div>১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার</div><div>১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর</div><div>কানি পরিমাপক</div><div>১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা</div><div>১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ</div><div>১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ শতাংশ</div><div>১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০০০০ বর্গলিংক</div><div>১ কানি = ২৪ কাঠা</div><div>বিঘা পরিমাপক</div><div>১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি</div><div>১ বিঘা = ২০ কাঠা</div><div>১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত</div><div>১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক</div><div>১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ</div><div>১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার</div><div>১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি</div><div>৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড</div><div>৭৪১ বিঘা = ১৪৮২০ কাঠা = ১০৬৭০৪০০ বর্গফুট = ৯৯১৬৭২ বর্গমিটার = ১ বর্গকিলোমিটার =</div><div>২৪৭একর</div><div>৭.৪১বিঘা = ১৪৮.২কাঠা = ১০৬৭০৪ বর্গফুট = ৯৯১৩ বর্গমিটার = ১ হেক্টর = ২.৪৭ একর</div><div>জেনে নিন</div><div>খতিয়ান, পর্চা, চিটা, দখলনামা, বয়নামা, জমাবন্দি, দাখিলা, হুকুমনামা, জমা খারিজ, মৌজা কি?</div><div>পাকি পরিমাপক</div><div>১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ</div><div>১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ</div><div>শতাংশ নির্ণয়ের সুত্র</div><div>১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ = ৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)</div><div>১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)</div><div>১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক</div><div>৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা</div><div>১ শতাংশ = ১৯৩.৬ বর্গহাত</div><div>২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের</div><div>একর পরিমাপক</div><div>১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট</div><div>১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট</div><div>১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক</div><div>১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত</div><div>১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ</div><div>১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর</div><div>৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল</div><div>১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক</div><div>১ একর = ৬০.৫ কাঠা</div><div>১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)</div><div>২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার</div><div>হেক্টর পরিমাপক</div><div>১ হেক্টর = ২.৪৭ একর</div><div>১ হেক্টর = ৭.৪১ বিঘা</div><div>১ হেক্টর = ১৪৮.২ কাঠা</div><div>১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট</div><div>১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার = ৯৯১৩ বর্গমিটার</div><div>১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ</div><div>১ হেক্টর = ১.৪৭ একর</div><div>১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা</div><div>১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক</div><div>১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত</div><div>১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট</div><div>১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ</div><div>১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা</div><div>১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।</div><div>#জমিদারি #jamidari #realestate #realestateagency #landmeasure #জমি_পরিমান #জমি_মাপা #জমি_ক্রয়</div></div><div><br></div><div><b>নকশায় ব্যবহারিত এই সকল চিহ্ন ধারা যা বুঝাই</b><br></div><div><b><br></b></div><div><b><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiAEyp2mDpzTN5gJflFaUfqPmGXXrJjOUDFaTdasc3Dlo0_5V_P7XlygXPLvbJJsTqv5Gvf73sKO3lD8gKcb9aWNyvPWY8z1P2Su5PR1zm9JDzXEZ6qbaExTdg2g7Dwr6rt9QrjLZpYJhqe/s1600/1690013596383157-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiAEyp2mDpzTN5gJflFaUfqPmGXXrJjOUDFaTdasc3Dlo0_5V_P7XlygXPLvbJJsTqv5Gvf73sKO3lD8gKcb9aWNyvPWY8z1P2Su5PR1zm9JDzXEZ6qbaExTdg2g7Dwr6rt9QrjLZpYJhqe/s1600/1690013596383157-0.png" width="400">
  </a>
</div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgMN3hcfz4Ac6DT2pWmNFrQXbIb0ceBWXOXjmLejoN76Zf_Z60nP9iYvkvtc74c7ZVQq6tFxU29ZDQEsuMTpxAZ4Ub46a3JlgwAsj8HRC4YKQWI15xdYbijHhGs2VLIb7Y4lTlu4ycJcNuF/s1600/1690013593474822-1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgMN3hcfz4Ac6DT2pWmNFrQXbIb0ceBWXOXjmLejoN76Zf_Z60nP9iYvkvtc74c7ZVQq6tFxU29ZDQEsuMTpxAZ4Ub46a3JlgwAsj8HRC4YKQWI15xdYbijHhGs2VLIb7Y4lTlu4ycJcNuF/s1600/1690013593474822-1.png" width="400">
  </a>
</div><br><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjcwzP2DxzhgysNL7LZtjUuwlyxYIzpww8rO4LSu5bVCvathQKqOSTS8MEAJUeA9hxy_1915Sxjp-4TuFPGCBgoPhgxuK2X2ZHIHJpjNRHJUFTaaz8c7VACC_pg8AYnS5R-0yu4AJKUA4sm/s1600/1690013590118615-2.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjcwzP2DxzhgysNL7LZtjUuwlyxYIzpww8rO4LSu5bVCvathQKqOSTS8MEAJUeA9hxy_1915Sxjp-4TuFPGCBgoPhgxuK2X2ZHIHJpjNRHJUFTaaz8c7VACC_pg8AYnS5R-0yu4AJKUA4sm/s1600/1690013590118615-2.png" width="400">
  </a>
</div><br></b></div><div></div><div></div><div><b><br></b></div>

ভূমি বিষয়ক নিম্নের তথ্যাবলী প্রত্যেকেরই জানা উচিত !

ভূমি বিষয়ক নিম্নের তথ্যাবলী প্রত্যেকেরই জানা উচিত! ১!“নামজারী” বা মিউটেশন কাকে বলে? ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন ...

যে পাঁচটি লক্ষন দেখে বুঝবেন আপনার গাড়ির ইঞ্জিন ভাল নেই | Car Tips & Tricks

Mazadul Hasan Shishir 0 06:16

<div><b>যে পাঁচটি লক্ষন দেখে বুঝবেন আপনার  গাড়ির ইঞ্জিন ভাল নেই :</b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiGv9djCG1QZrb5EsSIhmA-aqLh6iLkfKexHlSECtMlHMR6e5SaOXlowdkQwM_HHBHub1av4imKsFQk7vpuf_unie-ujcfE3J_iOoxZjm9B2mztb0vY0Qb8GO0hZYcDSZCPA6z-C2L1Q6xz/s1600/1688994992030891-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiGv9djCG1QZrb5EsSIhmA-aqLh6iLkfKexHlSECtMlHMR6e5SaOXlowdkQwM_HHBHub1av4imKsFQk7vpuf_unie-ujcfE3J_iOoxZjm9B2mztb0vY0Qb8GO0hZYcDSZCPA6z-C2L1Q6xz/s1600/1688994992030891-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>একটি গাড়ি চলতে সবথেকে বেশী গুরুত্বপূর্ণ হলো ইঞ্জিন। আর ইঞ্জিনে কোন গুরুতর সমস্যা থাকলে আপনি আগে থেকেই খেয়াল করতে পারবেন। আগে থেকেই জানুন খারাপ ইঞ্জিন ও এর সমস্যা । সমস্যা অল্প থাকতেই সেরে ফেলুন, তা নাহলে ঘটতে পারে সমূহ বিপদ । আজকে আমরা সে বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা করব যে, ঠিক কোন ৫ টি বিষয় দেখে আপনি নিশ্চিত হবেন যে, আপনার গাড়ির ইঞ্জিন ভাল নেই।</div><div><br></div><div>👉 ধোঁয়াঃ</div><div>গাড়ি থেকে যখন ধোঁয়া বের হয় তখন কখনোই সেটা কোন ভালো লক্ষন হিসেবে ধরা হয় না। অনেক সময় লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন গাড়ির পেছন দিক থেকে এক্সহোস্ট পাইপ দিয়ে  ধোঁয়া বের হচ্ছে । এসব ধোয়ার আবার নির্দিষ্ট রং থাকে । ধোয়ার রং দেখে আপনি বুঝতে পারবেন  ঠিক কোন সমস্যা আপনার ইঞ্জিনের হচ্ছে  ।</div><div><br></div><div>👉 নীল রংয়ের ধোঁয়াঃ</div><div>নীল রংয়ের ধোঁয়া বের হওয়ার অর্থ হচ্ছে ইঞ্জিনের ভেতর থেকে তেল অন্য কোন ভাবে বের হচ্ছে এবং জ্বালানির সাথে পুড়ছে। আর এই  জ্বালানি পোড়ার ব্যপার বন্ধ করতে সব সময় আপনার ক্র্যান কেসে ইঞ্জিন অয়েল দিয়ে রাখতে হবে।  তবে সবথেকে বেশী ভালো হয় যদি আপনি আপনার গাড়িটি কোন মেকানিকের কাছে নিয়ে যান আর গাড়ির নির্দিষ্ট লিকেজ সারিয়ে তোলেন।</div><div><br></div><div>👉 সাদা রংয়ের ধোঁয়াঃ</div><div>পানি ঘনীভূত বা জমাট বেঁধে ফুয়েলের সরবরাহের স্থানে সাথে মিশে যায়। কার কুলিং সিস্টেমে অ্যান্টি ফ্রিজ জাতীয় পদার্থ যোগ করলে পানি বা অন্য কোন তরল ঢালার আগ পর্যন্ত গাড়িকে গরম হওয়া থেকে রক্ষা করবে ।  কিন্তু তবুও সবথেকে ভাল বুদ্ধি হলো কোন ভালো সার্ভিস সেন্টার থেকে সমস্যা গুলো সারিয়ে নেয়া। আর যদি গাড়ির হুডের নিচ থেকে ধোঁয়া বের হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার গাড়ির ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হয়ে গিয়েছে । আর আপনি গাড়ির টেলপাইপ থেকে বের হওয়া সাদা বর্ণের ধোঁয়া আগে লক্ষ্যই করেন নি। গাড়ি অতিরিক্ত গরম হলে, সাধারণত টেইল পাইপ থেকে আগে ধোঁয়া বের হয় পরে গাড়ির হুডের নিচ থেকে ধোঁয়া বের হয় । ইঞ্জিনের এমন অতিরিক্ত গরম হওয়ার আরেকটি মুখ্য কারণ হচ্ছে , ইঞ্জিনে একেবারেই কোন কুল্যান্ট জাতীয় তরল না ঢালা বা ঢালতে ভুলে যাওয়া।</div><div><br></div><div>👉 খারাপ ইঞ্জিন ও বিচ্ছিরি গন্ধঃ</div><div>গাড়ি ঠিকভাবে চালাতে চাইলে কীভাবে গাড়ির পার্টসগুলো যত্নে রাখতে হয় সেটা জানতে হবে । গাড়ির পার্টসগুলো বিশেষ ভাবে যত্নে রাখলে গাড়ির ভেতরে বাজে গন্ধ থাকেনা । কিন্তু খারাপ ইঞ্জিন ও এর গন্ধ পুরাই অন্যরকম। গাড়ির ভেতরে বসে  কিছু খেলে বাজে গন্ধের সৃষ্টি হতে পারে। সেটা এক জিনিস আর গাড়ির হুডের নিচে গ্যাসোলিন, পেট্রোল এবং অনেক ধরনের ধাতব পদার্থের গন্ধ সেটা অন্য জিনিস। এই ধরনের গন্ধ এক হতে পারে আপনার গাড়ির  তেল অথবা কুল্যান্ট লিক করছে , আরেক  হতে পারে এক্সহস্ট গ্যাস লিক হয়ে আপনার গাড়ির ইন্টেরিওরে মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। গাড়ি এবং ট্রাকে অনেক ধরনের টক্সিক গ্যাস থাকে যেমন- কার্বন মনোক্সাইড । এসব গ্যাসও মারাত্মক দুরগন্ধের কারণ হতে পারে। আর আপনি যদি গাড়ি থেকে বের হয়েও এমন গন্ধ পেতে থাকেন তাহলে অবশ্যই গাড়ি দ্রুত সারানোর ব্যবস্থা করুন। হুডির নিচ থেকে অনেক সময় রাবার পোড়ার গন্ধ আসতে পারে । ড্রাইভ বেল্ট অথবা অন্যান্য পার্টসের বেল্ট যদি নষ্ট বা ছিঁড়ে যায় তখন এমন বাজে গন্ধ ছড়াতে পারে। রাবারের বেল্টের ভেতর যে তরল পদার্থ থাকে সেগুলো পুড়ে বা গরম হয়ে এমন গন্ধ হতে পারে।</div><div><br></div><div>👉 ঘড়ঘড়  শব্দঃ</div><div>ছোটখাটো ক্লিক বা টিক  শব্দ খুবই সাধারণ ।  কিন্তু যদি ইঞ্জিন মোটর স্টার্ট করার সাথে সাথে কোন অদ্ভুত শব্দ পান তাহলে নিশ্চই ব্যাপারটা যথেষ্ট বিরক্তিকর। আর এমন শব্দ নিয়ে গাড়ি চালাতে ভয়ও করার কথা। আর এমন শব্দ যদি আপনার গিয়ারের মধ্যবর্তী জায়গা থেকে সবসময় আসতে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার গাড়ির ট্রান্সমিশন পাল্টানো বা  মেরামত করার প্রয়োজন। আর ব্যাপারটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। আর যদি আপনি ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশনে গাড়িটি চালান তাহলে তো দ্রুত পার্টস মেরামতের জন্য বিশেষজ্ঞের উপদেশ প্রয়োজন।</div><div><br></div><div>👉 অস্বাভাবিক  নড়াচড়াঃ</div><div>গাড়িতে কোন রকম অস্বাভাবিক নড়াচড়া, হঠাৎ থেমে যাওয়া ইত্যাদি  লক্ষ্য করলে সাথে সাথে বুঝে নেবেন গাড়িতে খারাপ ইঞ্জিন জনিত সমস্যা রয়েছে । গাড়ি যদি থেমে থেমে পপিং এন্ড রকিং (একটি ডান্স মুভের নাম)  মুডে থাকে তাহলে তো ব্যাপক সমস্যা । এ ধরনের সমস্যা হয় মূলত নষ্ট স্পার্ক প্লাগ , জ্বালানি পাইপে ময়লা অথবা গাড়ির প্রধান নিয়ন্ত্রণ পার্টসে কোন সমস্যা ইত্যাদি কারনে। আর এসব সমস্যায় সবশেষে আপনি যা করতে পারেন সেটা হলো গাড়ির এক্সেলেটরে চাপ দিয়ে গাড়িকে একটু সময় দিন যাতে গাড়ি নিজে এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারে। আর যদি অনেক প্রেশার দিয়ে গাড়ির এক্সেলেটর প্রয়োগ করার পরও গতি না বাড়ে তাহলে অবশ্যই কোন অভিজ্ঞ মেকানিকের শরনাপন্ন হোন।</div><div><br></div><div>👉 ওয়ার্নিং লাইট / লাল বাতিঃ</div><div>গাড়ি চালানো শেখার সময় আপনাকে গাড়ির লাইট নিয়ে মোটামোটি একটি পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করে নিতে হবে। গাড়ির কোন লাইট কি কাজে জ্বলে সেগুলো খুব ভালোভাবে জেনে নেবেন আর সবসময় লক্ষ্য রাখবেন গাড়ি থেকে নামার সময় কোন লাইট জ্বলে রয়েছে কিনা। গাড়ির স্টার্ট নেওয়ার সময় যদি অনেকবার লাইটগুলো জ্বলে আবার নিভে তাহলে বুঝে নিতে হবে গাড়ির কম্পিউটার চেক করে নিচ্ছে কোথাও কোন সমস্যা রয়েছে কিনা। একে একে যখন সব লাইট বন্ধ হয়ে যাবে তখন বুঝবেন এবার আপনার  গাড়িটি  সঠিকভাবে চলার জন্য তৈরি  । আর যদি সবশেষে কোন একটা লাইট জ্বলে থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনার গাড়িতে খারাপ ইঞ্জিন সম্পর্কিত সমস্যা রয়েছে। এখন সমস্যা বড় না ছোট সেটা নির্ভর করে  কোন লাইটটি জ্বলে রয়েছে তার উপর। লাইটগুলো সাধারণত সেন্সরের সাথে সংযুক্ত থাকে । সেন্সর হচ্ছে গাড়ির ব্রেইনের মত কাজ করে। কোন কারনে গাড়ির ইঞ্জিনে বা অন্য কোথাও সমস্যা থাকলে গাড়ির কম্পিউটার সেন্সরের মাধ্যমে লাইট জ্বালিয়ে আপনাকে সতর্ক বার্তা পাঠাবে।</div><div><br></div><div>👉 সাধারণত তিনটি সমস্যায় লাইটগুলো জ্বলবেঃ</div><div>তেলের পরিমান কমে গেলে</div><div>তেলের প্রেশার কম থাকলে</div><div>চেক ইঞ্জিন লাইট</div><div><br></div><div>লাইট বিভিন্ন অর্থ বোঝাতে পারে । আপনি যদি গ্যাস ক্যাপের স্ক্রু শক্ত করে সংযুক্ত না করেন, তাহলে জ্বলে থাকতে পারে চেক ইঞ্জিন লাইট। এখন এরকম কোন সমস্যা চেক করতে আপনি স্ক্যানার টুল ব্যবহার করতে পারেন । স্ক্যানার টুল দেখতে অনেকটা ক্যালকুলেটরের মত। স্ক্যানার টুল আপনি আপনার গাড়ির সংযোগ পোর্টে সংযুক্ত করে নেবেন। আর সংযুক্ত করার পর গাড়ির প্রধান নিয়ন্ত্রক পার্টসের মাধ্যমে এই স্ক্যানার টুল আপনাকে জানিয়ে দেবে ঠিক কি সমস্যার কারনে আপনার গাড়ির ওয়ার্নিং লাইট বা লালবাতি জ্বলে রয়েছে।</div><div><br></div><div># collected</div>

যে পাঁচটি লক্ষন দেখে বুঝবেন আপনার গাড়ির ইঞ্জিন ভাল নেই | Car Tips & Tricks

যে পাঁচটি লক্ষন দেখে বুঝবেন আপনার গাড়ির ইঞ্জিন ভাল নেই : একটি গাড়ি চলতে সবথেকে বেশী গুরুত্বপূর্ণ হলো ইঞ্জিন। আর ইঞ্জিনে কোন গুর...

Car Tips & Tricks | হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো

Mazadul Hasan Shishir 0 06:15

<div>হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো❓</div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiV4onXmr40QnTbQvWS7vP1kB4iPyRhYPkD9JGk7vFt-r0HRX4jrlKagJIlKyieLTzq8iXiEjQAVKV5NqtHG3OLbWpiF16w4dRjFX52aIlEYa_k-jQjMMsPQZqlM2WmBh5dlzV0P0Oe_Ozc/s1600/1688994939984065-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiV4onXmr40QnTbQvWS7vP1kB4iPyRhYPkD9JGk7vFt-r0HRX4jrlKagJIlKyieLTzq8iXiEjQAVKV5NqtHG3OLbWpiF16w4dRjFX52aIlEYa_k-jQjMMsPQZqlM2WmBh5dlzV0P0Oe_Ozc/s1600/1688994939984065-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div> ◾হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ  ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গাড়িতে ইঞ্জিনের পাশাপাশি আলাদা একটা উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ব্যাটারি থাকে। যে ব্যাটারি থেকে ইঞ্জিনের মতোই শক্তি পাওয়া যায়। একটা ইঞ্জিন থেকে সাধারণত ড্রাইভের সময়  কিছু পাওয়ার লস হয়ে থাকে। হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে সে পাওয়ার দিয়েই ব্যাটারি চার্জ হয়। হাইব্রিড গাড়িতে  ব্রেক করলে, এক্সিলেটর প্রেস করলে, এক্সিলেটর ছাড়লে ব্যাটারি চার্জ হয়।</div><div> </div><div>◾ হাইব্রিড মূলত দুইধরণের। একটি সাধারণ হাইব্রিড, আরেকটি হলো প্লাগ-ইন হাইব্রিড। প্লাগ-ইন হলো সাধারণ হাইব্রিডের তুলনায় আরেকটু বেটার টেকনোলজি। প্লাগ-ইন হাইব্রিড সিস্টেমে আলাদাভাবে চার্জারের সাহায্যে গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করা যায়। </div><div> </div><div>◾ হাইব্রিড গাড়ি থেকে ভিন্নরকম  একটা ড্রাইভিং ফিল পাওয়া যায়। গাড়ি যখন সম্পুর্ণ ব্যাটারি পাওয়ারে থাকে, তখন গাড়িতে কোনও আওয়াজ থেকে না। তখন একটা ইলেকট্রিক গাড়ির ভাইব পাবেন। এছাড়া যখন ব্যাটারি+ইঞ্জিন দুইটা থেকেই ইঞ্জিনে পাওয়ার আসে, তখন হাইব্রিড গাড়ি থেকে সাধারণ অন্য গাড়ির তুলনায় অনেক বেশি পাওয়ার পাওয়া যায়। হাইব্রিড গাড়ির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এর মাইলেজ! হাইব্রিড গাড়ি থেকে আপনি সাধারণ গাড়ির তুলনায় দেড়গুন কিংবা দ্বিগুণ মাইলেজ পাবেন! যার কারণে হাইব্রিড গাড়ির জ্বালানি খরচ  প্রায় অর্ধেক! জ্বালানী খরচ বাঁচাতে গ্যাস অথবা এলপিজি সিলিন্ডার বসিয়ে গাড়ির ক্ষতি করার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইঞ্জিনে সাধারণ গাড়ির তুলনায় কম প্রেশার পরে। ফলে, ইঞ্জিন বছরের পর বছর ভালো থাকে। হাইব্রিড গাড়িতে এসির ফাংশান সম্পূর্ণ ব্যাটারির উপর। যার কারণে ইঞ্জিনের উপর চাপ কম যায়। </div><div><br></div><div>◾হাইব্রিড গাড়ি একটু মেইন্টেইন করে চলাইলে গাড়ি থেকে কোনও সমস্যা পাওয়া যায় না। তবে, কিছু নিয়ম মেনে হাইব্রিড গাড়ি ব্যবহার করা লাগে। ড্রাইভের সময় সবসময় এসি চালানো আবশ্যক। যাতে গাড়ির ভেতরে বাইরের কোনও ধুলাবালি ঢুকতে না পারে। কারণ, হাইব্রিড গাড়ির পেছনের সিট এর নিচে ব্যাটারি ঠান্ডা করার জন্য একটা ভেন্ট থাকে। সেখানে ময়লা জমলে ব্যাটারিতে এসির বাতাস ঠিকমতো পৌঁছাতে পারে না। ফলে, ব্যাটারির ক্ষতি হয়। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়িতে ইন্টেরিয়র পরিষ্কার রাখা, সময় মতো ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক ওয়েল ইত্যাদি যথাযথ সময়ে চেঞ্জ করা আবশ্যক। এই শর্তগুলা ঠিকমতো মেনে গাড়ি চালাইলে হাইব্রিড গাড়ি থেকে অনেক ভালো  সার্ভিস পাওয়া যায়।</div><div><br></div><div>◾এছাড়াও বাংলাদেশে ১৫০০ সিসির হাইব্রিড গাড়ির ইম্পোর্ট ডিউটি নন-হাইব্রিড এর তুলনায় প্রায় ১ লাখ টাকা কম! যার কারণে আপনি নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় কেনার সময়েই প্রায় ১ লাখ টাকা কমদামে গাড়ি কিনতে পারছেন। </div><div><br></div><div>◾অনেকেই হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি নিয়ে চিন্তায় থাকেন। মনে করে থাকেন, হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি  তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। অনেকে তোহ এই ব্যাটারি নষ্ট হওয়ার ভয়ে সরাসরি হাইব্রিড কিনতেও নিষেধ করে । এই ব্যাপারে একটু বিস্তারিত বলি। উদাহরণ হিসেবে যদি টয়োটা ব্রান্ডের কথা চিন্তা করি, কোম্পানি হাইব্রিড গাড়ি বানানোর সময় ব্যাটারির সাথে ২ লাখ কিলোমিটার এর ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। যদিও রিকন্ডিশন গাড়ি কিনে ওয়ারেন্টি সুবিধা পাওয়া যায় না। সেইক্ষেত্রে একটু কম মাইলেজের গাড়ি কিনে যথাযথভাবে মেইন্টেইন করে ব্যবহার করলে অনায়াসেই ৬-৭ বছর হাইব্রিড ব্যাটারি নিশ্চিন্তে ভালো সার্ভিস দিবে। এরপর হয়তো একবার ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। বর্তমানে হাইব্রিড ব্যাটারির দাম ২ লাখ টাকার আশপাশে। আগামি ৫ বছর পর সেইটা হয়তো ১-১.৫ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে।  </div><div><br></div><div>◾একটু চিন্তা করে দেখেন, আপনি একটা হাইব্রিড গাড়ি কিনলেন। কিনার সময়েই ১ লাখ টাকা কমদাম, ৬-৭ বছর সাধারন গাড়ির তুলনায় দেড়-দ্বীগুণ মাইলেজ, তেলখরচ কম, দুইরকমের ড্রাইভিং এক্সপেরিয়েন্স, পরিবেশ বান্ধব এবং একটা ইলেক্ট্রিক গাড়ির ফিল পাচ্ছেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে । এরপর হয়তো দেড় লাখ টাকায় ব্যাটারি চেঞ্জ করা লাগতে পারে। এছাড়াও হাইব্রিড গাড়ির ইন্টেরিয়র সেইম মডেলের নন-হাইব্রিড গাড়ির তুলনায় একটু বেশি সুন্দর হয়ে থাকে। জাপান এ কিন্তু নন-হাইব্রিড এর তুলনায় হাইব্রিড গাড়ির দাম বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশে এসে ব্যাপারটা উল্টা। যদিও ব্যাপারটা আমাদের জন্য ভালোই।</div><div><br></div><div>◾ঠান্ডা মাথায় একটু ক্যালকুলেশন করলে বুঝতে পারবেন হাইব্রিড গাড়ি থেকে কতো ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়। বাংলাদেশের গাড়ি এক্সপার্টরাও হাইব্রিড গাড়ি কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ গাড়ির কোম্পানী আস্তেধীরে হাইব্রিড এবং ইলেকট্রিক গাড়ির দিকে রিসার্চ বাড়াচ্ছে এবং নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন ধীরেধীরে বন্ধ করে দিচ্ছে। টয়োটা ব্রান্ডের কথাই যদি বলি, টয়োটা ২০২৫ এর  মধ্যেই ওদের সব গাড়ি হাইব্রিড করে ফেলবে। নন-হাইব্রিড গাড়ির প্রোডাকশন আস্তেধীরে অফ করে দিচ্ছে অথবা হাইব্রিড ভ্যারিয়েন্ট বানাচ্ছে। নন-হাইব্রিড, এই কারণে এলিয়ন-প্রিমিও মডেলের গাড়িগুলোর প্রোডাকশন অফ করে দিছে টয়োটা। </div><div><br></div><div>◾এতো সুবিধা থাকার পর ও আধুনিক প্রযুক্তি বাদ দিয়ে কেন পুরানো প্রযুক্তির ইঞ্জিনের গাড়ি কিনবেন?</div><div><br></div><div>COLLECTED</div>

Car Tips & Tricks | হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো

হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো❓ ◾হাইব্রিড টেকনোলজি হচ্ছে আগের সাধারণ ইঞ্জিন থেকে একটু বেটার এবং আধুনিক টেকনোলজি। মূলত হাইব্রিড গা...

ভেতরে বাইরে গাড়ির নানান রকম যন্ত্রাংশ

Mazadul Hasan Shishir 0 10:37

<div><b>ভেতরে বাইরে গাড়ির নানান রকম যন্ত্রাংশ</b></div><div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
  <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiHiecjGU0nM14bJijTE2JLWdr3J87oZ8IgE_nWaK5cybQIS09w83rKElma4QKCTzvkxD_MeveOGfdmIUwWlrHQkpdz3bjfXiHmWR61Jl5yJeEIEfQi4Mxr7eblG7trieHdIf3wlXU0ld3c/s1600/1690101243022430-0.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;">
    <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiHiecjGU0nM14bJijTE2JLWdr3J87oZ8IgE_nWaK5cybQIS09w83rKElma4QKCTzvkxD_MeveOGfdmIUwWlrHQkpdz3bjfXiHmWR61Jl5yJeEIEfQi4Mxr7eblG7trieHdIf3wlXU0ld3c/s1600/1690101243022430-0.png" width="400">
  </a>
</div><br></div><div>স্টিয়ারিং সিস্টেম থেকে সামনে ও পিছনের সাসপেনশন পর্যন্ত, একটি গাড়ি অনেক অংশ দিয়ে তৈরি করা হয়, যা আপনার গাড়িকে শক্তি সরবরাহ করে ও সুরক্ষিত রাখে। একটি গাড়িতে ৩০ হাজারের উপরে যন্ত্রাংশ থাকে। প্রত্যেক চালক, কারিগর ও মালিকের জন্য গাড়ির বিভিন্ন যন্ত্রাংশের নাম ও এর কাজ সম্পর্কে ধারণা রাখা অত্যাবশ্যক। অবস্থান ভেদে গাড়ির যন্ত্রাংশ দুই ধরনের— সামনের যন্ত্রাংশ এবং পেছনের যন্ত্রাংশ। এদের প্রত্যেকের মধ্যে আবার দুই ধরনের যন্ত্রাংশ বিদ্যমান— অভ্যন্তরীণ যন্ত্রাংশ এবং বাহ্যিক যন্ত্রাংশ। সাধারণত একটি গাড়ির সকল অংশই এই শ্রেণীবিভাগের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়া কার্যকারিতা ভেদে গাড়ির সকল যন্ত্রাংশকে ৫ ভাগে ভাগ করা সম্ভব। যেমন: চ্যাসিস, ইঞ্জিন, ট্রান্সমিশন সিস্টেম, বাহ্যিক গড়ন এবং সহায়ক অংশ। এই আলোচনায় সকল যন্ত্রাংশ সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে।</div><div><br></div><div>সামনের অভ্যন্তরীণ যন্ত্রাংশ</div><div>গাড়ির সামনের দিকে সাত ধরনের অভ্যন্তরীণ যন্ত্রাংশ থাকে। এগুলোর মধ্যে আছে ইঞ্জিন, ট্রান্সমিশন, ব্যাটারি, অল্টারনেটর, রেডিয়েটর, সম্মুখ সাসপেনশন এবং স্টিয়ারিং। সংক্ষিপ্ত রূপে এসবের কাজ জেনে নেওয়া যাক।</div><div><br></div><div>ইঞ্জিন ও ট্রান্সমিশন</div><div><br></div><div>ইঞ্জিনের প্রধান অংশগুলো হলো ইঞ্জিন ব্লক, পিস্টন, ক্র্যাঙ্কশ্যাফ্ট, ক্যামশ্যাফ্ট এবং সিলিন্ডার হেড। ইঞ্জিন জ্বালানী শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে যা গাড়িকে গতিশীল করে। ট্রান্সমিশনের সমান হলো টর্ক কনভার্টার, প্ল্যানেটারি গিয়ারসেট, পাম্প, ক্লাচ, ব্যান্ড, সেন্সর, ভালভ বডি এবং এটিএফ। ট্রান্সমিশন চাকা এবং ইঞ্জিনের মধ্যে গিয়ার অনুপাতকে সামঞ্জস্য করার জন্য কাজ করে, কারণ গাড়ির গতি হ্রাস বৃদ্ধির সময় সুরক্ষিত ট্রানজিশন এর প্রয়োজন হয়।</div><div><br></div><div>ব্যাটারি</div><div><br></div><div>ব্যাটারি আপনার গাড়ি চালু করার জন্য শক্তি সরবরাহ করে। এটি গাড়ির কম্পিউটারের জন্য একটি সার্জ প্রোটেক্টর হিসেবেও কাজ করে। ইঞ্জিন বন্ধ থাকাকালীন এটি লাইট, স্টেরিও, জিপিএস বা ওয়াইপারের মতো জিনিসগুলির স্বল্পমেয়াদী ব্যবহারের জন্য শক্তি সরবরাহ করে।</div><div><br></div><div>অল্টারনেটর ও রেডিয়েটর</div><div><br></div><div>অল্টারনেটর রাসায়নিক শক্তিকে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তর করার জন্য কাজ করে, যেন আপনি আপনার ইঞ্জিনের ব্যাটারি এবং গাড়ির অন্যান্য বৈদ্যুতিক উপাদানগুলিকে চার্জ করতে এবং পুনরায় ব্যবহার করতে পারেন। অন্যদিকে, রেডিয়েটর ইঞ্জিন থেকে অতিরিক্ত তাপ দূর করতে সাহায্য করে। রেডিয়েটরের তিনটি অংশ রয়েছে— কোর, প্রেসার ক্যাপ, ও আউটলেট এবং ইংক্লেট ট্যাংক।</div><div><br></div><div>সম্মুখ সাসপেনশন</div><div><br></div><div>সম্মুখ এক্সলারও সম্মুখ সাসপেনশনের অংশ। সাসপেনশন গাড়ির রাইডিং নিয়ন্ত্রণ ও উন্নত করে। সিস্টেমটি গাড়ির টায়ার ও রাস্তার মধ্যে ঘর্ষণকে সর্বাধিক করে তোলে যা আপনার গাড়ি স্থিতিশীল রাখে।</div><div><br></div><div>স্টিয়ারিং</div><div><br></div><div>স্টিয়ারিং সিস্টেমের প্রাথমিক কাজ হলো অটোমোবাইলের দিক নির্ধারণ করা। স্টিয়ারিং সিস্টেমের মৌলিক কাজ হলো ড্রাইভারকে নিরাপদে ও সুনির্দিষ্টভাবে গাড়ি চালাতে সাহায্য করা। তাছাড়া এটি গাড়ির স্টিয়ারিংকে সাসপেনশন ও চাকার সাথে সংযুক্ত রাখে।</div><div><br></div><div>পেছনের অভ্যন্তরীণ যন্ত্রাংশ</div><div>গাড়ির পেছনের অংশেও অভ্যন্তরীণ যন্ত্রাংশ আছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্রেকস, কনভার্টার, মাফলার, টেইল পাইপ, ফিউল ট্যাঙ্ক, এবং পশ্চাৎ সাসপেনশন। এখন দেখে নেওয়া যাক এই যন্ত্রাংশগুলোর কাজ কী!</div><div><br></div><div>ব্রেকস</div><div><br></div><div>প্রতিটি গাড়িতে দুটি সামনের ব্রেক এবং দুটি পিছনের ব্রেকের পাশাপাশি একটি পার্কিং ব্রেক থাকে। এগুলো একটি চলমান যানবাহন, চাকা, এক্সেলকে ধীর বা থামানোর জন্য বা এর গতি রোধ করার কাজ করে। গাড়ির ব্রেকগুলো ঘর্ষণ ব্যবহার করে গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ করে।</div><div><br></div><div>কনভার্টার</div><div><br></div><div>কনভার্টার বা ক্যাটালাইটিক কনভার্টার একটি ইঞ্জিনের ধোয়া থেকে ক্ষতিকারক যৌগ বাষ্পের মতো নিরাপদ গ্যাসে পরিবর্তন করতে একটি ক্যাটালাইটিক চেম্বার ব্যবহার করে। এই প্রক্রিয়ায় কনভার্টার তিন ধরনের কাজ করে। সেগুলো হলো নাইট্রোজেন অক্সাইড ভেঙ্গে মৌলিক নাইট্রোজেন ও অক্সিজেনে রূপান্তর, কার্বন মনোক্সাইড থেকে কার্বন ডাই অক্সাইডের জারণ, এবং কার্বন ডাই অক্সাইড ও পানিতে হাইড্রোকার্বনের অক্সিডেশন।</div><div><br></div><div>মাফলার</div><div><br></div><div>অস্বাভাবিক ও অপ্রীতিকর শব্দ এবং ধোঁয়া নিয়ন্ত্রণ করার জন্য গাড়িতে মাফলার ব্যবহৃত হয়। মাফলারগুলি প্রধানত ইঞ্জিনের পিস্টন ও ভালভ দ্বারা সৃষ্ট উচ্চ মাত্রার শব্দ অপসারণ করতে সাহায্য করে। গ্যাস নির্গমণ শক্তিশালী শব্দ তরঙ্গ তৈরি করে, সেটি নিয়ন্ত্রণ করাই মাফলারের কাজ।</div><div><br></div><div>টেইলপাইপ/এক্সস্ট</div><div><br></div><div>টেলপাইপ হলো নিষ্কাশন ব্যবস্থার শেষ অংশ যা গাড়ি থেকে নির্গত গ্যাসগুলিকে বাইরে এবং দূরে নিয়ে যায়। এক্সস্ট পাইপ ছাড়া গাড়ি চালানো নিরাপদ নয়। এক্সস্ট ক্ষতিকর কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস গাড়ির নিচ দিয়ে বাইরে নিষ্কাশন করে দেয় যেন ক্যাবিন গুলোতে না জমতে পারে।</div><div><br></div><div>ফুয়েল ট্যাঙ্ক</div><div><br></div><div>জ্বালানী বা ফুয়েল ট্যাঙ্ককে পেট্রোল ট্যাঙ্ক বা গ্যাস ট্যাঙ্কও বলা যায়। এটি দাহ্য তরল পদার্থের জন্য একটি নিরাপদ ধারক। ট্যাংক ইঞ্জিনের সাথে সরাসরি সংযুক্ত করে।</div><div><br></div><div>পশ্চাৎ সাসপেনশন</div><div><br></div><div>লিঙ্কেজ, শক এ্যাবজরবার এবং স্প্রিংস হলো পিছনের সাসপেনশনের অংশ। রিয়ার এক্সেলও এর একটি অংশ। বিশেষত, সাসপেনশন সিস্টেম স্টিয়ারিং স্থিতিশীলতা এবং ভালো হ্যান্ডলিং প্রদানের জন্য টায়ার ও রাস্তার মধ্যে ঘর্ষণকে অনুরূপভাবে ব্যবহার করে।</div><div><br></div><div>বাহ্যিক যন্ত্রাংশ</div><div>বাহ্যিক যন্ত্রাংসের ভিতরে পড়ে গাড়ির বাহ্যিক গড়ন, লাইট, টায়ার, লুকিং মিরর, গ্রিলস, বাম্পার, কুলিং ফ্যান রেডিয়েটর, সিটস, জানালা, টায়ার, ইত্যাদি। এগুলো নিয়ে নীচে আলোচনা করা হলো।</div><div><br></div><div>বাহ্যিক গড়ন বা বডি</div><div><br></div><div>গাড়ির বাহ্যিক গড়ন বা বডির মধ্যে আছে ইঞ্জিনের হুড, গাড়ির দরজা, চাকার উপর ফ্যানডারস, উপরের কভার আর সম্পূর্ণ বডি কভার। গাড়ির বডি তৈরিতে সবচেয়ে সাধারণ উপাদান হলো ইস্পাত। প্রতিটি গাড়িতে গড়ে ৯০০ কিলোগ্রাম স্টিল বা ইস্পাত ব্যবহার করা হয়।</div><div><br></div><div>লাইটস</div><div><br></div><div>একটি গাড়িতে কম বেশি ১৬ ধরনের লাইট থাকে। এদের মধ্যে হেডলাইট, ফগ লাইট, হুড লাইট, পার্কিং লাইট, সিগন্যাল লাইট, ট্রাঙ্ক লাইট, স্টপ লাইট, টেইল লাইট, লাইসেন্স প্লেট লাইট ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এগুলো সবই আলাদা ধরণের লাইট, তাই বিভিন্ন সময় ব্যবহার করতে হয় ড্রাইভারকে।</div><div><br></div><div>টায়ার বা চাকা</div><div><br></div><div>গাড়ির চাকার প্রধানত তিনটা অংশ— টায়ার, রিম আর হাব। চাকার দুইটি প্রধান কাজ হলো ঘর্ষণ কমানো এবং লিভারেজ প্রদান করা। রিম চাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ কারণ এটি রডগুলির চারপাশে ঘোরে যেগুলিকে অ্যাক্সেল বলা হয়।</div><div><br></div><div>লুকিং মিরর</div><div><br></div><div>গাড়িতে বিভিন্ন ধরনের লুকিং মিরর থাকে যেমন ইন্টারনাল ড্রাইভার, সাইড, ফ্রন্ট ভিউ এবং রিয়ার ভিউ মিরর। চালকের বসার অবস্থানের উপরে মিররের অবস্থান ও অ্যাঙ্গেল নির্ভর করে। গাড়ির মিররগুলোর কারনে গাড়ির ড্রাইভার গাড়ি চালানোর সময় আশেপাশে সবকিছু তদারকি করতে পারে।</div><div><br></div><div>গ্রিলস এবং কুলিং ফ্যান</div><div><br></div><div>কুলিং ফ্যান গাড়ি ইঞ্জিন এবং অন্যান্য অংশ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। আর গ্রিলস গাড়ির সামনে কুলিং ফ্যান রেডিওটার কভার করতে ব্যবহার করা হয়। গ্রিলসের কারণে গাড়ির সকল ধোয়া যেমন এয়ারকন্ডিশনের বাহ্যিক হাওয়া বের করে দিতে সাহায্য করে।</div><div><br></div><div>বাম্পার</div><div><br></div><div>গাড়ির সামনে ও পিছনে দুইটি বাম্পার থাকে। বাম্পার হলো একটি শিল্ড। এটি একটি সুরক্ষা বলয় তৈরি করে যেন অন্য যানবাহন বা অন্য কোন ধরনের জিনিস গাড়ির বডির সাথে লাগার আগে প্রথমে বাম্পার টাচ করে।</div><div><br></div><div>আসন ও জানালা</div><div><br></div><div>গাড়িতে সাধারণত দুই ধরনের সিট থাকে; ফ্রন্ট সিট এবং ব্যাক সিট। বড় গাড়িতে যেগুলোতে যাত্রী ধারণক্ষমতা বেশি থাকে সেগুলোতে সিটও বেশি থাকে। সিটের সাথে ড্রাইভার আর রাইডারদের সুরক্ষার জন্য সেফটি সিটবেল্ট থাকে। অন্যদিকে, জানালা হচ্ছে গাড়ির অবাধে বায়ু চলাচলের প্রধান মাধ্যম।</div><div><br></div><div>গিয়ার স্টিক</div><div><br></div><div>গিয়ার স্টিক দিয়ে গাড়ির গতিপথ আর গিয়ার নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ড্রাইভার গিয়ার স্টিক ব্যবহার করে গাড়ির‌ মোডস আর গিয়ার পরিবর্তন করতে পারেন। গিয়ার স্টিক শব্দটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একটি স্বয়ংক্রিয় ট্রান্সমিশনে থাকাকালীন একটি ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশনের শিফট লিভারকে বোঝায়।</div><div><br></div><div>উইন্ড শিল্ড এবং ওয়াইপার</div><div><br></div><div>উইন্ড শিল্ড হলো গাড়িতে আগত হাওয়ার চাপ থেকে রক্ষা করার জন্য ব্যবহৃত কাঁচের শিল্ড। এটি গাড়ির পিছনে ও সামনে লাগানো থাকে। উইন্ড শিল্ডকে ধুলাবালি এবং বৃষ্টি থেকে পরিষ্কার রাখার জন্য ওয়াইপার ব্যবহার করা হয়।</div><div><br></div><div>শেষ কথা</div><div><br></div><div>গাড়ির ৩০ হাজার যন্ত্রাংশের প্রতিটিই তার নিরবচ্ছিন্ন চলাচলের জন্য কোনো না কোনোভাবে দায়ী। তাই গাড়ির বিভিন্ন যন্ত্রাংশের নাম ও এর কাজ সম্পর্কে ধারণা থাকা গাড়ির চালক ও কারিগরদের জন্য বিকল্প নয় বরং প্রয়োজনীয়তা। গাড়ির অভ্যন্তরীণ যন্ত্রাংশগুলো সরাসরি এর কার্যকারিতায় প্রভাব রাখে। আর গাড়িকে সুরক্ষা প্রদান করে এর বাহ্যিক যন্ত্রাংশগুলো। গাড়ির মডেল ভেদে যন্ত্রাংশে পার্থক্য রয়েছে, তবে এখানে আলোচিত যন্ত্রাংশ গুলো সব গাড়িতে থাকা বাধ্যতামূলক।</div><div><br></div><div>® প্রহরী</div>

ভেতরে বাইরে গাড়ির নানান রকম যন্ত্রাংশ

ভেতরে বাইরে গাড়ির নানান রকম যন্ত্রাংশ স্টিয়ারিং সিস্টেম থেকে সামনে ও পিছনের সাসপেনশন পর্যন্ত, একটি গাড়ি অনেক অংশ দিয়ে তৈরি কর...

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্লগ

কোন সারের কি কাজ

জমির দলিল আছে দখল নাই। তাহলে করণীয় কী?

নামজারি কীভাবে করবেন

কোন সারের কি কাজ

জমি ক্রয় এবং রেজিষ্ট্রেশনের সময় যে বিষয় লক্ষ্য করা আবশ্যক

বাংলাদেশ ডিজিটাল জরিপঃ (BDS)

ইতালি ভিসাঃ সম্ভাবনা, সংশয় ও সতর্কবার্তা

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ

কলাম কিকার কি ?

ভুটানে এখন যা যা এন্ট্রি রুলস চলছে তা নিচে একে একে দেয়া হলো

অক্টেন নাকি পেট্রোল কোনটা ব্যাবহার করবো | Octane Or Petrol

গাড়ির ব্রেক কাজ না করলে অর্থাৎ ব্রেকফেইল হলে যা করবেন

জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাস

নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা

হাইব্রিড গাড়ীর জন্য কিছু টিপস | Hybrids Cars

নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা | Care For Coconut Tree

ভূমি বিষয়ক নিম্নের তথ্যাবলী প্রত্যেকেরই জানা উচিত !

যে পাঁচটি লক্ষন দেখে বুঝবেন আপনার গাড়ির ইঞ্জিন ভাল নেই | Car Tips & Tricks

Car Tips & Tricks | হাইব্রিড গাড়ি কি আসলেই ভালো

ভেতরে বাইরে গাড়ির নানান রকম যন্ত্রাংশ

Popular Posts

Recent post

প্রেশার কুকারের রান্নার ডিটেইলস

Blog Archive